হৃদপিন্ড হাতে কিছুক্ষন
মেডিকেল কলেজ এর কারিকুলামে প্রতিটি পরীক্ষার ৫০ শতাংশ লিখিত আর বাকী ৫০ শতাংশ মৌখিক ।
আর অবশ্য ই প্রতিটা অংশে ৬০ ভাগ নম্পর পেলেই তা পাশ বলে ধরে নেয়া হয় । তো প্রথম টার্ম পরীক্ষায় আমি গেলাম মৌখিক পরীক্ষার হলে । আমি একা ।সামনে বিভাগীয় প্রধান আর তার পাশে পাচঁজন লেকচারার । লটারীর মাধ্যমে আমার পড়লো Heart . আমি হার্ট হাতে নিয়ে বলতে শুরু করলাম এর কোথায় কী আছে । এরপর শুরু হল প্রশ্নবান ।
আমার গ্রুপের ম্যাডাম বাদে বাকী সবাই আমাকে স্মরনকালের শ্রেষ্ঠ ধোলাই দিতে লাগলেন । এখানে লক্ষনীয় যে আমার গ্রুপের ম্যাডাম আমাকে তেমন প্রশ্ন করবেন না ।এক কথায় পাশ করানোর চেষ্টা যাকে বলে ।
যখনি কোন প্রশ্নে আটকে যাবো তখনি কাতর চোখে তাকাবো ক্লাশ টিচারের দিকে । তিনি ফিসফিস করে বলে দেবেন উত্তর ।অথবা আকার ইঙ্গীতে বুঝিয়ে দেবেন কী বলতে হবে । এটা ই মেডিকেল এর মজা ।তবে বাকী সময়টাতে ক্লাস টিচার রা অত্যন্ত এ্যাগ্রেসিভ থাকেন । কান ধরে দাড় করানো ,এক পা এ দাড় করানো মেডিকেল এর কমন শাস্তি ।
আমার সময় শেষ হয়ে এসেছে , ম্যাডাম ফিসফিস করে বলছেন "সৌম্য বিটা সেল থেকে ইনসুলিন নির্গত হয়"
আর অবশ্য ই প্রতিটা অংশে ৬০ ভাগ নম্পর পেলেই তা পাশ বলে ধরে নেয়া হয় । তো প্রথম টার্ম পরীক্ষায় আমি গেলাম মৌখিক পরীক্ষার হলে । আমি একা ।সামনে বিভাগীয় প্রধান আর তার পাশে পাচঁজন লেকচারার । লটারীর মাধ্যমে আমার পড়লো Heart . আমি হার্ট হাতে নিয়ে বলতে শুরু করলাম এর কোথায় কী আছে । এরপর শুরু হল প্রশ্নবান ।
আমার গ্রুপের ম্যাডাম বাদে বাকী সবাই আমাকে স্মরনকালের শ্রেষ্ঠ ধোলাই দিতে লাগলেন । এখানে লক্ষনীয় যে আমার গ্রুপের ম্যাডাম আমাকে তেমন প্রশ্ন করবেন না ।এক কথায় পাশ করানোর চেষ্টা যাকে বলে ।
যখনি কোন প্রশ্নে আটকে যাবো তখনি কাতর চোখে তাকাবো ক্লাশ টিচারের দিকে । তিনি ফিসফিস করে বলে দেবেন উত্তর ।অথবা আকার ইঙ্গীতে বুঝিয়ে দেবেন কী বলতে হবে । এটা ই মেডিকেল এর মজা ।তবে বাকী সময়টাতে ক্লাস টিচার রা অত্যন্ত এ্যাগ্রেসিভ থাকেন । কান ধরে দাড় করানো ,এক পা এ দাড় করানো মেডিকেল এর কমন শাস্তি ।
আমার সময় শেষ হয়ে এসেছে , ম্যাডাম ফিসফিস করে বলছেন "সৌম্য বিটা সেল থেকে ইনসুলিন নির্গত হয়"
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ওয়াহিদ ২৪/০৯/২০১৩Last Line
-
সহিদুল হক ২৩/০৯/২০১৩নিজের হৃৎপিন্ডটা যদি হাতে নিয়ে দেখা যেত !আসলে এটা কেবল মেডিকেলের ক্ষেত্রেই হয় না সব ক্লাস টিচারই এরকম। কারণ তা্ঁর ছাত্র কম মার্কস পেলে সেটা তাঁরও ফা্ঁকিবাজি বলে গণ্য হয়।
-
Înšigniã Āvî ২৩/০৯/২০১৩নতুন কিছু জানলাম
-
সৌম্য মজুমদার ২৩/০৯/২০১৩হ্যা সত্যি ই
-
ডাঃ প্রবীর আচার্য নয়ন ২৩/০৯/২০১৩এখন চোখের রেটিনা পরীক্ষা করে ডায়াবেটিস এর মাত্রা নির্ধারণ করা হচ্ছে-এটা খুব ভালো রেজাল্ট দেয়।
খুব ভালো, এমন অভিজ্ঞতা প্রায় সবারই কম বেশি আছে