আমাদের কথা কে শোনে
আমাদের কথা কে শোনে? কে পড়ে এ অযাচিত মন? আমাদের আহাজারী সবার দ্বারে দ্বারে ঘুরে ফেরে এভাবে রাত-দিন। গত ০৩/১২/১৩ তে লিখা 'ওরা কাদের হাতে দেশ সপেছিস বল?' কবিতার শেষ চরন ছিল-
আয় কল্কী সময় হল, বাংলায় আরেকবার!
রাবন এবার আমার স্বজন, আমারি হাত-ঘাঁড়!
আমায় আমি বিরোধ লেগে আমায় করি খুন!
আমি স্বাধীন আমিই অধীন, আমার হাতেই তূণ!
হাত যদি মোর বেঈমান হয়, কাট আমার হাত!
আমার মাকে স্বাধীন কর, আমায় কর ঘাত!!
বাধ্য হলাম বলতে… আমাদের দেশের প্রধান দুই দল রাজনীতি নিয়ে যা শুরু করেছে জনগনের সাথে- তার দায়ভার কে নেবে? আজও এ পর্যন্ত ১১জন মরল! এরা যে দলেরি হোক, এরা কারো না কারো ভাই/বোন সন্তার!
আজ আরেকটি মখা তথ্য বের হল 'আব্রাহাম লিকংকনের সাথে লিখা হবে আমাদের সিষ্টার অফ নেশনের নাম!'
আব্রাহামের গনতন্ত্রের চর্চা একটা দৃষ্টান্ত ছিল এরকম। একদিন এক ছেলে সমুদ্র তীরে একটি কাগজের নৌকা ভাসাচ্ছিল, তখন আব্রাহাম জিজ্ঞেস করলেন- হে বাচ্চা তুমি কি করতেছ? সে উত্তরে বলল- 'আমি আমার স্বাধীন দেশে চলে যেতে চাই! আব্রাহাম বললেন- 'কেন বাছা? এটাই তো তোমার দেশ, এখানে তোমি নির্ভয়ে থাকতে পার! তোমাকে কেউ কিছু বলবে না, কেউ কিছু করবেনা!
বাচ্চা টি বলল- না! এটা তোমার দেশ, তুমি এটা তোমার করে নিয়েছ, আমি স্বাধীন দেশে আমার মা কে নিয়ে স্বাধীন ভাবে থাকতে চাই!
আব্রাহাম সে ছেলে টি কে অন্য দেশে দিয়ে আসার ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন স্ব-স্বম্মানে! এভাবেই গনতন্ত্র কে তিনি সম্মান দেখিয়েছিলেন!
আরেকবার তিনি তার অফিসে যাবার পথে প্রবেস মুখ এক বৃদ্ধ কে জড়সড় বসে থাকতে দেখে তাকে সাহায্য করতে জিজ্ঞেস করলেন- স্যার, এ্যানি প্রুবলেম? ক্যান আই হেল্প ইউ?
ভদ্রলোক বিরক্তি ভরে তার দিকে তাকিয়ে মুখ ফিরিয়ে নিলেন।
ভদ্রলোক কে এবার তিনি তার পরিচয় দিয়ে তাকে সাহায্য করতে চাইলেন!
বৃদ্ধ লোক টি এবার বললেন- 'যে আমার কাছ হতে সূর্য্যের আলো ছিনিয়ে দাঁড়িয়ে সে আমায় কি সাহায্য করবে?'
[আব্রাহাম তারা হুরোই খেয়াল করেন নি দৃদ্ধ লোক টি বসে যে রোদ পোহাচ্ছিলেন তার সামনে তিনি ছায়া হয়ে দাঁড়িয়ে!]
আব্রাহাম ওনার কাছ হতে ক্ষমা চেয়ে নিয়েছিলেন!
আব্রাহাম লিকংকলের গনতন্ত্রের নীতি ছিল তার রাষ্ট্রে কোন দরিদ্র/অসুখী মানুষ থাকবেনা!
আর আজ আমার এ ৩০লক্ষ প্রাণের বিনীময়ে পাওয়া স্বাধীন দেশে মিছিলে গুলি চলে, বাসে আগুন জ্বলে! প্রধান মন্ত্রীর গাড়ি পাস হতে এম্বুল্যান্স আঁটকে দেয়া হয়! এ আমাদের গনতন্ত্র চর্চা! আর কতো সহ্য করা যায় এ নোংড়া রাজনীতির মৃত্যু খেলা?
