কিশোরী
লজ্জা!
এ ভূষণ কোন নারীর,
কোন কিশোরীর যে সদ্য যৌবনা,
ধূলি মাখা ছেড়ে উঠা কোন বালিকার।
তৃষ্ণার্ত!
সে কিশোরী, আহরণ আবেগের।
প্রতি পলকে পলকে পুলকিত,
সে বালিকা, সে সদ্য যৌবনা।
প্রেম!
তাহার বয়ে চলার সময়ের চাওয়া,
প্রেমময় তাহার স্পন্দনের ভাষা,
নিজেকে উজাড় করে তৃপ্ত হওয়া।
অভিমান!
তুচ্ছ অতি হ্মুদ্র কারণে,
অকারণে মন ভাঙনের করুন সুর,
ভেসে বেড়ায় তার গহিন অন্তরে।
স্বপ্ন!
তাহার স্বপ্নীল বর্ণীল জীবনে,
বীজ বুনে কোন না দেখা যুবকের জন্য,
হয় তৃপ্ত সে সাজিয়ে সেই স্বপ্ন গাঁথা।
হ্মুধার্থ!
সে পেতে মায়াবী আদর ভালবাসা,
তৃষিত নয়নে খোঁজে প্রেমিকের দেখা,
ভালো লাগে তার প্রজাপতির পাখা।
চঞ্চলতা!
তাহার নিত্য সঙ্গী প্রকৃতির সাথে,
হাওয়ায় উড়ে সে ঘাসফড়িঙের সাথে,
আকাশ ছোঁয়া!
স্বপ্নে বিভোর রঙিন পালে দেয় দোলা,
সে কিশোরী, সে সদ্য যৌবনা,
তার চোখেতে রঙিন স্বপ্নের আনাগোনা।
শুভ্রতা!
তার চোখের সেই মায়াবী ভাষা,
তাকে কখনো গ্রাস করে না নগ্নতা,
কদর্যতা নেই তার রঙধনুর ভুবনে।
বন্ধুত্ব!
তাহার সাথে প্রকৃতির অলিখিত নিয়মে,
সে ঘুরেফিরে খুজেঁ প্রকৃতির বন্ধুত্ব,
সবাইকে আকড়ে ধরে মায়াবী বন্ধনে।
উচ্ছ্বসিত!
হয় সে বর্ষার রিমঝিম বর্ষনে,
উজাড় করে নিজেকে প্রকৃতির মাঝে,
ভিজে শুদ্ধ হয় নিজে প্রকৃতির সাথে।
দোলা লাগে!
তার সদ্য যৌবনা কচি হৃদয়ে,
দেখে আশপাশে তার তুলতুলে হৃদয়ে,
পরশ লাগায় হৃদয়ে ফুলের পাপড়িতে।
আড্ডায়!
বন্ধুদের মাঝে হতে চায় মধ্যমনি,
উত্তেজনায় কম্পিত তার শিরা ধমনি,
সকলের দিকে তার তিহ্ন দুষ্টু চাহনি।
অগোছালো!
তার সবকিছুই যা প্রতি দিনের ধারা,
হৃদয়ে অনুভবে থাকে কিছু মায়া,
নিজেকে প্রকাশ করে যেন ছন্নছাড়ার।
তৃপ্ত!
তাহার হৃদয় শুনে কারো প্রসংশা,
জিজ্ঞাস্য নাহি তার অন্যের কি আশা,
নিজেকে বিলায়ে অন্যকে দেয় ভরসা।
গোপনে!
অস্রু তাহার বিসর্জন কোন তুচ্ছ কারণে,
নির্জনে একাকী হাসি তাহার সর্বাঙ্গে,
অকারণে মনভারে লুকায় ঘরের কোনে।
কৌতুহল!
তাহার সর্ব বিষয়ে যা থাকে গোপনে,
মানব মানবীর ভুবন সে দেখে খুব যতনে,
অন্যেরঅব্যক্ত ভুবনতাকেখুবকাছে টানে
ঘোরলাগা!
দৃষ্টিতে সে পরখ করে তার চারপাশে,
হৃদয়ের গোপন কথা রাখে সে গোপনে,
অস্থিরতাঅনুভবতার প্রতিটিচলার বাঁকে
সে!
