জীবনটা একটা অজগর সাপের মতো
জীবনটা একটা অজগর সাপের মতো- এঁকেবেঁকে চলেছে ধীরে ধীরে সময়ের সাথে। কিভাবে কোন দিকে বেঁকবে আগে থেকে তা একেবারেই বোঝা যায় না। আমি চাই পূর্ব দিকে যেতে, কিন্তু জীবন আমাকে নিয়ে চলে পশ্চিম প্রান্তে। কেউ কেউ জীবনের এই গতিকে সহজেই মেনে নেয়, আবার কেউ কেউ তা কখনোই সহজ ভাবে মানতে পারে না। যে মেনে নেয় সে জীবনে জয়ী হয় কারণ জীবন সকলকে সঠিক পথেই নিয়ে যায়- আমরা পথ চিনতে ভুল করলেও, জীবন কখনোই সঠিক পথ চিনতে ভুল করে না। আমরা যোগ্যতা না বুঝেই অনেক কিছু চেয়ে বসি। জীবন আমাদের যোগ্যতা বিচার করতে শেখায়। যে জীবনের এই গতিকে মেনে নিতে পারে না, তাকে হারিয়ে যেতে হয় অতল তলে। নিজের যোগ্যতা না বুঝে যে আকাশকুসুম স্বপ্ন দেখে, তাকে জীবন ও সময় কখনোই মেনে নেয় না। এখানে বলে রাখি জীবন হল সময়েরই প্রতিরূপ।
আমি নিজের জীবন দিয়ে দেখলাম। যে কাজটা ও করতে পারে, সেটা আমি সত্যি পারি না। কিন্তু এইরকম অনেক কাজ আছে যা আমি করতে পারি কিন্তু ও করতে পারে না। আমি ওর নকল না করে, নিজের যোগ্যতায় শান দিতে লাগলাম। প্রতিযোগিতা কেবল নিজের সাথে করতে হয়, অন্য কারো সাথে কখনো নয়। ও অংকে ভাল, আমি জীববিদ্যায়। আমার অংকে ওর থেকে ভালো হয়ে কোনও লাভ নেই, তার থেকে জীববিদ্যার প্রদীপখানি জ্বালিয়ে রাখলেই ভাল হয়। ও জীববিদ্যায় কাঁচা। ও ভালো ছবি আঁকতে পারে, আমার গানের গলা ভাল। আমি ছবি না এঁকে যদি রোজ গলা সাধি, তাহলে আমি অনেক দূর যেতে পারবো। মনে রাখবেন, কেউ কারো মতো হয় না। যে যার নিজের জায়গায় বড়।
জীবনই দেখিয়ে দেবে কোন দিকে আমাকে বাঁক নিতে হবে। তাই গোঁ ধরে বসে থাকলে হবে না। জীবনের কাছে মাথা নত করে জীবন থেকে শিক্ষা নিতে হবে আর এগিয়ে যেতে হবে জীবনের দেখানো পথে এঁকেবেঁকে। মনে রাখবেন, নিজের যোগ্যতাকে বিচার বিবেচনা দিয়ে নয়, জীবন দিয়ে উপলব্ধি করতে হবে কারণ আমি আপনি সময়কে সঠিক ভাবে না চিনলেও, জীবন সময়কে ঠিকই চেনে। সময়কে আমরা গুলিয়ে ফেলি বলেই অসময় আসে, আর জীবন আমাদের সেই অসময় থেকে বেরিয়ে আসার পথ দেখায়। তাই এঁকেবেঁকে চলার আনন্দ নিন। যে দিশাতে জীবন আপনাকে নিয়ে যেতে চায়, সেই দিশাতেই পা বাড়ান চোখ বুজে। কেবল চলার আনন্দ নিন।
মনে রাখবেন, জীবনে সব আশা পূর্ণ না হলেও, জীবন কিন্তু না চাইতেই আমাদের অনেক কিছু দেয়। তাই লাভ ক্ষতির হিসাব না করে, কেবল সেই পাওয়া গুলোকে ধরে রাখুন। নিজের কাছে নিজে মহান হোন, পরের কাছে দেমাক দেখিয়ে কী লাভ।
আমি নিজের জীবন দিয়ে দেখলাম। যে কাজটা ও করতে পারে, সেটা আমি সত্যি পারি না। কিন্তু এইরকম অনেক কাজ আছে যা আমি করতে পারি কিন্তু ও করতে পারে না। আমি ওর নকল না করে, নিজের যোগ্যতায় শান দিতে লাগলাম। প্রতিযোগিতা কেবল নিজের সাথে করতে হয়, অন্য কারো সাথে কখনো নয়। ও অংকে ভাল, আমি জীববিদ্যায়। আমার অংকে ওর থেকে ভালো হয়ে কোনও লাভ নেই, তার থেকে জীববিদ্যার প্রদীপখানি জ্বালিয়ে রাখলেই ভাল হয়। ও জীববিদ্যায় কাঁচা। ও ভালো ছবি আঁকতে পারে, আমার গানের গলা ভাল। আমি ছবি না এঁকে যদি রোজ গলা সাধি, তাহলে আমি অনেক দূর যেতে পারবো। মনে রাখবেন, কেউ কারো মতো হয় না। যে যার নিজের জায়গায় বড়।
জীবনই দেখিয়ে দেবে কোন দিকে আমাকে বাঁক নিতে হবে। তাই গোঁ ধরে বসে থাকলে হবে না। জীবনের কাছে মাথা নত করে জীবন থেকে শিক্ষা নিতে হবে আর এগিয়ে যেতে হবে জীবনের দেখানো পথে এঁকেবেঁকে। মনে রাখবেন, নিজের যোগ্যতাকে বিচার বিবেচনা দিয়ে নয়, জীবন দিয়ে উপলব্ধি করতে হবে কারণ আমি আপনি সময়কে সঠিক ভাবে না চিনলেও, জীবন সময়কে ঠিকই চেনে। সময়কে আমরা গুলিয়ে ফেলি বলেই অসময় আসে, আর জীবন আমাদের সেই অসময় থেকে বেরিয়ে আসার পথ দেখায়। তাই এঁকেবেঁকে চলার আনন্দ নিন। যে দিশাতে জীবন আপনাকে নিয়ে যেতে চায়, সেই দিশাতেই পা বাড়ান চোখ বুজে। কেবল চলার আনন্দ নিন।
মনে রাখবেন, জীবনে সব আশা পূর্ণ না হলেও, জীবন কিন্তু না চাইতেই আমাদের অনেক কিছু দেয়। তাই লাভ ক্ষতির হিসাব না করে, কেবল সেই পাওয়া গুলোকে ধরে রাখুন। নিজের কাছে নিজে মহান হোন, পরের কাছে দেমাক দেখিয়ে কী লাভ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আব্দুর রহমান আনসারী ১৪/০৭/২০২৩ভাল উপমা সহ লেখা
-
রাফিয়া নূর পূর্বিতা ২৮/০১/২০২৩Great
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ২৮/০৮/২০২২ভালো ভাবনা।
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ২৫/০৮/২০২২ভাল।