“ডেল কার্নেগীর স্মরণীয় ২৫টি উক্তি”
(১) যার কথার চেয়ে কাজের পরিমান বেশী, সাফল্য তার কাছেই এসে ধরা দেয়,কারন যে নদী যত গভীর তার বয়ে যাওয়ার শব্দ ততো কম।
(২) মনে রাখবেন,
আপনি কে বা আপনার কি
আছে তার উপর আপনার
সুখ নির্ভর করেনা,
আপনার সুখ নির্ভর
করে আপনি কেমন চিন্তা করেন তার
উপর।
(৩) যা আপনাকে পীড়া দেয়, এমন বিষয় নিয়ে এক মিনিটের বেশি ভাববেন না।
(৪) মানুষের গুণ নিয়ে প্রতিযোগিতা করুন দোষ নিয়ে নয়।
(৫) মনে রাখবেন আজকের দিনটি গতকাল আপনার কাছে আগামীকাল ছিল। যেটার কথা ভেবে গতকাল আপনি চিন্তিত ছিলেন আজ নয়।
(৬) আপনি ভাল মানুষ হলেই পুরো জগৎবাসী আপনার সঙ্গে ভাল
ব্যবহার করবে এমনটা আশা করা ঠিক
নয়।
আপনি নিরামিষভোজী হলে কি কোন
ষাঁড় আপনাকে তাড়া করবে না?"
(৭) অস্পষ্টতায় ভরা দুরের কিছুর চেয়ে কাছের স্পষ্ট কিছু দেখাই আমাদের দরকার।
(৮) কি কাজ করতে চলেছেন সে সম্পর্কে কোন ধারণা না থাকার অর্থ,আপনি অন্ধকারের যাত্রী কোন অন্ধের মত।
(৯) মন্দ সহচর্যের চেয়ে নিঃসঙ্গতা অনেক ভালো।
(১০) মানুষ যখন রাগান্বিত
অবস্থায়,তখন
তাকে কোনভাবে বিরক্ত
করা উচিত নয় ।
কেননা তা থেকে চরম ভুল
বোঝাবুঝি সৃষ্টি হতে পারে।
(১১) পৃথিবীতে ভালবাসার একটি মাত্র ঊপায় আছে,
সেটা হল প্রতিদান পাওয়ার আশা না করে শুধু
ভালবেসে যাওয়া।
(১২) মনে রাখবেন অন্যায় সমালোচনা অনেক ক্ষেত্রেই আড়াল করা প্রশংসাই: মনে রাখবেন মরা কুকুরকে কেউ লাথি মারেনা।
(১৩) দুশ্চিন্তা দূর করার এক নম্বর উপায় হল- ব্যস্ত থাকা।
(১৪) আমি চাইতাম বিখ্যাত ব্যক্তিদের মতো সফল হতে; এর জন্য আমি অনেক পরিশ্রমও করেছি কিন্তু আমি কোনভাবেই সফল হইনি,অবশেষে আমি সিদ্ধান্ত নিলাম- অন্যের মতো নয়- বরং আমি হবো আমার মতো।
(১৫) অনুকরন নয়, অনুসরন নয়, নিজেকে খুঁজুন, নিজেকে জানুন, নিজের পথে চলুন।
(১৬) আমরা যখন আমাদের কর্তব্য - কর্মে অবহেলা দেখাই, কোন দায়িত্বকে নিষ্ঠার সঙ্গে গ্রহন করিনা, তখনই অকৃতকার্যতা আসে।
(১৭) ভদ্র আচরন করতে শিক্ষা লাগে, অভদ্র আচরন করতে অজ্ঞতাই যথেষ্ট।
(১৮) সাফল্য হল আপনি যা চান তা হাসিল করা। আনন্দ হল আপনি যা চান তা পাওয়া।
(১৯) দাম্পত্য জীবনে সুখি হতে চাও?তাহলে-পরস্পরকে অবিশ্বাস করবেনা আর ঘ্যানর ঘ্যানর করবে না।
(২০) একটি সুন্দর মুখের কুৎসিত কথার চেয়ে, একটি কুৎসিত মুখের মধুর কথা অধিকতর শ্রেয়।
(২১) যে স্ত্রীরা স্বামীকে সুখী করতে পারেন, তারা নিজেরাও তারি সঙ্গে সুখী হন। তারা অতি সহজেই বলতে পারেন যে স্বামীর সহযোগিতায় আমাদের জীবন কানায় কানায় পূর্ণ।
(২২) মনে রাখা প্রয়োজন যে, একজন হতাশা গ্রস্থ মানুষের চেয়ে একজন সুখী মানুষ হাজার গুন বেশী কর্মক্ষম।
(২৩) যে অবস্হায়ই পড়ুন না কেন- অবস্থার ভালো মন্দ না দেখে বিচার করা উচিত নয়।
(২৪) সব সময়-ই অপর ব্যাক্তিকে নিজের শ্রেষ্ঠত্ব উপলব্ধি করার সুযোগ দিন
(২৫) যিনি নিজের মন নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছেন তিনিই সফলতা লাভ করেছেন।
(২) মনে রাখবেন,
আপনি কে বা আপনার কি
আছে তার উপর আপনার
সুখ নির্ভর করেনা,
আপনার সুখ নির্ভর
করে আপনি কেমন চিন্তা করেন তার
উপর।
(৩) যা আপনাকে পীড়া দেয়, এমন বিষয় নিয়ে এক মিনিটের বেশি ভাববেন না।
(৪) মানুষের গুণ নিয়ে প্রতিযোগিতা করুন দোষ নিয়ে নয়।
(৫) মনে রাখবেন আজকের দিনটি গতকাল আপনার কাছে আগামীকাল ছিল। যেটার কথা ভেবে গতকাল আপনি চিন্তিত ছিলেন আজ নয়।
(৬) আপনি ভাল মানুষ হলেই পুরো জগৎবাসী আপনার সঙ্গে ভাল
ব্যবহার করবে এমনটা আশা করা ঠিক
নয়।
আপনি নিরামিষভোজী হলে কি কোন
ষাঁড় আপনাকে তাড়া করবে না?"
