গরু কাহিনি
বিচিত্র প্রাণীজগত, অগণিত তাদের সংখ্যা। বিস্ময়কর তাদের গঠন প্রকৃতি। অদ্ভুত তাদের আচার আচরণ। তাদের সম্পর্কে কতটুকু জানি আমরা। যাও জানি তা কি পুরোপুরো সঠিক?
আমাদের অতি পরিচিত প্রাণী গরুর কথাই ধরা যাক। আমরা কি জানি, গরুর মুখে উপরের পাটিতে দাঁত থাকেনা! শুধু নীচের পাটিতেই থাকে। উপরের পাতিতে দাঁত না থাকলে আমাদের পক্ষে চিবিয়ে কোনও খাবার খাওয়া সম্ভব ছিলোনা। তা হলে গরু চিবায় কি করে? গরুর মুখে উপরের পাটিতে দাঁত না থাকলেও থাকে শক্ত মাড়ি। যাকে ডেণ্টাল প্যাড বলে। এটাই দাঁতের বিকল্প হিসেবে কাজ করে। নীচের পাটির দাঁত আর এই ডেণ্টাল প্যাড দিয়েই গরু খাবার চিবায়।
গরুর দুধ খুব পুষ্টিকর। হাত দিয়ে যেমন গরুর দুধ দোয়ানো যায় তেমন মিল্কিং মেশিন দিয়েও দোয়ানো যায়। আশ্চর্যের বিষয় হলো দুধ দোয়ানোর সময় মিউজিক শোনানো হলে গরু বেশি দুধ দেয়!
গরুর পাকস্হলীতে চারটি ভাগ থাকে, ভাগগুলো হলোঃ রুমেন, রেটিকুলাম, ওমাজাম, এবওমাজাম। এজন্য গরুকে কম্পাউণ্ড স্টমাক এনিমেল বলা হয়। গরুর পাকস্হলীর এমন গঠনের কারণে গরু কখনও বমি করতে পারে না।
গরু প্রতিদিন প্রায় ২০ থেকে ৫০ গ্যালন পানি পান করতে পারে। মানে পুরো এক বাথটাব পানি। আর লালাও উত্পন্ন করে প্রায় ২০ গ্যালন। গরুকে সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠানো যায় ঠিক, কিন্তু কখনও সিঁড়ি দিয়ে নীচে নামানো যায় না।
শুধু গরুই যে অদ্ভুত আচরণ করে তা নয়। মানুষও অনেক সময় গরুর সঙ্গে উদ্ভুত আচরণ করে। ১৭৪০ সালে ফ্রান্সে একটি গাভীকে বিচারে দোষী সাবস্ত্য করা হয় এবং প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। গাভীটির অপরাধ ছিলো সে কালো জাদু করেছিলো!!!
আমাদের অতি পরিচিত প্রাণী গরুর কথাই ধরা যাক। আমরা কি জানি, গরুর মুখে উপরের পাটিতে দাঁত থাকেনা! শুধু নীচের পাটিতেই থাকে। উপরের পাতিতে দাঁত না থাকলে আমাদের পক্ষে চিবিয়ে কোনও খাবার খাওয়া সম্ভব ছিলোনা। তা হলে গরু চিবায় কি করে? গরুর মুখে উপরের পাটিতে দাঁত না থাকলেও থাকে শক্ত মাড়ি। যাকে ডেণ্টাল প্যাড বলে। এটাই দাঁতের বিকল্প হিসেবে কাজ করে। নীচের পাটির দাঁত আর এই ডেণ্টাল প্যাড দিয়েই গরু খাবার চিবায়।
গরুর দুধ খুব পুষ্টিকর। হাত দিয়ে যেমন গরুর দুধ দোয়ানো যায় তেমন মিল্কিং মেশিন দিয়েও দোয়ানো যায়। আশ্চর্যের বিষয় হলো দুধ দোয়ানোর সময় মিউজিক শোনানো হলে গরু বেশি দুধ দেয়!
গরুর পাকস্হলীতে চারটি ভাগ থাকে, ভাগগুলো হলোঃ রুমেন, রেটিকুলাম, ওমাজাম, এবওমাজাম। এজন্য গরুকে কম্পাউণ্ড স্টমাক এনিমেল বলা হয়। গরুর পাকস্হলীর এমন গঠনের কারণে গরু কখনও বমি করতে পারে না।
গরু প্রতিদিন প্রায় ২০ থেকে ৫০ গ্যালন পানি পান করতে পারে। মানে পুরো এক বাথটাব পানি। আর লালাও উত্পন্ন করে প্রায় ২০ গ্যালন। গরুকে সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠানো যায় ঠিক, কিন্তু কখনও সিঁড়ি দিয়ে নীচে নামানো যায় না।
শুধু গরুই যে অদ্ভুত আচরণ করে তা নয়। মানুষও অনেক সময় গরুর সঙ্গে উদ্ভুত আচরণ করে। ১৭৪০ সালে ফ্রান্সে একটি গাভীকে বিচারে দোষী সাবস্ত্য করা হয় এবং প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। গাভীটির অপরাধ ছিলো সে কালো জাদু করেছিলো!!!
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
অভিজিৎ দাস ২১/০৮/২০১৫আমি আবেগাপ্লুত
-
অগ্নিপক্ষ ১৮/০৮/২০১৫এই রকম সিঁড়ি হলে টুকটুক করে নিচে নেমে যাবে!!!!!
গরুর রচনা ভালোই হয়েছে তবে সঠিক বানান কাহিনী হবে। -
সাইদুর রহমান ১৭/০৮/২০১৫ভালো লাগলো গরুর
কাহিনী।