গৌতম বুদ্ধ
'প্রাণ সর্বজীবের নিকট প্রিয়; তাই প্রাণহানী থেকে বিরত হও। মানুষ জন্মে বড় নয়, কর্মেই বড়, অতএব সকল পাপকর্ম বর্জন কর, সৎকর্ম সম্পাদন কর এবং স্বীয় চিত্তকে পরিশুদ্ধ কর। তবেই আসবে প্রকৃত মুক্তি। মানুষ নিজেই নিজের মুক্তিদাতা নবা ত্রাণকর্তা। অন্তরে জ্ঞানের প্রদীপ প্রজ্জ্বলিত কর। দেখবে আত্ম-পর সব সমান। - গৌতম বুদ্ধ।
'জন্ম-জরা-ব্যধি-মৃত্যু এসব জগতের চিরন্তন ধারা। এর ব্যতিক্রম করা কারও পক্ষে সম্ভব নয়। এরূপ অসম্ভব প্রার্থনা পূরণ করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। এ অমূলক প্রার্থনা তুমি ত্যাগ কর।'
'পিতা! আজ যাকে পুত্র বলে স্নেহভরে টেনে নিচ্ছেন কালের চক্রে যদি তার মৃত্যু হয় তখন তো আপনি পুত্রহীন হতে পারেন। তখনতো আমার আর আপনার মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটতে পারে। বিচ্ছেদ ঘটার যখন সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে তখন আপনি কেন আমাকে বাধা দিচ্ছেন? প্রকৃত জ্ঞান অন্বেষণ করার মানসে এবং মানবের মোহান্ধ হৃদয়ে জ্ঞানের আলো জ্বালানোর উদ্দেশ্যে আমি গৃহত্যাগ করতে চাই।'
চতুরাচার্য সত্য হচ্ছে চার প্রকারের আর্যসত্য।
★দুঃখ আর্যসত্য (suffering): জগতে দুঃখ আছে তা উপলব্ধি করা।
★দুঃখ সমুদয় আর্যসত্য (causes of suffering): দুঃখ উৎপত্তিধর্মী। দুঃখ প্রতিনিয়ত উৎপন্ন হচ্ছে। লোভ লালসার শিকার হয়ে মানুষ নিত্য নব নব দুঃখ সৃষ্টি করছে।
★দুঃখ নিরোধ আর্যসত্য (decay of suffering): দুঃখ নিবৃত্তিমূলক অর্থাৎ দুঃখ ধ্বংসশীল, এই দুঃখের ধ্বংস সাধনে মুক্তি লাভ সম্ভব।
★দুঃখ নিরোধগামিনী প্রতিপদা আর্যসত্য (the way that leads to suffering): দুঃখ ধ্বংসকারী সম্যক পথ।
সমগ্র ত্রিপিটক ( ত্রি- তিন, পিটক- আধার,পুঁথি,পাণ্ডুলিপি) ৮৪ হাজার ধর্মস্কন্ধে পরিপূর্ণ। মূল ত্রিপিটক ৪৫ খণ্ডে বিভক্ত। তা ২০ হাজার পৃষ্ঠায় প্রকাশিত হয় থাইল্যান্ডে। ত্রিপিটক এর তিনটি পিটক হল - বিনয় পিটক, সূত্র পিটক, অভিধর্ম পিটক।
'জন্ম-জরা-ব্যধি-মৃত্যু এসব জগতের চিরন্তন ধারা। এর ব্যতিক্রম করা কারও পক্ষে সম্ভব নয়। এরূপ অসম্ভব প্রার্থনা পূরণ করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। এ অমূলক প্রার্থনা তুমি ত্যাগ কর।'
'পিতা! আজ যাকে পুত্র বলে স্নেহভরে টেনে নিচ্ছেন কালের চক্রে যদি তার মৃত্যু হয় তখন তো আপনি পুত্রহীন হতে পারেন। তখনতো আমার আর আপনার মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটতে পারে। বিচ্ছেদ ঘটার যখন সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে তখন আপনি কেন আমাকে বাধা দিচ্ছেন? প্রকৃত জ্ঞান অন্বেষণ করার মানসে এবং মানবের মোহান্ধ হৃদয়ে জ্ঞানের আলো জ্বালানোর উদ্দেশ্যে আমি গৃহত্যাগ করতে চাই।'
চতুরাচার্য সত্য হচ্ছে চার প্রকারের আর্যসত্য।
★দুঃখ আর্যসত্য (suffering): জগতে দুঃখ আছে তা উপলব্ধি করা।
★দুঃখ সমুদয় আর্যসত্য (causes of suffering): দুঃখ উৎপত্তিধর্মী। দুঃখ প্রতিনিয়ত উৎপন্ন হচ্ছে। লোভ লালসার শিকার হয়ে মানুষ নিত্য নব নব দুঃখ সৃষ্টি করছে।
★দুঃখ নিরোধ আর্যসত্য (decay of suffering): দুঃখ নিবৃত্তিমূলক অর্থাৎ দুঃখ ধ্বংসশীল, এই দুঃখের ধ্বংস সাধনে মুক্তি লাভ সম্ভব।
★দুঃখ নিরোধগামিনী প্রতিপদা আর্যসত্য (the way that leads to suffering): দুঃখ ধ্বংসকারী সম্যক পথ।
সমগ্র ত্রিপিটক ( ত্রি- তিন, পিটক- আধার,পুঁথি,পাণ্ডুলিপি) ৮৪ হাজার ধর্মস্কন্ধে পরিপূর্ণ। মূল ত্রিপিটক ৪৫ খণ্ডে বিভক্ত। তা ২০ হাজার পৃষ্ঠায় প্রকাশিত হয় থাইল্যান্ডে। ত্রিপিটক এর তিনটি পিটক হল - বিনয় পিটক, সূত্র পিটক, অভিধর্ম পিটক।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ০২/০৭/২০১৮সুন্দর বিষয়।
-
মোঃ নূর ইমাম শেখ বাবু ০২/০৭/২০১৮ভাল