গড়বো স্বাধীন সুন্দর সমাজ
দৌলত উজির বাহরাম খাঁ বিরচিত লাইলি মজনু কাব্যে আমরা লাইলীর পোষা কুকুরের গলার ডোর মজনুর কটিদেশে বাঁধতে দেখি। যাতে মজনু তার পরিধেয় বস্ত্র খুলে না ফেলে সেই জন্যে। এই ডোর বাঁধা আমাদের সমাজের একটা কৌশল। সমাজ প্রতিটি মানুষ কে তার দুর্বল পয়েন্টে আঘাত করে।
স্বর্ণ রৌপ্য নারীর লোভনীয় বস্তু বা দুর্বল পয়েন্ট। এই লোভনীয় বস্তু বা দুর্বল পয়েন্ট দ্বারা সমাজ নারী কে বন্দী করেছে সৃষ্টির শুরু থেকেই। স্বর্ণ রৌপ্য দ্বারা তৈরি গলার হার ডোরের, চুড়ি হ্যান্ড কাফ এর, নুপুর বেড়ীর, মেখলা চিরবন্দির প্রতিনিধিত্ব করে। কিন্তু বোকা নারী জাতি এই সবে বন্দী হয়ে গৌরববোধ করে। বিয়ের পরে নারী কে, শাখা, চুড়ি, সিঁদুর, নাকফুল পরতে বাধ্য করে সমাজ। এই শাখা, চুড়ি বলে মেয়েটির হাত কোনো পুরুষের সাথে বাঁধা, ইচ্ছে হলেই সে কাউকে বর বানাতে পারবে না। সিঁদুর বলে মেয়েটি তার ভার্জিনিটি হারিয়েছে। নাক ফুল বলে মেয়েটির নিশ্বাস কারও সাথে গাঁথা। অথচ বিয়ের সময় কিন্তু সমাজ মেয়েটির মত অগ্রাহ্য করে।
রাজ, রাজ্য শান সৈকত সব নারীর জন্য ছেঁড়ে দেয় পুরুষ। বাঁধায় বিশ্বযুদ্ধ। সমাজ এই নারী দ্বারা বন্দী করে পুরুষ কে। প্রেমের নামে পুরুষ কে পাঠায় একদেশ হতে অন্য দেশে। সমাজই সৃষ্টি করে রাধা কৃষ্ণ, শিরি ফরহাদ, ইউসুফ জোলাখা, লাইলী মজনু। সমাজই কালে কালে এসব শুনিয়ে পুরুষ কে করে তোলে ব্যকুল। পুরুষও প্রণয়ে লিপ্ত হতে চায় কিন্তু সমাজ তারই সৃষ্ট বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে মিলন হতে দেয় না। তবু বোকা পুরষ এই সব নিয়ে গর্বিত।
বিয়ের পর একজন পুরুষ কে বাধ্য করে সমাজ তার স্ত্রীর ভরণপোষণ এর জন্য। রাজ পুত ছেলেকে করতে হয় অবিশ্রান্ত পরিশ্রম। হতে হয় ঘুষখোর, চাঁদাবাজ, মাস্তান, আমলা, কামলা সবই।
সমাজের সৃষ্ট এই সব অপরাধ সমূহ ভেঙে দিতে ইচ্ছে হয় আমার। গড়তে মন চায় স্বাধীন সমাজ। যেখানে থাকবে না কোনো বাধ্যবাধকতা। যেখানে ইচ্ছা হলেই হাসা যাবে, ইচ্ছা হলেই কাঁদা যাবে। যেখানে নিজ ইচ্ছা মতো চলা যাবে, বলা যাবে, ভোগ করা যাবে।। যেখানে নারী পুরুষ বন্দী হবে না কোনো বাঁধনে। হে অপরাধী সমাজ তোমাকে ভেঙে দিবো আজ না হয় কাল। গড়বো সুন্দর স্বাধীন সমাজ।
