♥ ডাইনিদের গ্রাম ♥
শহুরে স্পেনের থেকে অনেকটা দূরে একটি পাহাড়ের মাথায় অবস্থিত ছোট্ট গ্রাম ট্রাসমোজ। পিছনে পাহাড়ের উপরে বরফের চাদর। একদিক থেকে কালচে পিচের রাস্তা ছুটেছে গ্রামের দিকে। কিন্তু এ রাস্তা বড় ফাঁকা। এ পথ ধরে কেউ যায় না। সকলে বিশ্বাস করেন, এই রাস্তা তাঁদের নিয়ে যাবে সাক্ষাৎ মৃত্যুপুরীতে।
অভিশপ্ত গ্রাম ট্রাসমোজ পাহাড়চুড়ায় দাঁড়িয়ে থাকে একা, একেবারে একা।
কিন্তু কী এমন রয়েছে সেখানে? দূর থেকে থমথমে চেহারাটা দেখলে অন্তত এটুকু মালুম হয় যে, এখানে প্রাণের উচ্ছ্বলতা তেমন নেই। বলা হয়, এই গ্রামে নাকি ডাইনিদের বাস! কী এক অজানা অভিশাপের কারণ এই গ্রামে নাকি প্রায়ই ঘটে থাকে ভূতুরে সব ঘটনা। এই গ্রামের অস্তিত্ব রয়েছে যুগ যুগ ধরে। সেই পুরনো দিনগুলি থেকে এই গ্রাম বয়ে চলেছে সেই অভিশাপের এই ধারা। (রাতের ট্রাসমোজ)
সত্যিই কি অভিশাপ রয়েছে? নাকি, অন্য কোনও উদ্দেশ্যে কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে একটি মিথ ছড়িয়ে রেখেছে?
একটি ব্যাখ্যায় বলা হয়, ত্রয়োদশ শতাব্দীতে এই গ্রামে নকল মুদ্রা তৈরি করা হত। মুদ্রা তৈরির শব্দ যাতে কারও কানে না যায়, কেউ যাতে এই গ্রামের চৌহদ্দিতে ঢুকতে না পারে, সে জন্যই এমন ভুতুড়ে মিথ ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
ঘটনা যা-ই হোক, ট্রাসমোজের সঙ্গে এই অভিশাপের ভূত জড়িয়ে গিয়েছে চিরতরে। আর এই কারণেই ট্রাসমোজে জন্ম হয়েছে ডাইনিবিদ্যা চর্চা।
এই গ্রামের বাসিন্দারা প্রায় সকলেই এখনও ডাইনিবিদ্যা চর্চা করে আসছেন।
এই গ্রামে একসময়ে একটি কেল্লা ছিল। কিন্তু অভিশাপের চাদর এমনভাবে এর সঙ্গে সেঁটে গিয়েছে যে, ক্রমশ ক্ষয় হয়ে এসেছে এটি। কেল্লার ধ্বংসাবশেষ আজও দেখা যায়। শোনা যায়, কেল্লাটিতে নাকি আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। (এটিই সেই কেল্লা )
একসময় একের পর এক বাসিন্দা গ্রাম ছেড়ে পালাতে শুরু করেন। হাতেগোনা যে কয়েকজন এখনো রয়ে গিয়েছেন, তাঁরা বেঁচে আছেন এই ডাইনিবিদ্যাকে আঁকড়ে। আর রয়েছে গ্রাম ঘিরে এক অপার নৈঃশব্দ।
অভিশপ্ত গ্রাম ট্রাসমোজ পাহাড়চুড়ায় দাঁড়িয়ে থাকে একা, একেবারে একা।
কিন্তু কী এমন রয়েছে সেখানে? দূর থেকে থমথমে চেহারাটা দেখলে অন্তত এটুকু মালুম হয় যে, এখানে প্রাণের উচ্ছ্বলতা তেমন নেই। বলা হয়, এই গ্রামে নাকি ডাইনিদের বাস! কী এক অজানা অভিশাপের কারণ এই গ্রামে নাকি প্রায়ই ঘটে থাকে ভূতুরে সব ঘটনা। এই গ্রামের অস্তিত্ব রয়েছে যুগ যুগ ধরে। সেই পুরনো দিনগুলি থেকে এই গ্রাম বয়ে চলেছে সেই অভিশাপের এই ধারা। (রাতের ট্রাসমোজ)
সত্যিই কি অভিশাপ রয়েছে? নাকি, অন্য কোনও উদ্দেশ্যে কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে একটি মিথ ছড়িয়ে রেখেছে?
একটি ব্যাখ্যায় বলা হয়, ত্রয়োদশ শতাব্দীতে এই গ্রামে নকল মুদ্রা তৈরি করা হত। মুদ্রা তৈরির শব্দ যাতে কারও কানে না যায়, কেউ যাতে এই গ্রামের চৌহদ্দিতে ঢুকতে না পারে, সে জন্যই এমন ভুতুড়ে মিথ ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
ঘটনা যা-ই হোক, ট্রাসমোজের সঙ্গে এই অভিশাপের ভূত জড়িয়ে গিয়েছে চিরতরে। আর এই কারণেই ট্রাসমোজে জন্ম হয়েছে ডাইনিবিদ্যা চর্চা।
এই গ্রামের বাসিন্দারা প্রায় সকলেই এখনও ডাইনিবিদ্যা চর্চা করে আসছেন।
এই গ্রামে একসময়ে একটি কেল্লা ছিল। কিন্তু অভিশাপের চাদর এমনভাবে এর সঙ্গে সেঁটে গিয়েছে যে, ক্রমশ ক্ষয় হয়ে এসেছে এটি। কেল্লার ধ্বংসাবশেষ আজও দেখা যায়। শোনা যায়, কেল্লাটিতে নাকি আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। (এটিই সেই কেল্লা )
একসময় একের পর এক বাসিন্দা গ্রাম ছেড়ে পালাতে শুরু করেন। হাতেগোনা যে কয়েকজন এখনো রয়ে গিয়েছেন, তাঁরা বেঁচে আছেন এই ডাইনিবিদ্যাকে আঁকড়ে। আর রয়েছে গ্রাম ঘিরে এক অপার নৈঃশব্দ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোহন দাস (বিষাক্ত কবি) ১৪/০৩/২০২০Good.
-
মোঃ ইমরান হোসেন (ইমু) ১৩/০৪/২০১৭Good.
-
মোঃআব্দুল্লাহ্ আল মামুন ১৯/০৩/২০১৭হেব্বি তো।।।গিয়ে দেখা উচিত।।।
-
মোনালিসা ২৮/১২/২০১৬সুন্দর
-
প্রিয় ২৪/০৭/২০১৬গ্রামটিতে এক বার যাওয়ার ইচ্ছে আছে।
-
অঙ্কুর মজুমদার ০৫/০৭/২০১৬nice
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ০৪/০৭/২০১৬ভালো লাগলো।
-
ঘোস্ট রাইডার ০৪/০৭/২০১৬দারুণ পোস্ট, ভালো লাগলো।