দোহাই তোমাদের
শত শত বিবেকবান মানুষের মত আমিও চাই
বন্ধ হোক পশ্চিমী হায়েনার অমানুষী আগ্রাসন
নিপাত যাক সুস্থ সংস্কৃতি ধ্বংসকারী অশুভ শক্তি;
কিন্তু নিরীহের হত্যায় কি পূর্ণ হবে সে কামনা?
শাস্ত্র মানুষকে মানুষ হতে শেখায়,অমানুষ নয়
শাস্ত্র মানুষকে বাঁচাতে শেখায়, মারতে নয়
শাস্ত্র মানুষকে ভালবাসতে শেখায়,ঘৃণা করতে নয়
শাস্ত্র মানুষকে মানুষ ভাবতে শেখায়,বিধর্মী নয়
শাস্ত্র মানুষকে বিশ্বাস করতে শেখায়,অবিশ্বাস নয়
শাস্ত্র মানুষকে শান্তির বাণী শোনায়,সন্ত্রাসের নয়
শাস্ত্র অপরাধকে ঘৃণা করতে শেখায়,অপরাধীকে নয়
শাস্ত্র বিপথগামীকে পথ দেখাতে শেখায়,বধ করতে নয়।
অথচ দেখি,শাস্ত্রের দোহাই দিয়ে কিছু অবুঝ মানুষকে
বারুদ বানিয়ে গড়া হয় অভিনব মানব বোমা।
প্রার্থনা-গৃহে তারা তো বিধাতারই প্রার্থনা করে,তবু কেন
বিধাতার দোহাই দিয়ে প্রার্থনারত মানুষের মাঝে
বিস্ফোরিত হয় তোমাদের গড়া সেই অমানব-বোমা?
শপিং মলে যে নিরীহ ছাপোষা মানুষেরা বিকিকিনি
করে,তাদের হত্যা করে কোন্ সে মহান কর্ম সাধিত
হয়,বলতে পারো ধর্মের ধ্বজাধারী?দিনের আলোর মতো
আজ উদ্ভাসিত তোমাদের স্বরূপ। কিছু মানুষের
অসহায়তার সুযোগ নিয়ে অথবা অলীক স্বপ্ন দেখিয়ে
ঠেলে দিচ্ছো অনিশ্চিত অন্ধকারে,শাস্ত্রের অপব্যাখ্যায়
তাদের করে তুলছো উত্তেজিত,ঘুমন্ত অপগুণকে
করছো জাগ্রত।"দোহাই তোমাদের নিরাপত্তা-বলয়ে
নিজেদের সুরক্ষিত রেখে বন্ধ করো এই নর-হত্যার ফতোয়া।"
বলো তো আমায়, কোন্ শাস্ত্রে আছে লেখা, ধরিত্রীকে
নরক বানালে তবেই মিলতে পারে স্বর্গের টিকিট?
বন্ধ হোক পশ্চিমী হায়েনার অমানুষী আগ্রাসন
নিপাত যাক সুস্থ সংস্কৃতি ধ্বংসকারী অশুভ শক্তি;
কিন্তু নিরীহের হত্যায় কি পূর্ণ হবে সে কামনা?
শাস্ত্র মানুষকে মানুষ হতে শেখায়,অমানুষ নয়
শাস্ত্র মানুষকে বাঁচাতে শেখায়, মারতে নয়
শাস্ত্র মানুষকে ভালবাসতে শেখায়,ঘৃণা করতে নয়
শাস্ত্র মানুষকে মানুষ ভাবতে শেখায়,বিধর্মী নয়
শাস্ত্র মানুষকে বিশ্বাস করতে শেখায়,অবিশ্বাস নয়
শাস্ত্র মানুষকে শান্তির বাণী শোনায়,সন্ত্রাসের নয়
শাস্ত্র অপরাধকে ঘৃণা করতে শেখায়,অপরাধীকে নয়
শাস্ত্র বিপথগামীকে পথ দেখাতে শেখায়,বধ করতে নয়।
অথচ দেখি,শাস্ত্রের দোহাই দিয়ে কিছু অবুঝ মানুষকে
বারুদ বানিয়ে গড়া হয় অভিনব মানব বোমা।
প্রার্থনা-গৃহে তারা তো বিধাতারই প্রার্থনা করে,তবু কেন
বিধাতার দোহাই দিয়ে প্রার্থনারত মানুষের মাঝে
বিস্ফোরিত হয় তোমাদের গড়া সেই অমানব-বোমা?
শপিং মলে যে নিরীহ ছাপোষা মানুষেরা বিকিকিনি
করে,তাদের হত্যা করে কোন্ সে মহান কর্ম সাধিত
হয়,বলতে পারো ধর্মের ধ্বজাধারী?দিনের আলোর মতো
আজ উদ্ভাসিত তোমাদের স্বরূপ। কিছু মানুষের
অসহায়তার সুযোগ নিয়ে অথবা অলীক স্বপ্ন দেখিয়ে
ঠেলে দিচ্ছো অনিশ্চিত অন্ধকারে,শাস্ত্রের অপব্যাখ্যায়
তাদের করে তুলছো উত্তেজিত,ঘুমন্ত অপগুণকে
করছো জাগ্রত।"দোহাই তোমাদের নিরাপত্তা-বলয়ে
নিজেদের সুরক্ষিত রেখে বন্ধ করো এই নর-হত্যার ফতোয়া।"
বলো তো আমায়, কোন্ শাস্ত্রে আছে লেখা, ধরিত্রীকে
নরক বানালে তবেই মিলতে পারে স্বর্গের টিকিট?
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ওয়াহিদ ২৪/০৯/২০১৩Valo Laglo ....
-
টিটু আচার্য্য ২৪/০৯/২০১৩সুন্দর লিখেছেন ।
-
ডাঃ প্রবীর আচার্য নয়ন ২৪/০৯/২০১৩সাবাশ!এমনটাই দরকার।
তেজী মনোভাবের বহিপ্রকাশ
ঘটুক বারবার।
খুব ভালো -
সুবীর কাস্মীর পেরেরা ২৩/০৯/২০১৩অনবদ্য
-
Înšigniã Āvî ২৩/০৯/২০১৩আমিও চাই এসব বন্ধ হোক
-
সাখাওয়াতুল আলম চৌধুরী. ২৩/০৯/২০১৩মানবতার করুন চিত্র খুবই সুনিপুণ হাতে ফুটিয়ে তুলেছেন।কোন শাস্ত্রে নেই.নিরহ মানব হত্যার আদেশ।