বালিকা যে সদ্য যৌবনা,
কিশোরী যার মাঝে শত উম্মাদনা,
গড়ে নিজেকে যেন নারীর সমমনা।
ভালবাসা!
চায় সে সকলের মাঝ হতে,
আমাদের দিতে হবে তাকে বাঁচতে, '
সে যেন পারে নিজেকে গড়তে।
সহানুভূতি!
নয় তাহার জন্য,
দিতে হবে তাকে তার যা প্রাপ্য,
দিতে হবে কিছু সময় তাহার জন্য ধার্র।
আলোকিত!
জীবন তাহার হয় যেন ধন্য,
কখনো তাকে ভাবিওনা অতি নগন্য,
সে যেন গড়তে পারে জীবন পরের জন্য
আজকে!
যে বালিকা, হবে সে নারী,
আজকে যে কিশোরী হবে মমতাময়ী,
কিশোরী বালিকা হবে একদিন মা,
গড়বে এই ভুবন দিয়ে মমতা।
24/06/2013
এ ভূষণ কোন নারীর,
কোন কিশোরীর যে সদ্য যৌবনা,
ধূলি মাখা ছেড়ে উঠা কোন বালিকার।
তৃষ্ণার্ত!
সে কিশোরী, আহরণ আবেগের।
প্রতি পলকে পলকে পুলকিত,
সে বালিকা, সে সদ্য যৌবনা।
প্রেম!
তাহার বয়ে চলার সময়ের চাওয়া,
প্রেমময় তাহার স্পন্দনের ভাষা,
নিজেকে উজাড় করে তৃপ্ত হওয়া।
অভিমান!
তুচ্ছ অতি হ্মুদ্র কারণে,
অকারণে মন ভাঙনের করুন সুর,
ভেসে বেড়ায় তার গহিন অন্তরে।
স্বপ্ন!
তাহার স্বপ্নীল বর্ণীল জীবনে,
বীজ বুনে কোন না দেখা যুবকের জন্য,
হয় তৃপ্ত সে সাজিয়ে সেই স্বপ্ন গাঁথা।
হ্মুধার্থ!
সে পেতে মায়াবী আদর ভালবাসা,
তৃষিত নয়নে খোঁজে প্রেমিকের দেখা,
ভালো লাগে তার প্রজাপতির পাখা।
চঞ্চলতা!
তাহার নিত্য সঙ্গী প্রকৃতির সাথে,
হাওয়ায় উড়ে সে ঘাসফড়িঙের সাথে,
আকাশ ছোঁয়া!
স্বপ্নে বিভোর রঙিন পালে দেয় দোলা,
সে কিশোরী, সে সদ্য যৌবনা,
তার চোখেতে রঙিন স্বপ্নের আনাগোনা।
শুভ্রতা!
তার চোখের সেই মায়াবী ভাষা,
তাকে কখনো গ্রাস করে না নগ্নতা,
কদর্যতা নেই তার রঙধনুর ভুবনে।
বন্ধুত্ব!
তাহার সাথে প্রকৃতির অলিখিত নিয়মে,
সে ঘুরেফিরে খুজেঁ প্রকৃতির বন্ধুত্ব,
সবাইকে আকড়ে ধরে মায়াবী বন্ধনে।
উচ্ছ্বসিত!
হয় সে বর্ষার রিমঝিম বর্ষনে,
উজাড় করে নিজেকে প্রকৃতির মাঝে,
ভিজে শুদ্ধ হয় নিজে প্রকৃতির সাথে।
দোলা লাগে!
তার সদ্য যৌবনা কচি হৃদয়ে,
দেখে আশপাশে তার তুলতুলে হৃদয়ে,
পরশ লাগায় হৃদয়ে ফুলের পাপড়িতে।
আড্ডায়!
বন্ধুদের মাঝে হতে চায় মধ্যমনি,
উত্তেজনায় কম্পিত তার শিরা ধমনি,
সকলের দিকে তার তিহ্ন দুষ্টু চাহনি।
অগোছালো!
