মানুষ গড়ার কারিগর যখন দূনীঁতিগ্রস্থ
রাশি রাশি ভরা ভরা
দূর্নীতিতে দেশ হল সারা।
দূরর্নীতিতে বাংলাদেশ পর পর
চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর আর বলার
অপেক্ষা রেখে না যে এদেশের দূর্নীতির প্রভাব কতটুকু।যদিও বর্তমানে সেই পরিসংখ্যানে বাংলাদেশ কিছুটা উন্নতি
করেছে।তবে মনেকরি তা শুধু
পরিসংখ্যানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ।
বাংলাদেশে দূর্নীতি কমছে না বরং দিন দিন হু হু করে বাড়ছেই।বাংলাদেশে এমন
কোন খাত নেই যেখানে দূর্নীতির ছোয়া
লাগেনি।একটি জাতির অস্তিত্ব হচ্ছে
তার শিক্ষা ব্যাবস্থা।বাংলাদেশে এই
শিক্ষা ব্যাবস্থাতেও দূর্নীতির
সমস্যার অন্তনাই।মানুষ গডার
কারিগর শিক্ষকরাও আজ নানান
দূর্নীতিতে জরিয়ে পরছে।এই অবস্থা
দেখতে খুব বেশী দূর যেতে হবে না!
আপনার এলাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের
দিকে তাকালেই বুঝতে পারবেন
শিক্ষাব্যাবস্থায় দূর্নীতি কি রকম
মহামারি আকার ধারন করেছে।শুধু
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নয় শিক্ষা খাতের
সাথে সংশ্লিষ্ঠ সকল দিকেই আজ একই
অবস্থা!যে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে
চাকরি নিতেহলে একজন শিক্ষককে
গুনতেহয় ৫ থেকে ২০ লক্ষ টাকা!যা
এখন অলিখিত নিয়মে পরিনত হয়েছে।
শুধু যে শিক্ষকদের ঘুষ দিতে হয় তা
কিন্তু নয়!পিয়ন আয়া থেকে সকলের
কাছথেকে এই টাকা নেয়া হয়।এখানেই
শেষ নয়!যারা ঘুষ নেয় তারাও আর কেই
নয়!ঐ প্রতিষ্ঠানের প্রধান নয় তো
সভাপতি!শুধু কি তাই?একটি পদের
জন্য যে কতো জনের কাছ থেকে
টাকানেয়া হয় তার কোন হিসেব নেই।
সভাপতির কথা বলা বাহুল্য,তিনি
সধারনত রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
এত
গেল ঘুষের কথা।বাংলাদেশে অনেক
শিক্ষক আছেন যারা জাল সনদ নিয়ে
চাকরি করছেন!অনেক সময় এরা ধরা-
ছোয়ার বাইরে থেকে যায়।আর ধরতে
পারলেও আইনের বিভিন্ন ফাক-ফোকর
আর ঘুষের জোড়ে পার পেয়ে যায়।এমন
এক প্রতিষ্ঠানের সাথে আমার সাখ্যতা
আছে,যার অনেক শিক্ষক জাল সনদ
নিয়ে আজ ২০বছর ধরে চাকরি করছে!
কিছুদিন আগে এলাকাবাসীর সাথে তাদের
মতবিরোধ দেখা দেয়।এর পর
এলাকাবাসী তাদের বিরুদ্ধে জাল সনদের
আভিযোক করে।এখন তারা সাময়িক
বরখাস্ত অবস্থায় আছে।যারা
অভিযোক দাখিল করেছে তাদের
কাছথেকেও আনেক ঘুষ নিয়েছে বিভিন্ন
শিক্ষা অফিস! সাখ্যতার কারনে
শিক্ষকদের একদিন প্রশ্ন
করেছিলাম,আচ্ছা কেন আপনারা জাল
সনদ নিয়ে চাকরি করছেন?উত্তর শুনে
মরে যেতে ইচ্ছে করে!তাদের উত্তর
ছিল এরকম,বাংলাদেশ এমন কোন
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নেই যেখানে এমনটি
হয় না,তবে আমাদের দোষ কি!
