মুগ্ধতার ঠিকানা
~মেহেদী হাসান রনি
নীল সমুদ্রের উচ্ছল তরঙ্গ আমাকে অবাক করেছে,
অবাক করেছে মাঝ সমুদ্রের দোদুল্যমান জাহাজ।
বিস্তীর্ণ জলরাশি কোথায় তার শেষ,
প্রশ্ন টা আমাকে উৎকন্ঠিত করেছে।
আবার এই সমুদ্রের ভয়ংকর রূপ আমাকে কখনও কখনও ভীত করেছে।
তবুও তবুও প্রতি জন্মে আমি সমুদ্র কে কাছে পেতে চাই।
সমুদ্রের ঠিকানা আমি যেন হারিয়ে না ফেলি।
সবুজের সমারোহ আমাকে মুগ্ধ করেছে,
মুগ্ধ করেছে সবুজের ফাঁক দিয়ে ঠিকরে আসা সূর্যের রশ্মি,
ঠিক যেন অন্ধকারাচ্ছন্ন ঘরে
জ্বালিয়েছে কেউ প্রদীপ।
তাল,নারকেল,জাম,ডুমুর, আরো কতো কতো নাম না জানা সবুজের সমারোহ,
নিজেকে মুগ্ধ করার সুন্দর এক আবহ।
মন বিহ্বল হয়েছে কতবার ঐ সবুজের মাঝে পাখিদের কলরবে।
বোঝবার কতো ব্যর্থ চেষ্টা করেছি ওদের কলতানের,
ব্যর্থ হয়ে শেষে হৃদয়ে আমার সুর বেজেছে বিষাদের।
শীতের ভোরে সিক্ত পাতাদের আমি দেখেছি,
গ্রীষ্মের তাপে শুকিয়ে যাওয়া পাতা আমি দেখেছি,
আমি দেখেছি ঝরা পাতার সমাহার।
আমি বার বার জন্মে দেখতে চাই
সবুজের সমাহার সাথে পাখিদের কলতান।
সবুজের ঠিকানা আমি যেন হারিয়ে না ফেলি।
মুগ্ধ হয়েছি বার বার জ্যোৎম্না রাতে,
মুগ্ধ হয়েছি রূপোলি মাছের নৃত্যে।
রাতের জোনাকি পথ দেখিয়েছে আমাকে,
কাশ ফুলের দোলায় আমার প্রাণ জুড়িয়েছে।
আম্র মুকুলের গন্ধে ভুলেছি গ্রীষ্মের দাবদাহ,
আমি যে পেতে চাই এসবের স্বাদ অহরহ।
মুগ্ধ হয়ে ভেসেছি কিশোর কিশোরীদের উচ্ছাসে,
মুগ্ধ নয়নে মেতেছি জাতিভেদে উৎসবের উল্লাসে।
পায়ে পায়ে এসেছি কতো কতো পথ পেরিয়ে,
সুখ দুঃখের মাটিকে সাথে জড়িয়ে।
এটাই আমার বাঙলা, এটাই আমার জন্মস্থান ,
এটাই আমার ইহকাল, এখানেই পাতা আমার স্বসান
এই বাঙলার ঠিকানা আমি যেন হারিয়ে না ফেলি।
নীল সমুদ্রের উচ্ছল তরঙ্গ আমাকে অবাক করেছে,
অবাক করেছে মাঝ সমুদ্রের দোদুল্যমান জাহাজ।
বিস্তীর্ণ জলরাশি কোথায় তার শেষ,
প্রশ্ন টা আমাকে উৎকন্ঠিত করেছে।
আবার এই সমুদ্রের ভয়ংকর রূপ আমাকে কখনও কখনও ভীত করেছে।
তবুও তবুও প্রতি জন্মে আমি সমুদ্র কে কাছে পেতে চাই।
সমুদ্রের ঠিকানা আমি যেন হারিয়ে না ফেলি।
সবুজের সমারোহ আমাকে মুগ্ধ করেছে,
মুগ্ধ করেছে সবুজের ফাঁক দিয়ে ঠিকরে আসা সূর্যের রশ্মি,
ঠিক যেন অন্ধকারাচ্ছন্ন ঘরে
জ্বালিয়েছে কেউ প্রদীপ।
তাল,নারকেল,জাম,ডুমুর, আরো কতো কতো নাম না জানা সবুজের সমারোহ,
নিজেকে মুগ্ধ করার সুন্দর এক আবহ।
মন বিহ্বল হয়েছে কতবার ঐ সবুজের মাঝে পাখিদের কলরবে।
বোঝবার কতো ব্যর্থ চেষ্টা করেছি ওদের কলতানের,
ব্যর্থ হয়ে শেষে হৃদয়ে আমার সুর বেজেছে বিষাদের।
শীতের ভোরে সিক্ত পাতাদের আমি দেখেছি,
গ্রীষ্মের তাপে শুকিয়ে যাওয়া পাতা আমি দেখেছি,
আমি দেখেছি ঝরা পাতার সমাহার।
আমি বার বার জন্মে দেখতে চাই
সবুজের সমাহার সাথে পাখিদের কলতান।
সবুজের ঠিকানা আমি যেন হারিয়ে না ফেলি।
মুগ্ধ হয়েছি বার বার জ্যোৎম্না রাতে,
মুগ্ধ হয়েছি রূপোলি মাছের নৃত্যে।
রাতের জোনাকি পথ দেখিয়েছে আমাকে,
কাশ ফুলের দোলায় আমার প্রাণ জুড়িয়েছে।
আম্র মুকুলের গন্ধে ভুলেছি গ্রীষ্মের দাবদাহ,
আমি যে পেতে চাই এসবের স্বাদ অহরহ।
মুগ্ধ হয়ে ভেসেছি কিশোর কিশোরীদের উচ্ছাসে,
মুগ্ধ নয়নে মেতেছি জাতিভেদে উৎসবের উল্লাসে।
পায়ে পায়ে এসেছি কতো কতো পথ পেরিয়ে,
সুখ দুঃখের মাটিকে সাথে জড়িয়ে।
এটাই আমার বাঙলা, এটাই আমার জন্মস্থান ,
এটাই আমার ইহকাল, এখানেই পাতা আমার স্বসান
এই বাঙলার ঠিকানা আমি যেন হারিয়ে না ফেলি।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ধূসর প্রাচীর (তাহসিন নাবিল) ২৪/১১/২০২০সুন্দরের সৌন্দর্য বর্ণনার এক অনন্য শৈল্পিক হাত আছে আপনার। হাতটাকে জিইয়ে রাখুন, ঐ হাত আপনাকে একদিন এখানকার সহস্ররূপী নিত্য বসন্তের এক'অংশ কিংবা ততোধিক করে তুলবে।
-
স্বপন রোজারিও (মাইকেল) ২০/১১/২০২০বাঙলাই আমার ঠিকানা। আমি বাংলাকে ভালোবাসি অনেক অনেক।
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ২০/১১/২০২০ভাল।
-
শ.ম.ওয়াহিদুজ্জামান ২০/১১/২০২০সুন্দর।
-
আব্দুর রহমান আনসারী ২০/১১/২০২০অনুপম
-
ফয়জুল মহী ১৯/১১/২০২০অনুপম রচিত ।ভালো লেগেছে ।