এভাবেই কাছে আসা( জীবনের গল্প) পর্ব-৯
আমাদের পরিবারগুলো মনে করেন ছেলেদের অপরাধ কোনো অপরাধ নয়।
পাশা পাশি দেখেন একটা মেয়ের হয় তো পরিক্ষা চলছে কোচিংয়ে তবু তাকে আসতে
দেওয়া হচ্ছে না।তাকে বলা হচ্ছে কোচিংয়ের পরিক্ষা তেমন কোনো পরিক্ষাই না কিন্তু ছেলে যখন ছোট ছোট অপরাধ করে ঘরে ফিরছে তখন তাকে কিছু না বলে প্রশ্রায় দেওয়া হচ্ছে।ও তো ব্যাটা ছেলে ও তো গরুর মত ছাড়া থাকবেই।যার ফলে সমাযে ঘটছে না না অঘটন।
নিশানঃঠিক বলেছেন আমাদের সমাজে কিছু মানুষ ব্যটা ছেলেকে .........
লিজাঃ পাশাপাশি দেখেন সমাজে মেয়ে বা নারীদেরকে এখনও মানুষ ভাবা হয়। পুরুষরা মানুষ আর নারীরা মানুষ এটা ভাবাও ঠিন না।নারী হলেও একটা মেয়ে যে মানুষ সেটা আমরা মানতেই চাইনা।আর এই ব্যবধান পরিবার থেকেই সৃষ্টি হয়।
নিশানঃএকটু বুঝিয়ে বলবেন কি?
লিজাঃ একটি পরিবারে যখন একটা ছেলে শিশু জন্ম নেয় তখন আমরা কত আনন্দ করি উৎসব করি। সে বেড়ে উঠার সাথে সাথে ডিম,দুধ ফল সব দিচ্ছি নিয়মত কারণ সে বেড়ে উঠছে।তার শরীরের সাভাবিক বৃদ্ধির জন্য এটা প্রয়োজন।কিন্তু যখন একটা মেয়ে শিশু জন্ম নিচ্ছে তখন আমরা কিছুতেই খুশি হতে পারছি না। সেই সাথে মেয়েটির বেড়ে ওঠাটাকে আমরা কোনো প্রকার গুরুত্ব দিচ্ছি না।সে যেন সমাজের অভিশাপ।অথচ নারী ছাড়া যেমন পুরুষের জীবন পরিপূর্ণ হয় না তেমনি পুরুষা ছাড়া নারীর জীবন ভাবাই যায় না।
নিশানঃ এর সাথে ''ইভটিজিং'' এর সম্পর্ক কি?
লিজাঃ আমরা জানি পথে-ঘাটে পুরুষ দ্বারা নারীকে উত্যক্ত করা এবং যৌন হয়রানী করাকে 'ইভটিজিং' বলা হয়। আর যারা ‘ইভটিজিং’ করে তাদের বলা হয় ‘ইভটিজার’।বর্তমান ‘ইভটিজিং’ একটি সামাজিক ব্যাধি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
নিশানঃ হুম এর থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে চাই গণসচেতনতা।কিন্তু...।।
লিজাঃঠিক বলেছেন। কিন্তু আমি মনে করি সবার আগে পরিবার সচেতন হওয়া দরকার। ছোট বেলা থেকেই একটা শিশুকে যে ভাবে গড়ে তোলা হবে যে ভাবে শিক্ষা দেওয়া হবে সে সেই ভাবে গড়ে উঠবে শিক্ষা লাভ করবে।ছেলেটিকে ডিম দুধ ফল মাছের মাথা মাছের বড় পিচটা মাংস বাটি ভরে দেওয়া হচ্ছে।কিন্তু ওই পরিবারের মেয়ে শিশুটি কোনো ডিম পাচ্ছে না,ফল পাচ্ছে না।তাকে দেওয়া হচ্ছে মাছের চোট পিচটা দু’তিন টুকরা মাংস।ছেলেটি সেটা খেয়াল করছে এবং শিখছে তার বোনটি একটা মেয়ে সে মানুষ না।
নিশানঃ আর?