এনিয়ে
কয়েকটি গোপন জরিপ চালিয়ে
দেখেছি,প্রায় প্রতিষ্ঠানেই এরকম
শিক্ষক আছেন! তারা যখন
এলাকাবাসীর সাথে পেরে উঠছেনা তখন
ধর্মভিরু মানুষ কে ধর্মের নীতি কথা
বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করছে আর তা
থেকে সুবিধা নেয়ার চেষ্টা করছে।তারা
এখন বলে বেরাচ্ছে আমাদের রেজেক
কেরে নেয়া হয়েছে।রেজেকের মালিক
আল্লাহ কিন্তু কিছু মানুষ আমাদের সেই
রেজেক কেরে নিয়েছে।এতে ধর্মভুরু
সাধারন মানুষ বিভ্রান্ত হয়ে হাত
গুটিয়ে নিচ্ছে আর যারা এখনো তাদের
বিরুদ্ধে আছে তাদের বিভিন্নভাবে চাপ
দিচ্ছে।
শিক্ষকরা এরকম আরও অনেক অনিয়ম
করেন।খুব চিন্তাহয় এরকম
দূর্নীতিগ্রস্থ শিক্ষকদের কাছথেকে
আমরা বা আমাদের ভবিষ্যাত প্রজন্ম
কিরকম শিক্ষা পেতে পারি।যাদের
জন্মই দূর্নীতির মাধ্যমে তারা কি
রকম শিক্ষা দিতে পারেন?এরকম
শিক্ষক নিয়ে বাংলাদেশ আর কতো দূর
এগিয়ে যেতে পারে।শুনেছি কয়েক বছর
পর পর সারাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে
মিনিস্টারি অডিট হয়।অডিট তো হয়েই
অনিয়মও ধরাপরে কিন্তু যারা অডিটের
দাযিত্বে থাকেন তারা মোটা অংকের
টাকা নিয়ে অনিয়মকে নিয়মে পরিনত
করেন!এ কারনে প্রতি প্রতিষ্ঠান
থেকে ৫-২৫ লক্ষ টাকা দিতেহয়।
বর্তমান অবস্থার দিকে তাকালে
দেখতে পাওয়া যায় শিক্ষকরা বিভিন্ন
ভাবে ছাত্র-ছাত্রী বা সাধারন মানুষ
কর্তক লাঞ্ছিত হচ্ছেন!এসবের সুষ্ঠ
নিরপেক্ষ তদন্ত করলে দেখা যাবে
শিক্ষকদের কোন না কোন অনিয়মের
ক্ষোপের ফলছিল এই অবস্থা।অনেক
শিক্ষক আবার চাকরির দেয়ার নাম
করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।
এভাবে পরম শ্রোদ্ধেয় শিক্ষকগন
নিজের মর্যাদাকে দিনকে দিন ছোট
করছে,আর দোষ দিচ্ছেন সরকার ও
ছাত্র-ছাত্রীদের।এখন ঐ শিক্ষকদের
বলতে ইচ্ছে করে,আপনারা কি রকম
শিক্ষা দিয়েছে যে তারা আপনাদের উপর
ঝাপিয়ে পরতে দ্বিধা করেন না?
আপনারা ঠিক বুঝিয়েছেন না তারাই ভুল
বুঝেছে?মানছি আপনাদের ও আপনার
ছাত্র-ছাত্রী উভয়ের কম বেশী দোষ
আছে।কিন্তু কতোবড় শিক্ষা দিয়েছেন
আপনারা যে আপনাদের গায়ে হাততুলে?
আপনারা তাহলে তাদের শিক্ষা দিয়েছেন
অপরাধ করলে তাকে মারতেহবে?তা
নাহলে এমনটি হওয়ার কথা নয়।মানছি
কিছু কুলাঙ্গার ছাত্র আছে।কিন্তু
আপনারাও তো কোন অংশে কম নয়!
