নিজস্বতা বজায় রাখুন
সফলতার শীর্ষে পৌঁছতে গেলে নিজের ভিতরের যে ক্ষমতা তা মূল্যায়ন করতে হয়। নিজের ক্ষমতার মূল্যায়ন করা হল নিজেকে বিকশিত করার প্রথম সোপান। নিজের যোগ্যতা যাচাই করলেই বোঝা যায় যে কোন কাজের জন্য আমি যোগ্য, কীভাবে আমি সেই পথে এগিয়ে যেতে পারি এবং কীভাবে আমি বিজয়ী হব। এর জন্য প্রয়োজন আত্মস্থ হওয়ার- ধ্যান করে জাগিয়ে তুলতে হয় নিজের ভিতরকার শক্তি। মনে রাখবেন বাইরের সব শক্তিই আমাদের ভিতরে আছে। একটা চারা গাছকে যতই অন্ধকারে রাখা হোক না কেন, আলোর দিকে সে বেঁকে যাবেই। প্রকৃতি থেকে শক্তি সঞ্চয় করেই সে নিজেকে প্রকৃতিক প্রতিকূলতার সাথে সংগ্রাম করার উপযোগী করে তোলে। এটাই জীব জগতের ধর্ম। যত ছোট জীবই হোক না কেন, প্রকৃতির সঙ্গে লড়াই করার ক্ষমতা সে রাখে।
নিজেকে নিয়ে সর্বদা যে ভাবে, সে স্বার্থপর কিন্তু নিজেকে নিয়ে যে সন্তুষ্ট, সে কখনোই স্বার্থপর নয়। সে আত্মমগ্ন। তার আত্মপোলব্ধি সমাজের কল্যাণে আসবে। সমাজের সাথে ইঁদুর দৌড়ে গা ভাসিয়ে না দিলেও, সে সমাজের মানুষকে মুক্তির পথ দেখাবে। অযথা এর ওর সাথে গা ভাসাবেন না, অযথা সস্তা দরে কারো কাছে বিক্রি হবেন না; সর্বদা নিজের মূল্য বুঝুন ও নিজেকে সঠিক ভাবে মূল্যায়ন করুন। আড্ডা মারুন নিজের সাথে- প্রাণ খুলে নিজেকে প্রশ্ন করুন এবং প্রাণ খুলে নিজের প্রশ্নের নিজেই জবাব দিন। নিজের আনন্দে নিজে হাসুন এবং নিজের দুঃখে নিজেই কাঁদুন। নিজের ভাবনা কখনোই অন্যকে জানাবেন না। অপরে আপনার ভাবনা নিয়ে জুয়া খেলবে, কারণ তার নিজের কোনও ভাবনা নেই- সে নিজেকে সঠিক ভাবে মূল্যায়ন করতে পারেনি, তাই সে অপরের ভাবনা চুরি করে বেঁচে আছে। যে সারা দুনিয়ায় আড্ডা মেরে বেড়ায়, তার নিজের কোনও দুনিয়া নেই, তার নিজের কোনও ভাবনা নেই। সে স্বার্থপর- অন্যের অধিকার চুরি করে সে বেঁচে থাকে। এরা সমাজের শত্রু, কারণ এরা নিজেরা কিছু করতে পারে না, তাই অন্যকে কিছু করতেও দেয় না, অথচ নিজেকে প্রচার করে দামামা বাজিয়ে। যে প্রকৃত জ্ঞানী, সে প্রচার বিরোধী।
নকল থেকে সর্বদা সাবধান থাকুন। নিজের আসলকে বাঁচিয়ে রাখুন। আসলকে কখনোই মিশে যেতে দেবেন না নকলের সাথে। মান বাঁচান নিজের, মান বাঁচান সকলের, মান বাঁচান সমাজের। আপনি নিজে বাঁচলে, বাঁচবে আর সকলে। সকলের কথা শুনতে গেলে, নিজেকে আর চেনাই হবে না। তাই বলি, নিজের হৃৎস্পন্দন কান পেতে শুনুন। প্রতিদিন অন্তত একবার নিজেকে আবিষ্কার করুন।
