ভালোবাসার দিনলিপি
বেশকিছু দিন ধরে লক্ষ করছি বাসায় ঢুকতেই রুপন্তী ঝগড়া শুরু করে। আজো ঠিক একই কাজ করলো । অফিস শেষে বন্ধুবান্ধবদের সাথে আড্ডা দিয়ে মেজাজটা যা ফুরফুরে করি বাসায় ঢুকতেই তা তেজপাতা হয় যায়।
মনে ইচ্ছে দিনদিন রুপন্তী বেশ স্বেচ্ছাচারি হয়ে উঠছে। অশান্তি আমার একদম ভালোলাগে না । ভাবি চুপিচুপি এসে ঘরে ঢুকবো। কিন্তু কলিংবেল দিতেই তো দজ্জাল এসে হাজির হয় । আজো অগ্নিমুর্তি নিয়ে প্রশ্ন করলো। ‘বলি এখন কটা বাজে?’ আমি চুপ করে রইলাম। আবার জিজ্ঞেস করলো এবং আরো ক্ষিপ্ত হয়ে। ‘আবিদ আমার প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছ না কেন? আমি জানতে চাইলাম না এখন ক’টা বাজে?
-তুমি কি অন্ধ? নিজে দেখে নিতে পারছ না? দেয়ালে ঘড়ি ঝুলছে, দেখে নাও।
-আমি পারছি কি পারছি না সেটা তো পরের কথা। তুমি তোমার মুখ থেকে বলো ক’টা বাজে।
- রাত সাড়েদশটা, কিন্তু কেন?
-তোমার অফিস ক’টা থেকে কটা পর্যন্ত চলে?
-তা জেনে তুমি কি করবা?
- তা জেনে আমি কি করবো মানে! আমি তোমার বউ তাই সব জানার আমার অধিকার আছে আমাকে জানতে হবে সব।
-না হবে না।
-হবে, আলবদ হবে।
-অফিস ন’টায়।
-অফিস নটায় তুমি বের হও সাতটায়।
-ছুটি হয় কটায়?
-ছুটি হয় বিকেল পাঁচটায়।
-তুমি বাসায় ফেরো ক’টায়?
-রাত সাড়ে দশ এগারোটায়। এত কৈফিয়াত কেন নিচ্ছ? আমি তো এত কৈফিয়াত দিতে বাধ্য নই।
- নেওয়ার প্রয়োজন আছে তাই নিচ্ছি। অফিস তো ছুটি হয় সেই বিকেল পাঁচটায়। অফিস শেষে এত রাত অব্ধি কোথায় থাকো তুমি?
- কি আশ্চার্য, আমি কি তোমাকে সব বলতে বাধ্য নাকি!
-হ্যাঁ বাধ্য, অবশ্যই বাধ্য। তোমার ইচ্ছে করে বন্ধুবান্ধব নিয়ে আড্ডা হৈ-হুল্লোড় করতে আমার ইচ্ছে করে না? এবাড়িতে আসার পর থেকে গাধার খাটুনি খেটে চলেছি। তার উপর তোমার বাবা-মার বোঝা তো আছেই। বোঝা হলেও তা টানা যায়। এত ফাইফরমাশ তাতো ভালো লাগে না। এই তোমাকে এক কথা আর কতদিন বলতে হবে বলো তো?
- কোন কথা?
- কোন কথা মানে! তোমার বাবা মাকে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসার কথা বলেছি না?
- হুম।
-আমার কথা কানে তুলতে ইচ্ছে করে না তাই না?
- আচ্ছা রুপন্তী রোজ আমার বাবা-মাকে নিয়ে এমন খ্যাছখ্যাছ করো কেনো? তোমার সমস্যা কি?
- সমস্যা, কি সমস্যা বোঝ না ? তোমাকে বিয়ে করে কি আমি এতটাই ঠেকায় পড়েছি যে তোমার মা-বাবাকে এভাবে টানতে হবে আমার? তুমি আজই উনাদের কোনো বৃদ্ধাশ্রমে রেখে এসো।
- এ কেমন কথা রুপন্তী? আমার বাবা মা আমার বেহেস্ত। সেই বাবা-মাকে আমি বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসব?
- হ্যাঁ আসবে। রেখে আসবে, খুব তো বেহেস্ত মানো বেহেস্তের খোঁজ রাখো কবার?
-খোঁজ নেওয়ার জন্য তুমি আছো না?
- বাহ দারুণ, আমি কি ঠেকায় পড়েছি নাকি ! আমি পারবোনা ,পারবোনা তোমার বাবা মাকে দেখতে। তোমার মা বাবা তুমি যেখানে খোঁজ রাখো না সেখানে আমি তো পরের মেয়ে ।
- আমার বাবা মার প্রতি এই তোমার শ্রদ্ধা-ভালোবাসা? বিয়ের আগে তো খুব বলতে, আমার বাবা মা নেই। তোমার বাবা-মাই আমার বাবা-মা । আমি তাদের খুব যত্ন করব, অনেক ভালোবাসবো।
- হ্যাঁ বলেছিলাম ,তো?
