জীবনদাদার ঘরে
এইতো সেদিন হঠাৎ করে আমি –
তন্দ্রাদিদির শাড়িখানি পড়ে ;
গিয়েছিলাম স্বপনদাদার সাথে
পাশের বাড়ীর জীবনদাদার ঘরে ।
গিয়ে দেখি, সেথায় জীবনদাদা
সকাল থেকে সারাটি দিন ধরে ;
সুখোনদাদা, শান্তিদাদার সাথে
প্রাণটা ভরে শুধুই খেলা করে ।
এরই মাঝে, হঠাৎ করে দেখি ,
কোথায় থেকে দুখোনদাদা এলো ;
জীবনদাদার সাধের খেলা ছেড়ে
সুখোনদাদা, শান্তিদাদা গেলো ।
স্বপনদাদাও সুযোগখানি বুঝে ,
গেলো চলে আমার সঙ্গ ছেড়ে ;
তন্দ্রাদিও তখন আমার থেকে
শাড়িখানি নিয়ে গেলো কেড়ে ।
খেয়াল হলো, চক্ষু দুটি মেলে ,
পূব দিকেতে তাকিয়ে দেখি ফিরে ;
রবিমামা দাঁড়িয়ে আছে হেসে ,
সামনে আমার সারাটা ঘর জুড়ে ।।
তন্দ্রাদিদির শাড়িখানি পড়ে ;
গিয়েছিলাম স্বপনদাদার সাথে
পাশের বাড়ীর জীবনদাদার ঘরে ।
গিয়ে দেখি, সেথায় জীবনদাদা
সকাল থেকে সারাটি দিন ধরে ;
সুখোনদাদা, শান্তিদাদার সাথে
প্রাণটা ভরে শুধুই খেলা করে ।
এরই মাঝে, হঠাৎ করে দেখি ,
কোথায় থেকে দুখোনদাদা এলো ;
জীবনদাদার সাধের খেলা ছেড়ে
সুখোনদাদা, শান্তিদাদা গেলো ।
স্বপনদাদাও সুযোগখানি বুঝে ,
গেলো চলে আমার সঙ্গ ছেড়ে ;
তন্দ্রাদিও তখন আমার থেকে
শাড়িখানি নিয়ে গেলো কেড়ে ।
খেয়াল হলো, চক্ষু দুটি মেলে ,
পূব দিকেতে তাকিয়ে দেখি ফিরে ;
রবিমামা দাঁড়িয়ে আছে হেসে ,
সামনে আমার সারাটা ঘর জুড়ে ।।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ডাঃ প্রবীর আচার্য নয়ন ০৪/১০/২০১৩প্রতীক ব্যবহার করে লেখা কবিতাটা অসাধারণ হয়েছে। বিষয় নির্বাচনও চমৎকার
-
Înšigniã Āvî ০৪/১০/২০১৩অসাধারণ
-
ইসমাইল জসীম ০৪/১০/২০১৩চমৎকার একটি স্বপ্ন। যদি না ঘুমটা আরো কিছুক্ষণ স্থায়ী হতো আরো কত দাদা যে আসতো! রবিদাও আর সময় পেলো না আসার সম্পূর্ণা শিয়রে দাঁড়াবার। আমার ভালো লাগলো আপনার কবিতা খানা।
-
নির্ঝর রাজু ০৩/১০/২০১৩আপাতদৃষ্টিতে খাপছাড়া কবিতা মনে হলেও অন্তরালে লুকিয়ে আছে বিশ্বাসহীন রুপনির্ভর প্রেমের প্রতি মজ্জাগত ক্ষোভ আর সীমাবদ্ধতা নিয়ে জন্মাবার এক অন্তীম হাহাকার....!
নিমন্ত্রন রইল নির্ঝরের ব্লগবাড়িতে..