সম্মান নাকি ব্যঙ্গ
শহীদ মিনারে দেব আর প্রসেনজিতের ইয়ো ভঙ্গির ফটো আপলোড করার পর থেকে এ দেশের আবেগে ভাসা তরুণ প্রজন্ম শহীদ মিনারের প্রতি এই সম্মান আর ভালোবাসা দেখে তাদেরকে দেবতুল্য স্থানে বসায়েছেন।
খুশিতে বাকবাকুম হয়ে বাংলাদেশের অভিনেতা অভিনেত্রীদের ট্যাগ দিয়ে লিখেছেন আপনাদের তো দেখলাম না কখনো একটা ফটো খিঁচে আপলোড করতে। ভাষা আর দেশের প্রতি কেমন প্রেম থাকা দরকার সেটা দেবুদা আর প্রসনবাবুর কাছ থেকে কিছুটা শিখুন !
দেশের নিউজ মাধ্যমগুলোও কাল থেকে এই ফটো পাওয়ার পর পাল্লা দিয়ে প্রচার করেছেন। যেন আইকন/মডেল হিসেবে প্রচার করছেন। বাদ যায়নি দেশের প্রথম শারীর জাতীয় পত্রিকাগুলোও। বাংলার প্রতি দাদাদের বিশাল প্রেমের বহিঃপ্রকাশ বলে কথা !
গতকাল এক ছোট ভাই লিখেছিল। শহীদ মিনারের ধর্ষণের দিন এসেছে। কথাটার বাস্তবতা খুঁজে পাই যখন দেখি আমার শহীদ ভাইদের তাজা রক্ত আর নবীন প্রাণ বিসর্জনের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসে ঠেলাঠেলি লাগায়ে দেই একটা ফটো খিঁচতে, যে ফুলের তোড়া এনেছে সেটার উপরেউ পা দিয়ে বসে ফটো খেঁচানো চলতে থাকে। অপার বাংলা থেকে উনারা এসেও সেটার আরো একটু ইয়ো ইয়ো রুপ দেখায়ে দিয়ে গেলেন। মহান বনে গেলেন। অথচ তারা শহীদ মিনারের প্রতি সম্মান দেখালেন নাকি ব্যঙ্গ করলেন এ প্রশ্ন তুললেও খুব বেশী অবান্তর শোনায় না। আরে গর্দভ ! শহীদ মিনার ফটো তোলার জায়গা নয়।
ওপার বাংলার বিখ্যাত এই নায়ক দেবুদা বলেছেন:
"দুই বাংলার স্বপ্ন এক, ইচ্ছেও এক। সব কিছুই এক। তাই দুই বাংলার এক হওয়া দরকার" !!
স্বাধীন দেশে নীতিনির্ধারনী ব্যক্তিদের সামনে একটি স্বাধীন দেশকে আরেকটি দেশের প্রদেশের সাথে মিশিয়ে দেয়ার আশা ব্যক্ত করার সাহস দেখান কলকাতার নায়ক দেব। এ কথা বাদই দিলাম। আমিও চাই দুই বাংলা এক হোক। দিল্লির সাথে কলকাতার টানাপোড়ন সম্পর্কের কথা কে না জানে। পশ্চিম বাংলার মানুষদের প্রতি আহবান, ভাই আপনারা স্বাধীনতা ঘোষনা করুন। ভারত থেকে আলাদা হয়ে যান। তারপর বাংলাদেশের সাথে যুক্ত হয়ে যান।
পশ্চিমবঙ্গ যদি তাদের ৪৭ এর ভুল স্বীকার করে নিয়ে দিল্লীর মায়া ত্যাগ করে বাংলাদেশের সাথে একত্রিত হতে চায়, দিল্লীর পরিবর্তে ঢাকার অধীনস্ত হতে চায় তাহলে আমরা তাদেরকে অভিনন্দন জানাবো।
আর মমতাদি বক্তব্যে আমরা আবার গায়ক হয়ে যায়... আশায় আশায় দিন ফুরাইলো.....!!!
দিদির কাছে আমার ছোট মাথার একটা ছোট প্রশ্ন-
বাংলাদেশের ন্যায্য অধিকারের জীবন-মরণ ইস্যু পানির সঙ্গে আয়েশি ইলিশ ভোজের তুলনা হয় কিভাবে ?