লিজাঃ পরিবারে কোনো বিষয় নিয়ে যখন কিছু আলোচলা করা হয় তখন ছেলেটাকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে মেয়েটাকে দেওয়া হচ্ছে না।কারণ সে মেয়ে মায়েদের আবার বুদ্ধি!ওরা তো সমাজে কোনো কাজে আসে না
নিশানঃ কিন্তু আমি তো মনে করি ছেলে-মেয়ের আমান অধীকার।
লিজাঃআপনার কোনো ছেলে নেই তাই হয় তো এভাবে ভাবছেন। কিন্তু যদি প্রশ্ন করি স্ত্রীকে কতটুকু স্বাধীনতা দিচ্ছেন?
নিশানঃস্ত্রীকে স্বাধীণতা দেওয়া বলতে কি চগুঝাতে চাইছেন?
লিজাঃএই যে দিনের পর দিন আপনি আমার সাথে ফেবুতে আড্ডা দিচ্ছেন।আপ্নার স্ত্রীর কি আছে ফেবু একাউন্ট?
নিশানঃমাথা খারাপ!ও ফেবু ব্যাভার করতে ওকে মেরেই ফেলে দিব।
লিজাঃ দেখলেন প্রমানটা আপনাকে দিয়েই দেয়ে দিলাম।জানেন আমি মনে করি ছেলে= মেয়েদের সমান মেধা দিয়েই বিধাতা সৃষ্টি করেছেন।ছেলেদের মেধাকে কাজে লাগানো হচ্ছে মেয়েদের হচ্ছে না।তাই গণসচেতনতার আগেপরিবার সচেতনতা চাই। এ কারণে পরিবারের ছেলেটা কোথায় যাচ্ছে কি করছে কার সাথে মিশ্ছে সেটা যেমন খোঁজ রাখতে হবে তেমন এটাও তাকে বোঝাতে হবে।জীবনে কখনো কোনো মেয়েকে উত্ত্যক্ত করবেনা।মনে রাখবে এখানে তুমি এখটা মেয়েকে যেমন উত্ত্যক্ত করছ ওদিকে তেমনি কেউ না কেউ তোমার বোন,ফুফু,খালা, এমন কি তোমার মাকে উত্ত্যক্ত করতে ছাড়ছে না।
নিশানঃ ঠিক বলেছেন মেয়েটি কোনো অপরাধ করতেই এমরা বলে থাকেন ঢিঙ্গি মেয়ে।সাবধানে কাজ করতে পারো না?তুমি কি ভুলে গেছ তুমি বড় হচ্ছ? সারাদিন উড়ু উড়ু মন কেন শুনি? একনি অনেক কথা।
চা এর কাছে শেষ চুমুক দিয়ে লিজা সেই একশ টাকার নোটটি আবার বের করে এগিয়ে দেয় দোকানীর দিকে।দোকানী বলে চায়ের দাম লাগবে না আপা। ভাইজানের কাছ থেকে আমি চায়ের দাম রাখি না।
লিজাঃ মানে?
দোকানীঃ মানে উনাদের টাকায় চলে এই দোকান।
লিজাঃ মানে!
দোকানীঃ এক সময় অভাবের তাড়নায় খেয়ে না খেয়ে দিন গেছে।এখন উনাদের দয়ায় বেশ ভালোই অছি। উনি আর উনার মামা আমাকে কিছু টাকা দিয়ে সাহাজ্য করেছিলেন।আর তাই এই দোকানটা দিতে পারি এখন আমার আর কোনো অভাব নেই। আর তাই উনারা যদি আমার দোকানে এক কাপ চা খান তো আমি নিজেকে ধন্য মনে করি ।
নিশান কিছুটা দূরে গিয়ে দাঁড়ায়।টাকাটা ব্যগে রাখতে রাখতে এগিয়ে যায় লিজা।
লিজাঃ কি হলো?
নিশানঃ কি হলো?
লিজাঃ দোকানী চায়ের দাম নিলো না কেন?
নিশানঃ তা তো জানিনা টাকাটা এখনও খুচরা করতে পারলেন না বুঝি?
