আমার জীবন আমারই
সবার জীবন এক নয়, তাই কারো সাথে কারো তুলনা করা বৃথা। অপরের সাথে নিজেকে গুলিয়ে ফেললে বা অপরের জায়গায় অযথা নিজেকে ভাবলে, মুশকিলে পড়তে হয়। ওর জ্বালা আমি কেন বহন করতে যাবো, ও কী আমার জ্বালা বহন করবে? যে যার নিজের জ্বালা বয়ে বেড়ায়। আমার ক্ষেত্রে যেটা খাটে, সেটা অন্য কারো ক্ষেত্রে নাও খাটতে পারে, যেমন অন্য করো ক্ষেত্রে যা খাটে, সেটা আমার ক্ষেত্রে খাটে না।
সংসারে ঢুকলে তো আরো সাংঘাতিক ব্যাপার। নিজের সংসার নিয়েই মানুষ হিমশিম খাচ্ছে, সে যদি অন্যের সংসার নিয়ে ভাবতে যায়, তাহলে নিজের জমি হারিয়ে ফেলবে। নিকট আত্মীয় ও প্রাণের বন্ধুর ক্ষেত্রেও এই একই কথা প্রযোজ্য। আত্মীয়র বিপদে আত্মীয়রা পাশে থাকে। বন্ধুর বিপদে বন্ধু হাত বাড়ায়। কিন্তু আত্মীয়র ব্যক্তিগত জীবনে আত্মীয় ঢোকে না, বন্ধুর ব্যক্তিগত জীবনেও বন্ধু নাক গলায় না। কোন আত্মীয়র ছেলে বিপথে গেল বা কোন বন্ধুর বউ পরপুরুষের সাথে ক্লাবে গেল, তা ভাবলে নিজেরই ক্ষতি। নিজের ছেলে বউ ঠিক থাকলেই হল। কারো বিপদে সাহায্য করার কারণ হল নিজে বিপদে পড়লে সাহায্য পাওয়া যাবে।
স্কুলে অফিসেও সেই একই ব্যাপার। নিজের পড়া নিজের কাজ গুছিয়ে নিয়ে ঘরে ফিরে এসো। সহপাঠী বা সহকর্মীর সাথে বন্ধুত্ব রাখো প্রয়োজনে, হাতে গোণা বন্ধু, বেশি নয়। বুদ্ধিমান যে, সে সহপাঠী বা সহকর্মীকে ঘরে নিয়ে আসে না। যারা বেশি বন্ধু রাখে, তারা প্রয়োজনের তুলনায় অতি পাকা। সহপাঠী বা সহকর্মী বা বন্ধু কেউ চায় না অন্যের ভালো হোক, তাই তারা সব সময় সুযোগ খোঁজে। এ ক্ষেত্রে বলে রাখি মা ও বাবা যদি কারো প্রকৃত বন্ধু হয়, তাহলে অতি উত্তম। পরবর্তী কালে বউ ছেলে মেয়ে, মেয়েদের ক্ষেত্রে স্বামী। তবে সুখী সংসার খুব কমই দেখা যায় এই জগতে। যাক এ সব কথা, এবার আসল কথায় আসি। নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকো, নিজের ভাগ্য নিজে গড়। অপরের সমস্যা মাথায় নিও না, অপরের ঝামেলায় নিজেকে অযথা জড়িও না। এতে নিজের সমস্যার খুব তাড়াতাড়ি সমাধান হবে। নিজের সমস্যায় সকলে হাবুডুবু খায়, অন্যের সমস্যা ভাবার অবকাশ কোথায়? এ যুগে যে অন্যের সমস্যা নিয়ে ভাবে, সে হয় মহাপুরুষ, না হয় বদ্ধ পাগল।
আমি ছোটবেলায় পরের কথা খুব ভাবতাম। প্রচুর মহাপুরুষের বই পড়তাম তাই। বড় হয়ে বুঝলাম নিজের কথা যে ভাবে আর কেবল নিজের সাথে নিজেকে তুলনা করে, সেই জীবনে মহান হয়। যারা দেশ সেবার নামে বড় বড় কথা বলে, তারা কেবল নিজের গদি আগলে রাখার জন্যই এ সব কথা বলে। তাদের মতো স্বার্থপর হলেই জীবনে মহান হওয়া যায়।
