ভার্চুয়াল রিলেশন
গল্প: ভার্চুয়াল রিলেশন
লেখক: ফুয়াদ মোঃ সবুজ
একদিন ফেসবুকের নিউজ ফিডে ঘুরাঘুরি করছিলাম টুং করে আওয়াজ হল একটা, কিসের শব্দ হল এটা? না দেখলাম কারো ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট আসছে, যাই হোক তারপর তার প্রোফাইল দেখলাম এবাউট দেখলাম, দেখি সব ঠিক আছে ফেইক না! রিকুয়েস্ট টা গ্রহন করলাম, এরপর দেখি আবার একি আওয়াজ না এবার দেখি মেসেজ রিকুয়েস্ট কে দিল এটা? এ তো দেখছি কোন মেয়ে মানুষের আইডি থেকে রিকুয়েস্ট আসলো, ভূল দেখছি না তো? চোখ কসড়িয়ে আবার দেখলাম না ঠিকই তো কোন মেয়ে মানুষের আইডি থেকে আসছে যাক তাও গ্রহন করলাম, রিকুয়েস্ট গ্রহন করার সাথে সাথেই দেখি মেসেজ Hi! রিপ্লে দিলাম না! আবার দিল একি মেসেজ Hi! এবার উত্তর দিলাম, আমি: জি বলুন!
মেয়ে: কেমন আছেন
আমি: জি ভালো!
মেয়ে: কি করছেন?
আমি: কে আপনি? ঠিক ছিনলাম না!
মেয়ে: আমিও আপনাকে ঠিক ছিনলাম না!
আমি: না চিনে মেসেজ দিলেন আপনি?
মেয়ে: হুমমম
আমি: পারলে যুক্তি দিয়ে কথা বলুন
মেয়ে: আসলে আমি নতুন মেসেঞ্জার ইউজ করছি তো তাই কিছু বুঝে উঠতে পারছি না!
আমি: কি নাম?
মেয়ে: (নাম প্রকাশে অনিচ্চুক)
আমি: কোথা থাকেন?
মেয়ে: টাঙ্গাইল
আমি: কি করেন?
মেয়ে: লেখাপড়া করি!
আমি: কোথায় পড়ে বা কিসে পড়েন?
মেয়ে: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স ২য় বর্ষের পরিক্ষা দিবে এবার!
এভাবে তার সাথে অনেকক্ষন কথা হয়,
এক পর্যায়ে আমি তার ব্যক্তিগত বিষয়ে জানতে চাইলাম তার ফ্যামিলির বিষয়ে জানতে চাইলাম সেও বল্ল সব, সব মিলিয়ে দেখি করুণ অবস্থা মেয়েটার, অনেক কষ্ট করে লেখাপড়া করে আজ এতটুকু আসছে, অনেক ছোট থাকতে তার মা মারা যায়, সেই থেকে বড় বোনের কাছেই বড় হয়েছে সে, আমি তাকে বল্লাম প্রেম করেন? মেয়েটি বল্ল না! আমি বল্লাম আপনার কুরিয়ারের ঠিকানা দিন মেয়েটা কাতর শুরে জানতে চাইলো কেন? আমি বল্লাম আপনাকে আমার হাতের লেখা চিঠির মাধ্যমে প্রেম নিবেদন করতে চাই, কারন আপনাকে আমার ভাল লেগেছে, (ভালো লাগার কারন হল,) মেয়ের বচনভঙ্গি ঠিক ছিল) সে বল্ল জীবনে অনেক প্রেমের অফার পেয়েছি তবে আপনার মত কেউ করনি, আমিও এরকম ভাবে প্রেম করতে চাই, দেরি না করে দিয়ে দিল তার কুরিয়ারের ঠিকানা, আর বল্ল চিঠির সাথে একটা লাল গোলাপ ও চাই কিন্তু আমি বল্লাম ঠিক আছে পেয়ে যাবেন, সেদিন তার সাথে এতটুকুই হয়েছিল কথা, এবার ডাটা অফ করে মোবাইল চার্জে দিয়ে বসে পড়লাম একটি চিঠি আর একটি গল্প লিখার উদ্যেশ্যে, গল্প আর চিঠি লিখতে লিখতে সময় প্রায় ভোর ৫:৩০ মিনিট হয়ে গেল, কি করব এখন আর ঘুমাইনি ভোরে সালাদ আদায় করে সকালে বের হয়ে চলে গেলাম ডাল ভাজি আর রুটি খাওয়ার জন্য সে দিনটি ছিল পহেলা বৈশাখ, ডাল রুটি খেয়ে তারপর বাসায় এসে ক্যামেরাম্যান কে ফোন দিলাম,
আমি: কইরে তুই?
ক্যামেরাম্যান: আছিতো ভাই আপনার পাশাপাশি!