লিজাঃ জেনে শুনে কেনো এখানে নিয়ে এলেন?
নিশানঃ কিন্তু চায়ের টাকা আপনি কেন দিবেন?
লিজাঃ তো কে দিবে?
নিশানঃ কে দিবে মানে?এখানে এলেন আমার সাথে আমার আমন্ত্রণে আর চায়ের দাম দিবেন আপনি তা কি হয়।
লিজাঃ কিন্তু আমার তো টাকাটা খুচরা করা দরকার তাই না?
নিশানঃ হুম।
লিজাঃ হুম তো ?
নিশানঃ ম্যাম আমরা কি ঝগড়া করতে এসেছি এখানে।চলেন সামনে ওই ক্যান্টিনে গিয়ে বসি।কাপড় দিয়ে এখনও পানি ঝরছে ওখানে ফ্যান আছে বাতাসে কিছুটা হলেও শুখাবে।
লিজাঃ থাক ক্যান্টিনের ফ্যানের বাতাসে আর কাপড় শুখিয়ে লাভ নেই বাসায় গিয়ে পাল্টে ফেলব আমি চললাম।
নিশানঃ আরে আরে চললাম মানে?আমার টাকাটা শোধ করবেন না?
লিজাঃ তাতো করবই ।যাওয়ার পথে কোনো মোবাইলের দোকান থেকে ফ্লেক্সি দিয়ে দিব।
নিশানঃ ম্যাডাম আমি কখনো বিশ টাকা ফ্লেক্সি করি না নগতে শোধ করতে হবে আপনাকে।
লিজাঃ যেতে পারি তবে কোনো উল্টো পাল্টা কিছু করতে পারনেব না। তাছাড়া খুব বেশি সময় ও আমি আপনাকে দিতে পারব না। ছেলের স্কুল ছুটির সময় হয়ে গেছে।
পাশা পাশি দেখেন একটা মেয়ের হয় তো পরিক্ষা চলছে কোচিংয়ে তবু তাকে আসতে
দেওয়া হচ্ছে না।তাকে বলা হচ্ছে কোচিংয়ের পরিক্ষা তেমন কোনো পরিক্ষাই না কিন্তু ছেলে যখন ছোট ছোট অপরাধ করে ঘরে ফিরছে তখন তাকে কিছু না বলে প্রশ্রায় দেওয়া হচ্ছে।ও তো ব্যাটা ছেলে ও তো গরুর মত ছাড়া থাকবেই।যার ফলে সমাযে ঘটছে না না অঘটন।
নিশানঃঠিক বলেছেন আমাদের সমাজে কিছু মানুষ ব্যটা ছেলেকে .........
লিজাঃ পাশাপাশি দেখেন সমাজে মেয়ে বা নারীদেরকে এখনও মানুষ ভাবা হয়। পুরুষরা মানুষ আর নারীরা মানুষ এটা ভাবাও ঠিন না।নারী হলেও একটা মেয়ে যে মানুষ সেটা আমরা মানতেই চাইনা।আর এই ব্যবধান পরিবার থেকেই সৃষ্টি হয়।
নিশানঃএকটু বুঝিয়ে বলবেন কি?
লিজাঃ একটি পরিবারে যখন একটা ছেলে শিশু জন্ম নেয় তখন আমরা কত আনন্দ করি উৎসব করি। সে বেড়ে উঠার সাথে সাথে ডিম,দুধ ফল সব দিচ্ছি নিয়মত কারণ সে বেড়ে উঠছে।তার শরীরের সাভাবিক বৃদ্ধির জন্য এটা প্রয়োজন।কিন্তু যখন একটা মেয়ে শিশু জন্ম নিচ্ছে তখন আমরা কিছুতেই খুশি হতে পারছি না। সেই সাথে মেয়েটির বেড়ে ওঠাটাকে আমরা কোনো প্রকার গুরুত্ব দিচ্ছি না।সে যেন সমাজের অভিশাপ।অথচ নারী ছাড়া যেমন পুরুষের জীবন পরিপূর্ণ হয় না তেমনি পুরুষা ছাড়া নারীর জীবন ভাবাই যায় না।
নিশানঃ এর সাথে ''ইভটিজিং'' এর সম্পর্ক কি?