আপনারা যখন নিজের ছাত্রীর সাথে
যৌন সম্পর্ক করেন তখন কি আপনারা
ভুলে যান,অপনি একজন শিক্ষক?
এরকম শিক্ষকের সংখ্যাও আশা করি
কম হবে।আসলে সমস্যটা আপনাদের নয়
বরং আপনারা(শিক্ষকরা) যে শিক্ষকের
কাছে শিক্ষানিয়ে আজ শিক্ষক
হয়েছেন,সব দোষ তাদের।তারাই
আপনাদের সঠিক শিক্ষাদিতে পেরেন নি
বা আপনাদের ভাল ভাবে শিক্ষা নিতে
পারেননি নয় তো উপরের মতকরে
আপনারা শিক্ষতার মত মহত্ পেশা
বেছে নিয়েছে।এভাবে লিখলে আরও
অনেক অনেক লেখা যাবে।তবে আজ
এখানেই শেষ করছি।
সর্বষেশ বলছি
আমার লেখায় যদি কেউ কষ্ট পেয়ে
তাহলে ক্ষমার সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার
অনুরোধ করছি।
দূর্নীতিতে দেশ হল সারা।
দূরর্নীতিতে বাংলাদেশ পর পর
চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর আর বলার
অপেক্ষা রেখে না যে এদেশের দূর্নীতির প্রভাব কতটুকু।যদিও বর্তমানে সেই পরিসংখ্যানে বাংলাদেশ কিছুটা উন্নতি
করেছে।তবে মনেকরি তা শুধু
পরিসংখ্যানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ।
বাংলাদেশে দূর্নীতি কমছে না বরং দিন দিন হু হু করে বাড়ছেই।বাংলাদেশে এমন
কোন খাত নেই যেখানে দূর্নীতির ছোয়া
লাগেনি।একটি জাতির অস্তিত্ব হচ্ছে
তার শিক্ষা ব্যাবস্থা।বাংলাদেশে এই
শিক্ষা ব্যাবস্থাতেও দূর্নীতির
সমস্যার অন্তনাই।মানুষ গডার
কারিগর শিক্ষকরাও আজ নানান
দূর্নীতিতে জরিয়ে পরছে।এই অবস্থা
দেখতে খুব বেশী দূর যেতে হবে না!
আপনার এলাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের
দিকে তাকালেই বুঝতে পারবেন
শিক্ষাব্যাবস্থায় দূর্নীতি কি রকম
মহামারি আকার ধারন করেছে।শুধু
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নয় শিক্ষা খাতের
সাথে সংশ্লিষ্ঠ সকল দিকেই আজ একই
অবস্থা!যে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে
চাকরি নিতেহলে একজন শিক্ষককে
গুনতেহয় ৫ থেকে ২০ লক্ষ টাকা!যা
এখন অলিখিত নিয়মে পরিনত হয়েছে।
শুধু যে শিক্ষকদের ঘুষ দিতে হয় তা
কিন্তু নয়!পিয়ন আয়া থেকে সকলের
কাছথেকে এই টাকা নেয়া হয়।এখানেই
শেষ নয়!যারা ঘুষ নেয় তারাও আর কেই
নয়!ঐ প্রতিষ্ঠানের প্রধান নয় তো
সভাপতি!শুধু কি তাই?একটি পদের
জন্য যে কতো জনের কাছ থেকে
টাকানেয়া হয় তার কোন হিসেব নেই।
সভাপতির কথা বলা বাহুল্য,তিনি
সধারনত রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
এত
গেল ঘুষের কথা।বাংলাদেশে অনেক
শিক্ষক আছেন যারা জাল সনদ নিয়ে
চাকরি করছেন!অনেক সময় এরা ধরা-
ছোয়ার বাইরে থেকে যায়।আর ধরতে
পারলেও আইনের বিভিন্ন ফাক-ফোকর
আর ঘুষের জোড়ে পার পেয়ে যায়।এমন
এক প্রতিষ্ঠানের সাথে আমার সাখ্যতা
আছে,যার অনেক শিক্ষক জাল সনদ
নিয়ে আজ ২০বছর ধরে চাকরি করছে!