চাইলে সবাই বড় হতে পারে, যদি সে অন্তর থেকে বড় হওয়ার তাগিদ অনুভব করে। নিজেকে ভালোবেসে নিজের সাথে মিশুন। বন্ধুকে ভালোবেসে নিজেকে ভুলে যাবেন না। আপনি নিজেই নিজের সবথেকে বড় বন্ধু। আর আপনি যাকে বন্ধু ভাবেন, সে আপনাকে হিংসা করে। আপনি নিজের যোগ্যতাকে নিয়ে ভালো থাকুন, তাহলেই আমরা সবাই ভালো থাকবো।
নিজেকে নিয়ে সর্বদা যে ভাবে, সে স্বার্থপর কিন্তু নিজেকে নিয়ে যে সন্তুষ্ট, সে কখনোই স্বার্থপর নয়। সে আত্মমগ্ন। তার আত্মপোলব্ধি সমাজের কল্যাণে আসবে। সমাজের সাথে ইঁদুর দৌড়ে গা ভাসিয়ে না দিলেও, সে সমাজের মানুষকে মুক্তির পথ দেখাবে। অযথা এর ওর সাথে গা ভাসাবেন না, অযথা সস্তা দরে কারো কাছে বিক্রি হবেন না; সর্বদা নিজের মূল্য বুঝুন ও নিজেকে সঠিক ভাবে মূল্যায়ন করুন। আড্ডা মারুন নিজের সাথে- প্রাণ খুলে নিজেকে প্রশ্ন করুন এবং প্রাণ খুলে নিজের প্রশ্নের নিজেই জবাব দিন। নিজের আনন্দে নিজে হাসুন এবং নিজের দুঃখে নিজেই কাঁদুন। নিজের ভাবনা কখনোই অন্যকে জানাবেন না। অপরে আপনার ভাবনা নিয়ে জুয়া খেলবে, কারণ তার নিজের কোনও ভাবনা নেই- সে নিজেকে সঠিক ভাবে মূল্যায়ন করতে পারেনি, তাই সে অপরের ভাবনা চুরি করে বেঁচে আছে। যে সারা দুনিয়ায় আড্ডা মেরে বেড়ায়, তার নিজের কোনও দুনিয়া নেই, তার নিজের কোনও ভাবনা নেই। সে স্বার্থপর- অন্যের অধিকার চুরি করে সে বেঁচে থাকে। এরা সমাজের শত্রু, কারণ এরা নিজেরা কিছু করতে পারে না, তাই অন্যকে কিছু করতেও দেয় না, অথচ নিজেকে প্রচার করে দামামা বাজিয়ে। যে প্রকৃত জ্ঞানী, সে প্রচার বিরোধী।
নকল থেকে সর্বদা সাবধান থাকুন। নিজের আসলকে বাঁচিয়ে রাখুন। আসলকে কখনোই মিশে যেতে দেবেন না নকলের সাথে। মান বাঁচান নিজের, মান বাঁচান সকলের, মান বাঁচান সমাজের। আপনি নিজে বাঁচলে, বাঁচবে আর সকলে। সকলের কথা শুনতে গেলে, নিজেকে আর চেনাই হবে না। তাই বলি, নিজের হৃৎস্পন্দন কান পেতে শুনুন। প্রতিদিন অন্তত একবার নিজেকে আবিষ্কার করুন।
চাইলে সবাই বড় হতে পারে, যদি সে অন্তর থেকে বড় হওয়ার তাগিদ অনুভব করে। নিজেকে ভালোবেসে নিজের সাথে মিশুন। বন্ধুকে ভালোবেসে নিজেকে ভুলে যাবেন না। আপনি নিজেই নিজের সবথেকে বড় বন্ধু। আর আপনি যাকে বন্ধু ভাবেন, সে আপনাকে হিংসা করে। আপনি নিজের যোগ্যতাকে নিয়ে ভালো থাকুন, তাহলেই আমরা সবাই ভালো থাকবো।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সেলিম রেজা সাগর ১০/০৪/২০২২দারুণ
-
আব্দুর রহমান আনসারী ১১/০২/২০২২একদম খাঁটি কথা
-
সাদ্দাম হোসেন পবন ০৮/০২/২০২২লেখনি চমকপ্রদ
-
দীপঙ্কর বেরা ১৫/০১/২০২২ঠিক কথা
-
বোরহানুল ইসলাম লিটন ২০/১২/২০২১সুন্দর উপদেশমূলক লেখা।