🌹🌹প্রণয়🌹🌹
🌿🌹প্রণয়🌹🌿
🌿🌿বেগম সেলিনা খাতুন 🌿🌿
ফাল্গুনের এক পড়ন্ত বিকেল বেলায় আকাশ সেজেছে চমৎকার কারুকাজে।সাদা সাদা মেঘেরা আকাশকে ডুবিয়ে দিয়ে ভেসে বেড়াচ্ছে। ম্যারী বেড়িয়ে পরলো গ্রামের কাঁচা মাটির রাস্তা ধরে। হয়তো তার মনের মধ্যে কিছু কথা আনাগোনা করছে। আজ ম্যারীর কাছে ছোট বেলার গ্রামটি যেন অচেনা লাগছে। এই গ্রামে কত স্মৃতি জড়িয়ে আছে। জীবনের সুখ গুলো এই গ্রামে বিলানো আছে।
ম্যারী প্রকৃতির সাথে কথা বলতে বলতে উদাস মনে হাটতে লাগলো। পায়ের নীচে মুড় মুড় আওয়াজ শুনে, তাকিয়ে দেখে হালকা ঠাণ্ডা হাওয়ায় ঝরে পড়া গাছের পাতা রাস্তা ভরে আছে। শুকনো পাতার মৌ মৌ গন্ধে মন ভরিয়ে গেল।
প্রকৃতি কতো সুন্দর কত বিচিত্র ময়। ঝড়ে পড়া পাতার গন্ধ, নিজের আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে দুই হাত ভরে মুড় মুড় পাতা গুলো তুলে নিয়ে গন্ধ অনুভব করতে করতে আকাশের দিকে উড়িয়ে দিয়ে গন্তব্যের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলো। ভেসে আসতে লাগলো কোকিলের কুহু কুহু ডাক। মানে বসন্ত এসে গেছে বাংলার প্রকৃতিতে। গাছের সব পাতা ঝরে মরা বৃক্ষের মতো গাছ গুলো আকাশের দিকে ঠায় দাঁড়িয়ে প্রকৃতির রহস্যের কথা ভাবছে। প্রকৃতি তার নিজ গতিতে চলে। আজকের মরা বৃক্ষ আবার নতুন যৌবন, নতুন প্রাণ নতুন উদ্যমে চলতে থাকবে। মানুষ কি তা পায় কখনো? না মানুষের জীবন থেকে একটি দিন চলে গেলে তা আর ফিরে আসে না।
ম্যারীর শিমুল গাছের নিচে দাঁড়িয়ে, ফুলের বাহার দেখে, যে অনুভূতি হলো তা প্রকাশ করতে না পেরে আনন্দে আহ্লাদে গাছটাকে আঁকরে ধরার চেষ্টা করতেই গায়ে কাঁটা ফুটে উঠলো। পুরো গাছটা কাঁটায় ভরা। আমার ভালোবাসায় কি কাঁটা যুক্ত ছিল? ম্যারীর আকুল আবেদন। আমার ভালোবাসাকে আকরে ধরার কি কোন উপায় ছিল না?এই ভাবনা গুলো ম্যারীকে কুরে কুরে খেতে লাগলো। রণবীরের সাথে কি কনোদিন দেখা হবে না। রণবীর আমার জীবন থেকে চলে যাবার পর , আমি আকাশ দেখি নাই। নিজেকে অন্ধকারে আবদ্ধ করে রেখেছি।সুখ কি জিনিস সেটা ভুলে গেছি। আমার সব সুখ তো তাকেই বিলিয়ে দিয়েছি। আমি তো তার মতো ছলনা করি নাই। সে আমাকে কি দিলো! আমার ভালোবাসার বিনিময়ে পেয়েছি দু'চোখ ভরা জল।
