ভালোবাসার মানে
-কবিতা
-হুম
-চলো
-কোথায়?
-চলো পালিয়ে যাই।
-পালিয়ে যাবো?
-হ্যাঁ,
-কোথায়?
- আমাদের চেনাজানা পরিবেশ থেকে
অনাক দূরে কোথাও।
-সেখানে গিয়ে থাকলো কোথায়?
-আপাতত হোটেলে,
-হোটেলে?
-হ্যাঁ
- বেশ তারপর?
-তারপর একটা ঘর খুঁজে নিবো।
সেখানে তুমি আমি সুখে কাটাবো দিন।
-আমরা খাবো কি?
-কোন একটা কাজ জুটিয়ে নিবো নতুন পরিবেশে।
- আমরা মানুষের সন্দেহের তালিকায় পড়বো
-পুলিশ কেইস হতে পারে কি ভাবে সামলাবে বলো?
-পুলিশ কেইস কেন হবে?
আর সন্দেহের তালিকার প্রশ্নই বা কেন আসছে?
- পাগল, একজোড়া অবিবাহিত কপোত-কপোতী
এক সাথে রাত্রি যাপন করবে
নিজেদের ভিতরে কাজ করবে একটা সংকচ
তা থেকেই আসবে সন্দেহ এবং খবর দেওয়া হবে পুলিশ
উঃ একবারের জন্য ভেবেছো সেই বিভষ্য দৃশ্য
-কি বলছো তুমি এসব! অবিবাহিত হতে যাবো কেন?
আমরা আগে বিয়ে করবো।
-মন্দ বলোনি, কিন্তু একটিবারের জন্য কি ভেবেছো
আমাদের সুখের জন্য আমরা
কতোগুলো মানুষকে ভাসাবো দুখের সাগরে?
-মানে!
-মানে, আমাদের উপর নির্ভর করে আছে
যে মানুষগুলো তাদের কথা ভাবো।
-তোমার পঙ্গু ভাই, বৃদ্ধ মা, বিধবা বোন
আমার আদরের ছোট ভাই,
মমতাময়ী মা, আকাশের মত বিশাল মনের অধীকারি বাবা
এরা আমাদের হারানো ব্যথা কি ভাবে সইবে?
-কিন্তু কেউ তো আমাদের সম্পর্ক মেনে নিতে পারছে না।
-তাতে কি, ওদের সুখের পানে থাকিয়ে
আমরা না হয় আমাদের সুখ বিষর্জন দেই ক্ষতি কি?
-কবিতা!
-শিশির, ভোগে নয় ত্যাগে প্রকৃত সুখ।
-কি বলছো তুমি, আমাদের এতো দিনের প্রেম নিস্ফল হবে।
-নিস্ফল কেন বলোছো?
-এটাই প্রেমের স্বার্থকতা,
ভালোবাসা মানে, ‘শুধুই কি প্রেম প্রেম খেলা’?
ভালোবাসা মানে ত্যাগের মহিমায় উজ্বল শিখা জ্বলা।
ভালোবাসা মানে সুখে দুঃখে সবাই মিলে
এক সাথে পথ চলা।
ভালোবাসা মানে সবার সুখে নিজেহে বিকিয়ে দেওয়া।
আজ যারা আমাদের প্রেম অস্বীকার করছে
কাল তারাই ফুল দিয়ে বরণ করে নিবে দেখো।
-কবিতা!
-হ্যাঁ শিশির।
১২ ডিসেম্বর ২০১৭
সময় ৮.৫৫
-হুম
-চলো
-কোথায়?
-চলো পালিয়ে যাই।
-পালিয়ে যাবো?
-হ্যাঁ,
-কোথায়?
- আমাদের চেনাজানা পরিবেশ থেকে
অনাক দূরে কোথাও।
-সেখানে গিয়ে থাকলো কোথায়?
-আপাতত হোটেলে,
-হোটেলে?
