থামে না জীবন
কিছু সাদা বক উড়ে গেল আকাশে,
কুলকুল শব্দে বয়ে চলেছে নদী।
দিগন্ত জোড়া নীল আকাশ,
তবে রয়েছে কিছু মেঘের ঘনঘটা।
নদীতে ছাউনি অলা নৌকা,
বাতাসের মাঝে মৃদু ছন্দের শব্দ।
কোন কথা নেই আজ,
যদিও বসে আছি পাশাপাশি তার সাথে।
আজ নেই আগের সেই চঞ্চলতা,
নেই সেই আগের খুনসুটি।
সেই সব উচ্ছ্বাস আজ হারিয়ে গেছে,
হারিয়ে গেছে সেই সব সোনালি অতীত।
আহ্! কি সুখ সেই সব স্মৃতির,
কত উচ্ছল ছিল দিনগুলি।
মনে পড়ে সেই স্কুল পেরিয়ে,
সদ্য কলেজে আসার দিনগুলো।
কত পরিচিত অপরিচিত মুখের মুখোমুখি,
নতুন পৌরুষত্ত্বের পড়ার এক আনন্দ।
নেই কারো বাধা নেই কারো চক্ষুশূল,
নিজের কিশোর পেরিয়ে যৌবনের হাতছানি।
চারদিকে রঙিন ঘুড়ির উড়াউড়ি,
সেই সাথে ডানা কাটা পরী।
একদিন কি কারণে হাটছিলাম খুব বেগে,
যাচ্ছিলাম মেয়েদের কমন রুমের পাশে।
তখনই হঠাৎ দূঘটনায় পতিত,
আমার সাথে একটি পরী সংঘর্ষ।
লজ্জায় আমার মাথা পুরো অবনত,
ছিটকে পড়ে পরী মনে হলো একটু আহত।
পাশেই ভেসে আসছিল হাসির শব্দ শতশত,
হঠাৎ ঘটনায় আমি কিংকর্তব্যবিমূঢ়।
ক্ষন পরে একটি মেয়ে এগিয়ে এল,
তুলল পরীকে তার হাতটি ধরে।
কর্কশ ভাষায় দু একটি দিল শুনিয়ে,
শ্রবণে তার ভাষা মাথা হয়ে গেল ঝাঁঝাঁ
মনে মনে বলি চাচা আপন প্রাণ বাঁচা।
অল্পতেই গেল ঘটনা রটে,
চারদিকে সবাই মুছকি মুছকি হাসে।
প্রকৃতির এক অলিখিত নিয়মে,
হয়ে গেল প্রেম ঐ পরীটির সাথে।
প্রেমে রচিত কাব্য মহাকাব্যে,
বুঝতে পারিনি কি আছে ভবিত্যবে।
মাস পেরিয়ে বছর ফুরিয়ে টানল কলেজ ইতি,
এভাবেই চলতে লাগল মোদের প্রেম ত্বরী।
ভর্তি হলাম ইউনিভার্সিটিতে,
দিন যেতে লাগল দ্রুতগতিতে।
সে ছাড়া দিন চলেনা তো?
তাকে নিয়ে মোর স্বপ্ন কতো।
- কি ব্যপার কিছু বলছো না যে?
হঠাৎ দীর্ঘশ্বাস বেড়িয়ে গেল নিঃশব্দে,
হৃদয়ের গহীনে সৃষ্টি হয় এক আলোড়ন।
> কি শুনতে চাও?
- ওমা! কি শুনতে চাই মানে,
তোমার কি কোন কথা নেই আজ মনে?
> নাহ্! আজ কোন কথা নেই,
আজ শুধু স্মৃতি রোমন্থন।
সেই দিনগুলো যা চলে গেছে সময়ের সাথে।
- কি হবে ভেবে সেই সব দিনের কথা।
যা চলে গেছে তার কি পাবে আর দেখা?
> জানি ফিরে পাবনা,
তবু ভাবনা দেয় হানা।
মাঝে মাঝে হই আনমনা,
কেন তুমি আমার হলে না।
- দেখ আজ আকাশ কী সুন্দর!!