- স্বীকার করলে তো?
-অস্বীকার করার কি আছে!
- আজ এটা কি করছো?
-বলছি বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসতে। এত যে বেহেস্ত বেহেস্ত করো , সন্তানের কোন দায়িত্ব পালন করো তুমি? আমি যা বলছি তা উনাদের ভালোর জন্য বলছি।
- কি! আমার বাবা-মার ভালোর জন্য তুমি তাদের বৃদ্ধাশ্রমে রাখতে বলছ হা হা হা হাসালে আমায়!
- নয় তো কি? ওই বুড়ো-বুড়ি দুটোকে আমার কাঁধের বোঝা বানিয়ে তুমি তোমার বেহেশত খুঁজছ। এই শোনো তুমি যদি তোমার বাবা মাকে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে না আসো তবে আমি চলে যাব ।
-কোথায় যাবা তুমি? তোমার কি যাওয়ার জায়গা আছে?
তুমুল ঝগড়া চলছে দুজনের মাঝে। ঝগড়ার শব্দে বাবা-মা এগিয়ে আসে। মা বলে ' কি হয়েছে বৌমা অমন চিৎকার করছো কেন? '
- চিৎচার করবো না তো কি করবো? সেই কবে থেকে আপনার ছেলেকে বলছি আপনাদের বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসতে অথচ সে আমার কথা কানেই তুলছে না।
- আমাদের বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসতে বলছে?
- কথাটা শুনে মনে হচ্ছে আকাশ থেকে পড়লেন?
- পড়বো না?
- কেন পড়বেন শুনি?এই যে দু'দুজন মানুষ আমার কাঁধের চেপে বসে আছেন। বলি আমি কি আপনাদের জন্যএতই ঠেকায় পড়েছি? মা শোনেন ,আপনারা এখান থেকে জানতো। কেন এসেছেন আমাদের স্বামী-স্ত্রীর মাঝে।
এই যে আপনাদের ছেলে রোজ অফিস যায় সেই সলাক ৭টায় ফেরে রাত ১১/১২ টায়।
আপনারা এ নিয়ে কখনো কিছু বলেছেন কি ওকে? ছুটির শেষে বন্ধুবান্ধব নিয়ে আড্ডা দিয়ে টাকা উড়িয়ে এত রাতে বাসায় ফেরে। কোনদিন চারটা গেলে , কোনদিন না গিলেই শুয়ে পড়ে। সংসারের কোনো খবর রাখে সে?
- বলি সংসারের খরচ চালানোর টাকাটা আসে কোথা থেকে। সেটা কি তোমার মৃত বাপ দিয়ে যায়?
- আহাহারে, কি আমার আয় করনেওয়ালা। যে কটা টাকা খরচ দাও, তা দিয়ে সংসার চলেনা। সামান্য কটা টাকা দিয়ে তোমার সমস্ত দায়মুক্ত তাই না?। বাজার করা, রান্না করা, কাপড় চপড় কাচা, ঘর মোছরে, বাবা মার ডাক্তার দেখানো, ওষুধ কেনা, সে ওষুধ বারবার টাইম মত খাওয়ানো।
কেন এত সব আমি করতে যাবো? বলেছিলাম তোমার বাবা-মা মানে আমার বাবা-মা । তার জন্য কি এত দায় আমি ঠেকিনি? আর কি বললে আমার মৃত বাবা টাকা দিয়ে যায় কি না? আমার মৃত বাবা টাকা না দিলে তোমার এই ফুর্তি টাকা আসতো না। মাসে দশ হাজার টাকা দাও। ভেবে দেখেছ কি বাবা-মার ওষুধ কিনতে কতটাকা লাগে? ঘর ভাড়া কত টাকা দিতে হয়। মাসিক সংসার খরচ কত?
আমি কিছুতেই বুঝতে পারি না রুপন্তীর মাঝে কেন এই পরিবর্তন। ওকি আমাকে সন্দেহ করে! ভীষণ রাগ হয় আমার। রেগেমেগে ঘর থেকে বেরিয়ে যাই। যাওয়ার সময় বলি কিসের টানে ঘরে আসবো। বিয়ের তো ছয় বছর পেরিয়ে গেছে পেরেছিস কি একটা সন্তান দিতে?............। চলবে
মনে ইচ্ছে দিনদিন রুপন্তী বেশ স্বেচ্ছাচারি হয়ে উঠছে। অশান্তি আমার একদম ভালোলাগে না । ভাবি চুপিচুপি এসে ঘরে ঢুকবো। কিন্তু কলিংবেল দিতেই তো দজ্জাল এসে হাজির হয় । আজো অগ্নিমুর্তি নিয়ে প্রশ্ন করলো। ‘বলি এখন কটা বাজে?’ আমি চুপ করে রইলাম। আবার জিজ্ঞেস করলো এবং আরো ক্ষিপ্ত হয়ে। ‘আবিদ আমার প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছ না কেন? আমি জানতে চাইলাম না এখন ক’টা বাজে?