খুশিতে বাকবাকুম হয়ে বাংলাদেশের অভিনেতা অভিনেত্রীদের ট্যাগ দিয়ে লিখেছেন আপনাদের তো দেখলাম না কখনো একটা ফটো খিঁচে আপলোড করতে। ভাষা আর দেশের প্রতি কেমন প্রেম থাকা দরকার সেটা দেবুদা আর প্রসনবাবুর কাছ থেকে কিছুটা শিখুন !
দেশের নিউজ মাধ্যমগুলোও কাল থেকে এই ফটো পাওয়ার পর পাল্লা দিয়ে প্রচার করেছেন। যেন আইকন/মডেল হিসেবে প্রচার করছেন। বাদ যায়নি দেশের প্রথম শারীর জাতীয় পত্রিকাগুলোও। বাংলার প্রতি দাদাদের বিশাল প্রেমের বহিঃপ্রকাশ বলে কথা !
গতকাল এক ছোট ভাই লিখেছিল। শহীদ মিনারের ধর্ষণের দিন এসেছে। কথাটার বাস্তবতা খুঁজে পাই যখন দেখি আমার শহীদ ভাইদের তাজা রক্ত আর নবীন প্রাণ বিসর্জনের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসে ঠেলাঠেলি লাগায়ে দেই একটা ফটো খিঁচতে, যে ফুলের তোড়া এনেছে সেটার উপরেউ পা দিয়ে বসে ফটো খেঁচানো চলতে থাকে। অপার বাংলা থেকে উনারা এসেও সেটার আরো একটু ইয়ো ইয়ো রুপ দেখায়ে দিয়ে গেলেন। মহান বনে গেলেন। অথচ তারা শহীদ মিনারের প্রতি সম্মান দেখালেন নাকি ব্যঙ্গ করলেন এ প্রশ্ন তুললেও খুব বেশী অবান্তর শোনায় না। আরে গর্দভ ! শহীদ মিনার ফটো তোলার জায়গা নয়।
ওপার বাংলার বিখ্যাত এই নায়ক দেবুদা বলেছেন:
"দুই বাংলার স্বপ্ন এক, ইচ্ছেও এক। সব কিছুই এক। তাই দুই বাংলার এক হওয়া দরকার" !!
স্বাধীন দেশে নীতিনির্ধারনী ব্যক্তিদের সামনে একটি স্বাধীন দেশকে আরেকটি দেশের প্রদেশের সাথে মিশিয়ে দেয়ার আশা ব্যক্ত করার সাহস দেখান কলকাতার নায়ক দেব। এ কথা বাদই দিলাম। আমিও চাই দুই বাংলা এক হোক। দিল্লির সাথে কলকাতার টানাপোড়ন সম্পর্কের কথা কে না জানে। পশ্চিম বাংলার মানুষদের প্রতি আহবান, ভাই আপনারা স্বাধীনতা ঘোষনা করুন। ভারত থেকে আলাদা হয়ে যান। তারপর বাংলাদেশের সাথে যুক্ত হয়ে যান।
পশ্চিমবঙ্গ যদি তাদের ৪৭ এর ভুল স্বীকার করে নিয়ে দিল্লীর মায়া ত্যাগ করে বাংলাদেশের সাথে একত্রিত হতে চায়, দিল্লীর পরিবর্তে ঢাকার অধীনস্ত হতে চায় তাহলে আমরা তাদেরকে অভিনন্দন জানাবো।
আর মমতাদি বক্তব্যে আমরা আবার গায়ক হয়ে যায়... আশায় আশায় দিন ফুরাইলো.....!!!
দিদির কাছে আমার ছোট মাথার একটা ছোট প্রশ্ন-
বাংলাদেশের ন্যায্য অধিকারের জীবন-মরণ ইস্যু পানির সঙ্গে আয়েশি ইলিশ ভোজের তুলনা হয় কিভাবে ?
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সাইদুর রহমান ০১/০৩/২০১৫
-
রফছান খাঁন ০১/০৩/২০১৫ধন্যবাদ সকলকে
-
অ ২৪/০২/২০১৫চমৎকার লেখা ।
-
সবুজ আহমেদ কক্স ২৩/০২/২০১৫সুন্দর লিখা
শুভেচ্ছা নিবেন।