মানুষের ভয় কে পুজি করে কৃত্রিম ধর্মীয় উপকরণ বানায়ে বাজারজাত করার দূরদর্শী পরিকল্পনা
ফেসবুক বা হোয়াট'স অ্যাপ ব্যবহারকারীরা হয়তো প্রায়ই ইনবক্সে পরিচিত বা অপরিচিতদের নিকট
হতে একটি ম্যাসেজ পেয়ে থাকেন। আমি নিজেও পেয়েছি কয়েকবার।
ম্যাসেজটি হলোঃ লা ইলাহা ইল্লাললাহু
মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ।
উপরের কালেমাটি ৪০ জনকে ম্যাসেজ করে পাঠান অথবা, ইয়া আল্লাহু ইয়া রহমানু
ইয়া রহিমু আল্লাহর এই পবিত্র নাম গুলো ৪০ জনকে অথবা এত এত জনকে ম্যাসেজ করে পাঠান। যদি পাঠান তবে ৩ বা ৭ দিনের মধ্যে নিশ্চিত ভাবে কোন সুসংবাদ পাবেন, অথবা একটা স্বপ্ন পূরণ হবে ইত্যাদি।
এ জাতীয় ম্যাসেজের সাথে আমরা সবাই
পরিচিত। আগে যখন মোবাইল ছিলো না,
তখন এসব কাগজে ছাপিয়ে বিলি করতে বলা হতো । মোবাইল এর ব্যবহার শুরু হবার পর
থেকে SMS করার কথা বলা হতো। আর এখন এগুলো ফেসবুকে ইনবক্স করার কথা বলা হচ্ছে। আর একজনের দেখাদেখি আরেকজন অপরজনকে ইনবক্সে ম্যাসেজ পাঠিয়ে কথা গুলো ছড়িয়ে দিচ্ছে।
এখন কোন মুসলিম কালেমা বা আল্লাহর
পবিত্র নামগুলো ৪০ জনকে পাঠালো কিন্তু
৩ দিনের মধ্যে সে যদি কোন সুসংবাদ না পায়
তবে কালেমা বা আল্লাহর নামের প্রতি তার আস্থা বিনষ্ঠ হতে পারে।
সে ভাবতে পারে, হয়তো আল্লাহর নাম
বা কালেমার সুসংবাদ দেয়ার কোন
ক্ষমতা নেই। (নাউজুবিল্লাহ)।
ইসলামে দ্বীনের পথে অন্যকে আহবান করার কথা বলা হয়েছে। তবে এভাবে এতজনকে এমন বাক্য পৌঁছালে এতদিনের মধ্যে মনের আশা পূরণ হবে পবিত্র কোরান বা হাদীসে এমন কোন উল্লেখ নেই। ইসলামে ধর্ম বা দ্বীনের অংশ মনে করে মনগড়া সামান্য কিছু বাড়িয়ে বলা বা করা বেদাত। আর বেদাত নিষিদ্ধ এবং গোনাহের কারন।
এগুলো হলো ঈহুদী- খৃষ্টানদের ষড়যন্ত্র।
মুসলমানদের চির শত্রু ঈহুদীরা এ ধরনের
কথা লিখে মুসলিমদের মাঝে ছড়িয়ে দেয় মুসলামানদের মধ্যে ধীর গতিতে ঈমান নষ্ট করে দেওয়ার জন্য। ইহুদীরা খুব ভালোভাবে জানে একজন মুসলামানের ঈমানী শক্তির পরিচয়। ইসলামের শুরু থেকে ইহুদীরা মুসলমানদেরকে তাদের ঈমান থেকে বিচ্যুত করার জন্য নানারকম ষড়যন্ত্র করে আসছে। যেগুলো দেখে আপাত দৃষ্টিতে ইসলামের পক্ষে বা ইসলামিক কাজ মনে হলেও ইসলামে সেটা বাড়াবাড়ি কিংবা তার কোন ভিত্তিই নেই।
আল্লাহর নিকট হতে কিছু পেতে চাইলে,আল্লাহর হুকুম ও রসুল (সাঃ) এর বিধিনিষেধ মেনে চলুন। ঈমান ঠিক রেখে ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নাহ সঠিক ভাবে পালন করুন। নিশ্চয় আল্লাহ্ আপনার সহায় হবেন।
হতে একটি ম্যাসেজ পেয়ে থাকেন। আমি নিজেও পেয়েছি কয়েকবার।