> হ্যাঁ দেখছি! সুন্দর মানুষের সাথে
প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য।
হয়তো মেঘ হবে।
- হ্যাঁ তাইতো দেখছি।
তবে আকাশের মেঘ আমরা সবাই দেখি।
হৃদয়ের গহীনে যে মেঘ জমা হয়,
তার খবর কেউ কি রাখে?
> আমি তো চাইনি কখনো,
তোমার হৃদয়ে কোন মেঘ জমা থাক।
- আসলে তুমি, আমি, আমরা কেউই
চায়নি,
তবে চেয়েছে প্রকৃতি।
আমরা প্রকৃতির কাছে বন্দী।
> নিজেদের অক্ষমতাকে ,
কেন ঠেলে দিচ্ছো প্রকৃতির দিকে।
- থাক যা হবার তা হয়েছে,
ওসব ভাবা এখন নয়কি মিছে?
> হাহ্! সত্যিই তুমি বদলে গেছো।
ঠিকই বলেছ আজ সবই মিছে।
সেই সোনালি অতীত,
সেই ঘাসফড়িঙের পিছনে ছুটে চলা।
সেই বৃষ্টির দিনের উষ্ণ আবেগ,
সেই কুয়াশা ঝরা ভালবাসার উষ্ণতা।
আজ সব মিছে, সব সব।
- আহ্! বাদ দাওনা ও সব।
বল এখন তোমার চলছে কেমন?
> ভালোই! ভালোই চলছে জীবন।
নেই আগের সেই চঞ্চলতা,
নেই কারো জন্য অপেক্ষা।
নেই আজ রুটিন করে খাওয়া,
নেই আজ কোন স্বপ্নকে কাছে পাওয়া।
নেই নেই কিছুই নেই সবই শূন্য,
বেঁচে আছি তবু নিজেকে লাগে জগন্য।
- কেন তুমি এমন হয়ে গেলে?
বাস্তবতাকে কেন পারছনা মেনে নিতে।
> শোন অবন্তী! তোমার জন্য যা সহজ,
হয়তো আমার জন্য তা নয়।
তুমি যা মেনে নিতে পেরেছ,
হয়তো আমি তা মেনে নিতে পারিনি।
তুমি বললেনা প্রকৃতি,
হয়তো প্রকৃতিই চায় নি ।
একসময়ের দূরন্ত চঞ্চল উড়ন্তমনা,
যুবককে দিল থমকে এক কালো ঝড়।
ঝড়তো ঝড়ই তাতে থাকে না কোন মঙ্গল,
এই ঝড়ই আমাকে করেছে আজ নিঃস্ব নিঃসম্বল।
- ঝড় কি আমার জীবনেও আসেনি?
আমি কিভাবে পেরেছি কঠিন মুহূর্তে,
এই জীবন সংগ্রামে বেঁচে থাকতে।
তুমি পুরুষ বলে তোমার দুঃখ গুলো আড়ালে নয়,
আমি অবলা নারী সমাজের নিগৃহীত।
নিজের কষ্ট প্রতিনিয়ত আমার হৃদয়ে যে রক্তক্ষরণ,
তাকি সারবে কখনো?
> থাক! সবই যখন কপালের লিখন,
যা পারে না কেউ কখনো খন্ডন।
- থাকবে কেন? তুমি সাজাও তোমার জীবন।
কেন এই দুঃস্বপ্ন বয়ে বেড়াবে আজীবন।
> যে ভালবাসা পেয়েছিলাম,
যে ভালবাসা তোমায় দিয়েছিলাম,
যে স্বপ্নের প্রাসাদ কল্পনায় ছিল,
তা ভাঙ্গতে ইচ্ছে করে না।
- কাব্য দিয়ে জীবন হয় না।
জীবনকে জীবনের মতো করে মেনে নাও।
দেখ! প্রকৃতি কত সুন্দর,
সময়ের সাথে সাথে বদলায় প্রকৃতি।
কখনোই মনে হয়না তা অসুন্দর,
অথচ এই প্রকৃতির মাঝেই আছে সব।
রোদ, ঝড়, বৃষ্টি, খরা, শীত, বসন্ত,
কি নেই তার মাঝে।
তবু প্রকৃতি টিকে আছে আপন মহিমায়।
আমাদের একসময় বসন্ত ছিল,
বসন্তে আমরা চেয়েছি দুজনে
বাধতে সুখের নীড়।
কোন এক ঝড়ে সেই নীড়ে থাকা হলো না মোদের।
তাই বলে কি জীবন থেমে থাকবে আমাদের?
