গন্ধ - ৪র্থ পর্ব
( আগের সংখ্যার পরে )-
কখন যে ঘুমিয়ে পরেছিলাম, জানি না, হঠাৎ অর্কর ধাক্কাতে ঘুমের দফারফা। ধড়ফরিয়ে উঠে বসে জিজ্ঞাসা করলাম, কিরে কি হয়েছে তোর? এখনো ঘুমোস নি? দেখি, অর্ক, হাসতে হাসতে বলছে, বুঝলি মৈনাক, প্রহেলিটা, একটা সিঁড়িভাঙ্গা অংক ছিল, শেষের থেকে শুরুতে গিয়ে মেলাতে হল। যাই হোক, মনে হচ্ছে, সব ধরে ফেলেছি, শুধু আমার ধারনাটা ঠিক প্রমাণ করতে হলে এখুনি দুটো জিনিস মেলাতে হবে, তাহলেই, সব জলের মত পরিষ্কার হয়ে যাবে মনে হয়।
আমি লাফিয়ে উঠে পরলাম বিছানা থেকে,- কি বলছিস ভাই? আমরা...মানে, তুই পেরেছিস? কে ভাই কে খুনি?
যথাসময়ে, সব জানতে পারবি – অর্কর গলায় দ্বীপ্ত সুর ফুটে উঠল। বুঝলি, মিঃ ভদ্র জেনে, না জেনে, আমাদের অনেক হেল্প করেছেন, একটা ধন্ন্যবাদ ওনার প্রাপ্য। আমি অবাক হয়ে তাকাতেই, ও হেসে বলল – আর বলিস না, পুলিশ ওই গাড়িটা খুঁজে পেয়েছে, এবং সাথে, ওই সুকুমারবাবুকেও আটক করেছে। গাড়িটা ওই হোটেলের পিছনের জলা জায়গাটাতেই পাওয়া গেছে। এতে আমার ধারনাটাও মিলে গেলো, আর আমার কাজও অনেক সোজা হয়ে গেলো।
আমি একটা বড় হাই তুলে ফের, আবার শুয়ে পরে গম্ভীরভাবে বললাম, - জানতাম এটাই হবে, সেই ছোটবেলা থেকেই কোনও অংক না মিললে, আমি ঘুমিয়ে পরতাম আর ভাবতাম, ঘুম থেকে উঠে যেন অংক টা মিলে যায়, তাইতো এখনও আমি ঘুমিয়ে পরেছিলাম। এটা শুনে অর্ক হো হো করে হেসে উঠল। মৈনাক, আর শুস না, চল, তারাতারি রেডি হয়ে নে, আমরা এখুনি বেরব, মিঃ ভদ্র এসে পরলেন বলে। আমি জ্যেঠু আর প্রিতমদাকে অলরেডি বলে দিয়েছি। এই রাত্রে? কোথায় যাব?- আমার গলায় বিস্ময় ধরা পরল। ঠিক আছে, তবে তোকে যেতে হবে না, তুই ঘুমো – অর্কর গলায় বিরক্তি ঝরে পরল। আমি হেসে ফেললাম-আরে রাগ করছিস কেন? আমি তো এমনি বললাম, আচ্ছা চল, রেডি হয়ে নিচ্ছি।
মিনিট পনেরোর মধ্যে আমরা রেডি হয়ে নিচে চলে এলাম, ইতি মধ্যে, ভদ্রমশাইও হাজির হয়ে গেছিলেন, সাথে তার চার কনস্টেবলকে নিয়ে। আমরা বেরিয়ে পরলাম, শুনলাম, জ্যেঠু ও প্রিতমদাও নাকি পরে আসছেন।
পথে যেতে যেতে, মিঃ ভদ্র বললেন-কি ব্যাপার মশাই, হঠাৎ এত রাত্রে আবার জরুরি তলব? গাড়িটা আমরা পাকড়াও করেছি আর সাথে ওই সুকুমারবাবুকেও। ওনাকেও হোটেলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আমাদের স্যার ও শুনলাম পরে আসছেন, জাপান কনস্যুলেটের ডেলীগেটকে সাথে নিয়ে। কিছু কি জানা যাবে এখন?