কিছুদিন আগে এলাকাবাসীর সাথে তাদের
মতবিরোধ দেখা দেয়।এর পর
এলাকাবাসী তাদের বিরুদ্ধে জাল সনদের
আভিযোক করে।এখন তারা সাময়িক
বরখাস্ত অবস্থায় আছে।যারা
অভিযোক দাখিল করেছে তাদের
কাছথেকেও আনেক ঘুষ নিয়েছে বিভিন্ন
শিক্ষা অফিস! সাখ্যতার কারনে
শিক্ষকদের একদিন প্রশ্ন
করেছিলাম,আচ্ছা কেন আপনারা জাল
সনদ নিয়ে চাকরি করছেন?উত্তর শুনে
মরে যেতে ইচ্ছে করে!তাদের উত্তর
ছিল এরকম,বাংলাদেশ এমন কোন
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নেই যেখানে এমনটি
হয় না,তবে আমাদের দোষ কি!
এনিয়ে
কয়েকটি গোপন জরিপ চালিয়ে
দেখেছি,প্রায় প্রতিষ্ঠানেই এরকম
শিক্ষক আছেন! তারা যখন
এলাকাবাসীর সাথে পেরে উঠছেনা তখন
ধর্মভিরু মানুষ কে ধর্মের নীতি কথা
বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করছে আর তা
থেকে সুবিধা নেয়ার চেষ্টা করছে।তারা
এখন বলে বেরাচ্ছে আমাদের রেজেক
কেরে নেয়া হয়েছে।রেজেকের মালিক
আল্লাহ কিন্তু কিছু মানুষ আমাদের সেই
রেজেক কেরে নিয়েছে।এতে ধর্মভুরু
সাধারন মানুষ বিভ্রান্ত হয়ে হাত
গুটিয়ে নিচ্ছে আর যারা এখনো তাদের
বিরুদ্ধে আছে তাদের বিভিন্নভাবে চাপ
দিচ্ছে।
শিক্ষকরা এরকম আরও অনেক অনিয়ম
করেন।খুব চিন্তাহয় এরকম
দূর্নীতিগ্রস্থ শিক্ষকদের কাছথেকে
আমরা বা আমাদের ভবিষ্যাত প্রজন্ম
কিরকম শিক্ষা পেতে পারি।যাদের
জন্মই দূর্নীতির মাধ্যমে তারা কি
রকম শিক্ষা দিতে পারেন?এরকম
শিক্ষক নিয়ে বাংলাদেশ আর কতো দূর
এগিয়ে যেতে পারে।শুনেছি কয়েক বছর
পর পর সারাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে
মিনিস্টারি অডিট হয়।অডিট তো হয়েই
অনিয়মও ধরাপরে কিন্তু যারা অডিটের
দাযিত্বে থাকেন তারা মোটা অংকের
টাকা নিয়ে অনিয়মকে নিয়মে পরিনত
করেন!এ কারনে প্রতি প্রতিষ্ঠান
থেকে ৫-২৫ লক্ষ টাকা দিতেহয়।
বর্তমান অবস্থার দিকে তাকালে
দেখতে পাওয়া যায় শিক্ষকরা বিভিন্ন
ভাবে ছাত্র-ছাত্রী বা সাধারন মানুষ
কর্তক লাঞ্ছিত হচ্ছেন!এসবের সুষ্ঠ
নিরপেক্ষ তদন্ত করলে দেখা যাবে
শিক্ষকদের কোন না কোন অনিয়মের
ক্ষোপের ফলছিল এই অবস্থা।অনেক
শিক্ষক আবার চাকরির দেয়ার নাম
করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।
এভাবে পরম শ্রোদ্ধেয় শিক্ষকগন
নিজের মর্যাদাকে দিনকে দিন ছোট
করছে,আর দোষ দিচ্ছেন সরকার ও
ছাত্র-ছাত্রীদের।এখন ঐ শিক্ষকদের
বলতে ইচ্ছে করে,আপনারা কি রকম
শিক্ষা দিয়েছে যে তারা আপনাদের উপর
ঝাপিয়ে পরতে দ্বিধা করেন না?