আমি: এখুনি চলে আয় আমার বাসায় আজকে এন্টারটেইন নিউজ রেডি করতে হবে! কারন আজ পহেলা বৈশাখ, এরপর দুজনে চলে গেলাম নগরীর ডিসি হিলে শুরু করলাম নিউজ কালেকশন! নিউজ কালেকশন, উপস্থাপনা, এডিটিং সহ সব মিলিয়ে সময় প্রায় বিকেল ৪:২০ এর মত হয়ে গেছে এরপর ক্যামেরাম্যান কে বল্লাম তুই ক্যামরাটা নিয়ে বাসায় যা আমি আসতেছি বলে এক দৌড়ে চলে গেলাম ফুলের দোকানে গিয়ে বল্লাম তাজা তাজা আমাকে দু'টা লাল গোলাফ ফুল দিন, এরপর ফুল,চিঠি ও একটি খাম নিয়ে পার্সেল করে এক দৌড়ে চলে গেলাম কুরিয়ার সার্ভিসে, গিয়ে দেখি কুরিয়ার বন্ধ, বলুনতো এবার কেমনটা লাগে? আচ্ছা এবার বিরক্তিকর শরীর নিয়ে হাটা ধরলাম বাসায় যাওয়ার উদ্যেশ্যে, বাসায় গিয়ে কাপড় খুলে ফ্রেস হয়ে বসলাম, মোবাইল নিয়ে দেখি মেসেজ দিয়ে ইনবক্স ফুল করে রাখছে! সেদিন তার অনেক রাগ ছিল বলে সব মেসেজ দেখিনি, সরাসরি রিপ্লে দিছি দেখ আজকে কিন্তু পহেলা বৈশাখ তাই কুরিয়ার বন্ধ তোমার পার্সেলটা পাঠাতে পারিনি! মেয়েটা বল্ল আরে গদ্দব আমি তার জন্য কিছু বলছি না!
আমি: তাহলে?
মেয়ে: আমি যে মেসেজ গুলো দিছি সেগুলো দেখনি? আমি: না!
মেয়ে: তুমি যে পার্সেলটা পাঠাচ্ছো সেটা কার জন্য?
আমি: কেন তোমার জন্য
মেয়ে: কিভাবে পাব সেটা?
আমি: কেন তোমার ঠিকানায় পৌচে যাবে?
মেয়ে: আসলে আমি কিভাবে জানবো?
আমি: কেন তেমাকে ফোন দিবে!
মেয়ে: আমি এজন্যই তোমাকে এতগুলো মেসেজ দিছি তুমি যে আমার জন্য পার্সেল দিচ্ছ তাতে কি আমার নাম্বার আছে?
আমি: আরে তাই তো! তোমার নাম্বার তো দেওয়া হয়নি! আসলে কারো কাছে নাম্বার বা ছবি এসব চাওয়ার অভ্যাস আমার নেই তো তাই চাওয়া হয়নি!
মেয়ে: বুঝেছি, এরপর মেয়েটার নাম্বার দিল, আমি পার্সেলের উপর সুন্দর করে তার নাম্বারটা বসিয়ে দিলাম, এরপর তার সাথে কিছুক্ষন কথা বলে দুজনে ঘুমিয়ে পড়লাম সকালে উঠে প্রতিদিনের মত ডাল রুটি খেয়ে এসে তার পার্সেলটা কুরিয়ার করলাম, কুরিয়ার ম্যানেজার কে জিজ্ঞেস করলাম কয়দিন লাগবে সে বল্ল ৩ দিনের মত লাগবে আর কি! আমি বল্লাম যাই হোক পার্সেল পৌচালেই হবে। এরপরের দিন মেয়েটা জিজ্ঞেস করল পার্সেল কুরিয়ার করেছেন আমি তাকে রিচিভ কপি টা ছবি তুলে পাঠিয়ে দিলাম, আর প্রতিদিনের মত সল্প কথা বলে সে দিনটাও অতিবাহিত করলাম এবং এরপরে দিন মেয়েটা বল্ল ফোন নাম্বার পেয়ে একটা কলও তো দিলেন না? আমি বল্লাম আমার চিঠির উত্তর না আশা পর্যন্ত আপনার সাথে ফোনে কোন কথা বলব না! এরপর চিঠি কি পৌচাইছে না পৌচাইনি তা জানি না! কারন যে আইডির মাধ্যমে তার সাথে আমার কথা হয়েছে ওই আইডিটা নষ্ট হয়ে গেছে, তার আইডিটার নামও আমার মনে নেই!
