ছন্নছড়া বৃষ্টি
তোমাকে তো ভুলেই যেতে চাই,
তবু বৃষ্টি নামলেই আঁখি পটে ভাসে ওঠো তোমার মুখ।
তোমাকে ভুলতে গিয়ে তখন অনেক বেশি ভালোবেসে ফেলি
জানো, আজ সকাল থেকেই ভীষণ বৃষ্টি ঝরছে।
আর বৃষ্টির প্রতিটি ফোটা স্বরণ করিয়ে দিচ্ছে
আমাদের প্রথম দেখার সেই সকালটির কথা।
সেদিন বৃষ্টির নিক্কনে তুমি ডুবে ছিলে ঘুম রাজ্য।
আমার ফোনে ভাঙ্গলো তোমার ঘুম
ঘুম জড়ানো কণ্ঠে বললে – কে?
বললাম আমি..................নাম বলার আগেই তুমি বললে
ক’টা বাজে? বললাম ক’টা আর সাত কি সাড়ে সাত হবে
বললে সরি বৃষ্টির শব্দে কখন যে ঘুম এসে গেছে টের পাইনি।
কোথায় এখন?- এই তো পথে হাঁটছি।
কথা শেষ হবার আগেই কেটে গেলো ফোন
তোমার ঘুমের কথা শুনে আর সামনে পা না বাড়িয়ে পেছনে ফিরলাম
বেজে উঠলো সেল ফোন স্ক্রীনের অবয়বে তোমার নাম্বার।
হ্যালো- কোথায়?
এই তো বাসায় ফিরছি।– মানে আমার ঘুম ভাঙ্গিয়ে বাসায় ফিরছি মানে?
তুমি একটা ঠিকানা দিয়ে বললে দশ মিনিটের মধ্যে আমি দেখতে চাই
আমার ফোন বলছে নো ব্যালান্স, একে তো বৃষ্টি তার উপর
কোনো দোকান-পাঠ খোলা নেই, যে টাকা রিচার্জ করব।
জানিয়ে দিব তোমাকে আজ নয় অন্য কোনো দিন দেখা হবে।
তাই কোনো উপায় অন্ত না পেয়ে
রিক্সা যোগে চললাম তোমার দেওয়া গন্তব্যে।
আমার রিক্সা গিয়ে থামলো একটি চায়ের দোকানের সামনে
রিক্সাওয়ালাকে একশ টাকার নোট ধরিয়ে দিলাম
সে টাকাটা খুচরা করতে পারলো না।
তুমি তখন একটি বন্ধ দোকানের সামনে দাঁড়ানো
ধীর পায়ে এগিয়ে এসে দাঁড়ালে সামনে।
মানিব্যাগ থেকে টাকা বের করে বাড়িয়ে দিলে রিক্সাওয়ালার দিকে
চলে গেলো রিক্সাওয়ালা। তুমি বললে ম্যাডাম ভিজে যাচ্ছেন
প্লিজ উঠে এসে চাউনির নিচে দাঁড়ান।
আমি দোকানে ছাউনি তলে দাঁড়িয়ে হাত দিয়ে
শরীর থেকে বৃষ্টির পানি ঝাড়ছি।
তুমি তাকিয়ে রইলে আমার দিকে, অনুনয়ের সাথে বললে
I am so sorri আমার জন্য আজ আপনাকে এতটা বৃষ্টিতে ভিজতে হলো
অনেকটা কষ্ট করতে হলো।
হেসে উঠে বললাম কিছু ত্যাগে অনেক সুখ আছে।
বললে তাই বুঝি? বললা হুম একদম তাই।.