হয়তো আবার বসন্ত আসবে,
চারদিক ফুলে ফলে নানান রঙে
শোভিত হবে এই প্রকৃতি।
এখন হয়তো আমরা দুজন দু নীড়ে,
তবুও তো বসন্ত আসবে জীবনে।
এই ক্ষুদ্র জীবন কেন হেলায় হারাবে?
জীবনকে জীবনের মতো করে দেখ,
দেখবে জীবন আসলেই খুব সুন্দর।
27/5/2013
কুলকুল শব্দে বয়ে চলেছে নদী।
দিগন্ত জোড়া নীল আকাশ,
তবে রয়েছে কিছু মেঘের ঘনঘটা।
নদীতে ছাউনি অলা নৌকা,
বাতাসের মাঝে মৃদু ছন্দের শব্দ।
কোন কথা নেই আজ,
যদিও বসে আছি পাশাপাশি তার সাথে।
আজ নেই আগের সেই চঞ্চলতা,
নেই সেই আগের খুনসুটি।
সেই সব উচ্ছ্বাস আজ হারিয়ে গেছে,
হারিয়ে গেছে সেই সব সোনালি অতীত।
আহ্! কি সুখ সেই সব স্মৃতির,
কত উচ্ছল ছিল দিনগুলি।
মনে পড়ে সেই স্কুল পেরিয়ে,
সদ্য কলেজে আসার দিনগুলো।
কত পরিচিত অপরিচিত মুখের মুখোমুখি,
নতুন পৌরুষত্ত্বের পড়ার এক আনন্দ।
নেই কারো বাধা নেই কারো চক্ষুশূল,
নিজের কিশোর পেরিয়ে যৌবনের হাতছানি।
চারদিকে রঙিন ঘুড়ির উড়াউড়ি,
সেই সাথে ডানা কাটা পরী।
একদিন কি কারণে হাটছিলাম খুব বেগে,
যাচ্ছিলাম মেয়েদের কমন রুমের পাশে।
তখনই হঠাৎ দূঘটনায় পতিত,
আমার সাথে একটি পরী সংঘর্ষ।
লজ্জায় আমার মাথা পুরো অবনত,
ছিটকে পড়ে পরী মনে হলো একটু আহত।
পাশেই ভেসে আসছিল হাসির শব্দ শতশত,
হঠাৎ ঘটনায় আমি কিংকর্তব্যবিমূঢ়।
ক্ষন পরে একটি মেয়ে এগিয়ে এল,
তুলল পরীকে তার হাতটি ধরে।
কর্কশ ভাষায় দু একটি দিল শুনিয়ে,
শ্রবণে তার ভাষা মাথা হয়ে গেল ঝাঁঝাঁ
মনে মনে বলি চাচা আপন প্রাণ বাঁচা।
অল্পতেই গেল ঘটনা রটে,
চারদিকে সবাই মুছকি মুছকি হাসে।
প্রকৃতির এক অলিখিত নিয়মে,
হয়ে গেল প্রেম ঐ পরীটির সাথে।
প্রেমে রচিত কাব্য মহাকাব্যে,
বুঝতে পারিনি কি আছে ভবিত্যবে।
মাস পেরিয়ে বছর ফুরিয়ে টানল কলেজ ইতি,
এভাবেই চলতে লাগল মোদের প্রেম ত্বরী।
ভর্তি হলাম ইউনিভার্সিটিতে,
দিন যেতে লাগল দ্রুতগতিতে।
সে ছাড়া দিন চলেনা তো?
তাকে নিয়ে মোর স্বপ্ন কতো।
- কি ব্যপার কিছু বলছো না যে?
হঠাৎ দীর্ঘশ্বাস বেড়িয়ে গেল নিঃশব্দে,
হৃদয়ের গহীনে সৃষ্টি হয় এক আলোড়ন।
> কি শুনতে চাও?
- ওমা! কি শুনতে চাই মানে,
তোমার কি কোন কথা নেই আজ মনে?
