চেতনায় মুজিব
দল মতের ঊর্ধ্বে উঠে যোগ্য মানুষকে সম্মান দিলে নিজের সম্মান কখনো কমে না, বরং বাড়ে। বাংলাদেশ জন্মের পিছনে যে সকল ত্যাগী ও বিপ্লবীদের অবদান অনস্বীকার্য তাদের ভুলে যাওয়া কী আমাদের জন্য শোভনীয়? যারা নিজেদের জীবন, যৌবন, মেধা,শ্রম,ঘাম ও বুকের তাজা রক্ত দিয়ে আমাদের জন্য,এই স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য অকাতরে কাজ করে গিয়েছেন। যারা স্বাধীনতা পূর্ববর্তী বিভিন্ন সময়ে জেল জরিমানা, জুলুম ও অত্যাচারের স্বীকার হয়েছেন, আমরা কিভাবে তাদের ভুলে যাবো ?
৫২ এর ভাষা আন্দোলন, ৬৯ এর গন অভ্যুত্থান, ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধসহ স্বাধীন বাংলাদেশ গড়ার কারিগরদের যদি আমরা সম্মান দিতে না পারি, তাহলে সেটা আমাদের জন্য বড়োই লজ্জা,ঘৃণার ও পরিতাপের বিষয়। মাওলানা ভাসানী, শেখ মুজিবুর রহমান,জিয়াউর রহমান, তাজউদ্দীন আহমফ,সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মুহাম্মদ মুনসুর আলী,আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামরুজ্জামান, সালাম,বরকত, রফিক, জব্বার, শফিউরসহ সকল মুক্তিযোদ্ধা এবং আরও অসংখ্য, অগণিত দেশপ্রেমিক মানুষেরা বাংলাদেশের অমূল্য সম্পদ। তাদেরকে এবং তাদের অবদান কে আমরা কখনো ভুলে যেতে চাই না। ভুলে যাওয়া কখনোই উচিত হবে না। তাদের ভুলে যাওয়া মানে আমাদের গৌরবময় ইতিহাস ভুলে যাওয়া।
তাদের ভুলে যাওয়া মানে আমাদের অস্তিত্ব কে ভুলে যাওয়া।
রাজনৈতিক প্রতিহিংসা অথবা ব্যক্তি স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য আমরা যেন আমাদের সূর্য সন্তানদের কখনোই অবজ্ঞা,অবহেলা বা অসম্মান না করি। যেই রাজনীতি সম্মানিত ব্যাক্তিদের সম্মান দিয়ে জানে না, যেই রাজনীতি সম্মানিত ব্যক্তিদের প্রাপ্য মর্যাদা দিতে জানে না, সেই রাজনীতি কখনোই আমাদের কাম্য নয়। শেখ মুজিবুর রহমান কিংবা জিয়াউর রহমান অথবা অন্য সকল মহান ব্যক্তিগণ সবাই আমাদের কাছে সম্মানিত ও মর্যাদাবান। যারা আমাদের দেশের জন্য,মানুষের জন্য এবং স্বাধীনতার জন্য কাজ করেছেন, তারা সকল দল ও মতের ঊর্ধ্বে থেকে সম্মান পাওয়ার যোগ্য। এই সম্মান তাদের প্রাপ্য। কিন্তু এই সকল মহান ব্যক্তিদের কোন সন্তান বা বংশধরদের অপকর্মের কারণে যেন আমরা সম্মানিত কোন ব্যক্তির সম্মানে আঘাত না করি।
আমাদের উচিত হবে যথাযোগ্য সম্মান পূর্বক তাদের অবদান গুলো স্বরণ করা এবং তাদের পরকালীন মুক্তির জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করা।
আজ শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্য বার্ষিকীতে শ্রদ্ধাভরে স্বরণ করছি।
সেলিম রেজা সাগর.....
শাহজাদপুর, সিরাজগঞ্জ।
তাং ১৫-০৮-২৪
৫২ এর ভাষা আন্দোলন, ৬৯ এর গন অভ্যুত্থান, ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধসহ স্বাধীন বাংলাদেশ গড়ার কারিগরদের যদি আমরা সম্মান দিতে না পারি, তাহলে সেটা আমাদের জন্য বড়োই লজ্জা,ঘৃণার ও পরিতাপের বিষয়। মাওলানা ভাসানী, শেখ মুজিবুর রহমান,জিয়াউর রহমান, তাজউদ্দীন আহমফ,সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মুহাম্মদ মুনসুর আলী,আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামরুজ্জামান, সালাম,বরকত, রফিক, জব্বার, শফিউরসহ সকল মুক্তিযোদ্ধা এবং আরও অসংখ্য, অগণিত দেশপ্রেমিক মানুষেরা বাংলাদেশের অমূল্য সম্পদ। তাদেরকে এবং তাদের অবদান কে আমরা কখনো ভুলে যেতে চাই না। ভুলে যাওয়া কখনোই উচিত হবে না। তাদের ভুলে যাওয়া মানে আমাদের গৌরবময় ইতিহাস ভুলে যাওয়া।
তাদের ভুলে যাওয়া মানে আমাদের অস্তিত্ব কে ভুলে যাওয়া।
রাজনৈতিক প্রতিহিংসা অথবা ব্যক্তি স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য আমরা যেন আমাদের সূর্য সন্তানদের কখনোই অবজ্ঞা,অবহেলা বা অসম্মান না করি। যেই রাজনীতি সম্মানিত ব্যাক্তিদের সম্মান দিয়ে জানে না, যেই রাজনীতি সম্মানিত ব্যক্তিদের প্রাপ্য মর্যাদা দিতে জানে না, সেই রাজনীতি কখনোই আমাদের কাম্য নয়। শেখ মুজিবুর রহমান কিংবা জিয়াউর রহমান অথবা অন্য সকল মহান ব্যক্তিগণ সবাই আমাদের কাছে সম্মানিত ও মর্যাদাবান। যারা আমাদের দেশের জন্য,মানুষের জন্য এবং স্বাধীনতার জন্য কাজ করেছেন, তারা সকল দল ও মতের ঊর্ধ্বে থেকে সম্মান পাওয়ার যোগ্য। এই সম্মান তাদের প্রাপ্য। কিন্তু এই সকল মহান ব্যক্তিদের কোন সন্তান বা বংশধরদের অপকর্মের কারণে যেন আমরা সম্মানিত কোন ব্যক্তির সম্মানে আঘাত না করি।
আমাদের উচিত হবে যথাযোগ্য সম্মান পূর্বক তাদের অবদান গুলো স্বরণ করা এবং তাদের পরকালীন মুক্তির জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করা।
আজ শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্য বার্ষিকীতে শ্রদ্ধাভরে স্বরণ করছি।
সেলিম রেজা সাগর.....
শাহজাদপুর, সিরাজগঞ্জ।
তাং ১৫-০৮-২৪
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
কামরুজ্জামান সাদ ১৬/০৮/২০২৪চেতনারও রিফর্মেশন হয়। কোনো চেতনাই সার্বজনীন নয়। তবে ব্যক্তি পর্যায়ে কাউকে আক্রমণ করা ঠিক নয়।
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ১৬/০৮/২০২৪দুরন্ত লেখা