অফুরন্ত ভালোবাসার কাব্য
গদ্য কাব্যঃ অফুরন্ত ভালোবাসা
নীলাবতী! তোমার জন্যে এখনো আমার কিছু সময় প্রতীক্ষার দিন গুনতে থাকে। তুমি আসবে পায়ে নূপুর পড়ে আঁধার রাতে আমার প্রণয়ের নির্জন ঘরে। আর বলবে দেখো না,আমি এসেছি রাতের চন্দা হয়ে তোমার কাছে ফিরে। আজ এ-রাতে তোমার চোখে চোখ রেখে সারা রাতে গল্প করে রাতটা স্মৃতি করে রাখব।
নীলাবতী! তুমি আসলে না কভু সেই আঁধার রাতে,এতো রাগ কেনো তোমার হয়তবা আমার সাথে? তুমি বুঝতে চাও নি,তোমায় বিনে আমি কতোটা অসহায়, কতোটা প্রণয় হারা, অচেনা পথিক বেশে এলোমেলো পথে ছুটে চলা।
নীলাবতী! তোমার জন্যে বাগানের ছিঁড়া ফুল গুলো শুকিয়ে গেল, ফুল গুলো ছিটানো ছিল যেখানে তুমি হেলান দিয়ে শুতে। আর সেই ফুলের সুগন্ধি তোমার মনের মধ্যে জাগ্রত করতো অজানা অনুভূতির প্রেম আর দু'চোখে আঁকতে জলে ভেজা প্রণয়।
নীলাবতী! তুমি আসো নি,
তোমার প্রতীক্ষায় আজও বসে থাকি হাতে ফোন নিয়ে। তবুও খোঁজ মিলে না তোমার ফোন থেকে মিস কল, আর পুরনো কথার শব্দের মাঝে ফিরে পাওয়া প্রণয়ে নিজেকে হারিয়ে পেলা।
নীলাবতী! তুমি আজও সেজে আছো আমার মনে রাতের চন্দা হয়ে, যাকে পাগলের মতো ভালোবাসে আমার মন। তুমি দেখো নি, সেই মন তোমার প্রণয় নেশায় স্বপ্নের সিঁড়ি বেয়ে হারায় অফুরন্ত ভালোবাসার পানে।
নীলাবতী! ভুলটা কি আমার ছিল,রূপের নেশা কেনো ছড়ালে? তোমার রূপ আমায় আজও ভাবায় আঁধারে বসে থাকা নির্জন ঘরে,তখন আমি জ্বলে উঠি দিশাইলাই কাঠির জ্বলন্ত অগ্নির মতো,আর খুঁজে বেড়াই সামান্য আলোর মাঝে। আর মনের আকুলতায় বলি,তুমি ফিরে আসো নীলাবতী, আঁধারের দিশাইলাই কাঠির সামান্য জ্বলন্ত অগ্নির আলো হয়ে।
তবুও এ মন, এ হৃদয়, এ আবেগ একটু হলেও রাত জাগা রাতের চোখে নিদ্রা ফিরে পেতো, তোমার পূর্ণিমার চন্দার মতো চেহারা দেখে।
নীলাবতী! তুমি নিষ্ঠুর,আমি সেটা বলব না,কভুও বলব না কারন তোমায় ভালোবাসে আমার দু'চোখ,আমার মন,আমার হৃদয়,আর আমার রাত জাগা প্রণয়ের সহস্র ভাবনা।
শুনো নীলাবতী! আমি থাকব শতো কাজের ভিরে তোমার জন্য অপেক্ষায়,তুমি তবেই দেখবে কাছে এসে তোমার পানে আমার অফুরন্ত ভালোবাসার এক অনুভূতি।
নীলাবতী! তোমার জন্যে এখনো আমার কিছু সময় প্রতীক্ষার দিন গুনতে থাকে। তুমি আসবে পায়ে নূপুর পড়ে আঁধার রাতে আমার প্রণয়ের নির্জন ঘরে। আর বলবে দেখো না,আমি এসেছি রাতের চন্দা হয়ে তোমার কাছে ফিরে। আজ এ-রাতে তোমার চোখে চোখ রেখে সারা রাতে গল্প করে রাতটা স্মৃতি করে রাখব।
নীলাবতী! তুমি আসলে না কভু সেই আঁধার রাতে,এতো রাগ কেনো তোমার হয়তবা আমার সাথে? তুমি বুঝতে চাও নি,তোমায় বিনে আমি কতোটা অসহায়, কতোটা প্রণয় হারা, অচেনা পথিক বেশে এলোমেলো পথে ছুটে চলা।
নীলাবতী! তোমার জন্যে বাগানের ছিঁড়া ফুল গুলো শুকিয়ে গেল, ফুল গুলো ছিটানো ছিল যেখানে তুমি হেলান দিয়ে শুতে। আর সেই ফুলের সুগন্ধি তোমার মনের মধ্যে জাগ্রত করতো অজানা অনুভূতির প্রেম আর দু'চোখে আঁকতে জলে ভেজা প্রণয়।
নীলাবতী! তুমি আসো নি,
তোমার প্রতীক্ষায় আজও বসে থাকি হাতে ফোন নিয়ে। তবুও খোঁজ মিলে না তোমার ফোন থেকে মিস কল, আর পুরনো কথার শব্দের মাঝে ফিরে পাওয়া প্রণয়ে নিজেকে হারিয়ে পেলা।
নীলাবতী! তুমি আজও সেজে আছো আমার মনে রাতের চন্দা হয়ে, যাকে পাগলের মতো ভালোবাসে আমার মন। তুমি দেখো নি, সেই মন তোমার প্রণয় নেশায় স্বপ্নের সিঁড়ি বেয়ে হারায় অফুরন্ত ভালোবাসার পানে।
নীলাবতী! ভুলটা কি আমার ছিল,রূপের নেশা কেনো ছড়ালে? তোমার রূপ আমায় আজও ভাবায় আঁধারে বসে থাকা নির্জন ঘরে,তখন আমি জ্বলে উঠি দিশাইলাই কাঠির জ্বলন্ত অগ্নির মতো,আর খুঁজে বেড়াই সামান্য আলোর মাঝে। আর মনের আকুলতায় বলি,তুমি ফিরে আসো নীলাবতী, আঁধারের দিশাইলাই কাঠির সামান্য জ্বলন্ত অগ্নির আলো হয়ে।
তবুও এ মন, এ হৃদয়, এ আবেগ একটু হলেও রাত জাগা রাতের চোখে নিদ্রা ফিরে পেতো, তোমার পূর্ণিমার চন্দার মতো চেহারা দেখে।
নীলাবতী! তুমি নিষ্ঠুর,আমি সেটা বলব না,কভুও বলব না কারন তোমায় ভালোবাসে আমার দু'চোখ,আমার মন,আমার হৃদয়,আর আমার রাত জাগা প্রণয়ের সহস্র ভাবনা।
শুনো নীলাবতী! আমি থাকব শতো কাজের ভিরে তোমার জন্য অপেক্ষায়,তুমি তবেই দেখবে কাছে এসে তোমার পানে আমার অফুরন্ত ভালোবাসার এক অনুভূতি।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
শ্রীমান দে ১৭/০৫/২০২০খুব সুন্দর।
-
বিজন বেপারী ১৫/০৫/২০২০অনেক সুন্দর।
-
বিজন বেপারী ১৪/০৫/২০২০সুন্দর হয়েছে।
-
ন্যান্সি দেওয়ান ১৩/০৫/২০২০Nice
-
ফয়জুল মহী ১৩/০৫/২০২০Very big