মৃত্যুঞ্জয়ী
কতোকাল হলো, এক হতে ভুলেছে দু’চোখের অবাধ্য পাতা। সজাগ হয়েছে তাই, দু’কান একসঙ্গে যোগসাজশ করে। উফ, কতো শব্দের হইহল্লা নিঝুম রাত জুড়ে!
কতোটুকুই বা বয়েস! পাঁচ পুরো হতে এখনও তিন মাস বাকি। অথচ শোয়াটা একেবারে বাপের মতো, হাঁটু ভাঁজ করে কুণ্ডলী পাকিয়ে!
মৃত্যু তো চূড়ান্ত বিচ্ছেদ। শ্রাদ্ধ তারই আনুষ্ঠানিক সীলমোহর।
ঠিক তার পর পরই নয়। তবে তার পরেই,
অলস রাত সরিয়ে, ব্যস্ত প্রভাত রচনা হয়, নতুন করে। ধুলো উড়িয়ে ঝাঁট পড়ে, সারা উঠোন জুড়ে। তুলসী তলায় পড়ে, জল। শুরু হয়, টিফিনের তোড়জোড়। কাঁচা ঘুম ভাঙিয়ে অনিচ্ছুক বাচ্চাটাকে কোলে তুলে নিতে হয়। খোঁজ পড়ে, বইব্যাগ, জুতো, মোজা, স্কুলড্রেসের-
থমকে থাকা রেলের গাড়ি চলতে শুরু করে, আবার। লেখনীর যে মুখ বন্ধ হয়ে ছিল পড়ে, এতোকাল ধরে, সে আবার চলতে শুরু করে, মাথা তুলে-
দিন আবার দৈনন্দিন হয়ে ওঠে। জীবন আবার জীবনীকার হয়ে ওঠে, মৃত্যুকে পাশ কাটিয়ে-
কতোটুকুই বা বয়েস! পাঁচ পুরো হতে এখনও তিন মাস বাকি। অথচ শোয়াটা একেবারে বাপের মতো, হাঁটু ভাঁজ করে কুণ্ডলী পাকিয়ে!
মৃত্যু তো চূড়ান্ত বিচ্ছেদ। শ্রাদ্ধ তারই আনুষ্ঠানিক সীলমোহর।
ঠিক তার পর পরই নয়। তবে তার পরেই,
অলস রাত সরিয়ে, ব্যস্ত প্রভাত রচনা হয়, নতুন করে। ধুলো উড়িয়ে ঝাঁট পড়ে, সারা উঠোন জুড়ে। তুলসী তলায় পড়ে, জল। শুরু হয়, টিফিনের তোড়জোড়। কাঁচা ঘুম ভাঙিয়ে অনিচ্ছুক বাচ্চাটাকে কোলে তুলে নিতে হয়। খোঁজ পড়ে, বইব্যাগ, জুতো, মোজা, স্কুলড্রেসের-
থমকে থাকা রেলের গাড়ি চলতে শুরু করে, আবার। লেখনীর যে মুখ বন্ধ হয়ে ছিল পড়ে, এতোকাল ধরে, সে আবার চলতে শুরু করে, মাথা তুলে-
দিন আবার দৈনন্দিন হয়ে ওঠে। জীবন আবার জীবনীকার হয়ে ওঠে, মৃত্যুকে পাশ কাটিয়ে-
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
অসিত কুমার রায় ০১/০২/২০২৪অপূর্ব দিনলিপি
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ১০/০১/২০২৩নাইস