ম্যাসেজটি হলোঃ লা ইলাহা ইল্লাললাহু
মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ।
উপরের কালেমাটি ৪০ জনকে ম্যাসেজ করে পাঠান অথবা, ইয়া আল্লাহু ইয়া রহমানু
ইয়া রহিমু আল্লাহর এই পবিত্র নাম গুলো ৪০ জনকে অথবা এত এত জনকে ম্যাসেজ করে পাঠান। যদি পাঠান তবে ৩ বা ৭ দিনের মধ্যে নিশ্চিত ভাবে কোন সুসংবাদ পাবেন, অথবা একটা স্বপ্ন পূরণ হবে ইত্যাদি।
এ জাতীয় ম্যাসেজের সাথে আমরা সবাই
পরিচিত। আগে যখন মোবাইল ছিলো না,
তখন এসব কাগজে ছাপিয়ে বিলি করতে বলা হতো । মোবাইল এর ব্যবহার শুরু হবার পর
থেকে SMS করার কথা বলা হতো। আর এখন এগুলো ফেসবুকে ইনবক্স করার কথা বলা হচ্ছে। আর একজনের দেখাদেখি আরেকজন অপরজনকে ইনবক্সে ম্যাসেজ পাঠিয়ে কথা গুলো ছড়িয়ে দিচ্ছে।
এখন কোন মুসলিম কালেমা বা আল্লাহর
পবিত্র নামগুলো ৪০ জনকে পাঠালো কিন্তু
৩ দিনের মধ্যে সে যদি কোন সুসংবাদ না পায়
তবে কালেমা বা আল্লাহর নামের প্রতি তার আস্থা বিনষ্ঠ হতে পারে।
সে ভাবতে পারে, হয়তো আল্লাহর নাম
বা কালেমার সুসংবাদ দেয়ার কোন
ক্ষমতা নেই। (নাউজুবিল্লাহ)।
ইসলামে দ্বীনের পথে অন্যকে আহবান করার কথা বলা হয়েছে। তবে এভাবে এতজনকে এমন বাক্য পৌঁছালে এতদিনের মধ্যে মনের আশা পূরণ হবে পবিত্র কোরান বা হাদীসে এমন কোন উল্লেখ নেই। ইসলামে ধর্ম বা দ্বীনের অংশ মনে করে মনগড়া সামান্য কিছু বাড়িয়ে বলা বা করা বেদাত। আর বেদাত নিষিদ্ধ এবং গোনাহের কারন।
এগুলো হলো ঈহুদী- খৃষ্টানদের ষড়যন্ত্র।
মুসলমানদের চির শত্রু ঈহুদীরা এ ধরনের
কথা লিখে মুসলিমদের মাঝে ছড়িয়ে দেয় মুসলামানদের মধ্যে ধীর গতিতে ঈমান নষ্ট করে দেওয়ার জন্য। ইহুদীরা খুব ভালোভাবে জানে একজন মুসলামানের ঈমানী শক্তির পরিচয়। ইসলামের শুরু থেকে ইহুদীরা মুসলমানদেরকে তাদের ঈমান থেকে বিচ্যুত করার জন্য নানারকম ষড়যন্ত্র করে আসছে। যেগুলো দেখে আপাত দৃষ্টিতে ইসলামের পক্ষে বা ইসলামিক কাজ মনে হলেও ইসলামে সেটা বাড়াবাড়ি কিংবা তার কোন ভিত্তিই নেই।
আল্লাহর নিকট হতে কিছু পেতে চাইলে,আল্লাহর হুকুম ও রসুল (সাঃ) এর বিধিনিষেধ মেনে চলুন। ঈমান ঠিক রেখে ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নাহ সঠিক ভাবে পালন করুন। নিশ্চয় আল্লাহ্ আপনার সহায় হবেন।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোহাম্মদ রফিক ৩১/০১/২০১৫মোবাইল কোম্পাণী গুলো এ কাজ করতে পারে তাদের ব্যবসার স্বার্থে
-
সবুজ আহমেদ কক্স ২০/০১/২০১৫ভালই লিখেছন ভাই আজকাল এমন প্রায় শুনা যায়
-
নূরুল ইসলাম সাইফুল ১৯/০১/২০১৫এটা অমুসলিমদের ষঢ়যন্ত্রই বটে