একুশের চেতনা
এই যে মোরা বাংলা ভাষায় মনের কথা কই
এই যে মোরা সকাল-সন্ধ্যা বাংলায় বেঁচে রই।
এরই মাঝে বাংলাতে মোরা গাই বাংলার গান,
সেই গান শুনে জুড়ায় কোটি বাঙালির প্রাণ।
কিন্তু তুমি কি জান? কিভাবে মোরা পেলাম এই বাংলা ভাষা,
যে ভাষাতে রয়েছে মোদের জীবনের আশা আর নিরাশা ।
ভাষা শহীদের রক্তের বিনিময়,
মোরা করেছি বাংলা ভাষাকে জয়।
সেই বীর সন্তানদের বীরত্বের কথা স্মরণ রাখবে বাংলার প্রতিটি মা,
তাই তো বাঙালির মনে আজও জাগ্রত “একুশের চেতনা”।
“উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা”
বলেছিল লিয়াকত আলী খানÑ মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ্
না , না, না বলে প্রতিবাদ জানায় ছাত্রসমাজ
তারা তখন বলে , “আমরা আমাদের মায়ের ভাষা কেড়ে নিতে দেব না। ”
তারপর কত সংগ্রাম কত আন্দোলন।
ঠিক তখনি ১৯৫২ এর ২০ শে ফেব্রুয়ারী
করাহয়েছিল ১৪৪ধারা জারি।
কিন্তু তারপরেও ২১ শে ফ্রেব্রুয়ারী
ছাত্র সমাজ নেমেছিল রাজ পথে
মাতৃভাষার জন্য।
তারপর ঐ পাক হানাদার বাহিনীর গুলিতে
শহীদ হয়েছিল ছালাম, শফিক, বরকত, রফিক, জব্বার সহ আরো অনেকে।
সেদিন তাদের রক্তের বিনিময়
মোরা করতে পেরেছি বাংলা ভাষাকে জয়।
পাকিস্তানি স্বৈরাচারী শাসক গোষ্ঠীরা
চেয়েছিল মায়ের ভাষা কেড়ে নিতে।
ছাত্র সমাজ পেরেছিল তাদের ষড়যন্ত্র রুখে দিতে।
তাইতো আজকের এইদিনে
মোরা পারছি বাংলা ভাষায় কথা বলতে।
মোরা পারছি বাংলাতে গান গাইতে।
একুশ হচ্ছে রক্তদিয়ে শহীদের সৃতি গাথা।
একুশ হচ্ছে বিশ্বের বুকে
এক সম্মানের কথা।
সেই বীর সন্তানদের বীরত্বের কথা স্মরণ রাখবে বাংলার প্রতিটি মা,
তাই তো বাঙালির মনে আজও জাগ্রত “একুশের চেতনা”।
এই যে মোরা সকাল-সন্ধ্যা বাংলায় বেঁচে রই।
এরই মাঝে বাংলাতে মোরা গাই বাংলার গান,
সেই গান শুনে জুড়ায় কোটি বাঙালির প্রাণ।
কিন্তু তুমি কি জান? কিভাবে মোরা পেলাম এই বাংলা ভাষা,
যে ভাষাতে রয়েছে মোদের জীবনের আশা আর নিরাশা ।
ভাষা শহীদের রক্তের বিনিময়,
মোরা করেছি বাংলা ভাষাকে জয়।
সেই বীর সন্তানদের বীরত্বের কথা স্মরণ রাখবে বাংলার প্রতিটি মা,
তাই তো বাঙালির মনে আজও জাগ্রত “একুশের চেতনা”।
“উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা”
বলেছিল লিয়াকত আলী খানÑ মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ্
না , না, না বলে প্রতিবাদ জানায় ছাত্রসমাজ
তারা তখন বলে , “আমরা আমাদের মায়ের ভাষা কেড়ে নিতে দেব না। ”
তারপর কত সংগ্রাম কত আন্দোলন।
ঠিক তখনি ১৯৫২ এর ২০ শে ফেব্রুয়ারী
করাহয়েছিল ১৪৪ধারা জারি।
কিন্তু তারপরেও ২১ শে ফ্রেব্রুয়ারী
ছাত্র সমাজ নেমেছিল রাজ পথে
মাতৃভাষার জন্য।
তারপর ঐ পাক হানাদার বাহিনীর গুলিতে
শহীদ হয়েছিল ছালাম, শফিক, বরকত, রফিক, জব্বার সহ আরো অনেকে।
সেদিন তাদের রক্তের বিনিময়
মোরা করতে পেরেছি বাংলা ভাষাকে জয়।
পাকিস্তানি স্বৈরাচারী শাসক গোষ্ঠীরা
চেয়েছিল মায়ের ভাষা কেড়ে নিতে।
ছাত্র সমাজ পেরেছিল তাদের ষড়যন্ত্র রুখে দিতে।
তাইতো আজকের এইদিনে
মোরা পারছি বাংলা ভাষায় কথা বলতে।
মোরা পারছি বাংলাতে গান গাইতে।
একুশ হচ্ছে রক্তদিয়ে শহীদের সৃতি গাথা।
একুশ হচ্ছে বিশ্বের বুকে
এক সম্মানের কথা।
সেই বীর সন্তানদের বীরত্বের কথা স্মরণ রাখবে বাংলার প্রতিটি মা,
তাই তো বাঙালির মনে আজও জাগ্রত “একুশের চেতনা”।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ডঃ সুজিতকুমার বিশ্বাস ২১/০২/২০১৭ইতিহাসের সাক্ষী। অনেক শুভেচ্ছা নেবেন প্রিয়। ভালো থাকুন।
-
মোহাম্মদ সফিউল হক ২১/০২/২০১৭সুন্দর
-
মুহাম্মদ রুমান ২১/০২/২০১৭সুন্দর
-
প্রশান্ত কুমার ঘোষ ২১/০২/২০১৭সুন্দর