আমার এখনো মনে আছে। ভালো লাগার মুহুর্ত গুলোর কথা। ফটোগ্রাফারের মতো আমাদের কিছু ভালো লাগার মুহুর্ত হৃদয়ের ক্যামেরায় বন্দী করে রেখেছি। ঐ মুহুর্তের ভাবনা গুলো রনবীরকে কনোদিন বলার সুযোগ হলোনা। ভেবেছিলাম আজীবন এক সংগে একই ছাদের নিচে কাটিয়ে দিব। পৃথিবীতে ভালবাসার সর্গ নির্মাণ করবো। সুখী দম্পতির খাতায় নাম লেখাবে। কৃষ্ণাচূড়ার মতো জীবনটাকে রাঙ্গিয়ে তুলবো। আমার ভাবনা গুলো ভাবনাই থেকে গেলো।
ম্যারী স্বামীর সাথে গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে এসেছে। অনেক দিন গ্রামে আসা হয়না। তাই একা একা বের হয়েছে। নিজের ভালো লাগার জায়গা গুলো, পুরানো স্মৃতি গুলো খুজে বেড়াচ্ছে। পুরানো স্মৃতি শেষ হবার নয়।
এই ভেবে সূর্যাস্তের পূর্বেই বাড়ী পৌছাতে হবে ভেবে ম্যারী বাড়ীর দিকে পা বাড়ালো।
ঘন নীল আকাশটার বুকে এক ঝাঁক মেঘের সাথে পাল্লা দিয়ে হাটতে হাটতে বাড়ীর উঠানে পা দিয়ে এলো মেলো চুল গুলো কপালের দু'পাশ থেকে সরিয়ে দিতেই হঠাৎ চোখ আটকে গেল। কি জানি বুকের বা পাশটা হয়তো একটু কেঁপে উঠলো।
পাজামা পাঞ্জাবি পড়া, গায়ে পশমী চাদর ,আদৌ আবৃত অবস্থায় কে দাঁড়িয়ে! রিছালত সাহেবের সাথে কথা বলছে। মাথার চুলে বিকেলের সোনালী রোদটুকু খেলা করছে। মৃদু মন্দ বাতাসে চুল গুলো উড়ছে। বাতাসে ভেসে আসছিলো সুন্দর একটা গন্ধ। ভালো কোনো ব্যান্ডের সুগন্ধি লাগিয়েছে গায়ে। মনে হচ্ছে এদিক ওদিক তাকিয়ে কাউকে খুঁজছে।
গোধুলি লগ্নে সন্ধ্যা ছুই ছুই আবছা অন্ধকার। ভালো করে মুখটা দেখাও যাচ্ছে না। ম্যারী দেখতো কে এসেছে? চিনতে পার কিনা! স্বামীর ডাকে ম্যারীর সংবিৎ ফিরে এলো। মনের ভুলে মাথার ঘুমটা খুলে অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইলো। অনুভবে যখন স্মৃতির ডাইরিতে আটকানো তালাটা কোন চাবি ছাড়াই সয়ংক্রিয় ভাবে খুলে গেল। ম্যারী ফিরে গেল একযোগে আগের সেই চির সবুজ দিন গুলোয়। তখন ম্যারীর বয়স ছিল ১৩ কি ১৪।
ঐ জীবনটা ভালোই কাটছিল। বন্ধু বান্ধবীদের সাথে আড্ডা হই চই ,চিৎকার চেঁচামেচি আরো কত কী?
ম্যারী ভাবতো এ জীবন যদি শেষ না হতো, এ সময় যদি থমকে যেত? কিন্তু বাস্তবতার অবস্থান যে সর্বদাই কল্পনার বিপরীতে।
ম্যারী ভাবছে যাকে নিয়ে কল্পনা করতে করতে জীবনটা পার করে দিলাম, মনের গভীর বেদনা যন্ত্রনা, ভালোবাসা শক্ত তালা দিয়ে আটকে রাখলাম, সে কিনা আমার দরজায়!