লেখক: ফুয়াদ মোঃ সবুজ
একদিন ফেসবুকের নিউজ ফিডে ঘুরাঘুরি করছিলাম টুং করে আওয়াজ হল একটা, কিসের শব্দ হল এটা? না দেখলাম কারো ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট আসছে, যাই হোক তারপর তার প্রোফাইল দেখলাম এবাউট দেখলাম, দেখি সব ঠিক আছে ফেইক না! রিকুয়েস্ট টা গ্রহন করলাম, এরপর দেখি আবার একি আওয়াজ না এবার দেখি মেসেজ রিকুয়েস্ট কে দিল এটা? এ তো দেখছি কোন মেয়ে মানুষের আইডি থেকে রিকুয়েস্ট আসলো, ভূল দেখছি না তো? চোখ কসড়িয়ে আবার দেখলাম না ঠিকই তো কোন মেয়ে মানুষের আইডি থেকে আসছে যাক তাও গ্রহন করলাম, রিকুয়েস্ট গ্রহন করার সাথে সাথেই দেখি মেসেজ Hi! রিপ্লে দিলাম না! আবার দিল একি মেসেজ Hi! এবার উত্তর দিলাম, আমি: জি বলুন!
মেয়ে: কেমন আছেন
আমি: জি ভালো!
মেয়ে: কি করছেন?
আমি: কে আপনি? ঠিক ছিনলাম না!
মেয়ে: আমিও আপনাকে ঠিক ছিনলাম না!
আমি: না চিনে মেসেজ দিলেন আপনি?
মেয়ে: হুমমম
আমি: পারলে যুক্তি দিয়ে কথা বলুন
মেয়ে: আসলে আমি নতুন মেসেঞ্জার ইউজ করছি তো তাই কিছু বুঝে উঠতে পারছি না!
আমি: কি নাম?
মেয়ে: (নাম প্রকাশে অনিচ্চুক)
আমি: কোথা থাকেন?
মেয়ে: টাঙ্গাইল
আমি: কি করেন?
মেয়ে: লেখাপড়া করি!
আমি: কোথায় পড়ে বা কিসে পড়েন?
মেয়ে: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স ২য় বর্ষের পরিক্ষা দিবে এবার!
এভাবে তার সাথে অনেকক্ষন কথা হয়,
এক পর্যায়ে আমি তার ব্যক্তিগত বিষয়ে জানতে চাইলাম তার ফ্যামিলির বিষয়ে জানতে চাইলাম সেও বল্ল সব, সব মিলিয়ে দেখি করুণ অবস্থা মেয়েটার, অনেক কষ্ট করে লেখাপড়া করে আজ এতটুকু আসছে, অনেক ছোট থাকতে তার মা মারা যায়, সেই থেকে বড় বোনের কাছেই বড় হয়েছে সে, আমি তাকে বল্লাম প্রেম করেন? মেয়েটি বল্ল না! আমি বল্লাম আপনার কুরিয়ারের ঠিকানা দিন মেয়েটা কাতর শুরে জানতে চাইলো কেন? আমি বল্লাম আপনাকে আমার হাতের লেখা চিঠির মাধ্যমে প্রেম নিবেদন করতে চাই, কারন আপনাকে আমার ভাল লেগেছে, (ভালো লাগার কারন হল,) মেয়ের বচনভঙ্গি ঠিক ছিল) সে বল্ল জীবনে অনেক প্রেমের অফার পেয়েছি তবে আপনার মত কেউ করনি, আমিও এরকম ভাবে প্রেম করতে চাই, দেরি না করে দিয়ে দিল তার কুরিয়ারের ঠিকানা, আর বল্ল চিঠির সাথে একটা লাল গোলাপ ও চাই কিন্তু আমি বল্লাম ঠিক আছে পেয়ে যাবেন, সেদিন তার সাথে এতটুকুই হয়েছিল কথা, এবার ডাটা অফ করে মোবাইল চার্জে দিয়ে বসে পড়লাম একটি চিঠি আর একটি গল্প লিখার উদ্যেশ্যে, গল্প আর চিঠি লিখতে লিখতে সময় প্রায় ভোর ৫:৩০ মিনিট হয়ে গেল, কি করব এখন আর ঘুমাইনি ভোরে সালাদ আদায় করে সকালে বের হয়ে চলে গেলাম ডাল ভাজি আর রুটি খাওয়ার জন্য সে দিনটি ছিল পহেলা বৈশাখ, ডাল রুটি খেয়ে তারপর বাসায় এসে ক্যামেরাম্যান কে ফোন দিলাম,
আমি: কইরে তুই?
ক্যামেরাম্যান: আছিতো ভাই আপনার পাশাপাশি!