অর্ক এর উত্তরে, চোখ টিপে বলে উঠল – কোনও প্রশ্ন নয়। মিঃ ভদ্র চুপ করে গেলেন। এদিকে উত্তেজনায় আমার হাত পা জমে যাচ্ছে। কি হতে চলেছে কি জানে?
কিছুক্ষণের মধ্যেই আমদের গাড়ি, পাঁচতারা হোটেলের গেট দিয়ে ঢুকে, গাড়িবারান্দায় এসে দাঁড়ালো। আমরা সবাই নেমে, রিসেপশনের সামনে গিয়ে উপস্থিত হলাম। রিসেপশনের সুন্দরী মহিলা কর্মচারী আমাদের দিকে তাকাতে, অর্ক বলল – আমরা রুম নং – ৮৭৬ এ যেতে চাই এখুনি। ইন্টারকমে আপনার কিছু জানাবার দরকার নেই, জানালে আপনারই বিপদ হতে পারে। আমরা নিজেরাই চলে যাব, এই বলে ও চোখ টিপে, ভদ্রমশাইকে একটা ইশারা করল। ভদ্রমশাই বিচক্ষণ মানুষ, সাথে সাথে এক কনস্টেবলকে ওখানে পাহারায় থাকতে বলে রিসেপশনের মেয়েটিকে উদ্দেশ্য করে বললেন –ম্যাডাম, যতক্ষণ না আমরা ফিরে আসছি, ততক্ষণ কোনও ফোন নয় বলে কর্তব্যরত কনস্টেবলকে দেখিয়ে দিলেন, আর আমরা সবাই লিফটের দিকে এগিয়ে গেলাম।
রুম নং ৮৭৬ এর কাছে পৌঁছে আমরা থমকে দাঁড়ালাম। ভদ্র মশাই দুটো কনস্টেবলকে কিছু নির্দেশ দিলেন আর তারা উপরওয়ালার নির্দেশ পালন করতে চলে গেলো। অর্ক রুমের দরজায় কান পেতে, আমাদের কে ফিশফিশ করে বলল – মনে হছে ঘরে একটি অতি পরিচিত ইংরাজী গানের সুর বাজছে। অর্ক হঠাৎ দরজায় দুম দুম করে ধাক্কা মেরে গলাটা বিকৃত করে চিৎকার করে উঠল- এনিবডী দেয়ার? রুম সারভিস স্যর, প্লীস ওপেন দ্য ডোর। আমরা চুপ করে দাঁড়িয়েছিলাম। কোনও উত্তর না পেয়ে অর্ক আবার একই জিনিস দু তিনবার করাতে, ভিতর থেকে একটা কর্কশ গলায় উত্তর ভেসে এল- হু ইস ব্লাডী ...... দেয়ার? আই ডোন্ট ওয়ানট রুম সারভিস অ্যাট অল নাউ, হোআই ডিসতারবিং মী? অর্ক আবার ধাক্কা দিয়ে বলল – প্লীস ওপেন দ্য ডোর।
বলতে না বলতেই দেখি, মিঃ তাকাহাসির নিজের রুমের দরজা খুলে আমাদের দিকে তাকিয়ে আছেন, বললেন - কি হয়েছে? এখন এই রাত্রে আপনারা... এখানে কি চাই? অর্ক ওনাকে বাইরে বের হতে বলে, আবার ধাক্কা মারতেই যাচ্ছিল, কিন্তু রুমের দরজা দরজাটা হাট করে খুলে গেলো, আর আমরা সবিস্ময়ে দেখলাম মিঃ তিচেরো একটি জাপানী কিমোনো পরে সামনে দাঁড়িয়ে আছেন। উনি রাগত স্বরে আমাদের দিকে চেয়ে ভাঙ্গা ভাঙ্গা ইংরাজীতে বলে উঠলেন- কি হয়েছে? আপনারা এরকম ভাবে কেন ডিস্টার্ব করছেন বার বার?