-তুমি কি অন্ধ? নিজে দেখে নিতে পারছ না? দেয়ালে ঘড়ি ঝুলছে, দেখে নাও।
-আমি পারছি কি পারছি না সেটা তো পরের কথা। তুমি তোমার মুখ থেকে বলো ক’টা বাজে।
- রাত সাড়েদশটা, কিন্তু কেন?
-তোমার অফিস ক’টা থেকে কটা পর্যন্ত চলে?
-তা জেনে তুমি কি করবা?
- তা জেনে আমি কি করবো মানে! আমি তোমার বউ তাই সব জানার আমার অধিকার আছে আমাকে জানতে হবে সব।
-না হবে না।
-হবে, আলবদ হবে।
-অফিস ন’টায়।
-অফিস নটায় তুমি বের হও সাতটায়।
-ছুটি হয় কটায়?
-ছুটি হয় বিকেল পাঁচটায়।
-তুমি বাসায় ফেরো ক’টায়?
-রাত সাড়ে দশ এগারোটায়। এত কৈফিয়াত কেন নিচ্ছ? আমি তো এত কৈফিয়াত দিতে বাধ্য নই।
- নেওয়ার প্রয়োজন আছে তাই নিচ্ছি। অফিস তো ছুটি হয় সেই বিকেল পাঁচটায়। অফিস শেষে এত রাত অব্ধি কোথায় থাকো তুমি?
- কি আশ্চার্য, আমি কি তোমাকে সব বলতে বাধ্য নাকি!
-হ্যাঁ বাধ্য, অবশ্যই বাধ্য। তোমার ইচ্ছে করে বন্ধুবান্ধব নিয়ে আড্ডা হৈ-হুল্লোড় করতে আমার ইচ্ছে করে না? এবাড়িতে আসার পর থেকে গাধার খাটুনি খেটে চলেছি। তার উপর তোমার বাবা-মার বোঝা তো আছেই। বোঝা হলেও তা টানা যায়। এত ফাইফরমাশ তাতো ভালো লাগে না। এই তোমাকে এক কথা আর কতদিন বলতে হবে বলো তো?
- কোন কথা?
- কোন কথা মানে! তোমার বাবা মাকে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসার কথা বলেছি না?
- হুম।
-আমার কথা কানে তুলতে ইচ্ছে করে না তাই না?
- আচ্ছা রুপন্তী রোজ আমার বাবা-মাকে নিয়ে এমন খ্যাছখ্যাছ করো কেনো? তোমার সমস্যা কি?
- সমস্যা, কি সমস্যা বোঝ না ? তোমাকে বিয়ে করে কি আমি এতটাই ঠেকায় পড়েছি যে তোমার মা-বাবাকে এভাবে টানতে হবে আমার? তুমি আজই উনাদের কোনো বৃদ্ধাশ্রমে রেখে এসো।
- এ কেমন কথা রুপন্তী? আমার বাবা মা আমার বেহেস্ত। সেই বাবা-মাকে আমি বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসব?
- হ্যাঁ আসবে। রেখে আসবে, খুব তো বেহেস্ত মানো বেহেস্তের খোঁজ রাখো কবার?
-খোঁজ নেওয়ার জন্য তুমি আছো না?
- বাহ দারুণ, আমি কি ঠেকায় পড়েছি নাকি ! আমি পারবোনা ,পারবোনা তোমার বাবা মাকে দেখতে। তোমার মা বাবা তুমি যেখানে খোঁজ রাখো না সেখানে আমি তো পরের মেয়ে ।
- আমার বাবা মার প্রতি এই তোমার শ্রদ্ধা-ভালোবাসা? বিয়ের আগে তো খুব বলতে, আমার বাবা মা নেই। তোমার বাবা-মাই আমার বাবা-মা । আমি তাদের খুব যত্ন করব, অনেক ভালোবাসবো।
- হ্যাঁ বলেছিলাম ,তো?
- স্বীকার করলে তো?
-অস্বীকার করার কি আছে!
- আজ এটা কি করছো?
-বলছি বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসতে। এত যে বেহেস্ত বেহেস্ত করো , সন্তানের কোন দায়িত্ব পালন করো তুমি? আমি যা বলছি তা উনাদের ভালোর জন্য বলছি।
- কি! আমার বাবা-মার ভালোর জন্য তুমি তাদের বৃদ্ধাশ্রমে রাখতে বলছ হা হা হা হাসালে আমায়!
