নিলাদ্রিতা
নিলাদ্রিতা
শফি মোঃ ওমর ফারুক তাং ১৪/০১/২০১৮ ইং
নিলাদ্রিতা তুমি কি কাব্যিকতার আনন্দ ধ্যানে; সপ্তসিন্ধু জলের ঐ মর্মর উল্লাস ?
চিরতৃণ নিংড়িয়ে; দৈববাণী বুনে, আলিঙ্গনের আগুনে অলৌকিক বিলাস
চিত্তে রোদের ছায়া গুজে কি আল্পনা আঁক? বৃষ্টি কি বীজ বুনে নদীর দেহে?
কার ঘুম কিভাবে ভাঙ্গে? বনভাসি মিষ্টি সুর ছাড়া? পদ্ম কি কাঁধে তুলে নেয় মৃত্যুর সংসার, নিলাদ্রিতা ?
শ্যামল রোদে জয়জয়ন্তী হাসি, দৈববাণীর আলোকিত জলের ঝাঁকে দৃশ্যের অপর পৃষ্টে সুগম্ভীর অজানা শঙ্কা।
যে শিশির জীবন গড়তে চায়, তার ডানায় কুয়াশার কলঙ্গ; আত্নায় লুকানো ছন্দহীন জীবন, জীবনে লুকানো নিষিক্ত ভালবাসার আষাঢ়, নিলাদ্রিতা ।।
নীল মেঘের খোঁপায় নিসর্গ, পালকে আবির মুছে ভালবাসার কেমন রং জমাট বাঁধে নিলাদ্রিতা ?
দামাল শালবনে নির্জনতার রোদনে, পুস্প কি পুরনো শতাব্দীর কোন ঘণ্টি বাজায়; আপন মনে ?
বায়লিনের দৃঢ় সুর, কাশবন,শালবনের নির্জনতা ভেঙ্গে উঠে দাড়ায় মানব কলরবে।
লাল দেওয়ালের জঠরে কালো অক্ষর, তুমি কি খচিত হবে দুর্লভ প্রবালে? নিষিক্ত বৃষ্টি জলে?
উড়ন্ত পাখির হাঁটুতে ঘুণ, পৌঢ়া মুমুস গন্ধ, সূর্যস্তে ক্রমশ হেলে পড়ে মহীয়ান ভাস্কর্য নিলাদ্রিতা ।
যে শিশির জীবন গড়তে চায়, তার ডানায় কুয়াশার কলঙ্গ; আত্নায় লুকানো ছন্দহীন জীবন, জীবনে লুকানো নিষিক্ত ভালবাসার আষাঢ়, নিলাদ্রিতা ।।
নিসর্গের অতিদুর কিংবা পৌষের ডালে যে হর্ষ দ্যুতি ছড়ালে তুমি, তাতে অনন্ত রোদ ছিটিয়ে দেব সমস্ত অরন্যে ।
ব্যথিত লন্ঠনে আলোর মশাল, বিজয় উল্লাসে, চাঁদের আলোর নীচে আশাতীত খেলাঘরে জগৎ আনন্দ যজ্ঞ তুমি; নিলাদ্রিতা ।
আত্নায় জাগিয়ে নাও অনন্ত রোদ, স্বচ্ছ বৃষ্টির সমাবেশ, ভাসিয়ে দাও তৃষ্ণার্ত নদীর দহন।
তুমি কি সহস্র কালের বাঁধ ভাঙ্গার গল্প? অজস্র ফুলের অবনত কাঁপুনিতে তুমি ঔদার্যের স্বচ্ছতায় বিনম্র ইন্দ্রজাল, নিলাদ্রিতা ।
পালকে দুলছে রূপান্তরের বিনম্র সুর, মোহময় মন্ত্রের মতো; পর্বতের দৃঢ়তায় হিরম্ময় কল্লোল, হৃদয় প্রাচুর্যে আনন্দের ঊষা, অন্তহীন সুভাসিত জোয়ার, নিলাদ্রিতা ।
যে শিশির জীবন গড়তে চায়, তার ডানায় কুয়াশার কলঙ্গ; আত্নায় লুকানো ছন্দহীন জীবন, জীবনে লুকানো নিষিক্ত ভালবাসার আষাঢ়, নিলাদ্রিতা ।।
শফি মোঃ ওমর ফারুক তাং ১৪/০১/২০১৮ ইং
নিলাদ্রিতা তুমি কি কাব্যিকতার আনন্দ ধ্যানে; সপ্তসিন্ধু জলের ঐ মর্মর উল্লাস ?
