চঞ্চলা কেতকী
পতিগৃহ থেকে মুক্ত হয়ে চঞ্চলা ষোড়শী তরুণী শহরে এসে জায়গা লাভ করিয়াছে।।। যে বয়স উড়াইবার,
পুরুষসমাজকে হাসির মায়াধ্বনি দ্বারা আবদ্ধ করিয়া রাখার, সেই বয়সে মাতা-পিতা তাহার বিবাহ দিয়াছেন।
খাঁচার পাখি যেমন লাফালাফি করে মুক্ত হইবার অভিপ্রায়, সেও তদুপরি একই নিয়ম অনুসরণ করিয়া কৌশলে মুক্তির বন্দোবস্ত করিয়া ফেলিল।
আগের মতো তাহার সৌন্দর্য্য তেমনটি আর নেই। লক্ষ্য করিলে বুঝা যায়, কিছুটা বার্ধক্যের ছোয়া পড়িয়াছে ।
অনার্স পড়ুয়া তরুণীর সৌন্দর্য্য এভাবে উত্তাল সোমেশ্বরীর মত ধীরে ধীরে চর জাগিবে তাহাই বা কে জানিত।।। মুখপালিশ ব্যবহার করলে অবশ্য তাহার অতীতের সৌন্দর্য অনেকাংশেই ফুটিয়া উঠে ।।
তা দেখে অনেক তরুণ মূর্ছা যায় শুনেছি। কোনো কবি কবিতা লিখেছে তা অবশ্য শুনিনি।
তাহার ইনবক্সে পুরুষ সমাজের ম্যাসেজ বোঝাই স্তুপ করে রাখা। এই ভেবে সে নিজের যৌবনাত্মাকে সাধুবাদ জানাইয়া সানন্দে শয়নগৃহে আরাম করিতে যায়। রাত্রির তিনপ্রহরে উঠিয়া চোখে কাজলের আস্তরণ লাগায়। অনুভব করে, ধন্য এ জীবন।।।
পুলকিত মনে ভাবে এই আকর্ষণীয় সৌন্দর্য্য দিয়া পুরুষদিগকে যদি বশেই না বনতে পারে, তবে এ যৌবনের মূল্য কোথায়?
তাহার সংস্পর্শ সব পুরুষের সঙ্গে।মেয়ে সই চোখে পড়ে নাই তেমন আমার।।
বসতে পুরুষ, খুনশুটি, রসিকতা সব পুরুষদিগের সঙ্গে। পুরুষ তাহার সই, পুরুষের সঙ্গে চায়ের কাপে আড্ডা,
প্রাসঙ্গিক সকল আয়োজনে পুরুষদিগের সঙ্গে একযোগে হাস্যোল্লাসে মাতিয়া রাখিতে চায় সে নিজেকে।।।
কিছু সুশীল মহাপুরুষদের দেখিলাম তাহার সংস্পর্শে আসিয়া বেশ খুশি, যেন তাহাদের নিঃসঙ্গতার সতীনরূপে এই তরুণী জায়গা লাভ করিয়াছে।
পুরুষসমাজকে হাসির মায়াধ্বনি দ্বারা আবদ্ধ করিয়া রাখার, সেই বয়সে মাতা-পিতা তাহার বিবাহ দিয়াছেন।
খাঁচার পাখি যেমন লাফালাফি করে মুক্ত হইবার অভিপ্রায়, সেও তদুপরি একই নিয়ম অনুসরণ করিয়া কৌশলে মুক্তির বন্দোবস্ত করিয়া ফেলিল।
আগের মতো তাহার সৌন্দর্য্য তেমনটি আর নেই। লক্ষ্য করিলে বুঝা যায়, কিছুটা বার্ধক্যের ছোয়া পড়িয়াছে ।
অনার্স পড়ুয়া তরুণীর সৌন্দর্য্য এভাবে উত্তাল সোমেশ্বরীর মত ধীরে ধীরে চর জাগিবে তাহাই বা কে জানিত।।। মুখপালিশ ব্যবহার করলে অবশ্য তাহার অতীতের সৌন্দর্য অনেকাংশেই ফুটিয়া উঠে ।।
তা দেখে অনেক তরুণ মূর্ছা যায় শুনেছি। কোনো কবি কবিতা লিখেছে তা অবশ্য শুনিনি।
তাহার ইনবক্সে পুরুষ সমাজের ম্যাসেজ বোঝাই স্তুপ করে রাখা। এই ভেবে সে নিজের যৌবনাত্মাকে সাধুবাদ জানাইয়া সানন্দে শয়নগৃহে আরাম করিতে যায়। রাত্রির তিনপ্রহরে উঠিয়া চোখে কাজলের আস্তরণ লাগায়। অনুভব করে, ধন্য এ জীবন।।।
পুলকিত মনে ভাবে এই আকর্ষণীয় সৌন্দর্য্য দিয়া পুরুষদিগকে যদি বশেই না বনতে পারে, তবে এ যৌবনের মূল্য কোথায়?
তাহার সংস্পর্শ সব পুরুষের সঙ্গে।মেয়ে সই চোখে পড়ে নাই তেমন আমার।।
বসতে পুরুষ, খুনশুটি, রসিকতা সব পুরুষদিগের সঙ্গে। পুরুষ তাহার সই, পুরুষের সঙ্গে চায়ের কাপে আড্ডা,
প্রাসঙ্গিক সকল আয়োজনে পুরুষদিগের সঙ্গে একযোগে হাস্যোল্লাসে মাতিয়া রাখিতে চায় সে নিজেকে।।।
কিছু সুশীল মহাপুরুষদের দেখিলাম তাহার সংস্পর্শে আসিয়া বেশ খুশি, যেন তাহাদের নিঃসঙ্গতার সতীনরূপে এই তরুণী জায়গা লাভ করিয়াছে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
শ.ম. শহীদ ১৪/১১/২০২৪জীবন রে জীবন!
-
মধু মঙ্গল সিনহা ২০/০৪/২০২৪খুবই সুন্দর মুগ্ধতা রইলো।
-
আব্দুর রহমান আনসারী ২০/০৩/২০২৪সুখ পাঠ্য
-
জসিম বিন ইদ্রিস ১১/০৩/২০২৪মুগ্ধতা
-
অর্ঘ্যদীপ চক্রবর্তী ০৭/০৩/২০২৪দারুণ
-
ফয়জুল মহী ০৫/০৩/২০২৪নান্দনিক উপস্থাপন করেছেন ।
-
অর্ঘ্যদীপ চক্রবর্তী ০৫/০৩/২০২৪খুব ভালো লেখা