ঐশ্বরিক ঐশ্বর্য
ঐশ্বরিক ঐর্শ্বয্য
শফি মোঃ ওমর ফারুক
তুখোড় বৃষ্টি শেষের সকাল
মৃদু কন্ঠি নদী আলিঙ্গন দেয়
শোক সে কি? দীপ্ত দৃঢ় কন্ঠী শক্তি
যে মর্মে দুঃখ অন্নেষণ, প্রেমো দাহন
পুস্পিত দ্রোহে নিয়তির সবর্স্ব কাঁদায়
ঘণ তুষার জমা মেঘের ডানায় ।
কাব্য বিদ্রোহী পদভারে নত নয়
সবুজে সবুজে চিত্রিত বেদনার ঝড়
নক্ষত্ররা, জীবন্ত কিবংদন্তী মহাকালে
আনন্দ সূধা, গৌরব যতো দিলো তারা মোদের
নয়, নব দূত, সু-গন্ধি ছড়ানো তাদের জয়
বাহুলীলা অপরুপ মোর প্রেয়সী বাংলা
অমৃত উৎস ধারা, ধন রতন ভান্ডার; আত্নহারা বিস্ময়
নদী দেহের আত্নহারা আঁকা-বাকা প্রাচুর্যের নিঃপ্রভ বাংলায়
নিগূঢ় আত্নারা রয়েছে চেয়ে, নিঃশব্দে
নূতনের মাঝে হারানো প্রজম্মের ঝাঝালো ঘ্রাণ শূকি
নিঃপ্রাণ শিলার তৃষ্ণার জল গোছাতে নয় ।
সূর্য্য থেকে বুড়ো, আর কোন সূর্য্য হয় ?
বঙ্গাব্দে কথা শোন; ঐশ্বরিক ঐশ্বর্য্য
প্রজ্জলিত বিপ্লবের উল্ল্যাস মুখরিত তন্দ্রায়
চেতনায় রাতজয়ী দীপিকা বসন্তে;
নক্ষত্র পুঞ্জের ছায়া বেয়ে
পায়ে পায়ে হেটে এলো, ঐশ্বরিক “একুশ”
ষোড়শী আবেগ, সু-গন্ধির অশ্রুঝরা প্রভাতে
আলোকিত প্রেমের বাসন্তি বসন্তে
ভালবাসার উচ্ছাসী উৎসবে; দগ্ধ তাঁরায়।
কি ? মুগ্ধতায় গড়া তোমার গঠন শৈলী, অবয়ব ?
তৃষ্ণা কি ? মেটে মোর ? এ গৌরবময় স্তম্বে দাড়িয়ে ?
মূঢ় বাস্তবতায়...
উলশেগুড়ি বৃষ্টি প্রণয় পদে দগ্ধ
নূড়ি, পাথরে গড়া বেদী তাকিয়ে;
রিক্তে আমার দ্রোহের আগুন, প্রণয় পদে দগ্ধ; ক্রন্দনে প্রলুদ্ধ ।
বৃষ্টি এসে, অদৃশ্যতার দেহে মিষ্টি হাসে
পত্র পল্লবে, একুশের ঘ্রাণ, হ্রদ-সম
একদিন, নূতন দেশে মোদের ঘুম ভাঙ্গবে
মধূর সুরে; স্নিগ্ধ হবে নগরী
ঐশ্বরিক ঐশ্বর্য্যের “একুশের –তটে ।
শফি মোঃ ওমর ফারুক
তুখোড় বৃষ্টি শেষের সকাল
মৃদু কন্ঠি নদী আলিঙ্গন দেয়
শোক সে কি? দীপ্ত দৃঢ় কন্ঠী শক্তি
যে মর্মে দুঃখ অন্নেষণ, প্রেমো দাহন
পুস্পিত দ্রোহে নিয়তির সবর্স্ব কাঁদায়
ঘণ তুষার জমা মেঘের ডানায় ।
কাব্য বিদ্রোহী পদভারে নত নয়
সবুজে সবুজে চিত্রিত বেদনার ঝড়
নক্ষত্ররা, জীবন্ত কিবংদন্তী মহাকালে
আনন্দ সূধা, গৌরব যতো দিলো তারা মোদের
নয়, নব দূত, সু-গন্ধি ছড়ানো তাদের জয়
বাহুলীলা অপরুপ মোর প্রেয়সী বাংলা
অমৃত উৎস ধারা, ধন রতন ভান্ডার; আত্নহারা বিস্ময়
নদী দেহের আত্নহারা আঁকা-বাকা প্রাচুর্যের নিঃপ্রভ বাংলায়
নিগূঢ় আত্নারা রয়েছে চেয়ে, নিঃশব্দে
নূতনের মাঝে হারানো প্রজম্মের ঝাঝালো ঘ্রাণ শূকি
নিঃপ্রাণ শিলার তৃষ্ণার জল গোছাতে নয় ।
সূর্য্য থেকে বুড়ো, আর কোন সূর্য্য হয় ?
বঙ্গাব্দে কথা শোন; ঐশ্বরিক ঐশ্বর্য্য
প্রজ্জলিত বিপ্লবের উল্ল্যাস মুখরিত তন্দ্রায়
চেতনায় রাতজয়ী দীপিকা বসন্তে;
নক্ষত্র পুঞ্জের ছায়া বেয়ে
পায়ে পায়ে হেটে এলো, ঐশ্বরিক “একুশ”
ষোড়শী আবেগ, সু-গন্ধির অশ্রুঝরা প্রভাতে
আলোকিত প্রেমের বাসন্তি বসন্তে
ভালবাসার উচ্ছাসী উৎসবে; দগ্ধ তাঁরায়।
কি ? মুগ্ধতায় গড়া তোমার গঠন শৈলী, অবয়ব ?
তৃষ্ণা কি ? মেটে মোর ? এ গৌরবময় স্তম্বে দাড়িয়ে ?
মূঢ় বাস্তবতায়...
উলশেগুড়ি বৃষ্টি প্রণয় পদে দগ্ধ
নূড়ি, পাথরে গড়া বেদী তাকিয়ে;
রিক্তে আমার দ্রোহের আগুন, প্রণয় পদে দগ্ধ; ক্রন্দনে প্রলুদ্ধ ।
বৃষ্টি এসে, অদৃশ্যতার দেহে মিষ্টি হাসে
পত্র পল্লবে, একুশের ঘ্রাণ, হ্রদ-সম
একদিন, নূতন দেশে মোদের ঘুম ভাঙ্গবে
মধূর সুরে; স্নিগ্ধ হবে নগরী
ঐশ্বরিক ঐশ্বর্য্যের “একুশের –তটে ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
রেজাউল রেজা (নীরব কবি) ১৯/০২/২০১৮বাহ! ভাল লাগল।আমন্ত্রণ গ্রহণ করবেন পাতায়।
-
শামিম ইশতিয়াক ১৯/০২/২০১৮অসাধারণ
-
কামরুজ্জামান সাদ ১৯/০২/২০১৮বাহ!
-
মধু মঙ্গল সিনহা ১৮/০২/২০১৮ভাল লেগেছে কবিতাখানা।