অর্ক খুব শান্ত ভাবে বলল- মিঃ তিচেরো আর মিঃ তাকাহাসি আপনাদের দুজনের জন্য একটা স্বস্তির খবর আছে। সঞ্জয়বাবুর খুনি কে তা আমরা জানতে পেরেছি। এইটাই জানাতে আমরা এখন এসেছি, কারণ আপনাদের তো আবার সকাল বেলায় ফ্লাইট আছে, তাই না?
মিঃ তাকাহাসি হেসে বললেন – বাঃ এত খুব ভাল খবর, তো তার জন্য এত রাত্রে কষ্ট করে আসার দরকার কি ছিল? যাই হোক, এসেই যখন পরেছেন, বলুন, তাকে ধরতে পেরেছেন তো নাকি? অর্ক ঘাড় কাত করে বলল - হ্যাঁ, পুলিশ তাকে আটক করেছে, এবং এখানে নিয়ে আসছে, সাথে আমাদের বাকি লোকেরাও আসছেন। চলুন, আমরা রুমে ঢুকে একটু বসি, ভোর তো প্রায় হয়েই এল, এক কাপ করে চা খাওয়া যাক।
বলামাত্রই, আমরা সবাই, রুমে ঢুকে সোফাতে বসে পরলাম। আমি এক্সটেনশন থেকে ফোন করে রুম সারভিসে বলে দিলাম সকলের জন্য এক কাপ করে চা পাঠাতে। চা খেতে খেতে আমরা জ্যেঠু ও প্রিতমদার জন্য অপেক্ষা করতে থাকলাম।
( চলবে )
কখন যে ঘুমিয়ে পরেছিলাম, জানি না, হঠাৎ অর্কর ধাক্কাতে ঘুমের দফারফা। ধড়ফরিয়ে উঠে বসে জিজ্ঞাসা করলাম, কিরে কি হয়েছে তোর? এখনো ঘুমোস নি? দেখি, অর্ক, হাসতে হাসতে বলছে, বুঝলি মৈনাক, প্রহেলিটা, একটা সিঁড়িভাঙ্গা অংক ছিল, শেষের থেকে শুরুতে গিয়ে মেলাতে হল। যাই হোক, মনে হচ্ছে, সব ধরে ফেলেছি, শুধু আমার ধারনাটা ঠিক প্রমাণ করতে হলে এখুনি দুটো জিনিস মেলাতে হবে, তাহলেই, সব জলের মত পরিষ্কার হয়ে যাবে মনে হয়।
আমি লাফিয়ে উঠে পরলাম বিছানা থেকে,- কি বলছিস ভাই? আমরা...মানে, তুই পেরেছিস? কে ভাই কে খুনি?