দু’জনেই চুপ, মৌনতা ভেঙ্গে বললাম কি ব্যাপার, আপনি কি কথা বলতে পারেন না
হেসে উঠে বললে- কেন? বললাম আসতে বললেন অথচ কিছুই বলছেন না।
না মানে আমি কিছুটা লজ্জিত এভাবে আপনাকে ভিজিয়ে..................।
ধ্যাৎ আপনি না! থাক আপনাকে কিছু বলতে হবে না আমি আসছি
আসছি মানে? বৃষ্টি একটি কমেছে চলেন রাস্তার ওপাশে ওই চায়ের দোলানটাতে যাই
চা খেলে শরীরের ঠান্ডা কেটে যাবে মাথা নেড়ে সম্মতি জানালাম পাশাপাশি হেঁটে
রাস্তা পার হলাম, এক জায়গায় বেশ পানি জমাট বাধায় সেখান থেকে লাফিয়ে
পার হতে হলো তুমি আগে পার হয়ে হাত বাড়ালে
আমি হাত রাখলাম তোমার হা্তে, এক ঝটকা টেনে নিলে একেবারে বুকের কাছে।
দোকানীকে দু’কাপ চা দিতে বলে, বললে আর কিছু? বললাম No Thanks.
চা শেষে আবার পাশাপাশি হাঁটছি দুজন, বিনিময় হচ্ছে কথা।
তুমি বললে পাশে একটা রেস্টুডেন্ট আছে আমরা সেখানে ঢুকব
আপত্তি জানালাম, আবার বৃষ্টির ফোটা বেড়ে গেলো।
বৃষ্টির হাত থেকে বাঁচতে রাখতে হল তোমার কথা।
মুখমুখি দুটি চেয়ারে বসলাম দু’জন। তুমি খাবারের ওয়ার্ডার দিলে।
খাওয়ায় আমার ঘোর আপত্তি কিছুক্ষণ পর ‘বয়’
পরাটা ডিল পোছ আর ডাল ভাজি নিয়ে হাজির হলো।
একটা রেখে বাকিটা ফেরত দিলাম বললাম শুরু করেন।
তুমি বললে না খাবো না, অবাক হয়ে প্রশ্ন করলাম কেনো!
আপনি না খেলে আমি খাব না।
বললাম আপনি আমার মেহমান।
বললে জ্বি না ম্যাম আপনিই আপনি অতিথি।
বললাম না আপনি, কারণ আপনি আমার শহরে এসেছেন।
তুমি বলে ম্যাডাম এটা আমার জেলা।
হেসে উঠে বললাম ওকে মিঃ ঘাট মানছি, আমি খেলে আপনি খাবেন তো?
অবশ্যই, আমি একটুকরো পরাটা ছিড়ে ডিম মাখিয়ে মুখে দিলান।
তুমিও কটুকরো পরাটা ছিড়ে ডিম মাখিয়ে মুখে দিয়ে চুপ হয়ে গেলে।
বললাম কি হলো, শেষ করুন আমাকে যেতে হবে।
বললে আপনি না খেলে তো আমি খাবো না।
বললাম এটা ছেলে মানুষি ছাড়া আর কিছু না।
বললে হোক না কিছুটা ছেলে মানুষি ক্ষতি কি,
এই রেস্টুডেন্ট স্বাক্ষি হয়ে থাকবে না হয়।
বললাম আর মাত্র একটুকরো আর না।
ঠিক আছে তবে একটা কথা রাখতে তবে।
কথা রাখতে হবে।
কি কথা?
মিসকি হেসে বললে আমাকে খাইয়ে দিতে হবে।
বললাম যাঃ তা কি হয় সবাই তাকিয়ে আছে
তুমি কোমল পানিও দিতে বললে,
বয় বলল স্যার ওটা আমাদের এখানে নাই বাইরে থেকে আনিয়ে দিতে হবে, দিব?
বললে হ্যাঁ দাও
কোথা থেকে একটি পানিও এনে দিলো বয়।
তুমি বললে একটি কেন?
সে মাথা চুলকাতে চুলকাতে বলল স্যার আর নাই।
আমি বললাম ওকে একটাই যথেষ্ট
ক্যানটা টেবিলের উপর রাখলো বয়, তুমি ছিপি খুলে গ্লাসে ঢেলে
এগিয়ে দিলে আমার দিকে আমি বললাম Oke Thanks. আমি এগুলো......
হেসে উঠে বললে তা তো হবে না ওটা যখন ফিপটি ফিপটি হয়েছে তখন এটাও..........
অস্ফুট কণ্ঠে বললাম দুষ্টু কোথাকার।
মুখের কাছে মুখ এনে বললে এমন দুষ্টুমিতে যেন কেটে যায় অনন্তকাল।
সুর তুললো সেল ফোন বেজে উঠলো বিদায়ের ঘণ্টা।
বয়কে বকশিশ দিয়ে
রেস্টুডেন্ট থেকে বেরিয়ে অপেক্ষা করছি ইজি বাইকের জন্য
তুমি বলেলে আরেকটু পাশাপাশি কি হাঁটতে পারি না?
