শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য-এর ব্লগ
-
১/ অপমান
কেউ অপমান করে খেতে দেয়।
কেউ খাওয়ার পাতে অপমান করে।
কেউ খাইয়ে অপমান করে। [বিস্তারিত] -
স্বাধীনতা আমরা পেয়েছি- এটা অনস্বীকার্য
কিন্তু কতটা ধরে রাখতে পেরেছি তা জানি না।
আকাশে ঘুড়ি উড়িয়ে দিলেই হয় না,
অন্যের সুতোর ধারে সেই ঘুড়ি যাতে কেটে না যায়- [বিস্তারিত] -
১/ পূজা
মর্যাদা পেতে হলে আগে মর্যাদা দিতে শিখতে হয়।
যে নিজেকে মর্যাদা করে, সেই অপরকে মর্যাদা দিতে পারে।
শ্রদ্ধা ভক্তিতে নেই সংকোচ, নেই ভয়। [বিস্তারিত] -
এই মস্ত বাড়িটা সারাদিন আমি আগলে বসে থাকি
কিন্তু এই বাড়িটার একটা ইটও আমার নয় ।
বাড়ির মালিক ও মালকিন ঘুরে বেড়ান যত্রতত্র- দেশেবিদেশে।
আমি পড়ে থাকি এ বাড়ির বাইরে ছোট্ট একটা ঘরে- [বিস্তারিত] -
'নিউ মার্কেট থেকে সবাই মাংস আনে।
আমরাও আনবো।
এতে দোষের কী !
নিউ মার্কেটেতো আর বাবা বসে নেই' ! [বিস্তারিত] -
'কে কল খুলে রেখেছে বাথরুমের ?
ট্যাঙ্কের সব জল শেষ !
এই ভাড়াটে আমি রাখতে চাই না...'।
'মায়ের বয়স হয়েছে। [বিস্তারিত] -
চোরাবালি গ্রাস করে মানব দেহ,
কৃষ্ণগহ্বর গোটা তারা,
রাহুর গ্রাসে হারায় আলো সূর্য চাঁদ...
গতিশীল জীবন এখন ঘুমন্ত মরা ! [বিস্তারিত] -
মুখ আছে, তাই মানুষ বলে কথা।
অন্যের কথা মেনে নিতে তা বলে কেন মাথা ব্যথা?
কাক ডেকেছে কার্নিশে বসে, কুকুর ডেকেছে রাস্তায়-
আমি চলছি আমার সুখে, জীবনের মূল্য বিকাব না সস্তায় ! [বিস্তারিত] -
তোমার আমার এসি-তে শুকায়।
কৃষক শ্রমিকের পায়ের তলার মাটি ভেজে।
সেটা পরিশ্রমের ঘাম।
বন্দে মাতরম্। [বিস্তারিত] -
ভাবি লিখবো পেনসিলে-
সুখগুলো ভরে রাখবে সাদা পাতা,
দুঃখগুলো ইচ্ছে মতো মুছে দেবো রবার দিয়ে...
জীবনটা আমার... [বিস্তারিত] -
ওকে সকলে মানা করেছিল-
মা বাবা ভাই বোন,
বন্ধু বান্ধব পাড়ার লোক,
আরো অনেক আপনজন। [বিস্তারিত] -
না, ওদের বিয়ে হয়নি।
ওরা ভালো বন্ধু ছিল-
একসাথে ঘুরতো ফিরতো, খেতো দেতো, গল্প কবিতা পড়তো...
বিয়ের কথা উঠতেই মেয়ের মা বাবা বেঁকে বসলো। [বিস্তারিত] -
বাঙালী হুজুকে।
কাজের থেকে মাতে অকাজে।
নিজের থেকে পরের জ্বালায় জ্বলে বেশি।
অনধিকারেই এদের অধিকার, অকারণে বড় সাজে। [বিস্তারিত] -
মৃত্যুশয্যায় মানুষ সত্য কথা বলে।
মৃত্যুপথযাত্রী কখনও কথা বলে না মুখ দিয়ে-
অন্তর তার যায় ভিজে অনুশোচনার জলে।
তাই মুমূর্ষুরে শত্রু নেই, বলছি জোর দিয়ে- [বিস্তারিত] -
নতুন বউ শ্বশুর বাড়িতে সঠিক যত্ন পায়নি।
কারণ ওর বাবা পণ-এর পুরো টাকা দেয়নি।
শ্বশুর হেটা দিতো, 'তোর বাপ পুরোপুরি অচল' ।
শাশুড়ি ভাতের থালায় ঢেলে দিতো এক ঘটি জল। [বিস্তারিত]