বৃদ্ধাশ্রম ও আমরা
বিশ্বাস করতে কষ্ট হয় বাংলাদেশের মত একটা সুন্দর সবুজ দেশেও বৃদ্ধাশ্রম রয়েছে। কিন্তু সত্যিই রয়েছে বৃদ্ধ মা-বাবার অত:পর আবাস্থল বৃদ্ধাশ্রম ! মা-বাবার পাশে মানবতার অন্যতম একটি কলংকিত নাম হল বৃদ্ধাশ্রম, সত্যিই যা বেমানান এবং আমার নিকট দুনিয়ার সবচেয়ে ঘৃনিত আবাসের নামটিও বৃদ্ধাশ্রম।
ভাবতে অবাক লাগে যেই পিতা-মাতা এত কষ্ট
করে আদর স্নেহ ভালোবাসার কোন অপ্রতুলতার অভাব না রেখে সন্তানদের লালন পালন করে বড় করলেন, শিক্ষিত করলেন।আর সেই সব সন্তানেরা পিতা-মাতা বৃদ্ধ হলে কিভাবে তাদের বৃদ্ধাশ্রম
নামক কারাগারে পাঠায়ে দেন। এত বড়
নির্মমমতা কিভাবে আপন সন্তানেরা অসহায়
পিতা-মাতার প্রতি করে থাকে।সেই সব
সন্তানেরা কি একটুও ভাবেনা কোন একদিন তাদের জীবনেও এই রকম পরিনতি আসতে পারে তারাও একদিন বৃদ্ধাশ্রম নামক কলংকিত কারাগারে নিক্ষিপ্ত হতে পারেন।
সবচেয়ে আশ্চর্যের ব্যাপার হল সমাজের
শিক্ষিত অংশেই এই বৃদ্ধাশ্রম সংস্কৃতিটা
বেশী পরিলক্ষিত হয়। বাসায় বন্ধু বান্ধব বেড়াতে আসলে বৃদ্ধাশ্রমে আশ্রিত জীবিত মা-বাবাকে মৃত বলে চালিয়ে দেয়। তাই আজ বলতেই হয় শিক্ষিত হওয়ার পরও সেই সব সন্তানেরা মানুষ হতে পারেনা। যদি মানুষ হইত তবে তারা তাদের বৃদ্ধ পিতা-মাতার সাথে এমন নিষ্ঠুর আচরন করতে
পারতনা,পারতনা বৃদ্ধা পিতা-মাতাকে বৃদ্ধাশ্রম নামক ঘৃনিত কারাগারে প্রেরন করতে।
যার বিবেকবোধ নোংরা ময়লায় জমাট বেধে কালো হয়ে মনুষ্যত্বহীন পশুত্বে রুপ নিয়েছে, শুধুমাত্র তারাই মা-বাবাকে মা-বাবারই হাতে গড়া সংসার থেকে পৃথক করে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসতে পারে।
মানুষ যদি প্রকৃত
অর্থেই ধার্মীক হয় এবং সে যে ধর্মেরই হোক
তবে সে ভাল মানুষ,কারন পৃথিবীর কোন ধর্মেই
খারাপ কাজগুলোকে সমর্থন করেনা এবং এই
বৃদ্ধাশ্রম নামক অপ-সংস্কৃতিটাকেও সমর্থন
করেনা অন্তত পক্ষে আমার জানা নাই।
একটা কথা সুস্পষ্ট যে,
মায়ের পায়ের নীচে সন্তানের বেহেস্ত - মা-বাবারা আছেন বলেই জীবনের রঙগুলো রঙিন হয়ে সুন্দর মনে হয়। সন্তান হয়ে বাবাবাবা-মাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে যদি আপনি না পারেন সে বেহেস্ত অধিকার করে না নিতে, তবে এটাও আপনার নিশ্চিত থাকা উচিৎ যেদিন আপনিও বাবা/মা হবেন সেদিন আপনার সন্তানও আপনাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে নরকের অগ্নিগৃহকেই কে জয় করে নিবে।
এই সুন্দর পৃথিবীতে যদি আপনার পিতামাতার আশ্রয়স্থল যদি বৃদ্ধাশ্রমেই হয় তবে আপনি নিশ্চিত থাকুন জাহান্নামের প্রত্যেকটা দরজা আপনাকে গ্রাস করার জন্য অধীর হয়ে অপেক্ষা করছে।
ভাবতে অবাক লাগে যেই পিতা-মাতা এত কষ্ট