যথাসময়ে, সব জানতে পারবি – অর্কর গলায় দ্বীপ্ত সুর ফুটে উঠল। বুঝলি, মিঃ ভদ্র জেনে, না জেনে, আমাদের অনেক হেল্প করেছেন, একটা ধন্ন্যবাদ ওনার প্রাপ্য। আমি অবাক হয়ে তাকাতেই, ও হেসে বলল – আর বলিস না, পুলিশ ওই গাড়িটা খুঁজে পেয়েছে, এবং সাথে, ওই সুকুমারবাবুকেও আটক করেছে। গাড়িটা ওই হোটেলের পিছনের জলা জায়গাটাতেই পাওয়া গেছে। এতে আমার ধারনাটাও মিলে গেলো, আর আমার কাজও অনেক সোজা হয়ে গেলো।
আমি একটা বড় হাই তুলে ফের, আবার শুয়ে পরে গম্ভীরভাবে বললাম, - জানতাম এটাই হবে, সেই ছোটবেলা থেকেই কোনও অংক না মিললে, আমি ঘুমিয়ে পরতাম আর ভাবতাম, ঘুম থেকে উঠে যেন অংক টা মিলে যায়, তাইতো এখনও আমি ঘুমিয়ে পরেছিলাম। এটা শুনে অর্ক হো হো করে হেসে উঠল। মৈনাক, আর শুস না, চল, তারাতারি রেডি হয়ে নে, আমরা এখুনি বেরব, মিঃ ভদ্র এসে পরলেন বলে। আমি জ্যেঠু আর প্রিতমদাকে অলরেডি বলে দিয়েছি। এই রাত্রে? কোথায় যাব?- আমার গলায় বিস্ময় ধরা পরল। ঠিক আছে, তবে তোকে যেতে হবে না, তুই ঘুমো – অর্কর গলায় বিরক্তি ঝরে পরল। আমি হেসে ফেললাম-আরে রাগ করছিস কেন? আমি তো এমনি বললাম, আচ্ছা চল, রেডি হয়ে নিচ্ছি।
মিনিট পনেরোর মধ্যে আমরা রেডি হয়ে নিচে চলে এলাম, ইতি মধ্যে, ভদ্রমশাইও হাজির হয়ে গেছিলেন, সাথে তার চার কনস্টেবলকে নিয়ে। আমরা বেরিয়ে পরলাম, শুনলাম, জ্যেঠু ও প্রিতমদাও নাকি পরে আসছেন।
পথে যেতে যেতে, মিঃ ভদ্র বললেন-কি ব্যাপার মশাই, হঠাৎ এত রাত্রে আবার জরুরি তলব? গাড়িটা আমরা পাকড়াও করেছি আর সাথে ওই সুকুমারবাবুকেও। ওনাকেও হোটেলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আমাদের স্যার ও শুনলাম পরে আসছেন, জাপান কনস্যুলেটের ডেলীগেটকে সাথে নিয়ে। কিছু কি জানা যাবে এখন?
অর্ক এর উত্তরে, চোখ টিপে বলে উঠল – কোনও প্রশ্ন নয়। মিঃ ভদ্র চুপ করে গেলেন। এদিকে উত্তেজনায় আমার হাত পা জমে যাচ্ছে। কি হতে চলেছে কি জানে?
কিছুক্ষণের মধ্যেই আমদের গাড়ি, পাঁচতারা হোটেলের গেট দিয়ে ঢুকে, গাড়িবারান্দায় এসে দাঁড়ালো। আমরা সবাই নেমে, রিসেপশনের সামনে গিয়ে উপস্থিত হলাম। রিসেপশনের সুন্দরী মহিলা কর্মচারী আমাদের দিকে তাকাতে, অর্ক বলল – আমরা রুম নং – ৮৭৬ এ যেতে চাই এখুনি। ইন্টারকমে আপনার কিছু জানাবার দরকার নেই, জানালে আপনারই বিপদ হতে পারে। আমরা নিজেরাই চলে যাব, এই বলে ও চোখ টিপে, ভদ্রমশাইকে একটা ইশারা করল। ভদ্রমশাই বিচক্ষণ মানুষ, সাথে সাথে এক কনস্টেবলকে ওখানে পাহারায় থাকতে বলে রিসেপশনের মেয়েটিকে উদ্দেশ্য করে বললেন –ম্যাডাম, যতক্ষণ না আমরা ফিরে আসছি, ততক্ষণ কোনও ফোন নয় বলে কর্তব্যরত কনস্টেবলকে দেখিয়ে দিলেন, আর আমরা সবাই লিফটের দিকে এগিয়ে গেলাম।
