রূপকথা
একটা রূপকথার গল্প বলি-
সে অনেক কাল আগের কথা! এক দেশের শহর থেকে অদূরে একটি গ্রাম, সেখানে বাস করত স্বপ্ন পুঁজারী এক রাখাল! সে স্বপ্ন দেখতে খুব ভালবাসত! প্রযুক্তি তাকে দান করেছিল বাঁশির বদলে মোবাইল! আর প্রকৃতির প্রেম তার হাতে তুলে দিয়েছিল কলম তুলি! সে মনের মতো স্বপ্ন দেখত আর কলম তুলিতে সে মনের মত সব সাজিয়ে নিত! তাই তার ভালবাসা পাওয়ার চেয়ে ভালবেসে যাওয়াটাই বড় সুখের ছিল…
একদিন এ রাখালের মোবাইল টি বাঁশিতে রূপ নিল(!) যখন সে একটি ফেসবুক একাউন্ট খুলল তার বন্ধুর কল্যাণে! সুযোগ সৃষ্টি হল তার সুর বাঁধা কথা মালা সবার সামনে উপস্থাপনের! প্রথম প্রথম তার এ সুর-ছন্দ খেলায় কেউ কৌতুহলী না হলেও সে অন্য যে কাউকে নিয়ে কবিতা লিখে দৃষ্টি আকর্ষনের চেষ্টায় ছিল! [পরে যা একটি বিশেষ ক্ষমতা হিসেবে রূপ নিল তার, কারো মনের ভাব নিজের মত সাজিয়ে তুলা!] সে এ ফেসবুক স্বপ্নের চারন ভূমিতে খুঁজতে লাগল তার মনের খুব কাছের কেউ! একিদিন এক রাজকন্যার নাম তার অনেক পছন্দ হল, যদিও কুমারীও অপরূপা ছিল! তার সাথে বন্ধুত্বের আশায় সে তাকে ছোট ছোট কাব্য চরনে এসএমএস করত তার নামের প্রশংসায়! কিন্তু এ অপস্বরী ছিল দারুন মুডি! সে প্রথম প্রথম কৌতুহলী হলেও পরে বিরক্ত হত! সে রাখালে এসএমএস এর জবাব দিতনা! সচরাচর রূপকথায় কুমারী রাখালের প্রেমে পড়লেও এ রূপকথায় অপস্বরী রাখাল কে অবহেলাই করল! তার সাথে বন্ধুত্বের লোভে রাখাল ঐ অপস্বরীর বোন রেইনের সাথে বন্ধুত্ব করল! মেয়েটি ছিল খুব সুন্দর দেখতে ঠিক স্বপ্নলোকের পরীর মত! তবে তার চেহেরায় যেমন কোমল আদোরে ভরা ছিল, তেমন তার মনও ছিল খুব পরিষ্কার ও সরল! তার মনে কোন ধরনের সৌন্দর্য্য বা সম্পদের গৌরব ছিল না! মেয়েটির এমন সুন্দর স্বভাব ও পরীর সৌন্দর্য্য যে কাউ কে মুগ্ধ করবে, সে রাখালও মুগ্ধ হয়েছিল!
রেইনের সাথে আলাপের মাঝে একিদিন বেরিয়ে এলো অপস্বরী এক রাজকুমার কে ভালবাসে! সে বুঝল তাকে এরিয়ে চলার কারন! সে বুঝল মেয়েরা তার ভালবাসার বিশ্ব পেলে অন্যের ভালবাসা গায়ে মাখেনা! ভালবাসা কে তারা এক পাল্লায় মাপে, বন্ধুত্বের মূল্য এখানে শূন্য! সে ক্ষুবে দুঃখে ওরা দুই রাজকুমারী কে বন্ধুর লিষ্ট হতে বাদ দিয়ে দিল…
সে আনফ্রেন্ড করতে গিয়ে খেয়াল করল, অপস্বরী নয়, রেইনের জন্যই তার বুকের কোথায় যেন ব্যথা করে উঠল!
[ভালবাসা হৃদয়ে কোন একজনের জন্য সাজেনা, ভালবাসা তাকে ভালবাসে, যে ভালবাসার মূল্য বুঝে!]