করে আদর স্নেহ ভালোবাসার কোন অপ্রতুলতার অভাব না রেখে সন্তানদের লালন পালন করে বড় করলেন, শিক্ষিত করলেন।আর সেই সব সন্তানেরা পিতা-মাতা বৃদ্ধ হলে কিভাবে তাদের বৃদ্ধাশ্রম
নামক কারাগারে পাঠায়ে দেন। এত বড়
নির্মমমতা কিভাবে আপন সন্তানেরা অসহায়
পিতা-মাতার প্রতি করে থাকে।সেই সব
সন্তানেরা কি একটুও ভাবেনা কোন একদিন তাদের জীবনেও এই রকম পরিনতি আসতে পারে তারাও একদিন বৃদ্ধাশ্রম নামক কলংকিত কারাগারে নিক্ষিপ্ত হতে পারেন।
সবচেয়ে আশ্চর্যের ব্যাপার হল সমাজের
শিক্ষিত অংশেই এই বৃদ্ধাশ্রম সংস্কৃতিটা
বেশী পরিলক্ষিত হয়। বাসায় বন্ধু বান্ধব বেড়াতে আসলে বৃদ্ধাশ্রমে আশ্রিত জীবিত মা-বাবাকে মৃত বলে চালিয়ে দেয়। তাই আজ বলতেই হয় শিক্ষিত হওয়ার পরও সেই সব সন্তানেরা মানুষ হতে পারেনা। যদি মানুষ হইত তবে তারা তাদের বৃদ্ধ পিতা-মাতার সাথে এমন নিষ্ঠুর আচরন করতে
পারতনা,পারতনা বৃদ্ধা পিতা-মাতাকে বৃদ্ধাশ্রম নামক ঘৃনিত কারাগারে প্রেরন করতে।
যার বিবেকবোধ নোংরা ময়লায় জমাট বেধে কালো হয়ে মনুষ্যত্বহীন পশুত্বে রুপ নিয়েছে, শুধুমাত্র তারাই মা-বাবাকে মা-বাবারই হাতে গড়া সংসার থেকে পৃথক করে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসতে পারে।
মানুষ যদি প্রকৃত
অর্থেই ধার্মীক হয় এবং সে যে ধর্মেরই হোক
তবে সে ভাল মানুষ,কারন পৃথিবীর কোন ধর্মেই
খারাপ কাজগুলোকে সমর্থন করেনা এবং এই
বৃদ্ধাশ্রম নামক অপ-সংস্কৃতিটাকেও সমর্থন
করেনা অন্তত পক্ষে আমার জানা নাই।
একটা কথা সুস্পষ্ট যে,
মায়ের পায়ের নীচে সন্তানের বেহেস্ত - মা-বাবারা আছেন বলেই জীবনের রঙগুলো রঙিন হয়ে সুন্দর মনে হয়। সন্তান হয়ে বাবাবাবা-মাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে যদি আপনি না পারেন সে বেহেস্ত অধিকার করে না নিতে, তবে এটাও আপনার নিশ্চিত থাকা উচিৎ যেদিন আপনিও বাবা/মা হবেন সেদিন আপনার সন্তানও আপনাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে নরকের অগ্নিগৃহকেই কে জয় করে নিবে।
এই সুন্দর পৃথিবীতে যদি আপনার পিতামাতার আশ্রয়স্থল যদি বৃদ্ধাশ্রমেই হয় তবে আপনি নিশ্চিত থাকুন জাহান্নামের প্রত্যেকটা দরজা আপনাকে গ্রাস করার জন্য অধীর হয়ে অপেক্ষা করছে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আনন্দ রাজবংশী ০২/০২/২০১৫অনেক ভালো ...। মনের কথা গুলায় বলেছেন ভাই ...।।
-
সবুজ আহমেদ কক্স ২০/০১/২০১৫সুন্দর ভাই অসাধারণ
ধন্যবাদ -
এম এস সজীব ১৫/০১/২০১৫খুব ভালো পোস্ট চালিয়ে যান
-
অ ০২/০১/২০১৫সুন্দর লেখা ।
সত্যিই অনেক বেদনাদায়ক । -
ইঞ্জিনিয়ার সজীব ইমাম ০১/০১/২০১৫মানবতার সর্বনিম্ন ধাপ .....................
দুঃখ জনক............. -
এমএসবি নাজনীন লাকী ৩১/১২/২০১৪সত্যিই মানা যায় না! তারপরও আছে থাকবে!!