অবনী দা
সময়ে কারোকে চেনা না গেলেও,
অসময়ে মানুষের মুখ থেকে মুখোশ খুলে যায়।
যার অসময়ে তুমি সময় দিয়েছিলে একদিন,
তোমার অসময়ে সে বেপাত্তা।
অবনী দার বৌ তার বস ছিলেন-
এটাই তার দোষ।
অবনী দা কাজ করতেন বৌয়ের পদতলে।
এই অবুঝকে সে ভালোবেসে ঠাঁই দিলেন।
কী কারণে জানা নেই!
ছেলেদের অহংকার এসে যায়,
এটাই স্বাভাবিক।
বৌ ব্রেস্ট ক্যান্সার-এ মারা যাওয়ার এক বছরের মাথায়
অবনী দা আবার বিয়ে করলেন,
বললেন, 'আমি চির যুবক'।
বৌয়ের পেনশন স্বামী পাবে না,
কিন্তু দোতলা বাড়ি আছে নতুন জীবনকে বাঁচতে দেওয়ার জন্য।
সে নেই,
আছে তার স্মৃতি ও বুক ভরা ভালোবাসা।
এখন মাথার ওপর কেউ নেই,
তাই চাপ নেই বস!
অসময়ে মানুষের মুখ থেকে মুখোশ খুলে যায়।
যার অসময়ে তুমি সময় দিয়েছিলে একদিন,
তোমার অসময়ে সে বেপাত্তা।
অবনী দার বৌ তার বস ছিলেন-
এটাই তার দোষ।
অবনী দা কাজ করতেন বৌয়ের পদতলে।
এই অবুঝকে সে ভালোবেসে ঠাঁই দিলেন।
কী কারণে জানা নেই!
ছেলেদের অহংকার এসে যায়,
এটাই স্বাভাবিক।
বৌ ব্রেস্ট ক্যান্সার-এ মারা যাওয়ার এক বছরের মাথায়
অবনী দা আবার বিয়ে করলেন,
বললেন, 'আমি চির যুবক'।
বৌয়ের পেনশন স্বামী পাবে না,
কিন্তু দোতলা বাড়ি আছে নতুন জীবনকে বাঁচতে দেওয়ার জন্য।
সে নেই,
আছে তার স্মৃতি ও বুক ভরা ভালোবাসা।
এখন মাথার ওপর কেউ নেই,
তাই চাপ নেই বস!
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
অভিজিৎ হালদার ৩০/০১/২০২৩ভালো
-
তাবেরী ১২/০১/২০২৩অসাধারণ
-
ফয়জুল মহী ১২/০১/২০২৩সুন্দর ও সাবলীল প্রকাশে মুগ্ধ করলেন কবি