উন্নয়ন
উন্নয়নকে নিজের মতো করে সুযোগ তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর নেই। কোন দেশ কোন পর্যায়ের উন্নত তা চিহ্নিত করে বিভিন্ন রকম আন্তর্জাতিক সংগঠন। উন্নয়নের মাপকাঠিসমূহও সে সসংগঠনগুলো নির্দেশ করে দেয়। জাতিসংঘ টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এস ডি জি) নির্ধারণ করে দেয়। এমনকি এর নির্দেশকগুলোও নির্ধারণ করে দেয়। যে নির্দেশকগুলো বাজার অর্থনীতির সাথে সম্পৃক্ত। নির্দেশকগুলো যদি ঐ দেশের অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক নীতি, ভৌগলিক অবস্থান, সাংস্কৃতিক এবং ঐতিহাসিক বিষয়গুলোকে গুরুত্ব দেয়, তাহলে সত্যিকার অর্থেই উন্নয়ন সম্ভব। উন্নয়ন অনেক রকম হতে পারে। বস্তুগত উন্নয়ন, অবস্তুগত উন্নয়ন। অবকাঠামোগত উন্নয়নই শেষকথা নয়। আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন এবং মানবিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠা প্রয়োজন। রাষ্ট্রের কার্যাবলীর মধ্যে এটিও অন্যতম।
বর্তিমানবিশ্বে উন্নয়ন বিবেচনা করা করা হয় মাথাপিছু আয়, জিডিপি এসবের ভিত্তিতে। কিন্তু পরিসংখ্যান দিয়ে উন্নয়নের বাস্তবচিত্র পাওয়া খুবই দুরূহ। কোন দেশের উন্নয়নের চিত্র সাধারণত অর্থনীতিকের বিশ্লেষণের মাধ্যমে দেখতে পাওয়া যায়। তবে, ক্লাসিকাল অর্থনীতিবিদ এবং নিওক্লাসিকাল অর্থনীতিবিদের দৃষ্টিভঙ্গি ভিন্ন। যার জন্য উন্নয়নের বিশ্লেষণও ভিন্নতর হয়। ক্লাসিকাল অর্থনীতিবিদরা মাথাপিছু আয়ের সাথে সামাজিক উন্নয়ন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, সামাজিক ন্যায্যতা এবং আনুষঙ্গিক বিষয়কে বিবেচনা করে থাকেন। নিওক্লাসিকাল অর্থনীতিবিদরা অর্থনৈতিক উন্নয়নকেই গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। সম্প্রতি, তারা সামাজিক অসমতাকে বিবেচনায় নিচ্ছেন। তবে সামাজিক শোষনকে খুব একটা আলোচনায় আনেন না।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির কল্যাণে উন্নয়নের গতি দ্রুততর হয়েছে। প্রযুক্তিও নবায়ন হচ্ছে। প্রযুক্তিগত উন্নয়ন যে হারে বাড়ছে, সে হারে আমরা তার সাথে মানিয়ে নিতে পারছি না। অন্তত সবাই পারছে না। সে যায়গা থেকে প্রযুক্তির অপব্যবহার বাড়ছে। প্রযুক্তিকে ধনতান্ত্রিক রাষ্ট্রসমূহ অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির হাতিয়ার হিসেবে ব্যাবহার করছে। কিন্তু আধুনিকতাবাদ এর আবির্ভাব হয়েছে সামগ্রিকভাবে সকলের সুবিধা এবং মুক্তির লক্ষ্যে। প্রযুক্তির ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সংগঠনগুলো বড় রকমের টেকসই বিনিয়োগ করতে কম দেখা যায়। যে বিনিয়োগটা উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন।
বর্তিমানবিশ্বে উন্নয়ন বিবেচনা করা করা হয় মাথাপিছু আয়, জিডিপি এসবের ভিত্তিতে। কিন্তু পরিসংখ্যান দিয়ে উন্নয়নের বাস্তবচিত্র পাওয়া খুবই দুরূহ। কোন দেশের উন্নয়নের চিত্র সাধারণত অর্থনীতিকের বিশ্লেষণের মাধ্যমে দেখতে পাওয়া যায়। তবে, ক্লাসিকাল অর্থনীতিবিদ এবং নিওক্লাসিকাল অর্থনীতিবিদের দৃষ্টিভঙ্গি ভিন্ন। যার জন্য উন্নয়নের বিশ্লেষণও ভিন্নতর হয়। ক্লাসিকাল অর্থনীতিবিদরা মাথাপিছু আয়ের সাথে সামাজিক উন্নয়ন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, সামাজিক ন্যায্যতা এবং আনুষঙ্গিক বিষয়কে বিবেচনা করে থাকেন। নিওক্লাসিকাল অর্থনীতিবিদরা অর্থনৈতিক উন্নয়নকেই গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। সম্প্রতি, তারা সামাজিক অসমতাকে বিবেচনায় নিচ্ছেন। তবে সামাজিক শোষনকে খুব একটা আলোচনায় আনেন না।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির কল্যাণে উন্নয়নের গতি দ্রুততর হয়েছে। প্রযুক্তিও নবায়ন হচ্ছে। প্রযুক্তিগত উন্নয়ন যে হারে বাড়ছে, সে হারে আমরা তার সাথে মানিয়ে নিতে পারছি না। অন্তত সবাই পারছে না। সে যায়গা থেকে প্রযুক্তির অপব্যবহার বাড়ছে। প্রযুক্তিকে ধনতান্ত্রিক রাষ্ট্রসমূহ অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির হাতিয়ার হিসেবে ব্যাবহার করছে। কিন্তু আধুনিকতাবাদ এর আবির্ভাব হয়েছে সামগ্রিকভাবে সকলের সুবিধা এবং মুক্তির লক্ষ্যে। প্রযুক্তির ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সংগঠনগুলো বড় রকমের টেকসই বিনিয়োগ করতে কম দেখা যায়। যে বিনিয়োগটা উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোঃ মুসা খান ১৭/১০/২০১৭ভালো লেগেছে
-
মধু মঙ্গল সিনহা ০৬/০৫/২০১৭তথ্য সমৃদ্ধ লেখা।ভালো লাগলো।
-
Mohaimenul Islam ০৬/০৫/২০১৭যুগোপযোগি
-
সাঁঝের তারা ০৬/০৫/২০১৭ভাল ...