আপনারা ঠিক বুঝিয়েছেন না তারাই ভুল
বুঝেছে?মানছি আপনাদের ও আপনার
ছাত্র-ছাত্রী উভয়ের কম বেশী দোষ
আছে।কিন্তু কতোবড় শিক্ষা দিয়েছেন
আপনারা যে আপনাদের গায়ে হাততুলে?
আপনারা তাহলে তাদের শিক্ষা দিয়েছেন
অপরাধ করলে তাকে মারতেহবে?তা
নাহলে এমনটি হওয়ার কথা নয়।মানছি
কিছু কুলাঙ্গার ছাত্র আছে।কিন্তু
আপনারাও তো কোন অংশে কম নয়!
আপনারা যখন নিজের ছাত্রীর সাথে
যৌন সম্পর্ক করেন তখন কি আপনারা
ভুলে যান,অপনি একজন শিক্ষক?
এরকম শিক্ষকের সংখ্যাও আশা করি
কম হবে।আসলে সমস্যটা আপনাদের নয়
বরং আপনারা(শিক্ষকরা) যে শিক্ষকের
কাছে শিক্ষানিয়ে আজ শিক্ষক
হয়েছেন,সব দোষ তাদের।তারাই
আপনাদের সঠিক শিক্ষাদিতে পেরেন নি
বা আপনাদের ভাল ভাবে শিক্ষা নিতে
পারেননি নয় তো উপরের মতকরে
আপনারা শিক্ষতার মত মহত্ পেশা
বেছে নিয়েছে।এভাবে লিখলে আরও
অনেক অনেক লেখা যাবে।তবে আজ
এখানেই শেষ করছি।
সর্বষেশ বলছি
আমার লেখায় যদি কেউ কষ্ট পেয়ে
তাহলে ক্ষমার সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার
অনুরোধ করছি।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
নির্ঝর ১০/১০/২০১৫সুন্দর লেখনি।
-
নাসিফ আমের চৌধুরী ২৬/০৯/২০১৫দেশ যখন উন্নতি করতে শুরু করে তখন দুরনিতীও বন্ধু হয় বা পথ সঙ্গী হয়......কিন্তু উন্নতি নিশ্চিত হলে সে পথ সঙ্গি হয়ে থাকতে পারে না...তাকে দূরে চলে যেতে হয় ......।
-
মেহেদী হাসান (নয়ন) ১২/০৯/২০১৫ভাল লাগল। আপনার আমার, আমাদের একটু ভাল চিন্তা ভাবনা হয়তো হয়তো মানুষের বিবেক একটু নারা দিতে পারে।
-
মোঃ মুসা খান ০৯/০৯/২০১৫Nice
-
মোঃ নাজমুল হাসান ০৫/০৯/২০১৫সুন্দর লেখেছেন...। শুভেচ্ছা রইলো।
-
সমরেশ সুবোধ পড়্যা ০৫/০৯/২০১৫ভালো লেখা।
ভালো থাকুন - আর এইভাবে লিখতে থাকুন - এই শুভকামনা। -
নির্ঝর ০৫/০৯/২০১৫বেশ দারুন
-
আশিরুল মন্ড্ল ০৩/০৯/২০১৫বেশ হাস্যকর তবে সত্যকথা !
-
শিমুল শুভ্র ০৩/০৯/২০১৫কবিতায় দারুন বাস্তবতা উঠে আসলো।