তার সবকিছুই যা প্রতি দিনের ধারা,
হৃদয়ে অনুভবে থাকে কিছু মায়া,
নিজেকে প্রকাশ করে যেন ছন্নছাড়ার।
তৃপ্ত!
তাহার হৃদয় শুনে কারো প্রসংশা,
জিজ্ঞাস্য নাহি তার অন্যের কি আশা,
নিজেকে বিলায়ে অন্যকে দেয় ভরসা।
গোপনে!
অস্রু তাহার বিসর্জন কোন তুচ্ছ কারণে,
নির্জনে একাকী হাসি তাহার সর্বাঙ্গে,
অকারণে মনভারে লুকায় ঘরের কোনে।
কৌতুহল!
তাহার সর্ব বিষয়ে যা থাকে গোপনে,
মানব মানবীর ভুবন সে দেখে খুব যতনে,
অন্যেরঅব্যক্ত ভুবনতাকেখুবকাছে টানে
ঘোরলাগা!
দৃষ্টিতে সে পরখ করে তার চারপাশে,
হৃদয়ের গোপন কথা রাখে সে গোপনে,
অস্থিরতাঅনুভবতার প্রতিটিচলার বাঁকে
সে!
বালিকা যে সদ্য যৌবনা,
কিশোরী যার মাঝে শত উম্মাদনা,
গড়ে নিজেকে যেন নারীর সমমনা।
ভালবাসা!
চায় সে সকলের মাঝ হতে,
আমাদের দিতে হবে তাকে বাঁচতে, '
সে যেন পারে নিজেকে গড়তে।
সহানুভূতি!
নয় তাহার জন্য,
দিতে হবে তাকে তার যা প্রাপ্য,
দিতে হবে কিছু সময় তাহার জন্য ধার্র।
আলোকিত!
জীবন তাহার হয় যেন ধন্য,
কখনো তাকে ভাবিওনা অতি নগন্য,
সে যেন গড়তে পারে জীবন পরের জন্য
আজকে!
যে বালিকা, হবে সে নারী,
আজকে যে কিশোরী হবে মমতাময়ী,
কিশোরী বালিকা হবে একদিন মা,
গড়বে এই ভুবন দিয়ে মমতা।
24/06/2013
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ফাহমিদা ফাম্মী ৩০/১০/২০১৩শেষের চারটা লাইন বেশি জোস
-
Nahian faruk ১৬/০৯/২০১৩মামা আপনার আগামী দিনগুলো যেনো ভালো কাটুক এভাবে কবিতা লিখার মাধমে
-
সাখাওয়াতুল আলম চৌধুরী. ১৫/০৯/২০১৩ইসমাইল ভাই আপনার মুখে ফুলচন্দন পড়ুক।এভাবে বলে আমাকে লজ্জ্বা দিবেন না।আমি খুবই নগন্য সবে শুরু করেছি মাত্র।
-
ইসমাইল জসীম ১৫/০৯/২০১৩অসাধারণ কবিত। ধন্যবাদ সাখাওয়াৎ। আমার মতে এ আসরের বেস্ট কবিতা।
-
মুজিবুর রহমান মুনীর ১৪/০৯/২০১৩অপরূপ লেখা ও লিখনীর তেজ। এতে মুগ্ধ না হলে পাষাণ বলে তাকে। কবিরে আমার বিমুগ্ধ সালাম।
-
partha maity ১৪/০৯/২০১৩কি যে তোমায় বলবো।অসাধারন।তুমি বড় হও।অনেক বড়।
-
দাদা মুহাইমিন চৌধূরী ১৪/০৯/২০১৩আপনার এই কবিতা পড়ে-
মনে হলো অনেক দিন ধরে যেনো এমন কিছুর অপেক্ষা করছিলাম।
এতো সুন্দর কবিতা পড়ে আমি আপনার ভক্ত হয়ে গেলাম।
আপনার এই কবিতা পড়ে-
মনে হল এমন করেই বড় হয়েছে শত কিশোরী আমিও দেখলাম।
এতো সুন্দর কবিতা যেনো আমি ও লিখতে চেয়েছিলাম।
ধন্যবাদ কবি