কওমী মাদ্রাসার সরকারি স্বীকৃতি প্রসঙ্গে
প্রথমত, স্বীকৃতি পেলে মাদ্রাসা তার লক্ষ, উদ্দেশ্য, আদর্শ হারাবে।
.
.
দ্বিতীয়ত, মুয়াজ্জিন আর মোল্লাগিরি ছেঁড়ে ছোটো বড় চেয়ার পেলেও তা মাদ্রাসার ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করবে। কারণ ক্ষুধার্ত বাঘের হঠাৎ শিকার পেলে যে অবস্থা হয় এদের অবস্থাও তাই হবে। জড়িয়ে পরবে ঘুষ, চাঁদাবাজি, ইভটিজিং সহ হাজারও অপকর্মে।
.
তৃতীয়ত, বৃহত্তম রাজনৈতিক সংগঠনের ছত্রছায়ায় পালিত ছাত্র সংগঠনের হিংস্র থাবায় মাদ্রাসা ক্ষতবিক্ষত হবে এবং কওমী স্বীকৃত ছাত্র আন্দোলন, ছাত্র হিজবুল্লাহ সহ সব সংগঠন এক হাজার মাইল বেগে দৌড়ের মাথায় থাকবে।
.
চতুর্থত, কওমী মাদ্রাসার রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠিত কোনো সংগঠন বা ব্যক্তি বিশেষ নাই, যে তাদের সঠিক পথপ্রদর্শক হবে। এতে করে কওমী মাদ্রাসায় পঠিত পণ্ডিতগণ দেশ ও জাতির জন্য হুমকি স্বরূপ হয়ে দাঁড়াবে।
.
পঞ্চমত, দেশের প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক ইসলামিক শক্তি জামায়াতে ইসলামীর সাথে প্রশাসনিক ভাবে জড়িয়ে পড়বে স্নায়ুযুদ্ধে। জামায়াত পাকা খেলোয়াড় সুতরাং এদের সাথে ধাপে ধাপে পরাজিত হবে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, কওমীদের প্রচারণা যে, জামায়াত নাকি মওদূধী এর ভ্রান্ত কুফরি মতবাদ ছড়িয়ে দিচ্ছে সর্বত্র কিন্তু কওমী মোল্লাদের মওদূধী বিরোধী লেখা গুলো প্রুফট করলে কওমী মোল্লারাই উল্টো দোষী সাব্যস্ত হোন।
.
ষষ্ঠত, বর্তমানে দেশে একক রাজনৈতিক প্রভাব সর্বত্র আর তাও অসাম্প্রদায়িক চেতনা সংযুক্ত। যা, কওমী মাদ্রাসার সাথে সূর্যের মত স্পষ্ট দন্ধ। সুতরাং যাঁদের ছত্রছায়ায় তাঁরা স্বীকৃতি পাচ্ছে তাঁরাই তাঁদের পথে অন্তরায় হয়ে দেখা দিবে।
.
সপ্তমত, প্রভাবশালী ইসলামিক রাজনৈতিক শক্তি জামায়াতে ইসলামী বর্তমানে ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। তাঁদেরকে কওমী মোল্লারা কোনো দিক থেকে সাহায্য সহযোগিতা করছে না। এখানেও প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, জামায়াত যুদ্ধাপরাধী সংগঠন হিসেবে অভিযুক্ত হলেও কওমী মাদ্রাসার বিরোধিতা করার সুযোগ নেই কারণ 'দেশ প্রেম ঈমানের অঙ্গ ' হাদিশ খানার সত্যতা ততটুকুন? সুতরাং ভবিষ্যতেও বাংলাদরশের কোনো সরকার তাঁদের বন্ধু হয়ে পাশে থাকবে না। পূর্বে উল্লেখ করছি এছাড়াও জামায়াতের সাথে তাঁদের দন্ধ আছে।
.
অষ্টমত, সিলেবাস প্রণয়ণে সরকারের সাথে দেখা দিবে বিরাট দন্ধ। কারণ, সরকারের মন মানসিকতার সাথে কওমীদের পয়েন্ট এক ও মিল নাই।
.
নবমত, কুঁড়েঘরে থেকে হঠাৎ এসির রূমে এলে ঠাণ্ডা লাগবে মানে এতো সুযোগ সুবিধা পেয়ে হার্ট এ্যাটাক করবে কওমী মাদ্রাসা।
.
দশমত, মাদ্রাসা আক্ষরিক অর্থে উন্নত হলেও থাকবে না তার শ্রী।
.
সর্বপরি, এসব বিষয় সমূহ কওমী মোল্লাদের ভেবে দেখা উঠিৎ।
.
সরকারেরও ভাবা উচিৎ বড় মাছ খেতে গেলে মুখ পুড়বে। সুতরাং সরকারের কাজ হওয়া উচিৎ বিএনপি সরকারের আমলে পুড়িয়ে ফেলা হাজার হাজার ইবতেদায়ী মাদ্রাসার কাগজ গুলো সংগ্রহ করে কিংবা নতুন করে তথ্য সংগ্রহ করে নাম মাত্র বেতনে চাকরি করা এসব মাদ্রাসাগুলোকে সরকারি করে নেওয়া।
.
.