লিজাঃ আমরা জানি পথে-ঘাটে পুরুষ দ্বারা নারীকে উত্যক্ত করা এবং যৌন হয়রানী করাকে 'ইভটিজিং' বলা হয়। আর যারা ‘ইভটিজিং’ করে তাদের বলা হয় ‘ইভটিজার’।বর্তমান ‘ইভটিজিং’ একটি সামাজিক ব্যাধি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
নিশানঃ হুম এর থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে চাই গণসচেতনতা।কিন্তু...।।
লিজাঃঠিক বলেছেন। কিন্তু আমি মনে করি সবার আগে পরিবার সচেতন হওয়া দরকার। ছোট বেলা থেকেই একটা শিশুকে যে ভাবে গড়ে তোলা হবে যে ভাবে শিক্ষা দেওয়া হবে সে সেই ভাবে গড়ে উঠবে শিক্ষা লাভ করবে।ছেলেটিকে ডিম দুধ ফল মাছের মাথা মাছের বড় পিচটা মাংস বাটি ভরে দেওয়া হচ্ছে।কিন্তু ওই পরিবারের মেয়ে শিশুটি কোনো ডিম পাচ্ছে না,ফল পাচ্ছে না।তাকে দেওয়া হচ্ছে মাছের চোট পিচটা দু’তিন টুকরা মাংস।ছেলেটি সেটা খেয়াল করছে এবং শিখছে তার বোনটি একটা মেয়ে সে মানুষ না।
নিশানঃ আর?
লিজাঃ পরিবারে কোনো বিষয় নিয়ে যখন কিছু আলোচলা করা হয় তখন ছেলেটাকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে মেয়েটাকে দেওয়া হচ্ছে না।কারণ সে মেয়ে মায়েদের আবার বুদ্ধি!ওরা তো সমাজে কোনো কাজে আসে না
নিশানঃ কিন্তু আমি তো মনে করি ছেলে-মেয়ের আমান অধীকার।
লিজাঃআপনার কোনো ছেলে নেই তাই হয় তো এভাবে ভাবছেন। কিন্তু যদি প্রশ্ন করি স্ত্রীকে কতটুকু স্বাধীনতা দিচ্ছেন?
নিশানঃস্ত্রীকে স্বাধীণতা দেওয়া বলতে কি চগুঝাতে চাইছেন?
লিজাঃএই যে দিনের পর দিন আপনি আমার সাথে ফেবুতে আড্ডা দিচ্ছেন।আপ্নার স্ত্রীর কি আছে ফেবু একাউন্ট?
নিশানঃমাথা খারাপ!ও ফেবু ব্যাভার করতে ওকে মেরেই ফেলে দিব।
লিজাঃ দেখলেন প্রমানটা আপনাকে দিয়েই দেয়ে দিলাম।জানেন আমি মনে করি ছেলে= মেয়েদের সমান মেধা দিয়েই বিধাতা সৃষ্টি করেছেন।ছেলেদের মেধাকে কাজে লাগানো হচ্ছে মেয়েদের হচ্ছে না।তাই গণসচেতনতার আগেপরিবার সচেতনতা চাই। এ কারণে পরিবারের ছেলেটা কোথায় যাচ্ছে কি করছে কার সাথে মিশ্ছে সেটা যেমন খোঁজ রাখতে হবে তেমন এটাও তাকে বোঝাতে হবে।জীবনে কখনো কোনো মেয়েকে উত্ত্যক্ত করবেনা।মনে রাখবে এখানে তুমি এখটা মেয়েকে যেমন উত্ত্যক্ত করছ ওদিকে তেমনি কেউ না কেউ তোমার বোন,ফুফু,খালা, এমন কি তোমার মাকে উত্ত্যক্ত করতে ছাড়ছে না।
নিশানঃ ঠিক বলেছেন মেয়েটি কোনো অপরাধ করতেই এমরা বলে থাকেন ঢিঙ্গি মেয়ে।সাবধানে কাজ করতে পারো না?তুমি কি ভুলে গেছ তুমি বড় হচ্ছ? সারাদিন উড়ু উড়ু মন কেন শুনি? একনি অনেক কথা।
চা এর কাছে শেষ চুমুক দিয়ে লিজা সেই একশ টাকার নোটটি আবার বের করে এগিয়ে দেয় দোকানীর দিকে।দোকানী বলে চায়ের দাম লাগবে না আপা। ভাইজানের কাছ থেকে আমি চায়ের দাম রাখি না।
লিজাঃ মানে?