আয় কল্কী সময় হল, বাংলায় আরেকবার!
রাবন এবার আমার স্বজন, আমারি হাত-ঘাঁড়!
আমায় আমি বিরোধ লেগে আমায় করি খুন!
আমি স্বাধীন আমিই অধীন, আমার হাতেই তূণ!
হাত যদি মোর বেঈমান হয়, কাট আমার হাত!
আমার মাকে স্বাধীন কর, আমায় কর ঘাত!!
বাধ্য হলাম বলতে… আমাদের দেশের প্রধান দুই দল রাজনীতি নিয়ে যা শুরু করেছে জনগনের সাথে- তার দায়ভার কে নেবে? আজও এ পর্যন্ত ১১জন মরল! এরা যে দলেরি হোক, এরা কারো না কারো ভাই/বোন সন্তার!
আজ আরেকটি মখা তথ্য বের হল 'আব্রাহাম লিকংকনের সাথে লিখা হবে আমাদের সিষ্টার অফ নেশনের নাম!'
আব্রাহামের গনতন্ত্রের চর্চা একটা দৃষ্টান্ত ছিল এরকম। একদিন এক ছেলে সমুদ্র তীরে একটি কাগজের নৌকা ভাসাচ্ছিল, তখন আব্রাহাম জিজ্ঞেস করলেন- হে বাচ্চা তুমি কি করতেছ? সে উত্তরে বলল- 'আমি আমার স্বাধীন দেশে চলে যেতে চাই! আব্রাহাম বললেন- 'কেন বাছা? এটাই তো তোমার দেশ, এখানে তোমি নির্ভয়ে থাকতে পার! তোমাকে কেউ কিছু বলবে না, কেউ কিছু করবেনা!
বাচ্চা টি বলল- না! এটা তোমার দেশ, তুমি এটা তোমার করে নিয়েছ, আমি স্বাধীন দেশে আমার মা কে নিয়ে স্বাধীন ভাবে থাকতে চাই!
আব্রাহাম সে ছেলে টি কে অন্য দেশে দিয়ে আসার ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন স্ব-স্বম্মানে! এভাবেই গনতন্ত্র কে তিনি সম্মান দেখিয়েছিলেন!
আরেকবার তিনি তার অফিসে যাবার পথে প্রবেস মুখ এক বৃদ্ধ কে জড়সড় বসে থাকতে দেখে তাকে সাহায্য করতে জিজ্ঞেস করলেন- স্যার, এ্যানি প্রুবলেম? ক্যান আই হেল্প ইউ?
ভদ্রলোক বিরক্তি ভরে তার দিকে তাকিয়ে মুখ ফিরিয়ে নিলেন।
ভদ্রলোক কে এবার তিনি তার পরিচয় দিয়ে তাকে সাহায্য করতে চাইলেন!
বৃদ্ধ লোক টি এবার বললেন- 'যে আমার কাছ হতে সূর্য্যের আলো ছিনিয়ে দাঁড়িয়ে সে আমায় কি সাহায্য করবে?'
[আব্রাহাম তারা হুরোই খেয়াল করেন নি দৃদ্ধ লোক টি বসে যে রোদ পোহাচ্ছিলেন তার সামনে তিনি ছায়া হয়ে দাঁড়িয়ে!]
আব্রাহাম ওনার কাছ হতে ক্ষমা চেয়ে নিয়েছিলেন!
আব্রাহাম লিকংকলের গনতন্ত্রের নীতি ছিল তার রাষ্ট্রে কোন দরিদ্র/অসুখী মানুষ থাকবেনা!
আর আজ আমার এ ৩০লক্ষ প্রাণের বিনীময়ে পাওয়া স্বাধীন দেশে মিছিলে গুলি চলে, বাসে আগুন জ্বলে! প্রধান মন্ত্রীর গাড়ি পাস হতে এম্বুল্যান্স আঁটকে দেয়া হয়! এ আমাদের গনতন্ত্র চর্চা! আর কতো সহ্য করা যায় এ নোংড়া রাজনীতির মৃত্যু খেলা?
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
প্রবাসী পাঠক ০৫/০১/২০১৪দুই মহান নেত্রীর মাধ্যমে পালাক্রমে চলা সরকার ব্যাবস্থা যদি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যাবস্থা হয় তাহলে প্রয়োজন নেই গণতন্ত্রের। এর চেয়ে সামরিক শাসন অনেক ভাল।