আমিও আপত্তি করলাম না, কারণ আমারও ইচ্ছে করছিল না বিদায় নিতে।
আবার সুর উঠলো পোড়া সেল ফোনে, এবার গাড়িতে উঠতেই হলো।
একটা ইজি দাঁড়িয়ে উঠে পড়লাম তাতে।
তোমাকে পেছনে ফেলে, এগিয়ে চললো ইজি আড়াল হলে তুমি,
কিছুক্ষণের মধ্যে বেজে উঠলো সেফ ফোন
ফোন স্ক্রীনে ভেসে উঠলো তোমার নাম্বার অবয়ব। , হ্যালো,
হ্যালো ম্যাডাম কিছুই তো ভালো লাগছে না।
বলতে পারেন কেন বারবার আঁখি পটে ভেসে উঠছে
মেঘে ঢাকা আকাশের ফাকে এক ঝলক সুর্যের হাসি?
তারপর আমরা কাছ থেকে আরো কাছে এলাম।
হলাম আপনার থেকে আরো আপন
হঠাৎ ঝড়ে তছনছ হলো সব।
তবু বৃষ্টি হলে কেন মনে পড়ে যায়?
পোড়া বৃষ্টিকে বলি অকারণ ঝরনা তো আর।
তবু সে কেঁদে চলে শঙ্খের মত কেঁদেই চলে।
আমি তো তোমাকে ভুলেই যেতে চাই
তবু কেনো কেঁদে কেঁদে স্বরণ করিয়ে দিচ্ছে
কেন আজ এত মনে পড়ছে তোমার মুখ?????
তবু বৃষ্টি নামলেই আঁখি পটে ভাসে ওঠো তোমার মুখ।
তোমাকে ভুলতে গিয়ে তখন অনেক বেশি ভালোবেসে ফেলি
জানো, আজ সকাল থেকেই ভীষণ বৃষ্টি ঝরছে।
আর বৃষ্টির প্রতিটি ফোটা স্বরণ করিয়ে দিচ্ছে
আমাদের প্রথম দেখার সেই সকালটির কথা।
সেদিন বৃষ্টির নিক্কনে তুমি ডুবে ছিলে ঘুম রাজ্য।
আমার ফোনে ভাঙ্গলো তোমার ঘুম
ঘুম জড়ানো কণ্ঠে বললে – কে?
বললাম আমি..................নাম বলার আগেই তুমি বললে
ক’টা বাজে? বললাম ক’টা আর সাত কি সাড়ে সাত হবে
বললে সরি বৃষ্টির শব্দে কখন যে ঘুম এসে গেছে টের পাইনি।
কোথায় এখন?- এই তো পথে হাঁটছি।
কথা শেষ হবার আগেই কেটে গেলো ফোন
তোমার ঘুমের কথা শুনে আর সামনে পা না বাড়িয়ে পেছনে ফিরলাম
বেজে উঠলো সেল ফোন স্ক্রীনের অবয়বে তোমার নাম্বার।
হ্যালো- কোথায়?
এই তো বাসায় ফিরছি।– মানে আমার ঘুম ভাঙ্গিয়ে বাসায় ফিরছি মানে?