কেন এসেছে, কি চায় ! আমার কাছে! ক্ষমা! নাকি অন্য কিছু। যাকে না পাওয়ার যন্ত্রণা গুলো প্রকাশ বিহীন কষ্ট পেতে পেতে, জীবন্ত লাসের মতো দিন পার করেছি। তা ভোলার নয়, সে গুলো মনে হলে এখনো মনের গভীরে বিষাদের, বিরহের করুণ সুর বাজতে থাকে। ম্যারী কোন কথার উত্তর না দিয়ে মাথার ঘুমটা টেনে দিয়ে পলকহীন দৃষ্টিতে চেয়ে থাকে। ম্যরীর দৃষ্টির সামনে কিছুটা অপ্রস্তুত হলেও খুব স্বাভাবিক কন্ঠে প্রশ্ন করলো ম্যরী.....তুমি কেমন আছো? ম্যরীর মনের ভিতরে অভিমান লাগলেও খুব গম্ভীর ভাবে প্রশ্নের পিঠে প্রশ্ন করলো। তুমি ভালো আছো তো? রণবীর ম্লান হেসে বললো, খারাপ থাকবো কেন? তুমি ভালো থাকলে আমি ভালো থাকবো না কেন?
ম্যরীর অভিমানের বাষ্প যেন ধোয়াই পরিণত হলো। আবছা অন্ধকারে পরষ্পরের দিকে তাকিয়ে হঠাৎ ক্ষত স্থান গুলো আবার ধকধকে হয়ে উঠলো। ম্যারী রাগান্বিত কন্ঠে বলতে লাগলো। তোমার দৃষ্টির কবলে পরার কথা মনে পড়লে, আমার ক্ষত গুলো জ্বলে উঠে। তুমি কি বুঝতে পারো না? আমি তোমাকে ঘৃণা করি।
🌿🌿বেগম সেলিনা খাতুন 🌿🌿
ফাল্গুনের এক পড়ন্ত বিকেল বেলায় আকাশ সেজেছে চমৎকার কারুকাজে।সাদা সাদা মেঘেরা আকাশকে ডুবিয়ে দিয়ে ভেসে বেড়াচ্ছে। ম্যারী বেড়িয়ে পরলো গ্রামের কাঁচা মাটির রাস্তা ধরে। হয়তো তার মনের মধ্যে কিছু কথা আনাগোনা করছে। আজ ম্যারীর কাছে ছোট বেলার গ্রামটি যেন অচেনা লাগছে। এই গ্রামে কত স্মৃতি জড়িয়ে আছে। জীবনের সুখ গুলো এই গ্রামে বিলানো আছে।
ম্যারী প্রকৃতির সাথে কথা বলতে বলতে উদাস মনে হাটতে লাগলো। পায়ের নীচে মুড় মুড় আওয়াজ শুনে, তাকিয়ে দেখে হালকা ঠাণ্ডা হাওয়ায় ঝরে পড়া গাছের পাতা রাস্তা ভরে আছে। শুকনো পাতার মৌ মৌ গন্ধে মন ভরিয়ে গেল।
প্রকৃতি কতো সুন্দর কত বিচিত্র ময়। ঝড়ে পড়া পাতার গন্ধ, নিজের আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে দুই হাত ভরে মুড় মুড় পাতা গুলো তুলে নিয়ে গন্ধ অনুভব করতে করতে আকাশের দিকে উড়িয়ে দিয়ে গন্তব্যের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলো। ভেসে আসতে লাগলো কোকিলের কুহু কুহু ডাক। মানে বসন্ত এসে গেছে বাংলার প্রকৃতিতে। গাছের সব পাতা ঝরে মরা বৃক্ষের মতো গাছ গুলো আকাশের দিকে ঠায় দাঁড়িয়ে প্রকৃতির রহস্যের কথা ভাবছে। প্রকৃতি তার নিজ গতিতে চলে। আজকের মরা বৃক্ষ আবার নতুন যৌবন, নতুন প্রাণ নতুন উদ্যমে চলতে থাকবে। মানুষ কি তা পায় কখনো? না মানুষের জীবন থেকে একটি দিন চলে গেলে তা আর ফিরে আসে না।
