জানা জ্ঞান পৃষ্ঠা ১
প্রশ্ন হচ্ছে কে বড়?
প্রকৃত জ্ঞানী লোক বলেনঃ
ভয় থেকে ভক্তি বড়,
প্রেম থেকে বিশ্বাস বড়,
অহংকার থেকে সম্মান বড়,
নাম থেকে সততা বড়,
সৌন্দর্য থেকে সহানুভূতি বড়,
যৌবন থেকে সময় বড়,
অর্থ থেকে আদর্শ বড়,
সাহস থেকে সচেতনতা বড়,
জীবন থেকে সংগ্রাম বড়
আর মৃত্যু থেকে জীবিকা বড়।
কথা গুলো একদম খাঁটি। আমাদের ভেবে দেখা দরকার। আমরা চোখ বন্ধ করে দেখি, তাই প্রকৃত সত্য সহজে দেখতে পাই না। চোখ খুলে দেখলে তা নিশ্চয় দেখতে পাবো।
এবার আসি ব্যাখ্যায়।
ভয় দেখিয়ে মানুষ মানুষকে দিয়ে কাজ আদায় করতে চায় কিন্তু কতক্ষণ একজন মানুষ আরেকজন মানুষকে ভয় পাবে? এক বার, দু বার, তিন বার- না, তিন বারের পরে চার বারের বার তার ভয় মরে যাবে। ভাবুন, যদি আমি আপনাকে আপনার মানবিকতার জন্য ভক্তি করি, তাহলে আপনার প্রতি আমার কর্তব্যবোধ জাগবে। তখন আর ভয় দেখাতে হবে না, এমনই আমি আপনার কাজে আসবো।
যাকে বিশ্বাস করি না, তাকে ভালোবাসবো কিভাবে? বিশ্বাসই প্রেমের মেরুদণ্ড। মেরুদণ্ডহীন মানুষের যেমন কোনো অস্তিত্ব নেই, ঠিক তেমনই বিশ্বাস ছাড়া প্রেমের জন্ম হয় না। সম্পর্ক টেকে বিশ্বাসের কারণে, ভাঙে অবিশ্বাসের কারণে- প্রেম এখানে নীরব দর্শক মাত্র।
বোকা মানুষ অহংকার করে নিজেকে বিরাট ভাবে, যেন সারা পৃথিবী তার দাস। অহংকারী মানুষ এটা বোঝে না যে তাকে লোকে এড়িয়ে চলে। সামনে কিছু না বললেও পিছন থেকে তাকে কেউই সম্মান করে না। কিন্তু যার কোনো অহংকার নেই, সে সবার প্রিয় পাত্র বা পাত্রী। তাকে লোকে ভালোবেসে সম্মান করে। জানবেন, নিজেকে বিরাট ভাবার মুহূর্ত থেকেই পতন শুরু হয়, নিজের ভুলের জালে মানুষ নিজেই আটকা পড়ে আর উদার হওয়ার কারণে সমাজে সম্মান বাড়ে, বিপদে আপদে অপরের সাহায্য মেলে।
যে নাম সৎ পথে আসে না, তার নাম বদনাম। তাই সদা সৎ পথে চলা উচিত, তাতে নাম হোক বা না হোক। প্রশ্ন হচ্ছে গোটা দুনিয়ায় সৎ মানুষ হাতে গোণা, আমি আপনি সৎ থেকে কি করবো? কিছু করতে হবে না, কেবল মনে শান্তি পান, এটাই অনেক। শান্তি থাকলেই দেখবেন জীবনে সুখ আসবে, নামের কোনো দরকার নেই। বহু নামী মানুষ অসুখী কারণ অনেক রকম অশান্তি তাদের দিনে রাতে তাড়া করে বেড়ায়। কলি যুগে অসৎ পথে নাম কামানো সব থেকে বড় পাপ।
চলবে
প্রকৃত জ্ঞানী লোক বলেনঃ
ভয় থেকে ভক্তি বড়,