দোকানীঃ মানে উনাদের টাকায় চলে এই দোকান।
লিজাঃ মানে!
দোকানীঃ এক সময় অভাবের তাড়নায় খেয়ে না খেয়ে দিন গেছে।এখন উনাদের দয়ায় বেশ ভালোই অছি। উনি আর উনার মামা আমাকে কিছু টাকা দিয়ে সাহাজ্য করেছিলেন।আর তাই এই দোকানটা দিতে পারি এখন আমার আর কোনো অভাব নেই। আর তাই উনারা যদি আমার দোকানে এক কাপ চা খান তো আমি নিজেকে ধন্য মনে করি ।
নিশান কিছুটা দূরে গিয়ে দাঁড়ায়।টাকাটা ব্যগে রাখতে রাখতে এগিয়ে যায় লিজা।
লিজাঃ কি হলো?
নিশানঃ কি হলো?
লিজাঃ দোকানী চায়ের দাম নিলো না কেন?
নিশানঃ তা তো জানিনা টাকাটা এখনও খুচরা করতে পারলেন না বুঝি?
লিজাঃ জেনে শুনে কেনো এখানে নিয়ে এলেন?
নিশানঃ কিন্তু চায়ের টাকা আপনি কেন দিবেন?
লিজাঃ তো কে দিবে?
নিশানঃ কে দিবে মানে?এখানে এলেন আমার সাথে আমার আমন্ত্রণে আর চায়ের দাম দিবেন আপনি তা কি হয়।
লিজাঃ কিন্তু আমার তো টাকাটা খুচরা করা দরকার তাই না?
নিশানঃ হুম।
লিজাঃ হুম তো ?
নিশানঃ ম্যাম আমরা কি ঝগড়া করতে এসেছি এখানে।চলেন সামনে ওই ক্যান্টিনে গিয়ে বসি।কাপড় দিয়ে এখনও পানি ঝরছে ওখানে ফ্যান আছে বাতাসে কিছুটা হলেও শুখাবে।
লিজাঃ থাক ক্যান্টিনের ফ্যানের বাতাসে আর কাপড় শুখিয়ে লাভ নেই বাসায় গিয়ে পাল্টে ফেলব আমি চললাম।
নিশানঃ আরে আরে চললাম মানে?আমার টাকাটা শোধ করবেন না?
লিজাঃ তাতো করবই ।যাওয়ার পথে কোনো মোবাইলের দোকান থেকে ফ্লেক্সি দিয়ে দিব।
নিশানঃ ম্যাডাম আমি কখনো বিশ টাকা ফ্লেক্সি করি না নগতে শোধ করতে হবে আপনাকে।
লিজাঃ যেতে পারি তবে কোনো উল্টো পাল্টা কিছু করতে পারনেব না। তাছাড়া খুব বেশি সময় ও আমি আপনাকে দিতে পারব না। ছেলের স্কুল ছুটির সময় হয়ে গেছে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মহঃ এসরাফিল সেখ ১১/০১/২০১৬খুব ভালো লাগল।
-
দেবব্রত সান্যাল ২২/১২/২০১৫সত্যি বলব, এই লেখাটা পড়া ছেড়ে দেবার প্রধান কারণ, প্রচুর ছাপার ভুল। আপনি গল্পের নাম অবধি দুই জায়গায় দুই রকম লিখেছেন।
-
নির্ঝর ০৮/১২/২০১৫পড়েই যাচ্ছি..................
-
হাসান কাবীর ০৮/১২/২০১৫এবার কি একটু তাড়াহুড়ো করেছেন? ভালো লাগছে, পড়ছি...।