ম্যারীর শিমুল গাছের নিচে দাঁড়িয়ে, ফুলের বাহার দেখে, যে অনুভূতি হলো তা প্রকাশ করতে না পেরে আনন্দে আহ্লাদে গাছটাকে আঁকরে ধরার চেষ্টা করতেই গায়ে কাঁটা ফুটে উঠলো। পুরো গাছটা কাঁটায় ভরা। আমার ভালোবাসায় কি কাঁটা যুক্ত ছিল? ম্যারীর আকুল আবেদন। আমার ভালোবাসাকে আকরে ধরার কি কোন উপায় ছিল না?এই ভাবনা গুলো ম্যারীকে কুরে কুরে খেতে লাগলো। রণবীরের সাথে কি কনোদিন দেখা হবে না। রণবীর আমার জীবন থেকে চলে যাবার পর , আমি আকাশ দেখি নাই। নিজেকে অন্ধকারে আবদ্ধ করে রেখেছি।সুখ কি জিনিস সেটা ভুলে গেছি। আমার সব সুখ তো তাকেই বিলিয়ে দিয়েছি। আমি তো তার মতো ছলনা করি নাই। সে আমাকে কি দিলো! আমার ভালোবাসার বিনিময়ে পেয়েছি দু'চোখ ভরা জল।
আমার এখনো মনে আছে। ভালো লাগার মুহুর্ত গুলোর কথা। ফটোগ্রাফারের মতো আমাদের কিছু ভালো লাগার মুহুর্ত হৃদয়ের ক্যামেরায় বন্দী করে রেখেছি। ঐ মুহুর্তের ভাবনা গুলো রনবীরকে কনোদিন বলার সুযোগ হলোনা। ভেবেছিলাম আজীবন এক সংগে একই ছাদের নিচে কাটিয়ে দিব। পৃথিবীতে ভালবাসার সর্গ নির্মাণ করবো। সুখী দম্পতির খাতায় নাম লেখাবে। কৃষ্ণাচূড়ার মতো জীবনটাকে রাঙ্গিয়ে তুলবো। আমার ভাবনা গুলো ভাবনাই থেকে গেলো।
ম্যারী স্বামীর সাথে গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে এসেছে। অনেক দিন গ্রামে আসা হয়না। তাই একা একা বের হয়েছে। নিজের ভালো লাগার জায়গা গুলো, পুরানো স্মৃতি গুলো খুজে বেড়াচ্ছে। পুরানো স্মৃতি শেষ হবার নয়।
এই ভেবে সূর্যাস্তের পূর্বেই বাড়ী পৌছাতে হবে ভেবে ম্যারী বাড়ীর দিকে পা বাড়ালো।
ঘন নীল আকাশটার বুকে এক ঝাঁক মেঘের সাথে পাল্লা দিয়ে হাটতে হাটতে বাড়ীর উঠানে পা দিয়ে এলো মেলো চুল গুলো কপালের দু'পাশ থেকে সরিয়ে দিতেই হঠাৎ চোখ আটকে গেল। কি জানি বুকের বা পাশটা হয়তো একটু কেঁপে উঠলো।
পাজামা পাঞ্জাবি পড়া, গায়ে পশমী চাদর ,আদৌ আবৃত অবস্থায় কে দাঁড়িয়ে! রিছালত সাহেবের সাথে কথা বলছে। মাথার চুলে বিকেলের সোনালী রোদটুকু খেলা করছে। মৃদু মন্দ বাতাসে চুল গুলো উড়ছে। বাতাসে ভেসে আসছিলো সুন্দর একটা গন্ধ। ভালো কোনো ব্যান্ডের সুগন্ধি লাগিয়েছে গায়ে। মনে হচ্ছে এদিক ওদিক তাকিয়ে কাউকে খুঁজছে।