> নাহ্! আজ কোন কথা নেই,
আজ শুধু স্মৃতি রোমন্থন।
সেই দিনগুলো যা চলে গেছে সময়ের সাথে।
- কি হবে ভেবে সেই সব দিনের কথা।
যা চলে গেছে তার কি পাবে আর দেখা?
> জানি ফিরে পাবনা,
তবু ভাবনা দেয় হানা।
মাঝে মাঝে হই আনমনা,
কেন তুমি আমার হলে না।
- দেখ আজ আকাশ কী সুন্দর!!
> হ্যাঁ দেখছি! সুন্দর মানুষের সাথে
প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য।
হয়তো মেঘ হবে।
- হ্যাঁ তাইতো দেখছি।
তবে আকাশের মেঘ আমরা সবাই দেখি।
হৃদয়ের গহীনে যে মেঘ জমা হয়,
তার খবর কেউ কি রাখে?
> আমি তো চাইনি কখনো,
তোমার হৃদয়ে কোন মেঘ জমা থাক।
- আসলে তুমি, আমি, আমরা কেউই
চায়নি,
তবে চেয়েছে প্রকৃতি।
আমরা প্রকৃতির কাছে বন্দী।
> নিজেদের অক্ষমতাকে ,
কেন ঠেলে দিচ্ছো প্রকৃতির দিকে।
- থাক যা হবার তা হয়েছে,
ওসব ভাবা এখন নয়কি মিছে?
> হাহ্! সত্যিই তুমি বদলে গেছো।
ঠিকই বলেছ আজ সবই মিছে।
সেই সোনালি অতীত,
সেই ঘাসফড়িঙের পিছনে ছুটে চলা।
সেই বৃষ্টির দিনের উষ্ণ আবেগ,
সেই কুয়াশা ঝরা ভালবাসার উষ্ণতা।
আজ সব মিছে, সব সব।
- আহ্! বাদ দাওনা ও সব।
বল এখন তোমার চলছে কেমন?
> ভালোই! ভালোই চলছে জীবন।
নেই আগের সেই চঞ্চলতা,
নেই কারো জন্য অপেক্ষা।
নেই আজ রুটিন করে খাওয়া,
নেই আজ কোন স্বপ্নকে কাছে পাওয়া।
নেই নেই কিছুই নেই সবই শূন্য,
বেঁচে আছি তবু নিজেকে লাগে জগন্য।
- কেন তুমি এমন হয়ে গেলে?
বাস্তবতাকে কেন পারছনা মেনে নিতে।
> শোন অবন্তী! তোমার জন্য যা সহজ,
হয়তো আমার জন্য তা নয়।
তুমি যা মেনে নিতে পেরেছ,
হয়তো আমি তা মেনে নিতে পারিনি।
তুমি বললেনা প্রকৃতি,
হয়তো প্রকৃতিই চায় নি ।
একসময়ের দূরন্ত চঞ্চল উড়ন্তমনা,
যুবককে দিল থমকে এক কালো ঝড়।
ঝড়তো ঝড়ই তাতে থাকে না কোন মঙ্গল,
এই ঝড়ই আমাকে করেছে আজ নিঃস্ব নিঃসম্বল।
- ঝড় কি আমার জীবনেও আসেনি?
আমি কিভাবে পেরেছি কঠিন মুহূর্তে,
এই জীবন সংগ্রামে বেঁচে থাকতে।
তুমি পুরুষ বলে তোমার দুঃখ গুলো আড়ালে নয়,
আমি অবলা নারী সমাজের নিগৃহীত।
নিজের কষ্ট প্রতিনিয়ত আমার হৃদয়ে যে রক্তক্ষরণ,
তাকি সারবে কখনো?
