সুরভী নামা- ৪
বাইরে শিল পড়তেছে। কেউ কখনো ভাবেনাই প্রচণ্ড শীতের মধ্যে এরকম আচমকা একখান শিলাবৃষ্টি হইবো। আমিও ভাবিনাই।
সচরাচর এরকম সময়গুলোতে তরুণ তরুণীরা ইয়ারফোনের সহিত লেপ কম্বল গায়ে দিয়া খানিকটা সুখের পসরা সাজাইয়া বসায়। কেউ আবার বাদাম ভাজিয়া খায়, বেলকনির সামনে দাড়াইয়া শিলাবৃষ্টির ছন্দপতন উপভোগ করে।
কিশোর হইলে এককাপ গরম কফি কিংবা চায়ের সহিত চুমু দেয়, আর বাইরে তাকাইয়া প্রকৃতি দেখে,
আর ভাবে প্রিয়তমা, এই বাদল দিনে লুকিয়ে রয়েছো কোথায়?
ইহা যদি উঠতি তরুণী হয় তবে ভিন্ন কথা,
তাহার মনে চায় গ্রিলের ভিতর হাত দিয়া খানিকটা শিল সংগ্রহ করতে কিংবা পানি হাতে নিয়া খুনশুটি করার অভিপ্রায়ে নিজের উঠতি যৌবনকে সাধুবাদ জানানো।
বাইরে বাহির হইয়া বাদলের ধারার সঙ্গে নিজেকে উজার করিয়া দিবে, খানিকটা নাচানাচি, কিংবা খালি পায়ে শিলের স্তুপের উপর নিশ্চুপ হাটাহাটি,
হঠাৎ কোনো পরপুরুষের উপস্থিতি টের পাইয়া দৌড়াইয়া গিয়া নিজেকে ঘরের মধ্যে লুকাইবে।
বৃষ্টির দিনে এক কলেজ পড়ুয়া কণ্যা এই তো চায়।
এর বেশি থাকিলেও আমার সাহিত্যভান্ডারে জানা নাই।
এতো গেলো আমজনতার কথা। আসল কথায় আসি
এমন একখান দিনে সুরভী না জানি কি করতেছে, আমার জানিবার খুব মন চায়।
সেও কি কলেজপড়ুয়া কণ্যার মতো নিজেকে এরূপে কল্পনা করিতেছে, নাকি ধীরচিত্তে জৈবযৌগ আর ঘাসফড়িং বুঝিবার চেষ্টা করিতেছে।
সুরভী, এমন একখান দিনেও কি তোমার একবারোও বৃষ্টিতে ভিজতে মন চায়না। বেলকনিতে দাড়াইতে মন চায়না, আমার বুঝে আসে না।!
বৃষ্টি থামিলে দুইহাত ভর্তি শিল নিয়া একখান ছবি
তুইলা পাঠাইয়ো।
আমি দেখবার চাই তোমাদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা কে অধিক সুন্দর।
সুরভী নাকি দুহাত ভর্তি শুভ্র শিলাকণা।
সচরাচর এরকম সময়গুলোতে তরুণ তরুণীরা ইয়ারফোনের সহিত লেপ কম্বল গায়ে দিয়া খানিকটা সুখের পসরা সাজাইয়া বসায়। কেউ আবার বাদাম ভাজিয়া খায়, বেলকনির সামনে দাড়াইয়া শিলাবৃষ্টির ছন্দপতন উপভোগ করে।
কিশোর হইলে এককাপ গরম কফি কিংবা চায়ের সহিত চুমু দেয়, আর বাইরে তাকাইয়া প্রকৃতি দেখে,
আর ভাবে প্রিয়তমা, এই বাদল দিনে লুকিয়ে রয়েছো কোথায়?
ইহা যদি উঠতি তরুণী হয় তবে ভিন্ন কথা,
তাহার মনে চায় গ্রিলের ভিতর হাত দিয়া খানিকটা শিল সংগ্রহ করতে কিংবা পানি হাতে নিয়া খুনশুটি করার অভিপ্রায়ে নিজের উঠতি যৌবনকে সাধুবাদ জানানো।
বাইরে বাহির হইয়া বাদলের ধারার সঙ্গে নিজেকে উজার করিয়া দিবে, খানিকটা নাচানাচি, কিংবা খালি পায়ে শিলের স্তুপের উপর নিশ্চুপ হাটাহাটি,
হঠাৎ কোনো পরপুরুষের উপস্থিতি টের পাইয়া দৌড়াইয়া গিয়া নিজেকে ঘরের মধ্যে লুকাইবে।
বৃষ্টির দিনে এক কলেজ পড়ুয়া কণ্যা এই তো চায়।
এর বেশি থাকিলেও আমার সাহিত্যভান্ডারে জানা নাই।
এতো গেলো আমজনতার কথা। আসল কথায় আসি
এমন একখান দিনে সুরভী না জানি কি করতেছে, আমার জানিবার খুব মন চায়।
সেও কি কলেজপড়ুয়া কণ্যার মতো নিজেকে এরূপে কল্পনা করিতেছে, নাকি ধীরচিত্তে জৈবযৌগ আর ঘাসফড়িং বুঝিবার চেষ্টা করিতেছে।
সুরভী, এমন একখান দিনেও কি তোমার একবারোও বৃষ্টিতে ভিজতে মন চায়না। বেলকনিতে দাড়াইতে মন চায়না, আমার বুঝে আসে না।!
বৃষ্টি থামিলে দুইহাত ভর্তি শিল নিয়া একখান ছবি
তুইলা পাঠাইয়ো।
আমি দেখবার চাই তোমাদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা কে অধিক সুন্দর।
সুরভী নাকি দুহাত ভর্তি শুভ্র শিলাকণা।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
শুভজিৎ বিশ্বাস ০৯/০১/২০২৩খুব সুন্দর
-
দীপঙ্কর বেরা ২৭/১১/২০২২ভাল লেখা
-
জামাল উদ্দিন জীবন ১৯/১০/২০২২বেশ রছিলেন।
-
শ.ম. শহীদ ০৪/১০/২০২২চমৎকার।
-
সিন্ধু সেঁচে মুক্তা-আব্দুল কাদির মিয়া ২২/০৯/২০২২দারুণ
-
আলমগীর সরকার লিটন ২২/০৯/২০২২সুন্দর
-
ফয়জুল মহী ২১/০৯/২০২২সত্যিই অতুলনীয় !