(৭) অস্পষ্টতায় ভরা দুরের কিছুর চেয়ে কাছের স্পষ্ট কিছু দেখাই আমাদের দরকার।
(৮) কি কাজ করতে চলেছেন সে সম্পর্কে কোন ধারণা না থাকার অর্থ,আপনি অন্ধকারের যাত্রী কোন অন্ধের মত।
(৯) মন্দ সহচর্যের চেয়ে নিঃসঙ্গতা অনেক ভালো।
(১০) মানুষ যখন রাগান্বিত
অবস্থায়,তখন
তাকে কোনভাবে বিরক্ত
করা উচিত নয় ।
কেননা তা থেকে চরম ভুল
বোঝাবুঝি সৃষ্টি হতে পারে।
(১১) পৃথিবীতে ভালবাসার একটি মাত্র ঊপায় আছে,
সেটা হল প্রতিদান পাওয়ার আশা না করে শুধু
ভালবেসে যাওয়া।
(১২) মনে রাখবেন অন্যায় সমালোচনা অনেক ক্ষেত্রেই আড়াল করা প্রশংসাই: মনে রাখবেন মরা কুকুরকে কেউ লাথি মারেনা।
(১৩) দুশ্চিন্তা দূর করার এক নম্বর উপায় হল- ব্যস্ত থাকা।
(১৪) আমি চাইতাম বিখ্যাত ব্যক্তিদের মতো সফল হতে; এর জন্য আমি অনেক পরিশ্রমও করেছি কিন্তু আমি কোনভাবেই সফল হইনি,অবশেষে আমি সিদ্ধান্ত নিলাম- অন্যের মতো নয়- বরং আমি হবো আমার মতো।
(১৫) অনুকরন নয়, অনুসরন নয়, নিজেকে খুঁজুন, নিজেকে জানুন, নিজের পথে চলুন।
(১৬) আমরা যখন আমাদের কর্তব্য - কর্মে অবহেলা দেখাই, কোন দায়িত্বকে নিষ্ঠার সঙ্গে গ্রহন করিনা, তখনই অকৃতকার্যতা আসে।
(১৭) ভদ্র আচরন করতে শিক্ষা লাগে, অভদ্র আচরন করতে অজ্ঞতাই যথেষ্ট।
(১৮) সাফল্য হল আপনি যা চান তা হাসিল করা। আনন্দ হল আপনি যা চান তা পাওয়া।
(১৯) দাম্পত্য জীবনে সুখি হতে চাও?তাহলে-পরস্পরকে অবিশ্বাস করবেনা আর ঘ্যানর ঘ্যানর করবে না।
(২০) একটি সুন্দর মুখের কুৎসিত কথার চেয়ে, একটি কুৎসিত মুখের মধুর কথা অধিকতর শ্রেয়।
(২১) যে স্ত্রীরা স্বামীকে সুখী করতে পারেন, তারা নিজেরাও তারি সঙ্গে সুখী হন। তারা অতি সহজেই বলতে পারেন যে স্বামীর সহযোগিতায় আমাদের জীবন কানায় কানায় পূর্ণ।
(২২) মনে রাখা প্রয়োজন যে, একজন হতাশা গ্রস্থ মানুষের চেয়ে একজন সুখী মানুষ হাজার গুন বেশী কর্মক্ষম।
(২৩) যে অবস্হায়ই পড়ুন না কেন- অবস্থার ভালো মন্দ না দেখে বিচার করা উচিত নয়।
(২৪) সব সময়-ই অপর ব্যাক্তিকে নিজের শ্রেষ্ঠত্ব উপলব্ধি করার সুযোগ দিন
(২৫) যিনি নিজের মন নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছেন তিনিই সফলতা লাভ করেছেন।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সাইদুর রহমান ২৬/১২/২০১৪
-
স্বপন শর্মা ২৫/১২/২০১৪Excclent words....
-
ইঞ্জিনিয়ার সজীব ইমাম ২৫/১২/২০১৪একদম প্রিয়তে রেখে দিলাম।
-
অ ২৫/১২/২০১৪হ্যা সুন্দর পোস্ট ।
ঠিক মনে করতে পারছি না তবে সম্ভবত "দুঃশ্চিন্তাহীন নতুন জীবন" নামে তার একটা অনুবাদ বই পড়েছিলাম । খুব সুন্দর বই । কতগুলো উক্তি তো আমি নোট করেই রেখেছিলাম ।
তার মধ্যে একটি এরকম, 'হে আলোক, পথ দেখাও । দূরের দৃশ্য আমি দেখতে চাই না আমার দুই পা চলাই সব ।' -
তুহিনা সীমা ২৫/১২/২০১৪সুপার লাইক...........
শুভেচ্ছা জানবেন।