করোনায় অতীতকে ফিরে পাওয়া।
করোনা-কালের জীবনগাথা।
--------------------------------
করোনায় অতীতকে ফিরে পাওয়া!
~~~~~~~
করোনা এক ভাইরাসের নাম।যার ভয়ে সবাই আতঙ্কিত।আত্মীয়,স্বজন,পাড়া-প্রতিবেশী কেউ কাছে আসতে চায় না,কেউ ধরা দিতে চায় না।সবাই নিজেকে আড়াল করে রাখতে চায়।সবার মনে একটাই ভয়; এই বুঝি আক্রান্ত হয়ে গেলাম!
এই বুঝি আমি সবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলাম!
করোনা ভাইরাসের জন্য শহর থেকে গ্রামের বাড়ী আসি লকডাউনের পূর্বমুহূর্তে।জরুরী প্রয়োজন ছাড়া বাহিরে যাওয়া হয় না তেমন।নামাজ পড়ার জন্য মসজিদে আবার ফিরে আসি গৃহে।দিন যায়,রাত যায়।শুধু এই মনে বেড়ে চলছে বিষন্নতা।এইভাবে কাটছে করোনাময় সময়।করোনা ভাইরাসের কারণে গ্রামের বাড়িতে সবাই একত্রিত হতে পেরেছি ।সবাই একত্রিত হওয়ার ফলে যেন,শৈশবের অতীত ফিরে পেয়েছি।বিকেলের দখিনা বাতাসে,নীল আকাশে ঘুড়ি উড়ানোর জন্য ব্যস্ত সবাই।বিকেল হলেই যেন ঘুড়ি উড়ানোর ধুম পড়ে যায় খোলা নীল আকাশের নিচে।আকাশে যখন ঘুড়ি উড়তে থাকে আর হাতে থাকে ঘুড়ি উড়ানোর নাটাই।তখন যেন নিজের কাছে খুব আনন্দবোধ হয়।বড্ড খুশী লাগে এই বিষন্ন ঘেরা মনে।তখন মনে হচ্ছিল,শৈশবে ঠিক যেমন আনন্দবোধ হতো,ঠিক তেমনি আনন্দ করতে পেরেছি এই করোনাময়-কালে।কিন্তু এই করোনাময়-কালে শৈশবের অতীত ফিরে ফিরে পেলেও ,ঈদের আনন্দটা পাওয়া হয়নি।অতীতে যখন ঈদ আসত।তখন পশ্চিম আকাশের বাঁকা চাঁদ দেখার জন্য কত ছুটাছুটি করতাম! কত হৈ-হল্লোল করতাম!
কিন্তু এই করোনা-কালে এমন কিছুই হয়নি।কারণ,সবার মনে যে একটাই ভীতি আর আতঙ্ক বিরাজ করছে।
এই বুঝি আক্রান্ত হয়ে গেলাম!!
অতীতে ঈদের নামাজ শেষে,ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে একে অপরের সাথে মুসাফাহ(হ্যান্ডশেক),কোলাকুলি করতাম ।কিন্তু এবার এমনকিছু হলো না।
সত্যি!!
ভীষণ বিষন্নতা ঘিরে আছে এই মনে।অতীতের ন্যায় ঈদ আনন্দ উপভোগ করতে না পারায়।
সর্বশেষ,এটাই কামনা করি যে,
এই পৃথিবী ফিরে আসুক আগের রূপে।মানুষ বাচঁতে শিখুক নতুনভাবে।আর আমি ফিরে যেতে চাই প্রাণের শিক্ষাঙ্গণে।
--------------------------------
করোনায় অতীতকে ফিরে পাওয়া!
~~~~~~~
করোনা এক ভাইরাসের নাম।যার ভয়ে সবাই আতঙ্কিত।আত্মীয়,স্বজন,পাড়া-প্রতিবেশী কেউ কাছে আসতে চায় না,কেউ ধরা দিতে চায় না।সবাই নিজেকে আড়াল করে রাখতে চায়।সবার মনে একটাই ভয়; এই বুঝি আক্রান্ত হয়ে গেলাম!
এই বুঝি আমি সবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলাম!
করোনা ভাইরাসের জন্য শহর থেকে গ্রামের বাড়ী আসি লকডাউনের পূর্বমুহূর্তে।জরুরী প্রয়োজন ছাড়া বাহিরে যাওয়া হয় না তেমন।নামাজ পড়ার জন্য মসজিদে আবার ফিরে আসি গৃহে।দিন যায়,রাত যায়।শুধু এই মনে বেড়ে চলছে বিষন্নতা।এইভাবে কাটছে করোনাময় সময়।করোনা ভাইরাসের কারণে গ্রামের বাড়িতে সবাই একত্রিত হতে পেরেছি ।সবাই একত্রিত হওয়ার ফলে যেন,শৈশবের অতীত ফিরে পেয়েছি।বিকেলের দখিনা বাতাসে,নীল আকাশে ঘুড়ি উড়ানোর জন্য ব্যস্ত সবাই।বিকেল হলেই যেন ঘুড়ি উড়ানোর ধুম পড়ে যায় খোলা নীল আকাশের নিচে।আকাশে যখন ঘুড়ি উড়তে থাকে আর হাতে থাকে ঘুড়ি উড়ানোর নাটাই।তখন যেন নিজের কাছে খুব আনন্দবোধ হয়।বড্ড খুশী লাগে এই বিষন্ন ঘেরা মনে।তখন মনে হচ্ছিল,শৈশবে ঠিক যেমন আনন্দবোধ হতো,ঠিক তেমনি আনন্দ করতে পেরেছি এই করোনাময়-কালে।কিন্তু এই করোনাময়-কালে শৈশবের অতীত ফিরে ফিরে পেলেও ,ঈদের আনন্দটা পাওয়া হয়নি।অতীতে যখন ঈদ আসত।তখন পশ্চিম আকাশের বাঁকা চাঁদ দেখার জন্য কত ছুটাছুটি করতাম! কত হৈ-হল্লোল করতাম!
কিন্তু এই করোনা-কালে এমন কিছুই হয়নি।কারণ,সবার মনে যে একটাই ভীতি আর আতঙ্ক বিরাজ করছে।
এই বুঝি আক্রান্ত হয়ে গেলাম!!
অতীতে ঈদের নামাজ শেষে,ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে একে অপরের সাথে মুসাফাহ(হ্যান্ডশেক),কোলাকুলি করতাম ।কিন্তু এবার এমনকিছু হলো না।
সত্যি!!
ভীষণ বিষন্নতা ঘিরে আছে এই মনে।অতীতের ন্যায় ঈদ আনন্দ উপভোগ করতে না পারায়।
সর্বশেষ,এটাই কামনা করি যে,
এই পৃথিবী ফিরে আসুক আগের রূপে।মানুষ বাচঁতে শিখুক নতুনভাবে।আর আমি ফিরে যেতে চাই প্রাণের শিক্ষাঙ্গণে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
স্বপন রোজারিও (মাইকেল) ১১/০৬/২০২০পৃথিবী আসুক আগের রুপে।
-
ফয়জুল মহী ১০/০৬/২০২০Very good post