দ্বিতীয়ত, মুয়াজ্জিন আর মোল্লাগিরি ছেঁড়ে ছোটো বড় চেয়ার পেলেও তা মাদ্রাসার ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করবে। কারণ ক্ষুধার্ত বাঘের হঠাৎ শিকার পেলে যে অবস্থা হয় এদের অবস্থাও তাই হবে। জড়িয়ে পরবে ঘুষ, চাঁদাবাজি, ইভটিজিং সহ হাজারও অপকর্মে।
.
তৃতীয়ত, বৃহত্তম রাজনৈতিক সংগঠনের ছত্রছায়ায় পালিত ছাত্র সংগঠনের হিংস্র থাবায় মাদ্রাসা ক্ষতবিক্ষত হবে এবং কওমী স্বীকৃত ছাত্র আন্দোলন, ছাত্র হিজবুল্লাহ সহ সব সংগঠন এক হাজার মাইল বেগে দৌড়ের মাথায় থাকবে।
.
চতুর্থত, কওমী মাদ্রাসার রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠিত কোনো সংগঠন বা ব্যক্তি বিশেষ নাই, যে তাদের সঠিক পথপ্রদর্শক হবে। এতে করে কওমী মাদ্রাসায় পঠিত পণ্ডিতগণ দেশ ও জাতির জন্য হুমকি স্বরূপ হয়ে দাঁড়াবে।
.
পঞ্চমত, দেশের প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক ইসলামিক শক্তি জামায়াতে ইসলামীর সাথে প্রশাসনিক ভাবে জড়িয়ে পড়বে স্নায়ুযুদ্ধে। জামায়াত পাকা খেলোয়াড় সুতরাং এদের সাথে ধাপে ধাপে পরাজিত হবে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, কওমীদের প্রচারণা যে, জামায়াত নাকি মওদূধী এর ভ্রান্ত কুফরি মতবাদ ছড়িয়ে দিচ্ছে সর্বত্র কিন্তু কওমী মোল্লাদের মওদূধী বিরোধী লেখা গুলো প্রুফট করলে কওমী মোল্লারাই উল্টো দোষী সাব্যস্ত হোন।
.
ষষ্ঠত, বর্তমানে দেশে একক রাজনৈতিক প্রভাব সর্বত্র আর তাও অসাম্প্রদায়িক চেতনা সংযুক্ত। যা, কওমী মাদ্রাসার সাথে সূর্যের মত স্পষ্ট দন্ধ। সুতরাং যাঁদের ছত্রছায়ায় তাঁরা স্বীকৃতি পাচ্ছে তাঁরাই তাঁদের পথে অন্তরায় হয়ে দেখা দিবে।
.
সপ্তমত, প্রভাবশালী ইসলামিক রাজনৈতিক শক্তি জামায়াতে ইসলামী বর্তমানে ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। তাঁদেরকে কওমী মোল্লারা কোনো দিক থেকে সাহায্য সহযোগিতা করছে না। এখানেও প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, জামায়াত যুদ্ধাপরাধী সংগঠন হিসেবে অভিযুক্ত হলেও কওমী মাদ্রাসার বিরোধিতা করার সুযোগ নেই কারণ 'দেশ প্রেম ঈমানের অঙ্গ ' হাদিশ খানার সত্যতা ততটুকুন? সুতরাং ভবিষ্যতেও বাংলাদরশের কোনো সরকার তাঁদের বন্ধু হয়ে পাশে থাকবে না। পূর্বে উল্লেখ করছি এছাড়াও জামায়াতের সাথে তাঁদের দন্ধ আছে।
.
অষ্টমত, সিলেবাস প্রণয়ণে সরকারের সাথে দেখা দিবে বিরাট দন্ধ। কারণ, সরকারের মন মানসিকতার সাথে কওমীদের পয়েন্ট এক ও মিল নাই।
.
নবমত, কুঁড়েঘরে থেকে হঠাৎ এসির রূমে এলে ঠাণ্ডা লাগবে মানে এতো সুযোগ সুবিধা পেয়ে হার্ট এ্যাটাক করবে কওমী মাদ্রাসা।
.
দশমত, মাদ্রাসা আক্ষরিক অর্থে উন্নত হলেও থাকবে না তার শ্রী।
.
সর্বপরি, এসব বিষয় সমূহ কওমী মোল্লাদের ভেবে দেখা উঠিৎ।
.
সরকারেরও ভাবা উচিৎ বড় মাছ খেতে গেলে মুখ পুড়বে। সুতরাং সরকারের কাজ হওয়া উচিৎ বিএনপি সরকারের আমলে পুড়িয়ে ফেলা হাজার হাজার ইবতেদায়ী মাদ্রাসার কাগজ গুলো সংগ্রহ করে কিংবা নতুন করে তথ্য সংগ্রহ করে নাম মাত্র বেতনে চাকরি করা এসব মাদ্রাসাগুলোকে সরকারি করে নেওয়া।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
রিয়েল আবদুল্লাহ ২২/১০/২০১৬মাদ্রাসা শিক্ষায় কোন শ্রেণি বিভেদ থাকা উচিত নয়
-
ফয়জুল্লাহসাকি ১৮/১০/২০১৬এত সুন্দর পর্যালোচনা!
-
স্বপন রোজারিও (মাইকেল) ১৭/১০/২০১৬Right
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১৭/১০/২০১৬কওমীমাদ্রাসাকে আগের মতো রাখাই সঠিক হবে। তবে এদের উপর রাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণ থাকা বাঞ্ছনীয়।