আমি: এখুনি চলে আয় আমার বাসায় আজকে এন্টারটেইন নিউজ রেডি করতে হবে! কারন আজ পহেলা বৈশাখ, এরপর দুজনে চলে গেলাম নগরীর ডিসি হিলে শুরু করলাম নিউজ কালেকশন! নিউজ কালেকশন, উপস্থাপনা, এডিটিং সহ সব মিলিয়ে সময় প্রায় বিকেল ৪:২০ এর মত হয়ে গেছে এরপর ক্যামেরাম্যান কে বল্লাম তুই ক্যামরাটা নিয়ে বাসায় যা আমি আসতেছি বলে এক দৌড়ে চলে গেলাম ফুলের দোকানে গিয়ে বল্লাম তাজা তাজা আমাকে দু'টা লাল গোলাফ ফুল দিন, এরপর ফুল,চিঠি ও একটি খাম নিয়ে পার্সেল করে এক দৌড়ে চলে গেলাম কুরিয়ার সার্ভিসে, গিয়ে দেখি কুরিয়ার বন্ধ, বলুনতো এবার কেমনটা লাগে? আচ্ছা এবার বিরক্তিকর শরীর নিয়ে হাটা ধরলাম বাসায় যাওয়ার উদ্যেশ্যে, বাসায় গিয়ে কাপড় খুলে ফ্রেস হয়ে বসলাম, মোবাইল নিয়ে দেখি মেসেজ দিয়ে ইনবক্স ফুল করে রাখছে! সেদিন তার অনেক রাগ ছিল বলে সব মেসেজ দেখিনি, সরাসরি রিপ্লে দিছি দেখ আজকে কিন্তু পহেলা বৈশাখ তাই কুরিয়ার বন্ধ তোমার পার্সেলটা পাঠাতে পারিনি! মেয়েটা বল্ল আরে গদ্দব আমি তার জন্য কিছু বলছি না!
আমি: তাহলে?
মেয়ে: আমি যে মেসেজ গুলো দিছি সেগুলো দেখনি? আমি: না!
মেয়ে: তুমি যে পার্সেলটা পাঠাচ্ছো সেটা কার জন্য?
আমি: কেন তোমার জন্য
মেয়ে: কিভাবে পাব সেটা?
আমি: কেন তোমার ঠিকানায় পৌচে যাবে?
মেয়ে: আসলে আমি কিভাবে জানবো?
আমি: কেন তেমাকে ফোন দিবে!
মেয়ে: আমি এজন্যই তোমাকে এতগুলো মেসেজ দিছি তুমি যে আমার জন্য পার্সেল দিচ্ছ তাতে কি আমার নাম্বার আছে?
আমি: আরে তাই তো! তোমার নাম্বার তো দেওয়া হয়নি! আসলে কারো কাছে নাম্বার বা ছবি এসব চাওয়ার অভ্যাস আমার নেই তো তাই চাওয়া হয়নি!
মেয়ে: বুঝেছি, এরপর মেয়েটার নাম্বার দিল, আমি পার্সেলের উপর সুন্দর করে তার নাম্বারটা বসিয়ে দিলাম, এরপর তার সাথে কিছুক্ষন কথা বলে দুজনে ঘুমিয়ে পড়লাম সকালে উঠে প্রতিদিনের মত ডাল রুটি খেয়ে এসে তার পার্সেলটা কুরিয়ার করলাম, কুরিয়ার ম্যানেজার কে জিজ্ঞেস করলাম কয়দিন লাগবে সে বল্ল ৩ দিনের মত লাগবে আর কি! আমি বল্লাম যাই হোক পার্সেল পৌচালেই হবে। এরপরের দিন মেয়েটা জিজ্ঞেস করল পার্সেল কুরিয়ার করেছেন আমি তাকে রিচিভ কপি টা ছবি তুলে পাঠিয়ে দিলাম, আর প্রতিদিনের মত সল্প কথা বলে সে দিনটাও অতিবাহিত করলাম এবং এরপরে দিন মেয়েটা বল্ল ফোন নাম্বার পেয়ে একটা কলও তো দিলেন না? আমি বল্লাম আমার চিঠির উত্তর না আশা পর্যন্ত আপনার সাথে ফোনে কোন কথা বলব না! এরপর চিঠি কি পৌচাইছে না পৌচাইনি তা জানি না! কারন যে আইডির মাধ্যমে তার সাথে আমার কথা হয়েছে ওই আইডিটা নষ্ট হয়ে গেছে, তার আইডিটার নামও আমার মনে নেই!
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
Altamas Pasha ২১/০৬/২০১৮ভালো প্রচেষ্টা। ধন্যবাদ রইল।
-
মোঃ ইমরান হোসেন (ইমু) ০৭/০৫/২০১৮আপনি সাংবাদিক এবং গল্পকারও বটে..
তারুণ্যে নিয়মিত থাকবেন বলে আমার বিশ্বাস! -
মোঃ নূর ইমাম শেখ বাবু ০৭/০৫/২০১৮বাহ!
-
জার্নালিষ্ট সবুজ ০৭/০৫/২০১৮সবার মন্তব্য আশা করছি।