গোধুলি লগ্নে সন্ধ্যা ছুই ছুই আবছা অন্ধকার। ভালো করে মুখটা দেখাও যাচ্ছে না। ম্যারী দেখতো কে এসেছে? চিনতে পার কিনা! স্বামীর ডাকে ম্যারীর সংবিৎ ফিরে এলো। মনের ভুলে মাথার ঘুমটা খুলে অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইলো। অনুভবে যখন স্মৃতির ডাইরিতে আটকানো তালাটা কোন চাবি ছাড়াই সয়ংক্রিয় ভাবে খুলে গেল। ম্যারী ফিরে গেল একযোগে আগের সেই চির সবুজ দিন গুলোয়। তখন ম্যারীর বয়স ছিল ১৩ কি ১৪।
ঐ জীবনটা ভালোই কাটছিল। বন্ধু বান্ধবীদের সাথে আড্ডা হই চই ,চিৎকার চেঁচামেচি আরো কত কী?
ম্যারী ভাবতো এ জীবন যদি শেষ না হতো, এ সময় যদি থমকে যেত? কিন্তু বাস্তবতার অবস্থান যে সর্বদাই কল্পনার বিপরীতে।
ম্যারী ভাবছে যাকে নিয়ে কল্পনা করতে করতে জীবনটা পার করে দিলাম, মনের গভীর বেদনা যন্ত্রনা, ভালোবাসা শক্ত তালা দিয়ে আটকে রাখলাম, সে কিনা আমার দরজায়!
কেন এসেছে, কি চায় ! আমার কাছে! ক্ষমা! নাকি অন্য কিছু। যাকে না পাওয়ার যন্ত্রণা গুলো প্রকাশ বিহীন কষ্ট পেতে পেতে, জীবন্ত লাসের মতো দিন পার করেছি। তা ভোলার নয়, সে গুলো মনে হলে এখনো মনের গভীরে বিষাদের, বিরহের করুণ সুর বাজতে থাকে। ম্যারী কোন কথার উত্তর না দিয়ে মাথার ঘুমটা টেনে দিয়ে পলকহীন দৃষ্টিতে চেয়ে থাকে। ম্যরীর দৃষ্টির সামনে কিছুটা অপ্রস্তুত হলেও খুব স্বাভাবিক কন্ঠে প্রশ্ন করলো ম্যরী.....তুমি কেমন আছো? ম্যরীর মনের ভিতরে অভিমান লাগলেও খুব গম্ভীর ভাবে প্রশ্নের পিঠে প্রশ্ন করলো। তুমি ভালো আছো তো? রণবীর ম্লান হেসে বললো, খারাপ থাকবো কেন? তুমি ভালো থাকলে আমি ভালো থাকবো না কেন?
ম্যরীর অভিমানের বাষ্প যেন ধোয়াই পরিণত হলো। আবছা অন্ধকারে পরষ্পরের দিকে তাকিয়ে হঠাৎ ক্ষত স্থান গুলো আবার ধকধকে হয়ে উঠলো। ম্যারী রাগান্বিত কন্ঠে বলতে লাগলো। তোমার দৃষ্টির কবলে পরার কথা মনে পড়লে, আমার ক্ষত গুলো জ্বলে উঠে। তুমি কি বুঝতে পারো না? আমি তোমাকে ঘৃণা করি।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ইসমাইল জসীম ১৯/০৫/২০২০গল্পটা বেশ ভালো লাগলো।
-
মশিউর ইসলাম (বিব্রত কবি) ১১/০৫/২০২০মুগ্ধ হলাম পাঠ করে।
অসাধারণ -
ফয়জুল মহী ১০/০৫/২০২০Valo