তুমি একটা ঠিকানা দিয়ে বললে দশ মিনিটের মধ্যে আমি দেখতে চাই
আমার ফোন বলছে নো ব্যালান্স, একে তো বৃষ্টি তার উপর
কোনো দোকান-পাঠ খোলা নেই, যে টাকা রিচার্জ করব।
জানিয়ে দিব তোমাকে আজ নয় অন্য কোনো দিন দেখা হবে।
তাই কোনো উপায় অন্ত না পেয়ে
রিক্সা যোগে চললাম তোমার দেওয়া গন্তব্যে।
আমার রিক্সা গিয়ে থামলো একটি চায়ের দোকানের সামনে
রিক্সাওয়ালাকে একশ টাকার নোট ধরিয়ে দিলাম
সে টাকাটা খুচরা করতে পারলো না।
তুমি তখন একটি বন্ধ দোকানের সামনে দাঁড়ানো
ধীর পায়ে এগিয়ে এসে দাঁড়ালে সামনে।
মানিব্যাগ থেকে টাকা বের করে বাড়িয়ে দিলে রিক্সাওয়ালার দিকে
চলে গেলো রিক্সাওয়ালা। তুমি বললে ম্যাডাম ভিজে যাচ্ছেন
প্লিজ উঠে এসে চাউনির নিচে দাঁড়ান।
আমি দোকানে ছাউনি তলে দাঁড়িয়ে হাত দিয়ে
শরীর থেকে বৃষ্টির পানি ঝাড়ছি।
তুমি তাকিয়ে রইলে আমার দিকে, অনুনয়ের সাথে বললে
I am so sorri আমার জন্য আজ আপনাকে এতটা বৃষ্টিতে ভিজতে হলো
অনেকটা কষ্ট করতে হলো।
হেসে উঠে বললাম কিছু ত্যাগে অনেক সুখ আছে।
বললে তাই বুঝি? বললা হুম একদম তাই।.
দু’জনেই চুপ, মৌনতা ভেঙ্গে বললাম কি ব্যাপার, আপনি কি কথা বলতে পারেন না
হেসে উঠে বললে- কেন? বললাম আসতে বললেন অথচ কিছুই বলছেন না।
না মানে আমি কিছুটা লজ্জিত এভাবে আপনাকে ভিজিয়ে..................।
ধ্যাৎ আপনি না! থাক আপনাকে কিছু বলতে হবে না আমি আসছি
আসছি মানে? বৃষ্টি একটি কমেছে চলেন রাস্তার ওপাশে ওই চায়ের দোলানটাতে যাই
চা খেলে শরীরের ঠান্ডা কেটে যাবে মাথা নেড়ে সম্মতি জানালাম পাশাপাশি হেঁটে
রাস্তা পার হলাম, এক জায়গায় বেশ পানি জমাট বাধায় সেখান থেকে লাফিয়ে
পার হতে হলো তুমি আগে পার হয়ে হাত বাড়ালে
আমি হাত রাখলাম তোমার হা্তে, এক ঝটকা টেনে নিলে একেবারে বুকের কাছে।
দোকানীকে দু’কাপ চা দিতে বলে, বললে আর কিছু? বললাম No Thanks.
চা শেষে আবার পাশাপাশি হাঁটছি দুজন, বিনিময় হচ্ছে কথা।
তুমি বললে পাশে একটা রেস্টুডেন্ট আছে আমরা সেখানে ঢুকব
আপত্তি জানালাম, আবার বৃষ্টির ফোটা বেড়ে গেলো।
বৃষ্টির হাত থেকে বাঁচতে রাখতে হল তোমার কথা।
মুখমুখি দুটি চেয়ারে বসলাম দু’জন। তুমি খাবারের ওয়ার্ডার দিলে।
খাওয়ায় আমার ঘোর আপত্তি কিছুক্ষণ পর ‘বয়’
পরাটা ডিল পোছ আর ডাল ভাজি নিয়ে হাজির হলো।
একটা রেখে বাকিটা ফেরত দিলাম বললাম শুরু করেন।
তুমি বললে না খাবো না, অবাক হয়ে প্রশ্ন করলাম কেনো!
আপনি না খেলে আমি খাব না।
বললাম আপনি আমার মেহমান।
বললে জ্বি না ম্যাম আপনিই আপনি অতিথি।
বললাম না আপনি, কারণ আপনি আমার শহরে এসেছেন।
তুমি বলে ম্যাডাম এটা আমার জেলা।
হেসে উঠে বললাম ওকে মিঃ ঘাট মানছি, আমি খেলে আপনি খাবেন তো?
