দীর্ঘ কবিতা- মায়া- পৃষ্ঠা ৫
মায়া
৫
পথে ঘাটে বেড়ে ওঠে খেটে খাওয়া মানুষের ঢল।
কেউ অজিতের বিচার চায়, কেউ বলে, মায়াকে বাঁচাতে আদালত চল।।
ধর্মপদ মহাশয় সুধায়, কীসের চাহিদায় এত মানুষ এক জায়গায়।
মানুষের দাবী আমি মেটাবো আমার এলাকায়।।
ধর্মপদ নেতা বটে কিন্তু ভালো লোক।
গরীবের ভিতর হরিকে খোঁজে, মেটায় তাদের শোক।।
সিনহাবাবু ও দোদমা নড়েচড়ে বসে।
সব খবর পেয়ে ধর্মপদ উত্তর খোঁজে অঙ্ক ক'ষে।।
অজিতকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে- এতে নেই কোনও সন্দেহ।
কিন্তু কে বা কারা লোপাট করেছে তার দেহ।।
মায়া ঘোরের বশে করছে কাজ ভুলভাল।
স্বজন হারানোয় বুদ্ধিনাশ ডেকেছে তার কাল।।
ধর্ম ভীরু মা বাবাও অশেষ মূর্খ।
অন্ধের মতো করছে কাজ হারিয়ে যুক্তিতর্ক।।
দারোগা সিনহার বেজে গেছে শেষ ঘন্টা।
দোদমার দাপট শেষ, উগ্রতা বাজায় বারোটা।।
ধর্মপদ নিজেই যাবেন আদালতে।
ভয়ে দোষীরা কাঁপলেও মায়ার মুক্তি তাতে।।
গণতন্ত্র এখনও মরেনি- আছে মানুষের বল।
আইন অন্ধ হলেও কানুনই সম্বল।।
অজিত বেঁচে থাকবে মানুষেরই হৃদয়ে।
মায়ার দু গালে টোল পড়ে অজিতেরই জয়ে।।
(সমাপ্ত)
৫
পথে ঘাটে বেড়ে ওঠে খেটে খাওয়া মানুষের ঢল।
কেউ অজিতের বিচার চায়, কেউ বলে, মায়াকে বাঁচাতে আদালত চল।।
ধর্মপদ মহাশয় সুধায়, কীসের চাহিদায় এত মানুষ এক জায়গায়।
মানুষের দাবী আমি মেটাবো আমার এলাকায়।।
ধর্মপদ নেতা বটে কিন্তু ভালো লোক।
গরীবের ভিতর হরিকে খোঁজে, মেটায় তাদের শোক।।
সিনহাবাবু ও দোদমা নড়েচড়ে বসে।
সব খবর পেয়ে ধর্মপদ উত্তর খোঁজে অঙ্ক ক'ষে।।
অজিতকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে- এতে নেই কোনও সন্দেহ।
কিন্তু কে বা কারা লোপাট করেছে তার দেহ।।
মায়া ঘোরের বশে করছে কাজ ভুলভাল।
স্বজন হারানোয় বুদ্ধিনাশ ডেকেছে তার কাল।।
ধর্ম ভীরু মা বাবাও অশেষ মূর্খ।
অন্ধের মতো করছে কাজ হারিয়ে যুক্তিতর্ক।।
দারোগা সিনহার বেজে গেছে শেষ ঘন্টা।
দোদমার দাপট শেষ, উগ্রতা বাজায় বারোটা।।
ধর্মপদ নিজেই যাবেন আদালতে।
ভয়ে দোষীরা কাঁপলেও মায়ার মুক্তি তাতে।।
গণতন্ত্র এখনও মরেনি- আছে মানুষের বল।
আইন অন্ধ হলেও কানুনই সম্বল।।
অজিত বেঁচে থাকবে মানুষেরই হৃদয়ে।
মায়ার দু গালে টোল পড়ে অজিতেরই জয়ে।।
(সমাপ্ত)
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ২৫/১২/২০১৯ভালো।