প্রেম থেকে বিশ্বাস বড়,
অহংকার থেকে সম্মান বড়,
নাম থেকে সততা বড়,
সৌন্দর্য থেকে সহানুভূতি বড়,
যৌবন থেকে সময় বড়,
অর্থ থেকে আদর্শ বড়,
সাহস থেকে সচেতনতা বড়,
জীবন থেকে সংগ্রাম বড়
আর মৃত্যু থেকে জীবিকা বড়।
কথা গুলো একদম খাঁটি। আমাদের ভেবে দেখা দরকার। আমরা চোখ বন্ধ করে দেখি, তাই প্রকৃত সত্য সহজে দেখতে পাই না। চোখ খুলে দেখলে তা নিশ্চয় দেখতে পাবো।
এবার আসি ব্যাখ্যায়।
ভয় দেখিয়ে মানুষ মানুষকে দিয়ে কাজ আদায় করতে চায় কিন্তু কতক্ষণ একজন মানুষ আরেকজন মানুষকে ভয় পাবে? এক বার, দু বার, তিন বার- না, তিন বারের পরে চার বারের বার তার ভয় মরে যাবে। ভাবুন, যদি আমি আপনাকে আপনার মানবিকতার জন্য ভক্তি করি, তাহলে আপনার প্রতি আমার কর্তব্যবোধ জাগবে। তখন আর ভয় দেখাতে হবে না, এমনই আমি আপনার কাজে আসবো।
যাকে বিশ্বাস করি না, তাকে ভালোবাসবো কিভাবে? বিশ্বাসই প্রেমের মেরুদণ্ড। মেরুদণ্ডহীন মানুষের যেমন কোনো অস্তিত্ব নেই, ঠিক তেমনই বিশ্বাস ছাড়া প্রেমের জন্ম হয় না। সম্পর্ক টেকে বিশ্বাসের কারণে, ভাঙে অবিশ্বাসের কারণে- প্রেম এখানে নীরব দর্শক মাত্র।
বোকা মানুষ অহংকার করে নিজেকে বিরাট ভাবে, যেন সারা পৃথিবী তার দাস। অহংকারী মানুষ এটা বোঝে না যে তাকে লোকে এড়িয়ে চলে। সামনে কিছু না বললেও পিছন থেকে তাকে কেউই সম্মান করে না। কিন্তু যার কোনো অহংকার নেই, সে সবার প্রিয় পাত্র বা পাত্রী। তাকে লোকে ভালোবেসে সম্মান করে। জানবেন, নিজেকে বিরাট ভাবার মুহূর্ত থেকেই পতন শুরু হয়, নিজের ভুলের জালে মানুষ নিজেই আটকা পড়ে আর উদার হওয়ার কারণে সমাজে সম্মান বাড়ে, বিপদে আপদে অপরের সাহায্য মেলে।
যে নাম সৎ পথে আসে না, তার নাম বদনাম। তাই সদা সৎ পথে চলা উচিত, তাতে নাম হোক বা না হোক। প্রশ্ন হচ্ছে গোটা দুনিয়ায় সৎ মানুষ হাতে গোণা, আমি আপনি সৎ থেকে কি করবো? কিছু করতে হবে না, কেবল মনে শান্তি পান, এটাই অনেক। শান্তি থাকলেই দেখবেন জীবনে সুখ আসবে, নামের কোনো দরকার নেই। বহু নামী মানুষ অসুখী কারণ অনেক রকম অশান্তি তাদের দিনে রাতে তাড়া করে বেড়ায়। কলি যুগে অসৎ পথে নাম কামানো সব থেকে বড় পাপ।
চলবে
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
রবিউল হাসান ১৯/০৪/২০২৫অনেক মূল্যবান কিছু কথা।
-
অর্ঘ্যদীপ চক্রবর্তী ১৮/০৪/২০২৫ভালো