চিরতৃণ নিংড়িয়ে; দৈববাণী বুনে, আলিঙ্গনের আগুনে অলৌকিক বিলাস
চিত্তে রোদের ছায়া গুজে কি আল্পনা আঁক? বৃষ্টি কি বীজ বুনে নদীর দেহে?
কার ঘুম কিভাবে ভাঙ্গে? বনভাসি মিষ্টি সুর ছাড়া? পদ্ম কি কাঁধে তুলে নেয় মৃত্যুর সংসার, নিলাদ্রিতা ?
শ্যামল রোদে জয়জয়ন্তী হাসি, দৈববাণীর আলোকিত জলের ঝাঁকে দৃশ্যের অপর পৃষ্টে সুগম্ভীর অজানা শঙ্কা।
যে শিশির জীবন গড়তে চায়, তার ডানায় কুয়াশার কলঙ্গ; আত্নায় লুকানো ছন্দহীন জীবন, জীবনে লুকানো নিষিক্ত ভালবাসার আষাঢ়, নিলাদ্রিতা ।।
নীল মেঘের খোঁপায় নিসর্গ, পালকে আবির মুছে ভালবাসার কেমন রং জমাট বাঁধে নিলাদ্রিতা ?
দামাল শালবনে নির্জনতার রোদনে, পুস্প কি পুরনো শতাব্দীর কোন ঘণ্টি বাজায়; আপন মনে ?
বায়লিনের দৃঢ় সুর, কাশবন,শালবনের নির্জনতা ভেঙ্গে উঠে দাড়ায় মানব কলরবে।
লাল দেওয়ালের জঠরে কালো অক্ষর, তুমি কি খচিত হবে দুর্লভ প্রবালে? নিষিক্ত বৃষ্টি জলে?
উড়ন্ত পাখির হাঁটুতে ঘুণ, পৌঢ়া মুমুস গন্ধ, সূর্যস্তে ক্রমশ হেলে পড়ে মহীয়ান ভাস্কর্য নিলাদ্রিতা ।
যে শিশির জীবন গড়তে চায়, তার ডানায় কুয়াশার কলঙ্গ; আত্নায় লুকানো ছন্দহীন জীবন, জীবনে লুকানো নিষিক্ত ভালবাসার আষাঢ়, নিলাদ্রিতা ।।
নিসর্গের অতিদুর কিংবা পৌষের ডালে যে হর্ষ দ্যুতি ছড়ালে তুমি, তাতে অনন্ত রোদ ছিটিয়ে দেব সমস্ত অরন্যে ।
ব্যথিত লন্ঠনে আলোর মশাল, বিজয় উল্লাসে, চাঁদের আলোর নীচে আশাতীত খেলাঘরে জগৎ আনন্দ যজ্ঞ তুমি; নিলাদ্রিতা ।
আত্নায় জাগিয়ে নাও অনন্ত রোদ, স্বচ্ছ বৃষ্টির সমাবেশ, ভাসিয়ে দাও তৃষ্ণার্ত নদীর দহন।
তুমি কি সহস্র কালের বাঁধ ভাঙ্গার গল্প? অজস্র ফুলের অবনত কাঁপুনিতে তুমি ঔদার্যের স্বচ্ছতায় বিনম্র ইন্দ্রজাল, নিলাদ্রিতা ।
পালকে দুলছে রূপান্তরের বিনম্র সুর, মোহময় মন্ত্রের মতো; পর্বতের দৃঢ়তায় হিরম্ময় কল্লোল, হৃদয় প্রাচুর্যে আনন্দের ঊষা, অন্তহীন সুভাসিত জোয়ার, নিলাদ্রিতা ।
যে শিশির জীবন গড়তে চায়, তার ডানায় কুয়াশার কলঙ্গ; আত্নায় লুকানো ছন্দহীন জীবন, জীবনে লুকানো নিষিক্ত ভালবাসার আষাঢ়, নিলাদ্রিতা ।।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
কামরুজ্জামান সাদ ১৬/০২/২০১৮ভাল লেগেছে কবিতাখানা।