সেরা সত্য গল্প
ইসলামিক গল্প সত্যি এটি একটি সত্য
ঘটনা
যখন রাশিয়া ও আফগানস্থান যুদ্ধ নিয়ে
একটি ছোট্ট শিশু বয়স ৮ নাম তার
আব্দুর রহমান
সে ছিল কোরআন এর হাফেয শুনুন
তাহলে গল্পটি
ছেলেটির নাম আব্দুর রহমান বাড়ি
আফগানস্থানে
আব্দুর রহমানকে তার মা কোরআন শিক্ষা
দেয়।
অতপর আব্দুর রহমান আস্তে আস্তে সম্পুর্ন
কোরআন
হেফয করে নেয় এবং কোরআন এর হাফেয
হয়ে যায়।
আফগানস্থান ও রাশিয়া যুদ্ধ শুরু হয়
তার বাবা জিহাদের ময়দানে বা যুদ্ধে
যান
তখন তার মায়ের প্রসব বেদনা(Labor
pain) উঠেছে
বাচ্চা হবে আব্দুর রহমান এখন
ডাক্তারকে
ডাকতে যাচ্ছে এমত অবস্থায় রাশিয়া
সন্য বাহিনি
আব্দুর রহমান আটক করে এবং আস্থানায়
নিয়ে যায়
আব্দুর রহমান এর পরনে ছিল
পান্জাবি,টুপি ও পায়জামা
রাশিয়া সন্য বাহিনি আব্দুর রহমানকে
তালেবান আলকায়দা
শন্যবাহিনি বলে আটক করে ।
আব্দুর রহমান
বলে আমি কোরআনের হাফেয আমি
তালেবান শন্য নয়
তাদেরকে বেঝাতে চেষ্টা করে আরও
বলে আমি ডাক্তারকে
ডাকতে যাচ্ছি তখন রাশিয়া সন্য
বাহিনি বলে তুই
কোরআনের হাফেয ত তোকে আজ পরিক্ষা
করব
আব্দুর রহমান বল্ল কি পরিক্ষা করবেন
।
রাশিয়া কাফির শন্যরা
(Artillery)
সাজোয়া ট্যংক
পাহারা দিচ্ছিল তাই
রাশিয়া কাফির শন্যরা
বল্ল তুই যদি তোর কোরআন
দিয়ে এই
সাজোয়া ট্যংক(Artillery)
গুলো আগুন ধরাতে
পারিস তাহলে কোরআন সত্য বলে মানব
যদি
না পারিস তাহলে তোর কোরআন মিথ্যা
ছোট্ট ছেলে ত নাছড় বান্দা আমকে
ছেড়ে দিন
এদিকে কাফির শন্যরাও নাছড় বান্দা
তখন
আব্দুর রহমান আল্লাহর কাছে নিরাশ না
হয়ে
বল্ল আমাকে পানি দেন আমি অজু করব।
আব্দুর রহমান দুই রাকাত নামাজ পড়ে
এক মুঠ বালু নিয়ে কোরআন এর একটি
আয়াত (ইযরমা ইসরমা ইন্নাত তহা
রমা---)
এই আয়াতটি পড়ে বালু গুলে ছুড়ে মারে
এভাবে তখন একে একে ২৩টি সাজোয়া
ট্যংক(Artillery)
ধংস হয় এবং কয় একজন শন্য ছাড় সবাই
মারা যায়
এবং যারা বেচে ছিল তারা সবাই
মুসলমান হয়।
আল্লাহ তার কোরআন এর র্মযাদা দিয়ে
ছেন যদি এই Postটি ভাল লাগে Like
দিবেন ও কমেন্ট করবেন অনুরেধ রইল ।
ঘটনা
যখন রাশিয়া ও আফগানস্থান যুদ্ধ নিয়ে
একটি ছোট্ট শিশু বয়স ৮ নাম তার
আব্দুর রহমান
সে ছিল কোরআন এর হাফেয শুনুন
তাহলে গল্পটি
ছেলেটির নাম আব্দুর রহমান বাড়ি
আফগানস্থানে
আব্দুর রহমানকে তার মা কোরআন শিক্ষা
দেয়।
অতপর আব্দুর রহমান আস্তে আস্তে সম্পুর্ন
কোরআন
হেফয করে নেয় এবং কোরআন এর হাফেয
হয়ে যায়।
আফগানস্থান ও রাশিয়া যুদ্ধ শুরু হয়
তার বাবা জিহাদের ময়দানে বা যুদ্ধে
যান
তখন তার মায়ের প্রসব বেদনা(Labor
pain) উঠেছে
বাচ্চা হবে আব্দুর রহমান এখন
ডাক্তারকে
ডাকতে যাচ্ছে এমত অবস্থায় রাশিয়া
সন্য বাহিনি
আব্দুর রহমান আটক করে এবং আস্থানায়
নিয়ে যায়
আব্দুর রহমান এর পরনে ছিল
পান্জাবি,টুপি ও পায়জামা
রাশিয়া সন্য বাহিনি আব্দুর রহমানকে
তালেবান আলকায়দা
শন্যবাহিনি বলে আটক করে ।
আব্দুর রহমান
বলে আমি কোরআনের হাফেয আমি
তালেবান শন্য নয়
তাদেরকে বেঝাতে চেষ্টা করে আরও
বলে আমি ডাক্তারকে
ডাকতে যাচ্ছি তখন রাশিয়া সন্য
বাহিনি বলে তুই
কোরআনের হাফেয ত তোকে আজ পরিক্ষা
করব
আব্দুর রহমান বল্ল কি পরিক্ষা করবেন
।
রাশিয়া কাফির শন্যরা
(Artillery)
সাজোয়া ট্যংক
পাহারা দিচ্ছিল তাই
রাশিয়া কাফির শন্যরা
বল্ল তুই যদি তোর কোরআন
দিয়ে এই
সাজোয়া ট্যংক(Artillery)
গুলো আগুন ধরাতে
পারিস তাহলে কোরআন সত্য বলে মানব
যদি
না পারিস তাহলে তোর কোরআন মিথ্যা
ছোট্ট ছেলে ত নাছড় বান্দা আমকে
ছেড়ে দিন
এদিকে কাফির শন্যরাও নাছড় বান্দা
তখন
আব্দুর রহমান আল্লাহর কাছে নিরাশ না
হয়ে
বল্ল আমাকে পানি দেন আমি অজু করব।
আব্দুর রহমান দুই রাকাত নামাজ পড়ে
এক মুঠ বালু নিয়ে কোরআন এর একটি
আয়াত (ইযরমা ইসরমা ইন্নাত তহা
রমা---)
এই আয়াতটি পড়ে বালু গুলে ছুড়ে মারে
এভাবে তখন একে একে ২৩টি সাজোয়া
ট্যংক(Artillery)
ধংস হয় এবং কয় একজন শন্য ছাড় সবাই
মারা যায়
এবং যারা বেচে ছিল তারা সবাই
মুসলমান হয়।
আল্লাহ তার কোরআন এর র্মযাদা দিয়ে
ছেন যদি এই Postটি ভাল লাগে Like
দিবেন ও কমেন্ট করবেন অনুরেধ রইল ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ফয়জুল মহী ২৫/০৪/২০১৬সর্বাগ্রবর্তী লেখা
-
দীপঙ্কর বেরা ০৬/০৯/২০১৫Besh bhalo
-
রুহুল আমীন দুর্জয় ৩০/০৮/২০১৫alhamdulillah