দীর্ঘ কবিতা- মায়া- পৃষ্ঠা ৪
মায়া
৪
হঠাৎ অজিত হারিয়ে যায় নিশ্চিহ্ন নিরুদ্দেশে।
সব বুঝে যায় মায়া এক নিমিষে।।
দোদমাকে সাজা দেবে, রেয়াত পাবে না দারোগা।
মা বাবাও সমান দোষী- আইন হতভাগা।।
মমতা ত্যাগ করে মায়া আইন তোলে নিজের হাতে।
ঠান্ডা মাথায় হবে সব, কাঁপা হাতের এক আঘাতে।।
জঙ্গলে আত্মগোপন করে মায়া, খেলতে শেখে লাঠি।
কেউ খুঁজে পায়না তাকে- ওরে কোথায় গেলি, কোথায় তোর ঘাঁটি।।
ধর্ম কারো বন্ধু নয়।
বন্ধুর জন্য বন্ধুকে জীবন বাজি রাখতে হয়।।
দোদমার বাড়িতে হঠাৎই হামলা।
দারোগা গিয়ে উদ্ধার করে পাথর এক গামলা।।
মায়ার বাবাকে গাড়িতে মেরেছে ধাক্কা।
অচেনা পথে যাচ্ছিল সে একা।।
সিনহা বুঝে যায় কী ব্যাপার।
অনেক খোঁজার পর মায়া গ্রেফতার।।
ওকে পাঠিয়ে দাও ওর প্রেমিকের কাছে,
দোদমা কয়।
দারোগা বলে, সঠিক কথা বলছে মহাশয়।।
মায়ার বাবা ছুটে আসে, সঙ্গে ওর মাও।
ওর হয়ে ক্ষমা চাইছি, মেয়েকে ফিরিয়ে দাও।।
তোমরা অজিতের মা বাবার চোখের জলের কারণ।
তোমাদের চোখও কাঁদুক আজীবন।।
৪
হঠাৎ অজিত হারিয়ে যায় নিশ্চিহ্ন নিরুদ্দেশে।
সব বুঝে যায় মায়া এক নিমিষে।।
দোদমাকে সাজা দেবে, রেয়াত পাবে না দারোগা।
মা বাবাও সমান দোষী- আইন হতভাগা।।
মমতা ত্যাগ করে মায়া আইন তোলে নিজের হাতে।
ঠান্ডা মাথায় হবে সব, কাঁপা হাতের এক আঘাতে।।
জঙ্গলে আত্মগোপন করে মায়া, খেলতে শেখে লাঠি।
কেউ খুঁজে পায়না তাকে- ওরে কোথায় গেলি, কোথায় তোর ঘাঁটি।।
ধর্ম কারো বন্ধু নয়।
বন্ধুর জন্য বন্ধুকে জীবন বাজি রাখতে হয়।।
দোদমার বাড়িতে হঠাৎই হামলা।
দারোগা গিয়ে উদ্ধার করে পাথর এক গামলা।।
মায়ার বাবাকে গাড়িতে মেরেছে ধাক্কা।
অচেনা পথে যাচ্ছিল সে একা।।
সিনহা বুঝে যায় কী ব্যাপার।
অনেক খোঁজার পর মায়া গ্রেফতার।।
ওকে পাঠিয়ে দাও ওর প্রেমিকের কাছে,
দোদমা কয়।
দারোগা বলে, সঠিক কথা বলছে মহাশয়।।
মায়ার বাবা ছুটে আসে, সঙ্গে ওর মাও।
ওর হয়ে ক্ষমা চাইছি, মেয়েকে ফিরিয়ে দাও।।
তোমরা অজিতের মা বাবার চোখের জলের কারণ।
তোমাদের চোখও কাঁদুক আজীবন।।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
নুর হোসেন ২৬/১২/২০১৯ভালো লাগলো, দারুন লিখেছেন।
-
মোঃ বুলবুল হোসেন ২৫/১২/২০১৯অপূর্ব
-
আমীন রুহুল ২৪/১২/২০১৯চমৎকার
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ২৪/১২/২০১৯ভালো।
-
ফয়জুল মহী ২৪/১২/২০১৯সৃজনশীল সৃষ্টি।
-
শাহীন রহমান (রুদ্র) ২৪/১২/২০১৯সুন্দর
-
মোহাম্মদ ফারুক হোসাইন ২৪/১২/২০১৯ভালো