বঙ্গবন্ধু কন্যকে যা বলা ইচ্ছা
আমার বিশ্বাস করতে কষ্ট হয় যে বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে যেই দলের হাত ধরে আজ সেই দলের কারণে আমি আমার ভোট টা দিতে পারিনি আর কোন দিন পারব কি না তাও জানি না। কারণ আজ আওয়ামী লীগ যে ভাবে ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য নির্বাচন করেছে বিএনপি কোন মতে ক্ষমতায় গেলে ঠিক তাই করবে। এমনিতেই আমাদের মিথ্যা আর নিলর্জ্জতার ঐতিহ্য আছে। যদি বলা হয় আপনাদের কর্মীদের দ্বারা ৫ জন মানুষ খুন হয়েছে সে সাথে সাথে অস্বীকার করে ফেলবে। আবার পাল্টা যুক্তিও দিবে ওনাদের আমলে তো আরও বেশি নামুষ খুন হয়েছিল হয়েছিল।
প্রসঙ্গকথা জনগণকে ভোট দেওয়া থেকে বঞ্চিত করার একটা ধারাবাহিকতা তৈরি হল আর কি। আর আমার বিশ্বাস এটা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নিজস্ব সিদ্ধান্তে নয়। দলস্বর্বস্ব নেতারা নিজেদের স্বার্থে এমনটি করিয়েছেন। তারা হয়তো বুঝিয়েছেন নির্বাচনে গেলে আওয়ামীলীগ হারবে অথবা বর্তমানে আওয়ামী লীগের জন সমার্থন হ্রাস পেয়েছে। নাগরিক হিসেবে যদি একটা কথা বলার কোন সুজোগ থাকতো তবে বঙ্গবন্ধু কন্যকে যা বলতে চাই যে,
"আপনার বাবার হাত ধরে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। আজ আপনার হাত থেকে এই দেশে একটা নির্বাচনী ব্যবস্থার স্থায়ী সমাধান চাই । যেই ব্যবস্থার মাধ্যমে বাংলাদেশের ক্ষমতা বদলের রক্তাক্ত ইতিতাস এবং বর্তমানে চলমাল সংহিসতা, সন্ত্রাস এবং নাগরিকের জান-মালের নিরাপত্তাহীনতার যে চতুমূখী সংকট তা চিরতরে নির্মুল হবে। আর কোন মায়ের নীরিহ সন্তান আগুনে পুড়ে মৃত্যু হবে না।
ইতিহাস আপনাকে মনে রাখবে বঙ্গবন্ধুর কন্য হিসেবে নয়; গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার অগ্রপথিক হসেবে। আজ আপনার পাশে বসে যারা আপনাকে সমার্থনের ভয় দেখাচ্ছে, তারা যে ভুল, সুবাধাবাদী এবং দুধের মাছি তারও প্রমাণ হয়তো পাবেন। আপনি অতটা খারাপ কাজ এখনো করেননি যে সমার্থনের চিন্তা করতে হবে। জিবনের প্রথম ভোটটা আপনাকে দিয়েছিলাম ঘরে ঘরে চাকুরী দিবেন এই প্রত্যাশায়। পারেন নি কিন্তু চেষ্টা করেছেন তারপর আশাহত হতে চাই না কারণ যদি পারেন আপনিই পারবেন। আমি পাইনি তো কি হয়েছে আমার পরবর্তী প্রজম্ন পাবে। তাই ভাল কাজের স্বীকৃতি হিসেবে আমরাই আপনাকে আবারও ভোট দিতে চাই। শুধু আমাদের ভোট দেওয়ার যে অধিকার সেটা সুরক্ষিত করুন । অপেক্ষাকৃত আপনি অনেক ভাল কাজ করেছেন এটা আমর বিশ্বাস, প্রতিটা নাগরিক কৃতজ্ঞ চিত্তে স্বীকার করবে। বঙ্গবন্ধুর