সে অনেক কাল আগের কথা! এক দেশের শহর থেকে অদূরে একটি গ্রাম, সেখানে বাস করত স্বপ্ন পুঁজারী এক রাখাল! সে স্বপ্ন দেখতে খুব ভালবাসত! প্রযুক্তি তাকে দান করেছিল বাঁশির বদলে মোবাইল! আর প্রকৃতির প্রেম তার হাতে তুলে দিয়েছিল কলম তুলি! সে মনের মতো স্বপ্ন দেখত আর কলম তুলিতে সে মনের মত সব সাজিয়ে নিত! তাই তার ভালবাসা পাওয়ার চেয়ে ভালবেসে যাওয়াটাই বড় সুখের ছিল…
একদিন এ রাখালের মোবাইল টি বাঁশিতে রূপ নিল(!) যখন সে একটি ফেসবুক একাউন্ট খুলল তার বন্ধুর কল্যাণে! সুযোগ সৃষ্টি হল তার সুর বাঁধা কথা মালা সবার সামনে উপস্থাপনের! প্রথম প্রথম তার এ সুর-ছন্দ খেলায় কেউ কৌতুহলী না হলেও সে অন্য যে কাউকে নিয়ে কবিতা লিখে দৃষ্টি আকর্ষনের চেষ্টায় ছিল! [পরে যা একটি বিশেষ ক্ষমতা হিসেবে রূপ নিল তার, কারো মনের ভাব নিজের মত সাজিয়ে তুলা!] সে এ ফেসবুক স্বপ্নের চারন ভূমিতে খুঁজতে লাগল তার মনের খুব কাছের কেউ! একিদিন এক রাজকন্যার নাম তার অনেক পছন্দ হল, যদিও কুমারীও অপরূপা ছিল! তার সাথে বন্ধুত্বের আশায় সে তাকে ছোট ছোট কাব্য চরনে এসএমএস করত তার নামের প্রশংসায়! কিন্তু এ অপস্বরী ছিল দারুন মুডি! সে প্রথম প্রথম কৌতুহলী হলেও পরে বিরক্ত হত! সে রাখালে এসএমএস এর জবাব দিতনা! সচরাচর রূপকথায় কুমারী রাখালের প্রেমে পড়লেও এ রূপকথায় অপস্বরী রাখাল কে অবহেলাই করল! তার সাথে বন্ধুত্বের লোভে রাখাল ঐ অপস্বরীর বোন রেইনের সাথে বন্ধুত্ব করল! মেয়েটি ছিল খুব সুন্দর দেখতে ঠিক স্বপ্নলোকের পরীর মত! তবে তার চেহেরায় যেমন কোমল আদোরে ভরা ছিল, তেমন তার মনও ছিল খুব পরিষ্কার ও সরল! তার মনে কোন ধরনের সৌন্দর্য্য বা সম্পদের গৌরব ছিল না! মেয়েটির এমন সুন্দর স্বভাব ও পরীর সৌন্দর্য্য যে কাউ কে মুগ্ধ করবে, সে রাখালও মুগ্ধ হয়েছিল!
রেইনের সাথে আলাপের মাঝে একিদিন বেরিয়ে এলো অপস্বরী এক রাজকুমার কে ভালবাসে! সে বুঝল তাকে এরিয়ে চলার কারন! সে বুঝল মেয়েরা তার ভালবাসার বিশ্ব পেলে অন্যের ভালবাসা গায়ে মাখেনা! ভালবাসা কে তারা এক পাল্লায় মাপে, বন্ধুত্বের মূল্য এখানে শূন্য! সে ক্ষুবে দুঃখে ওরা দুই রাজকুমারী কে বন্ধুর লিষ্ট হতে বাদ দিয়ে দিল…
সে আনফ্রেন্ড করতে গিয়ে খেয়াল করল, অপস্বরী নয়, রেইনের জন্যই তার বুকের কোথায় যেন ব্যথা করে উঠল!
[ভালবাসা হৃদয়ে কোন একজনের জন্য সাজেনা, ভালবাসা তাকে ভালবাসে, যে ভালবাসার মূল্য বুঝে!]
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোঃওবায় দুল হক ১৮/০৪/২০১৪খুব ভাল লাগ ল।
-
মোস্তাফিজুর রহমান ২৩/০৩/২০১৪চমতকার।লা জবাব