- নয় তো কি? ওই বুড়ো-বুড়ি দুটোকে আমার কাঁধের বোঝা বানিয়ে তুমি তোমার বেহেশত খুঁজছ। এই শোনো তুমি যদি তোমার বাবা মাকে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে না আসো তবে আমি চলে যাব ।
-কোথায় যাবা তুমি? তোমার কি যাওয়ার জায়গা আছে?
তুমুল ঝগড়া চলছে দুজনের মাঝে। ঝগড়ার শব্দে বাবা-মা এগিয়ে আসে। মা বলে ' কি হয়েছে বৌমা অমন চিৎকার করছো কেন? '
- চিৎচার করবো না তো কি করবো? সেই কবে থেকে আপনার ছেলেকে বলছি আপনাদের বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসতে অথচ সে আমার কথা কানেই তুলছে না।
- আমাদের বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসতে বলছে?
- কথাটা শুনে মনে হচ্ছে আকাশ থেকে পড়লেন?
- পড়বো না?
- কেন পড়বেন শুনি?এই যে দু'দুজন মানুষ আমার কাঁধের চেপে বসে আছেন। বলি আমি কি আপনাদের জন্যএতই ঠেকায় পড়েছি? মা শোনেন ,আপনারা এখান থেকে জানতো। কেন এসেছেন আমাদের স্বামী-স্ত্রীর মাঝে।
এই যে আপনাদের ছেলে রোজ অফিস যায় সেই সলাক ৭টায় ফেরে রাত ১১/১২ টায়।
আপনারা এ নিয়ে কখনো কিছু বলেছেন কি ওকে? ছুটির শেষে বন্ধুবান্ধব নিয়ে আড্ডা দিয়ে টাকা উড়িয়ে এত রাতে বাসায় ফেরে। কোনদিন চারটা গেলে , কোনদিন না গিলেই শুয়ে পড়ে। সংসারের কোনো খবর রাখে সে?
- বলি সংসারের খরচ চালানোর টাকাটা আসে কোথা থেকে। সেটা কি তোমার মৃত বাপ দিয়ে যায়?
- আহাহারে, কি আমার আয় করনেওয়ালা। যে কটা টাকা খরচ দাও, তা দিয়ে সংসার চলেনা। সামান্য কটা টাকা দিয়ে তোমার সমস্ত দায়মুক্ত তাই না?। বাজার করা, রান্না করা, কাপড় চপড় কাচা, ঘর মোছরে, বাবা মার ডাক্তার দেখানো, ওষুধ কেনা, সে ওষুধ বারবার টাইম মত খাওয়ানো।
কেন এত সব আমি করতে যাবো? বলেছিলাম তোমার বাবা-মা মানে আমার বাবা-মা । তার জন্য কি এত দায় আমি ঠেকিনি? আর কি বললে আমার মৃত বাবা টাকা দিয়ে যায় কি না? আমার মৃত বাবা টাকা না দিলে তোমার এই ফুর্তি টাকা আসতো না। মাসে দশ হাজার টাকা দাও। ভেবে দেখেছ কি বাবা-মার ওষুধ কিনতে কতটাকা লাগে? ঘর ভাড়া কত টাকা দিতে হয়। মাসিক সংসার খরচ কত?
আমি কিছুতেই বুঝতে পারি না রুপন্তীর মাঝে কেন এই পরিবর্তন। ওকি আমাকে সন্দেহ করে! ভীষণ রাগ হয় আমার। রেগেমেগে ঘর থেকে বেরিয়ে যাই। যাওয়ার সময় বলি কিসের টানে ঘরে আসবো। বিয়ের তো ছয় বছর পেরিয়ে গেছে পেরেছিস কি একটা সন্তান দিতে?............। চলবে
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোহন দাস (বিষাক্ত কবি) ২৯/১১/২০২১খুবই ভাল
-
ড. সুলতান আশরাফী ২৬/১১/২০২১বেশ
-
মনিরুজ্জামান প্রমউখ ২৫/১১/২০২১বেশ ।
-
জামাল উদ্দিন জীবন ২২/১১/২০২১বেশ
-
শ.ম. শহীদ ০৪/১১/২০২১খুব সুন্দর!
-
মাহতাব বাঙ্গালী ৩১/১০/২০২১সন্তানহীন সংসার যেমন অসুন্দর তেমনি মুরুব্বিহীন সংসারও শৃঙখলাহীন!
-
ফয়জুল মহী ৩০/১০/২০২১অসাধারণ লেখা।
মুগ্ধতা ও শুভেচ্ছা l -
সাইয়িদ রফিকুল হক ৩০/১০/২০২১ভালো লাগলো।