প্রতিযোগিতার নমুনা
১)
বঙ্কু বলল, 'আমার থ্রি রুম ফ্ল্যাট আছে'।
বলাই বলল, 'আমার নিজের বাড়ি আছে। পায়রার খোপে আমার শ্বাস বন্ধ হয়ে আসে'।
'আমার হাজার স্কোয়ার ফিটের ফ্ল্যাট'।
'কংক্রিটের বস্তি'।
'আমার চার চাকা আছে'।
'আমি পরের মাসে গাড়ি কিনছি'।
'আমি পরের মাসে একটা বিদেশী কুকুর কিনবো'।
বলাই আর কথা বাড়ালো না। ওর একটা পোষা নেড়ী আছে।
বঙ্কু সত্যি সত্যি একটা বিদেশী কুকুর কিনেছে। কুকুরটার আবার লেজ কাটা। বলাই-এর আর গাড়ি কেনা হয়নি। ও রাগের মাথায় নেড়ীটার লেজ কেটে দিল। সে কী রক্ত! যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে নেড়ীটা মারা গেল।
২)
'আমি আজ জাতে উঠে গেছি'।
'কীভাবে'?
'আমি আজ ড্রিংক করেছি'।
'মদতো তুই রোজ খাস'!
'দেশী। আজ বিলিতি খেয়েছি বাবুদের সাথে। রোজ বাংলার গাল পাড়ি, আজ ইংরেজি গ্রামার শিখেছি। রোজ বউকে পেটাই, আজ ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স করবো'!
৩)
'আমাদের বাড়ি আছে, গাড়ি আছে, এসি আছে, ফ্রিজ আছে, টিভি আছে...। তোদের কী আছে'?
'আমার কাছে প্রচুর খুচরা পয়সা আছে'!
৪)
'এই তুই ওকে দেখে শেখ'। মা ছেলে, সুবোধকে আদেশ দিলেন। ও এখানে পাশের বাড়ির ছেলে, অভয়। ওরা উল্টো দিকের বাড়িতে এসেছে কার্তিক পুজো উপলক্ষে।
হঠাৎ অভয়ের তলপেটে যন্ত্রণা শুরু হল। ও বাথরুমে গেল। সুবোধের কোথাও কোনও ব্যথা নেই, তবুও ও বাথরুমের দিকে পা বাড়ালো। ভাগ্যিস দুটো বাথরুম ছিল, নইলে সুবোধ মায়ের আদেশ পালন করতো কীভাবে!
বঙ্কু বলল, 'আমার থ্রি রুম ফ্ল্যাট আছে'।
বলাই বলল, 'আমার নিজের বাড়ি আছে। পায়রার খোপে আমার শ্বাস বন্ধ হয়ে আসে'।
'আমার হাজার স্কোয়ার ফিটের ফ্ল্যাট'।
'কংক্রিটের বস্তি'।
'আমার চার চাকা আছে'।
'আমি পরের মাসে গাড়ি কিনছি'।
'আমি পরের মাসে একটা বিদেশী কুকুর কিনবো'।
বলাই আর কথা বাড়ালো না। ওর একটা পোষা নেড়ী আছে।
বঙ্কু সত্যি সত্যি একটা বিদেশী কুকুর কিনেছে। কুকুরটার আবার লেজ কাটা। বলাই-এর আর গাড়ি কেনা হয়নি। ও রাগের মাথায় নেড়ীটার লেজ কেটে দিল। সে কী রক্ত! যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে নেড়ীটা মারা গেল।
২)
'আমি আজ জাতে উঠে গেছি'।
'কীভাবে'?
'আমি আজ ড্রিংক করেছি'।
'মদতো তুই রোজ খাস'!
'দেশী। আজ বিলিতি খেয়েছি বাবুদের সাথে। রোজ বাংলার গাল পাড়ি, আজ ইংরেজি গ্রামার শিখেছি। রোজ বউকে পেটাই, আজ ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স করবো'!
৩)
'আমাদের বাড়ি আছে, গাড়ি আছে, এসি আছে, ফ্রিজ আছে, টিভি আছে...। তোদের কী আছে'?
'আমার কাছে প্রচুর খুচরা পয়সা আছে'!
৪)
'এই তুই ওকে দেখে শেখ'। মা ছেলে, সুবোধকে আদেশ দিলেন। ও এখানে পাশের বাড়ির ছেলে, অভয়। ওরা উল্টো দিকের বাড়িতে এসেছে কার্তিক পুজো উপলক্ষে।
হঠাৎ অভয়ের তলপেটে যন্ত্রণা শুরু হল। ও বাথরুমে গেল। সুবোধের কোথাও কোনও ব্যথা নেই, তবুও ও বাথরুমের দিকে পা বাড়ালো। ভাগ্যিস দুটো বাথরুম ছিল, নইলে সুবোধ মায়ের আদেশ পালন করতো কীভাবে!
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আব্দুর রহমান আনসারী ০১/০৩/২০২২চমৎকার
-
আলমগীর সরকার লিটন ২৯/১১/২০২১খুব চমৎকার কবি দা
-
ফয়জুল মহী ২৮/১১/২০২১Funny 😀😀😀
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ২৮/১১/২০২১ভালো।