সংসারে ঢুকলে তো আরো সাংঘাতিক ব্যাপার। নিজের সংসার নিয়েই মানুষ হিমশিম খাচ্ছে, সে যদি অন্যের সংসার নিয়ে ভাবতে যায়, তাহলে নিজের জমি হারিয়ে ফেলবে। নিকট আত্মীয় ও প্রাণের বন্ধুর ক্ষেত্রেও এই একই কথা প্রযোজ্য। আত্মীয়র বিপদে আত্মীয়রা পাশে থাকে। বন্ধুর বিপদে বন্ধু হাত বাড়ায়। কিন্তু আত্মীয়র ব্যক্তিগত জীবনে আত্মীয় ঢোকে না, বন্ধুর ব্যক্তিগত জীবনেও বন্ধু নাক গলায় না। কোন আত্মীয়র ছেলে বিপথে গেল বা কোন বন্ধুর বউ পরপুরুষের সাথে ক্লাবে গেল, তা ভাবলে নিজেরই ক্ষতি। নিজের ছেলে বউ ঠিক থাকলেই হল। কারো বিপদে সাহায্য করার কারণ হল নিজে বিপদে পড়লে সাহায্য পাওয়া যাবে।
স্কুলে অফিসেও সেই একই ব্যাপার। নিজের পড়া নিজের কাজ গুছিয়ে নিয়ে ঘরে ফিরে এসো। সহপাঠী বা সহকর্মীর সাথে বন্ধুত্ব রাখো প্রয়োজনে, হাতে গোণা বন্ধু, বেশি নয়। বুদ্ধিমান যে, সে সহপাঠী বা সহকর্মীকে ঘরে নিয়ে আসে না। যারা বেশি বন্ধু রাখে, তারা প্রয়োজনের তুলনায় অতি পাকা। সহপাঠী বা সহকর্মী বা বন্ধু কেউ চায় না অন্যের ভালো হোক, তাই তারা সব সময় সুযোগ খোঁজে। এ ক্ষেত্রে বলে রাখি মা ও বাবা যদি কারো প্রকৃত বন্ধু হয়, তাহলে অতি উত্তম। পরবর্তী কালে বউ ছেলে মেয়ে, মেয়েদের ক্ষেত্রে স্বামী। তবে সুখী সংসার খুব কমই দেখা যায় এই জগতে। যাক এ সব কথা, এবার আসল কথায় আসি। নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকো, নিজের ভাগ্য নিজে গড়। অপরের সমস্যা মাথায় নিও না, অপরের ঝামেলায় নিজেকে অযথা জড়িও না। এতে নিজের সমস্যার খুব তাড়াতাড়ি সমাধান হবে। নিজের সমস্যায় সকলে হাবুডুবু খায়, অন্যের সমস্যা ভাবার অবকাশ কোথায়? এ যুগে যে অন্যের সমস্যা নিয়ে ভাবে, সে হয় মহাপুরুষ, না হয় বদ্ধ পাগল।
আমি ছোটবেলায় পরের কথা খুব ভাবতাম। প্রচুর মহাপুরুষের বই পড়তাম তাই। বড় হয়ে বুঝলাম নিজের কথা যে ভাবে আর কেবল নিজের সাথে নিজেকে তুলনা করে, সেই জীবনে মহান হয়। যারা দেশ সেবার নামে বড় বড় কথা বলে, তারা কেবল নিজের গদি আগলে রাখার জন্যই এ সব কথা বলে। তাদের মতো স্বার্থপর হলেই জীবনে মহান হওয়া যায়।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আব্দুর রহমান আনসারী ১০/০৭/২০২৩সুখপাঠ্য ও অনুপম
-
পরিতোষ ভৌমিক ২ ২৬/০৪/২০২৩নেগেটিভ প্রতিফলন, তবে লেখার কায়দা সুন্দর ।
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১৯/০৪/২০২৩ভাল।