হাত ধরে আওয়ামীলীগ দেশকে যা দিয়েছে তা কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। সময় যতই লাগুক নির্বাচনী ব্যবস্থার একটা স্থায়ী সমাধান করেই ক্ষমতা ছাড়বেন এটা বোধ কবির আম জনতার প্রত্যাশা । আমরা প্রতিটা সরকারের সময় চার বছরে আমাদে উন্নয়ন যতটুকু অগ্রগতি হয় নির্বাচনী বছরে তা মুখ থুবরে পরে। অথচ পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র ভারতে নির্বাচনী ব্যবস্থার স্থায়ীরূপ থাকাতে তাদের উন্নয়নের চাকা কখনো থামে না। কখনো ভারতে রাজনীতিক সংহিসতার মানুষ মারা গেছে আমার তেমন কিছু জানা নাই। আমরা আর মরতে চাই না। আমরা বাঁচেত চাই। আমাদের বাঁচতে দিন। আমরা সাধারণ। আমাদের শুধু সাধারণ অধিকারগুলো নিশ্চিত করে আপনারা রাজনীতি করেন।
প্রসঙ্গকথা জনগণকে ভোট দেওয়া থেকে বঞ্চিত করার একটা ধারাবাহিকতা তৈরি হল আর কি। আর আমার বিশ্বাস এটা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নিজস্ব সিদ্ধান্তে নয়। দলস্বর্বস্ব নেতারা নিজেদের স্বার্থে এমনটি করিয়েছেন। তারা হয়তো বুঝিয়েছেন নির্বাচনে গেলে আওয়ামীলীগ হারবে অথবা বর্তমানে আওয়ামী লীগের জন সমার্থন হ্রাস পেয়েছে। নাগরিক হিসেবে যদি একটা কথা বলার কোন সুজোগ থাকতো তবে বঙ্গবন্ধু কন্যকে যা বলতে চাই যে,
"আপনার বাবার হাত ধরে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। আজ আপনার হাত থেকে এই দেশে একটা নির্বাচনী ব্যবস্থার স্থায়ী সমাধান চাই । যেই ব্যবস্থার মাধ্যমে বাংলাদেশের ক্ষমতা বদলের রক্তাক্ত ইতিতাস এবং বর্তমানে চলমাল সংহিসতা, সন্ত্রাস এবং নাগরিকের জান-মালের নিরাপত্তাহীনতার যে চতুমূখী সংকট তা চিরতরে নির্মুল হবে। আর কোন মায়ের নীরিহ সন্তান আগুনে পুড়ে মৃত্যু হবে না।
ইতিহাস আপনাকে মনে রাখবে বঙ্গবন্ধুর কন্য হিসেবে নয়; গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার অগ্রপথিক হসেবে। আজ আপনার পাশে বসে যারা আপনাকে সমার্থনের ভয় দেখাচ্ছে, তারা যে ভুল, সুবাধাবাদী এবং দুধের মাছি তারও প্রমাণ হয়তো পাবেন। আপনি অতটা খারাপ কাজ এখনো করেননি যে সমার্থনের চিন্তা করতে হবে। জিবনের প্রথম ভোটটা আপনাকে দিয়েছিলাম ঘরে ঘরে চাকুরী দিবেন এই প্রত্যাশায়। পারেন নি কিন্তু চেষ্টা করেছেন তারপর আশাহত হতে চাই না কারণ যদি পারেন আপনিই পারবেন। আমি পাইনি তো কি হয়েছে আমার পরবর্তী প্রজম্ন পাবে। তাই ভাল কাজের স্বীকৃতি হিসেবে আমরাই আপনাকে আবারও ভোট দিতে চাই। শুধু আমাদের ভোট দেওয়ার যে অধিকার সেটা সুরক্ষিত করুন । অপেক্ষাকৃত আপনি