রুম নং ৮৭৬ এর কাছে পৌঁছে আমরা থমকে দাঁড়ালাম। ভদ্র মশাই দুটো কনস্টেবলকে কিছু নির্দেশ দিলেন আর তারা উপরওয়ালার নির্দেশ পালন করতে চলে গেলো। অর্ক রুমের দরজায় কান পেতে, আমাদের কে ফিশফিশ করে বলল – মনে হছে ঘরে একটি অতি পরিচিত ইংরাজী গানের সুর বাজছে। অর্ক হঠাৎ দরজায় দুম দুম করে ধাক্কা মেরে গলাটা বিকৃত করে চিৎকার করে উঠল- এনিবডী দেয়ার? রুম সারভিস স্যর, প্লীস ওপেন দ্য ডোর। আমরা চুপ করে দাঁড়িয়েছিলাম। কোনও উত্তর না পেয়ে অর্ক আবার একই জিনিস দু তিনবার করাতে, ভিতর থেকে একটা কর্কশ গলায় উত্তর ভেসে এল- হু ইস ব্লাডী ...... দেয়ার? আই ডোন্ট ওয়ানট রুম সারভিস অ্যাট অল নাউ, হোআই ডিসতারবিং মী? অর্ক আবার ধাক্কা দিয়ে বলল – প্লীস ওপেন দ্য ডোর।
বলতে না বলতেই দেখি, মিঃ তাকাহাসির নিজের রুমের দরজা খুলে আমাদের দিকে তাকিয়ে আছেন, বললেন - কি হয়েছে? এখন এই রাত্রে আপনারা... এখানে কি চাই? অর্ক ওনাকে বাইরে বের হতে বলে, আবার ধাক্কা মারতেই যাচ্ছিল, কিন্তু রুমের দরজা দরজাটা হাট করে খুলে গেলো, আর আমরা সবিস্ময়ে দেখলাম মিঃ তিচেরো একটি জাপানী কিমোনো পরে সামনে দাঁড়িয়ে আছেন। উনি রাগত স্বরে আমাদের দিকে চেয়ে ভাঙ্গা ভাঙ্গা ইংরাজীতে বলে উঠলেন- কি হয়েছে? আপনারা এরকম ভাবে কেন ডিস্টার্ব করছেন বার বার?
অর্ক খুব শান্ত ভাবে বলল- মিঃ তিচেরো আর মিঃ তাকাহাসি আপনাদের দুজনের জন্য একটা স্বস্তির খবর আছে। সঞ্জয়বাবুর খুনি কে তা আমরা জানতে পেরেছি। এইটাই জানাতে আমরা এখন এসেছি, কারণ আপনাদের তো আবার সকাল বেলায় ফ্লাইট আছে, তাই না?
মিঃ তাকাহাসি হেসে বললেন – বাঃ এত খুব ভাল খবর, তো তার জন্য এত রাত্রে কষ্ট করে আসার দরকার কি ছিল? যাই হোক, এসেই যখন পরেছেন, বলুন, তাকে ধরতে পেরেছেন তো নাকি? অর্ক ঘাড় কাত করে বলল - হ্যাঁ, পুলিশ তাকে আটক করেছে, এবং এখানে নিয়ে আসছে, সাথে আমাদের বাকি লোকেরাও আসছেন। চলুন, আমরা রুমে ঢুকে একটু বসি, ভোর তো প্রায় হয়েই এল, এক কাপ করে চা খাওয়া যাক।
বলামাত্রই, আমরা সবাই, রুমে ঢুকে সোফাতে বসে পরলাম। আমি এক্সটেনশন থেকে ফোন করে রুম সারভিসে বলে দিলাম সকলের জন্য এক কাপ করে চা পাঠাতে। চা খেতে খেতে আমরা জ্যেঠু ও প্রিতমদার জন্য অপেক্ষা করতে থাকলাম।
( চলবে )
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
রেনেসাঁ সাহা ১৪/১০/২০১৫ভাল লাগছে খুব।
-
অভিষেক মিত্র ২২/০৮/২০১৫ভালোই চলছে।
-
সমরেশ সুবোধ পড়্যা ২৯/০৭/২০১৫ভালো। আরো লিখতে থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।
-
শান্তনু ব্যানার্জ্জী ২০/০৭/২০১৫ধন্যবাদ বন্ধু।
-
কিশোর কারুণিক ২০/০৭/২০১৫ভাল