অবশ্যই, আমি একটুকরো পরাটা ছিড়ে ডিম মাখিয়ে মুখে দিলান।
তুমিও কটুকরো পরাটা ছিড়ে ডিম মাখিয়ে মুখে দিয়ে চুপ হয়ে গেলে।
বললাম কি হলো, শেষ করুন আমাকে যেতে হবে।
বললে আপনি না খেলে তো আমি খাবো না।
বললাম এটা ছেলে মানুষি ছাড়া আর কিছু না।
বললে হোক না কিছুটা ছেলে মানুষি ক্ষতি কি,
এই রেস্টুডেন্ট স্বাক্ষি হয়ে থাকবে না হয়।
বললাম আর মাত্র একটুকরো আর না।
ঠিক আছে তবে একটা কথা রাখতে তবে।
কথা রাখতে হবে।
কি কথা?
মিসকি হেসে বললে আমাকে খাইয়ে দিতে হবে।
বললাম যাঃ তা কি হয় সবাই তাকিয়ে আছে
তুমি কোমল পানিও দিতে বললে,
বয় বলল স্যার ওটা আমাদের এখানে নাই বাইরে থেকে আনিয়ে দিতে হবে, দিব?
বললে হ্যাঁ দাও
কোথা থেকে একটি পানিও এনে দিলো বয়।
তুমি বললে একটি কেন?
সে মাথা চুলকাতে চুলকাতে বলল স্যার আর নাই।
আমি বললাম ওকে একটাই যথেষ্ট
ক্যানটা টেবিলের উপর রাখলো বয়, তুমি ছিপি খুলে গ্লাসে ঢেলে
এগিয়ে দিলে আমার দিকে আমি বললাম Oke Thanks. আমি এগুলো......
হেসে উঠে বললে তা তো হবে না ওটা যখন ফিপটি ফিপটি হয়েছে তখন এটাও..........
অস্ফুট কণ্ঠে বললাম দুষ্টু কোথাকার।
মুখের কাছে মুখ এনে বললে এমন দুষ্টুমিতে যেন কেটে যায় অনন্তকাল।
সুর তুললো সেল ফোন বেজে উঠলো বিদায়ের ঘণ্টা।
বয়কে বকশিশ দিয়ে
রেস্টুডেন্ট থেকে বেরিয়ে অপেক্ষা করছি ইজি বাইকের জন্য
তুমি বলেলে আরেকটু পাশাপাশি কি হাঁটতে পারি না?
আমিও আপত্তি করলাম না, কারণ আমারও ইচ্ছে করছিল না বিদায় নিতে।
আবার সুর উঠলো পোড়া সেল ফোনে, এবার গাড়িতে উঠতেই হলো।
একটা ইজি দাঁড়িয়ে উঠে পড়লাম তাতে।
তোমাকে পেছনে ফেলে, এগিয়ে চললো ইজি আড়াল হলে তুমি,
কিছুক্ষণের মধ্যে বেজে উঠলো সেফ ফোন
ফোন স্ক্রীনে ভেসে উঠলো তোমার নাম্বার অবয়ব। , হ্যালো,
হ্যালো ম্যাডাম কিছুই তো ভালো লাগছে না।
বলতে পারেন কেন বারবার আঁখি পটে ভেসে উঠছে
মেঘে ঢাকা আকাশের ফাকে এক ঝলক সুর্যের হাসি?
তারপর আমরা কাছ থেকে আরো কাছে এলাম।
হলাম আপনার থেকে আরো আপন
হঠাৎ ঝড়ে তছনছ হলো সব।
তবু বৃষ্টি হলে কেন মনে পড়ে যায়?
পোড়া বৃষ্টিকে বলি অকারণ ঝরনা তো আর।
তবু সে কেঁদে চলে শঙ্খের মত কেঁদেই চলে।
আমি তো তোমাকে ভুলেই যেতে চাই
তবু কেনো কেঁদে কেঁদে স্বরণ করিয়ে দিচ্ছে
কেন আজ এত মনে পড়ছে তোমার মুখ?????
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোঃ ইমরান হোসেন (ইমু) ২১/০৫/২০১৬
-
হাসান কাবীর ০৫/০৩/২০১৬সুন্দর লেখা।
-
মাহাবুব ০৪/০৩/২০১৬বেশ ভালো হয়েছে কবিতাটা, কবি।
তবে ,কিছু কিছু বানান ভুল আছে, দেখেনিবেন আশাকরি।
শুভেচ্ছা, ভালো থাকবেন। -
দেবাশীষ দিপন ০৪/০৩/২০১৬দারুণ।দারুণ।
ধন্যবাদ