> থাক! সবই যখন কপালের লিখন,
যা পারে না কেউ কখনো খন্ডন।
- থাকবে কেন? তুমি সাজাও তোমার জীবন।
কেন এই দুঃস্বপ্ন বয়ে বেড়াবে আজীবন।
> যে ভালবাসা পেয়েছিলাম,
যে ভালবাসা তোমায় দিয়েছিলাম,
যে স্বপ্নের প্রাসাদ কল্পনায় ছিল,
তা ভাঙ্গতে ইচ্ছে করে না।
- কাব্য দিয়ে জীবন হয় না।
জীবনকে জীবনের মতো করে মেনে নাও।
দেখ! প্রকৃতি কত সুন্দর,
সময়ের সাথে সাথে বদলায় প্রকৃতি।
কখনোই মনে হয়না তা অসুন্দর,
অথচ এই প্রকৃতির মাঝেই আছে সব।
রোদ, ঝড়, বৃষ্টি, খরা, শীত, বসন্ত,
কি নেই তার মাঝে।
তবু প্রকৃতি টিকে আছে আপন মহিমায়।
আমাদের একসময় বসন্ত ছিল,
বসন্তে আমরা চেয়েছি দুজনে
বাধতে সুখের নীড়।
কোন এক ঝড়ে সেই নীড়ে থাকা হলো না মোদের।
তাই বলে কি জীবন থেমে থাকবে আমাদের?
হয়তো আবার বসন্ত আসবে,
চারদিক ফুলে ফলে নানান রঙে
শোভিত হবে এই প্রকৃতি।
এখন হয়তো আমরা দুজন দু নীড়ে,
তবুও তো বসন্ত আসবে জীবনে।
এই ক্ষুদ্র জীবন কেন হেলায় হারাবে?
জীবনকে জীবনের মতো করে দেখ,
দেখবে জীবন আসলেই খুব সুন্দর।
27/5/2013
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
স্বপঞ্জয় চৌধুরী ২৯/১০/২০১৩জীবন আসলেই থেমে থাকেনা। ভালো লাগলো
-
রাশেদ ভুঁইঞা বিপ্লব ২৭/১০/২০১৩অপূর্ব সুরেলা ছন্দময় শব্দ চয়নে অলংকৃত লেখাটি খুব ভাল লেগেছে কবি।
-
অভিজিৎ দাশগুপ্ত ২৭/১০/২০১৩দারুণ দারুণ দারুণ দারুণ
-
দাদা মুহাইমিন চৌধূরী ২৬/১০/২০১৩লাইক লাইক। বুকমার্ক করে রাখলাম খুব ভাল লেগেছে ।
-
আরিয়ান খান ২৩/১০/২০১৩বাব্বাহ! একেবারে হাপিয়ে উঠেছি এত্তবড় কবিতা! ভাল লাগল। সত্যিই মানুষের জীবনে কতকিছুই না ঘটে যায়। সময়ের বিবর্তনে মানুষ সব ভূলে যায়। জীবন থেমে থাকেনা, ছুটে চলে প্রবাহমান নদীর মত।
-
সহিদুল হক ২০/১০/২০১৩দীর্ঘ কবিতাটি সুন্দরভাবে এগিয়েছে,শেষ দু লাইনে সার
সত্য কথাটা উঠে এসেছে।
অশেষ শুভ কামনা ভাই সাখাওয়াৎ। -
suman ১৯/১০/২০১৩দীর্ঘ চমতকার রোমান্টিক কবিতা ...চলচ্চিত্রের মতো অবলোকন করলাম যেনো...আরও লেখার অপেক্ষায় ...
-
אולי כולנו טועים ১৯/১০/২০১৩নিটল একটি প্রেমের আবেশ পেলাম কবিতায় -
কথোপকথন আকারে এসে যা হৃদয় ছুয়ে গেল !! -
আরজু নাসরিন পনি ১৮/১০/২০১৩বাহ বেশ নস্টালজিক, আশা জাগানিয়া কবিতা ।
আচ্ছা প্রেমের ঘটনার মেয়েগুলো পরী সদৃশই হয় কেন বলুন তো ?
একটু সাদাসিধে বা 'চিত্রাঙ্গদা'র মতো মারকুটে, টমবয় টাইপের কেন নয় ?
কবিরা কি প্রেয়সী মানেই পরী কল্পনা করে নাকি ?
কবিতার শুরুটা দারুণভাবে করে সেটাকে আবার কথোপকথনে মোড় ঘুরিয়ে শেষ করেছেন বেশ দারুণ ভাবে ।
অনেক ভালো লাগলো পড়তে ।
শুভকামনা রইল কবির জন্যে ।। -
সুবীর কাস্মীর পেরেরা ১৮/১০/২০১৩অসাধারণ শব্দ গাথুনী