দীর্ঘ কবিতা- মেঘা- পৃষ্ঠা ৫
মেঘা
৫
সেই রাতেই বেরিয়ে এলাম ঘর থেকে পথে |
পুলিশে ফোন করেছিল ওরা কিন্তু ভয় নেই তাতে ||
মেয়ে মানুষের কাছে বড় সম্মান |
যা তার বাঁচা মরার সমান ||
বাড়ি যাবে কীভাবে, হাতে টাকা পয়সা নেই |
মাঝ সমুদ্রে ছোট্ট নৌকা হারিয়েছে খেই ||
বুকে তৃষ্ণা, পেটে খিদে, পা চলে না আর |
রাস্তাতেই শুয়ে পড়লো- নিস্তব্ধ নিথর ||
ওকে উদ্ধার করলো পুলিশ |
ঝাপটা দিতেই এল হুঁশ, খাবার পেয়ে হদিস ||
সব কথা বললো ও অকপটে খুলে |
কাকার বাড়িতে ওকে নিয়ে দারোগাবাবু চললে ||
কাকিমা প্রাণের ভয়ে ফেলল কেঁদে |
অন্যায় পাগলা হাতি, যায় না রাখা বেঁধে ||
কাকা শুনে হতবাক, পড়ে আকাশ থেকে |
দুধ কলায় পোষা কালসাপের ফণা গিয়েছে বেঁকে ||
কাকার দু চোখে শ্রাবণের ধারা |
স্ত্রী সন্তানকে করল গৃহছাড়া ||
বুকে আয় মা, তুই আমার মেয়ে |
মেঘা আঁকড়ে ধরে কাকার হাত হঠাৎ স্নেহ পেয়ে ||
লেখাপড়া শিখিয়ে তোকে করবো তুলে বড় |
আমার মুখ রাখবি তুই, আলোকিত হোক ঘরও ||
(সমাপ্ত)
৫
সেই রাতেই বেরিয়ে এলাম ঘর থেকে পথে |
পুলিশে ফোন করেছিল ওরা কিন্তু ভয় নেই তাতে ||
মেয়ে মানুষের কাছে বড় সম্মান |
যা তার বাঁচা মরার সমান ||
বাড়ি যাবে কীভাবে, হাতে টাকা পয়সা নেই |
মাঝ সমুদ্রে ছোট্ট নৌকা হারিয়েছে খেই ||
বুকে তৃষ্ণা, পেটে খিদে, পা চলে না আর |
রাস্তাতেই শুয়ে পড়লো- নিস্তব্ধ নিথর ||
ওকে উদ্ধার করলো পুলিশ |
ঝাপটা দিতেই এল হুঁশ, খাবার পেয়ে হদিস ||
সব কথা বললো ও অকপটে খুলে |
কাকার বাড়িতে ওকে নিয়ে দারোগাবাবু চললে ||
কাকিমা প্রাণের ভয়ে ফেলল কেঁদে |
অন্যায় পাগলা হাতি, যায় না রাখা বেঁধে ||
কাকা শুনে হতবাক, পড়ে আকাশ থেকে |
দুধ কলায় পোষা কালসাপের ফণা গিয়েছে বেঁকে ||
কাকার দু চোখে শ্রাবণের ধারা |
স্ত্রী সন্তানকে করল গৃহছাড়া ||
বুকে আয় মা, তুই আমার মেয়ে |
মেঘা আঁকড়ে ধরে কাকার হাত হঠাৎ স্নেহ পেয়ে ||
লেখাপড়া শিখিয়ে তোকে করবো তুলে বড় |
আমার মুখ রাখবি তুই, আলোকিত হোক ঘরও ||
(সমাপ্ত)
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১৪/১২/২০১৯ভালো হয়েছে।