-হ্যাঁ
- বেশ তারপর?
-তারপর একটা ঘর খুঁজে নিবো।
সেখানে তুমি আমি সুখে কাটাবো দিন।
-আমরা খাবো কি?
-কোন একটা কাজ জুটিয়ে নিবো নতুন পরিবেশে।
- আমরা মানুষের সন্দেহের তালিকায় পড়বো
-পুলিশ কেইস হতে পারে কি ভাবে সামলাবে বলো?
-পুলিশ কেইস কেন হবে?
আর সন্দেহের তালিকার প্রশ্নই বা কেন আসছে?
- পাগল, একজোড়া অবিবাহিত কপোত-কপোতী
এক সাথে রাত্রি যাপন করবে
নিজেদের ভিতরে কাজ করবে একটা সংকচ
তা থেকেই আসবে সন্দেহ এবং খবর দেওয়া হবে পুলিশ
উঃ একবারের জন্য ভেবেছো সেই বিভষ্য দৃশ্য
-কি বলছো তুমি এসব! অবিবাহিত হতে যাবো কেন?
আমরা আগে বিয়ে করবো।
-মন্দ বলোনি, কিন্তু একটিবারের জন্য কি ভেবেছো
আমাদের সুখের জন্য আমরা
কতোগুলো মানুষকে ভাসাবো দুখের সাগরে?
-মানে!
-মানে, আমাদের উপর নির্ভর করে আছে
যে মানুষগুলো তাদের কথা ভাবো।
-তোমার পঙ্গু ভাই, বৃদ্ধ মা, বিধবা বোন
আমার আদরের ছোট ভাই,
মমতাময়ী মা, আকাশের মত বিশাল মনের অধীকারি বাবা
এরা আমাদের হারানো ব্যথা কি ভাবে সইবে?
-কিন্তু কেউ তো আমাদের সম্পর্ক মেনে নিতে পারছে না।
-তাতে কি, ওদের সুখের পানে থাকিয়ে
আমরা না হয় আমাদের সুখ বিষর্জন দেই ক্ষতি কি?
-কবিতা!
-শিশির, ভোগে নয় ত্যাগে প্রকৃত সুখ।
-কি বলছো তুমি, আমাদের এতো দিনের প্রেম নিস্ফল হবে।
-নিস্ফল কেন বলোছো?
-এটাই প্রেমের স্বার্থকতা,
ভালোবাসা মানে, ‘শুধুই কি প্রেম প্রেম খেলা’?
ভালোবাসা মানে ত্যাগের মহিমায় উজ্বল শিখা জ্বলা।
ভালোবাসা মানে সুখে দুঃখে সবাই মিলে
এক সাথে পথ চলা।
ভালোবাসা মানে সবার সুখে নিজেহে বিকিয়ে দেওয়া।
আজ যারা আমাদের প্রেম অস্বীকার করছে
কাল তারাই ফুল দিয়ে বরণ করে নিবে দেখো।
-কবিতা!
-হ্যাঁ শিশির।
১২ ডিসেম্বর ২০১৭
সময় ৮.৫৫
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
শেখ ফাহিম ২১/১২/২০১৭খুব সুন্দর, ভালো লাগলো কবিতাটা
-
মোঃ হাবিজুল মিয়া ১৮/১২/২০১৭nice story
-
কামরুজ্জামান সাদ ১৮/১২/২০১৭এটা কবিতার শর্ত পূরণ করে কিনা জানিনা।হাইফেন ব্যবহারের প্রয়োজন ছিল কি? অনুগল্প হলে ভাল লাগত।
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১৭/১২/২০১৭গল্প হলে ভালো হতো।
-
মুক্তপুরুষ ১৭/১২/২০১৭সত্যি বলতে কি এসব লেখা পড়ে-ই ভেতরে লিখবার শক্তি,তীব্র আকাঙ্ক্ষার জন্ম হয়!
শুভ কামনা করি প্রিয় হে কবি!