অনেক ভাল কাজ করেছেন এটা আমর বিশ্বাস, প্রতিটা নাগরিক কৃতজ্ঞ চিত্তে স্বীকার করবে। বঙ্গবন্ধুর হাত ধরে আওয়ামীলীগ দেশকে যা দিয়েছে তা কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। সময় যতই লাগুক নির্বাচনী ব্যবস্থার একটা স্থায়ী সমাধান করেই ক্ষমতা ছাড়বেন এটা বোধ কবির আম জনতার প্রত্যাশা । আমরা প্রতিটা সরকারের সময় চার বছরে আমাদে উন্নয়ন যতটুকু অগ্রগতি হয় নির্বাচনী বছরে তা মুখ থুবরে পরে। অথচ পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র ভারতে নির্বাচনী ব্যবস্থার স্থায়ীরূপ থাকাতে তাদের উন্নয়নের চাকা কখনো থামে না। কখনো ভারতে রাজনীতিক সংহিসতার মানুষ মারা গেছে আমার তেমন কিছু জানা নাই। আমরা আর মরতে চাই না। আমরা বাঁচেত চাই। আমাদের বাঁচতে দিন। আমরা সাধারণ। আমাদের শুধু সাধারণ অধিকারগুলো নিশ্চিত করে আপনারা রাজনীতি করেন।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ইঞ্জিনিয়ার সজীব ইমাম ১৪/০২/২০১৫অনেক ভালো লাগলো..............
-
সহিদুল ইসলাম ১৩/০২/২০১৫হাসি পায় যখন কারও মুখে শুনি গনতন্ত্র রক্ষা বা গনতন্ত্র ফিরিয়ে আনার চেষ্টার কথা শুনে। আমাদের দেশে যে শাশন পদ্ধতি চালু আছে, সেটাকে গনতন্ত্র বলে কোন যুক্তিতে। এটা সুধুই পরিবারতন্ত্র। এদেশ দু'পরিবারের উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত সম্পত্তি। আর আমরা সাধারন জনগন শুধু মাত্র ব্যবহারের বস্তু বিশেষ। দু'পরিবারের ক্ষমতা দখলের সময় ব্যবহৃত দাঁড়িপাল্লায় শুধু মাত্র আমাদের শরীরের ওজন (মনের ওজন নয়) মাপা হয়। আর বর্তমানে সে সুযোগ টুকুও হারিয়েছি। একদল ভয়ে দাঁড়িপাল্লায় উঠার অধিকার কেরে নিয়েছে, অন্য দল শুধু মাত্র তাদের পাল্লায় উঠানোর চেষ্টায় মরিয়া হয়ে পড়েছে। মাঝখানে আমরা জনগন নামের বস্তু এক দুর্বিসহ জীবন বহন করে চলছি, চলব, চলতেই হবে অনন্ত কাল, যতদিন না আমরা আমাদের প্রকৃত অধিকার বুঝবো এবং আদায় করে নিতে পারব।
-
আতিক রহমান ১৩/০২/২০১৫সাহসী কথনে স্বাগতম।
-
জহির রহমান ১৩/০২/২০১৫“সরকার ভুলে যায় যে তারা জনগণের চাকর!”
আমরা আমাদের অধিকার গুলো ফিরে চাই। -
ফিরোজ মানিক ১৩/০২/২০১৫ভাই সাইফুল সত্য বলেছেন। বিশেষ করে বাংলাদেশের ৫ টি সিটি নির্বাচনে যখন ১ টি তেও আঃ লীগ সিট পেলো না, তখন আঃ লীগ ভেবেছিল সঠিক ভাবে, বি, এন, পি কে সাথে নিয়ে নির্বাচনে গেলে তারা ক্ষমতায় আসতে পারবে না। তাই এই ব্যবস্থায় ক্ষমতায় যাওয়া।
-
সবুজ আহমেদ কক্স ১৩/০২/২০১৫sotti bola uchit @@@@@@
-
সবুজ আহমেদ কক্স ১৩/০২/২০১৫darun @@@@