স্বর্ণ রৌপ্য নারীর লোভনীয় বস্তু বা দুর্বল পয়েন্ট। এই লোভনীয় বস্তু বা দুর্বল পয়েন্ট দ্বারা সমাজ নারী কে বন্দী করেছে সৃষ্টির শুরু থেকেই। স্বর্ণ রৌপ্য দ্বারা তৈরি গলার হার ডোরের, চুড়ি হ্যান্ড কাফ এর, নুপুর বেড়ীর, মেখলা চিরবন্দির প্রতিনিধিত্ব করে। কিন্তু বোকা নারী জাতি এই সবে বন্দী হয়ে গৌরববোধ করে। বিয়ের পরে নারী কে, শাখা, চুড়ি, সিঁদুর, নাকফুল পরতে বাধ্য করে সমাজ। এই শাখা, চুড়ি বলে মেয়েটির হাত কোনো পুরুষের সাথে বাঁধা, ইচ্ছে হলেই সে কাউকে বর বানাতে পারবে না। সিঁদুর বলে মেয়েটি তার ভার্জিনিটি হারিয়েছে। নাক ফুল বলে মেয়েটির নিশ্বাস কারও সাথে গাঁথা। অথচ বিয়ের সময় কিন্তু সমাজ মেয়েটির মত অগ্রাহ্য করে।
রাজ, রাজ্য শান সৈকত সব নারীর জন্য ছেঁড়ে দেয় পুরুষ। বাঁধায় বিশ্বযুদ্ধ। সমাজ এই নারী দ্বারা বন্দী করে পুরুষ কে। প্রেমের নামে পুরুষ কে পাঠায় একদেশ হতে অন্য দেশে। সমাজই সৃষ্টি করে রাধা কৃষ্ণ, শিরি ফরহাদ, ইউসুফ জোলাখা, লাইলী মজনু। সমাজই কালে কালে এসব শুনিয়ে পুরুষ কে করে তোলে ব্যকুল। পুরুষও প্রণয়ে লিপ্ত হতে চায় কিন্তু সমাজ তারই সৃষ্ট বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে মিলন হতে দেয় না। তবু বোকা পুরষ এই সব নিয়ে গর্বিত।
বিয়ের পর একজন পুরুষ কে বাধ্য করে সমাজ তার স্ত্রীর ভরণপোষণ এর জন্য। রাজ পুত ছেলেকে করতে হয় অবিশ্রান্ত পরিশ্রম। হতে হয় ঘুষখোর, চাঁদাবাজ, মাস্তান, আমলা, কামলা সবই।
সমাজের সৃষ্ট এই সব অপরাধ সমূহ ভেঙে দিতে ইচ্ছে হয় আমার। গড়তে মন চায় স্বাধীন সমাজ। যেখানে থাকবে না কোনো বাধ্যবাধকতা। যেখানে ইচ্ছা হলেই হাসা যাবে, ইচ্ছা হলেই কাঁদা যাবে। যেখানে নিজ ইচ্ছা মতো চলা যাবে, বলা যাবে, ভোগ করা যাবে।। যেখানে নারী পুরুষ বন্দী হবে না কোনো বাঁধনে। হে অপরাধী সমাজ তোমাকে ভেঙে দিবো আজ না হয় কাল। গড়বো সুন্দর স্বাধীন সমাজ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
রবিউল ইসলাম রাব্বি ০১/১০/২০১৬অনবদ্য
-
রোজারিও ২৭/০৯/২০১৬আপনার চিন্তা এবং লেখা দুটোই কিছুটা এলোমেলো ।আপনাকে গুছিয়ে উঠতে হবে ।
আর যা কিছুই বলেছেন এর জন্য ক্যারিয়ারে অল্পকিছু সময়ও দিবেন যেন! -
সোলাইমান ২৭/০৯/২০১৬very nice
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ২৭/০৯/২০১৬সামাজিক প্রথা মানুষের প্রয়োজনেই সৃষ্টি হয়েছে।