আমাদের রূপসা নদী
ভাদ্র-জোয়ারে রূপসা ভরে নাকে নাকে,
আকাশে তার পাখী উড়ে ঝাকে ঝাকে।
পাখী সব গ্রামে যায় কাকডাকা ভোরে,
আহার শেষে সন্ধ্যায় ভরা পেটে ফেরে।
এক পাড় ভেঙে তার অন্য পাড় গড়ে,
ছোটো ছোটো নৌকায় জেলে মাছ ধরে।
পৌষ মাসে স্বচ্ছ হয় তার ঘোলা জল,
পার হয় ঘাটে ঘাটে মানুষের ঢল।
দুই তীরে ডকইয়ার্ড ঠকঠক করে,
বড় বড় লঞ্চ-শীপ তিলে তিলে গড়ে।
দৈর্ঘে রূপসা নদী পুরো নয় কিলো,
আগে নাকি দুই পাড় আরো বড় ছিল।
চলে লঞ্চ, চলে রকেট, ঢাকা যায়-আসে,
আরো চলে শীপ-কার্গো, ছোট নাও ভাসে।
তেল আসে, মাল আসে, ঘাটে ঘাটে নামে,
সিরিয়াল দিয়ে শীপ নদী-মাঝে থামে।
আমাদের রূপসা নদী গঙ্গা নদীর শাখা,
এই নদীটা কতো জনের শত স্মৃতিমাখা।
জোয়ার-ভাটায় বইছে নদী বহু বছর ধরে,
ক্লান্ত শ্রমিক ঘাট পেরিয়ে সন্ধ্যায় ফিরে ঘরে।
খুলনা শহর রূপসার কাছে অনেক বড় ঋণী,
আমাদের এই রূপসী রূপসা অনেক গুণে গুণী।
আকাশে তার পাখী উড়ে ঝাকে ঝাকে।
পাখী সব গ্রামে যায় কাকডাকা ভোরে,
আহার শেষে সন্ধ্যায় ভরা পেটে ফেরে।
এক পাড় ভেঙে তার অন্য পাড় গড়ে,
ছোটো ছোটো নৌকায় জেলে মাছ ধরে।
পৌষ মাসে স্বচ্ছ হয় তার ঘোলা জল,
পার হয় ঘাটে ঘাটে মানুষের ঢল।
দুই তীরে ডকইয়ার্ড ঠকঠক করে,
বড় বড় লঞ্চ-শীপ তিলে তিলে গড়ে।
দৈর্ঘে রূপসা নদী পুরো নয় কিলো,
আগে নাকি দুই পাড় আরো বড় ছিল।
চলে লঞ্চ, চলে রকেট, ঢাকা যায়-আসে,
আরো চলে শীপ-কার্গো, ছোট নাও ভাসে।
তেল আসে, মাল আসে, ঘাটে ঘাটে নামে,
সিরিয়াল দিয়ে শীপ নদী-মাঝে থামে।
আমাদের রূপসা নদী গঙ্গা নদীর শাখা,
এই নদীটা কতো জনের শত স্মৃতিমাখা।
জোয়ার-ভাটায় বইছে নদী বহু বছর ধরে,
ক্লান্ত শ্রমিক ঘাট পেরিয়ে সন্ধ্যায় ফিরে ঘরে।
খুলনা শহর রূপসার কাছে অনেক বড় ঋণী,
আমাদের এই রূপসী রূপসা অনেক গুণে গুণী।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ডঃ নাসিদুল ইসলাম ০২/১০/২০১৮দারুন
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ০১/১০/২০১৮ভালো। খুলনায় যাওয়ার ইচ্ছে আছে।