নববর্ষ তোমাকে অভিবাদন
সফেদ কুয়াশার বুক চিরে টকটকে লাল সূর্যটা নিয়ে এলো নতুন দিনের সন্ধান। শিশিরভেজা দূর্বাঘাস আর লাউয়ের ডগাগুলো লকলকিয়ে স্বাগত জানায় নতুন বছরকে। স্বাগতম হে ইংরেজি নববর্ষ " ২০১৮ "।
চক্রাকারে চলে দিবানিশি। চলন্ত তার গতি। এ অমোঘ আইনের কোনোই ত্রুটি নেই। দিনপঞ্জির পাতা বলে দিলো ৩৬৫ দিন শেষ। বিদায় নিয়ে গেল ২০১৭ সাল। শুভ আগমন ২০১৮। তাই তো ঊষার আকাশে নতুন দিনের আলোকচ্ছ্বটা। পুরনো দিনের সব স্মৃতি পেছনে ফেলে আমরা পা রাখছি নতুন দিনের উঠানে। দেখতে দেখতেই তো সব কিছু শেষ হয়ে যায়। এই তো সে দিনও যে শিশুটি বিনা নোটিশে কাঁথা-বালিশ ভিজিয়ে ফেলত, সে এখন মস্তবড় কচি-কাঁচার আসরের বাবা। দেখতে দেখতেই জন্ম, আবার দেখতে দেখতেই আমাদের মৃত্যু। এই তো জীবনধারা।
বিদায়ী বছরের জীর্ণ-ক্লান্ত দিবারাত্রি আমাদের কত না কর্মের নীরব সাক্ষী! সত্যিই বিদায় বড় ব্যথার। কেমন করে যে একটি বছরে ১২টি মাস, ছয়টি ঋতু, ৫২ সপ্তাহ, ৩৬৫ দিন, আট হাজার ৭৬০ ঘণ্টা, ৫ লাখ ২৫ হাজার ৬০০ মিনিট এবং তিন কোটি ১৫ লাখ ৩৬ হাজার সেকেন্ড পেরিয়ে আমাদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে গেল টেরই পেলাম না। গেল বছরে আমরা অনেক পেয়েছি, আবার হারিয়েছিও অনেককে। গেল বছরটি ছিল বহুস্তরে স্বপ্নভঙ্গের নিস্তরঙ্গের কাল। তবুও সব জরাজীর্ণকে পেছনে ফেলে নতুন দিনের নতুন প্রত্যয়ে সম্মুখে এগিয়ে যাওয়ার এই তো সময়। কেননা নতুন বছর মানেই নতুন আনন্দ। নতুন পরিকল্পনা।নববর্ষ আমাদের ভাঙনের মধ্যে সৃষ্টি করতে শেখায়। শেখায় স্বপ্নভঙ্গের মধ্যে উজ্জীবিত করতে। যার কারণে সব অপ্রাপ্তি, অপূর্ণতা ও ব্যর্থতা সত্ত্বেও আমরা আশাবাদী, কারণ আগুনের দরিয়া সাঁতরে স্বপ্ন সম্ভাবনার শান্ত-শীতল দীঘিতে অবগাহন করার ইতিহাস বাঙালির আছে। এ জাতি বারবারই জেগে উঠতে জানে। কোনো অপশক্তিই আমাদের পদদলিত করে স্থায়ীভাবে শৃঙ্খলিত করতে পারেনি।“সাবাশ বাংলাদেশ, এ বিশ্ব অবাক তাকিয়ে রয়, জ্বলে পুড়ে চারখার তবু মাথা নোয়াবার নয়।” কেননা বাঙালি জাতি পরাজয় চেনে না,জানে না। সর্বোপরি মহান প্রভুর কাছে নববর্ষের প্রার্থনা- আমার বাংলা হোক কাঙ্ক্ষিত সোনার বাংলা।
চক্রাকারে চলে দিবানিশি। চলন্ত তার গতি। এ অমোঘ আইনের কোনোই ত্রুটি নেই। দিনপঞ্জির পাতা বলে দিলো ৩৬৫ দিন শেষ। বিদায় নিয়ে গেল ২০১৭ সাল। শুভ আগমন ২০১৮। তাই তো ঊষার আকাশে নতুন দিনের আলোকচ্ছ্বটা। পুরনো দিনের সব স্মৃতি পেছনে ফেলে আমরা পা রাখছি নতুন দিনের উঠানে। দেখতে দেখতেই তো সব কিছু শেষ হয়ে যায়। এই তো সে দিনও যে শিশুটি বিনা নোটিশে কাঁথা-বালিশ ভিজিয়ে ফেলত, সে এখন মস্তবড় কচি-কাঁচার আসরের বাবা। দেখতে দেখতেই জন্ম, আবার দেখতে দেখতেই আমাদের মৃত্যু। এই তো জীবনধারা।
বিদায়ী বছরের জীর্ণ-ক্লান্ত দিবারাত্রি আমাদের কত না কর্মের নীরব সাক্ষী! সত্যিই বিদায় বড় ব্যথার। কেমন করে যে একটি বছরে ১২টি মাস, ছয়টি ঋতু, ৫২ সপ্তাহ, ৩৬৫ দিন, আট হাজার ৭৬০ ঘণ্টা, ৫ লাখ ২৫ হাজার ৬০০ মিনিট এবং তিন কোটি ১৫ লাখ ৩৬ হাজার সেকেন্ড পেরিয়ে আমাদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে গেল টেরই পেলাম না। গেল বছরে আমরা অনেক পেয়েছি, আবার হারিয়েছিও অনেককে। গেল বছরটি ছিল বহুস্তরে স্বপ্নভঙ্গের নিস্তরঙ্গের কাল। তবুও সব জরাজীর্ণকে পেছনে ফেলে নতুন দিনের নতুন প্রত্যয়ে সম্মুখে এগিয়ে যাওয়ার এই তো সময়। কেননা নতুন বছর মানেই নতুন আনন্দ। নতুন পরিকল্পনা।নববর্ষ আমাদের ভাঙনের মধ্যে সৃষ্টি করতে শেখায়। শেখায় স্বপ্নভঙ্গের মধ্যে উজ্জীবিত করতে। যার কারণে সব অপ্রাপ্তি, অপূর্ণতা ও ব্যর্থতা সত্ত্বেও আমরা আশাবাদী, কারণ আগুনের দরিয়া সাঁতরে স্বপ্ন সম্ভাবনার শান্ত-শীতল দীঘিতে অবগাহন করার ইতিহাস বাঙালির আছে। এ জাতি বারবারই জেগে উঠতে জানে। কোনো অপশক্তিই আমাদের পদদলিত করে স্থায়ীভাবে শৃঙ্খলিত করতে পারেনি।“সাবাশ বাংলাদেশ, এ বিশ্ব অবাক তাকিয়ে রয়, জ্বলে পুড়ে চারখার তবু মাথা নোয়াবার নয়।” কেননা বাঙালি জাতি পরাজয় চেনে না,জানে না। সর্বোপরি মহান প্রভুর কাছে নববর্ষের প্রার্থনা- আমার বাংলা হোক কাঙ্ক্ষিত সোনার বাংলা।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মাহিদ সিদ্দিকী আলিফ ০১/০১/২০১৮অনবদ্য লেখনী.!
-
কামরুজ্জামান সাদ ০১/০১/২০১৮সুন্দর লিখেছেন।
-
আব্দুল হক ৩১/১২/২০১৭বেশ ভালো লিখা!!
-
আব্দুল হক ৩১/১২/২০১৭বেশ !!