মধুপুর গড়ে ট্রাকের ধাক্কায় বানরের মৃত্যু।। প্রতিবাদে হনুমান-বানরের সড়ক অবরোধ
প্রকৃতিতে ঘটে যাওয়া কিছু বরাবরই মানুষের স্মৃতিতে মুখর হয়ে থাকে। এমনই এক ঘটনার উদাহরণ শিরোনামটি। ঘটনাটি ঘটেছিল গত ৩০ এপ্রিল ২০১২ সোমবার বিকালে। ঐদিন মধুপুর বনাঞ্চলে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে একটি মা হনুমান ও তার বাচ্চা নিহত হওয়ার প্রতিবাদে শত শত বানর-হনুমান সংঘবদ্ধ হয়ে টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ সড়ক অবরোধ করে। ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন জানান, অবরোধকালে তাদের ক্রুদ্ধ চিত্কার ও আক্রমণাত্মক অঙ্গভঙ্গির কারণে প্রায় আধ ঘন্টা সময় ধরে টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ সড়কে যান চলাচল বন্ধ থাকে। ঘটনাস্থলের উভয় দিকে নিরাপদ দূরে যানবাহন থামিয়ে চালকরা ক্ষুব্ধ হনুমানের আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা করে। পথচারীরাও অবরোধ স্থলের ধারে-কাছে পর্যন্ত যেতে পারেনি।
আব্দুস সামাদ নামের একজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে একটি শিশু হনুমান পাকা সড়ক পাড়ি দিয়ে গভীর জঙ্গলে যাওয়ার সময় একটি টেম্পোর ধাক্কায় গুরুতর আহত হয়। তাকে রক্ষার জন্য সড়কের অপর পাশ থেকে এগিয়ে আসে মা হনুমান। শিশু হনুমানকে বুকে তুলে নিরাপদ স্থানে যাওয়ার উদ্যোগ নিতেই অপর একটি মিনি ট্রাক মা ও শিশু হনুমানকে একসাথে চাপা দিলে সঙ্গে সঙ্গে দুটি হনুমানই মারা যায়। ঘটনার পর পরই বন থেকে দল বেঁধে বেরিয়ে আসে হনুমান। আর তাদের সাথে এসে যোগ দেয় বানরকুল। দলবলে ভারি হয়ে এরা ব্যস্ততম সড়ক অবরোধ করে বসে। তাদের আক্রমণাত্মক আচরণের জন্য এ সড়কে প্রায় আধ ঘন্টা যান চলাচল বন্ধ থাকে। সন্ধ্যার দিকে নিহত মা ও শিশুকে রেখে বানর-হনুমানরা বনের ভিতরে চলে গেলে যান চলাচল শুরু হয়। স্থানীয় বনকর্মীরা জানান, মধুপুর জঙ্গলের ভেতর দিয়ে যাওয়া টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ সড়কের নির্জন অংশে চালকরা বেপরোয়া গাড়ি চালানোয় প্রায়ই চাকায় পিষ্ট হয়ে মারা যায় বণ্যপ্রাণী। সড়কের উভয়দিকের বাসস্ট্যান্ডে এ বিষয়ে সতর্ক হয়ে গাড়ি চালানোর নির্দেশসম্বলিত সাইন বোর্ড টানিয়ে দিলেও চালকরা তা ভ্রূক্ষেপ করে না।
আব্দুস সামাদ নামের একজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে একটি শিশু হনুমান পাকা সড়ক পাড়ি দিয়ে গভীর জঙ্গলে যাওয়ার সময় একটি টেম্পোর ধাক্কায় গুরুতর আহত হয়। তাকে রক্ষার জন্য সড়কের অপর পাশ থেকে এগিয়ে আসে মা হনুমান। শিশু হনুমানকে বুকে তুলে নিরাপদ স্থানে যাওয়ার উদ্যোগ নিতেই অপর একটি মিনি ট্রাক মা ও শিশু হনুমানকে একসাথে চাপা দিলে সঙ্গে সঙ্গে দুটি হনুমানই মারা যায়। ঘটনার পর পরই বন থেকে দল বেঁধে বেরিয়ে আসে হনুমান। আর তাদের সাথে এসে যোগ দেয় বানরকুল। দলবলে ভারি হয়ে এরা ব্যস্ততম সড়ক অবরোধ করে বসে। তাদের আক্রমণাত্মক আচরণের জন্য এ সড়কে প্রায় আধ ঘন্টা যান চলাচল বন্ধ থাকে। সন্ধ্যার দিকে নিহত মা ও শিশুকে রেখে বানর-হনুমানরা বনের ভিতরে চলে গেলে যান চলাচল শুরু হয়। স্থানীয় বনকর্মীরা জানান, মধুপুর জঙ্গলের ভেতর দিয়ে যাওয়া টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ সড়কের নির্জন অংশে চালকরা বেপরোয়া গাড়ি চালানোয় প্রায়ই চাকায় পিষ্ট হয়ে মারা যায় বণ্যপ্রাণী। সড়কের উভয়দিকের বাসস্ট্যান্ডে এ বিষয়ে সতর্ক হয়ে গাড়ি চালানোর নির্দেশসম্বলিত সাইন বোর্ড টানিয়ে দিলেও চালকরা তা ভ্রূক্ষেপ করে না।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
নির্ঝর ১৭/০১/২০১৬nice
-
মোঃ মুলুক আহমেদ ২০/১২/২০১৫মায়া মমতা শুধু মানুষের মধ্যে নয়, প্রাণীর মধ্যেও তা আছে|
এটা তারই উদাহরণ| -
জে এস সাব্বির ১৭/১২/২০১৫মানুষ কত বেপরোয়া ,এর চেয়ে বড় উদাহরণ আর হতে পারে না ।